Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমরা অন্ধ অনুসরণের কোন পর্যায়ে পৌঁছেছি!!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমরা অন্ধ অনুসরণের কোন পর্যায়ে পৌঁছেছি!!


    প্রসিদ্ধ এক দারুল ইফতায়
    মনসুর হাল্লাজের ব্যাপারে একটা ইস্তিফতা আসলো। দ্বিতীয় বর্ষের এক তালিবুল ইলমের দায়িত্বে পড়লো ফতোয়াটা লিখার। সে ইতিহাসের বিভিন্ন কিতাব খুলে দেখলো: সবাই লিখেছেন, ‘সে মুরতাদ ছিল, এ কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে।’

    তালিবুল ইলম উস্তাদকে জানালো, ইতিহাসের কিতাবাদিতে তাকে মুরতাদ লেখা হয়েছে। উস্তাদ বড়ই আজীব জওয়াব দিলেন। উস্তাদ জওয়াব দিলেন, ইতিহাসে যা-ই লিখুক, আমাদের আকাবিরগণ তাকে কাফের বলেন না। আমরা আমাদের আকাবিরদের কথার বাইরে যাবো না। তুমি আকাবিরদের রায় মতোই ফতোয়া লেখ।

    শাগরেদ তাই করলো। তামরীনের সংখ্যা বাড়ানো আর উস্তাদের নেক নজর লাভের জন্য,
    ঐতিহাসিক মুলহিদ-যিন্দিক ও মুরতাদকে বিশ্ব-বিখ্যাত সূফী-দরবেশ ফতোয়া দিল।


    আল্লাহ তাআলা কত সুন্দরই না বলেছেন,
    ثُمَّ إِنَّ مَرْجِعَهُمْ لَإِلَى الْجَحِيمِ إِنَّهُمْ أَلْفَوْا آبَاءَهُمْ ضَالِّينَ فَهُمْ عَلَى آثَارِهِمْ يُهْرَعُونَ
    ‘তারপর তাদের প্রত্যাবর্তন হবে জাহান্নামের আগুনে। তারা তাদের বাপ-দাদাদের পথভ্রষ্ট পেয়েছিল। অত:পর তারা তাদেরই পদাঙ্ক অনুসরণে ছুটে চলেছে।’ [আস-সাফফাত: ৬৮-৭০]


    ইমাম নাসাফী রহ. (মৃত্যু: ৭১০) যথার্থই ব্যাখ্যা দিয়েছেন-
    علل استحقاقهم للوقوع في تلك الشدائد بتقليد الآباء في الدين واتباعهم إياهم في الضلال وترك اتباع الدليل. اهـ
    “আল্লাহ তাআলা এরা ঐসব মহা মুসিবতে আপতিত হওয়ার উপযুক্ত কেন হলো, তার কারণ বাতলিয়েছেন- এরা দ্বীনের বিষয়ে তাদের বাপ-দাদাদের তাকলীদ করতো। দলীলের অনুসরণ ছেড়ে তাদের বাপ-দাদাদের গোমরাহির অনুসরণ করতো।” [তাফসীরে নাসাফী: ৩/১২৬]


  • #2
    AKabir poja kake bole ta bojte parchi vai

    vai ey olama so derke ki kora jay?
    সবাই আনসার আল ইসলামে যোগ দিন

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহ

      Comment


      • #4
        অন্ধ অনুসরণ করার ক্ষেত্রে তাদের অনুভূতি হচ্ছে ইলম নাকি ছিনা ভ ছিনা!!!!

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তাআলা কত সুন্দরই না বলেছেন,
          ثُمَّ إِنَّ مَرْجِعَهُمْ لَإِلَى الْجَحِيمِ إِنَّهُمْ أَلْفَوْا آبَاءَهُمْ ضَالِّينَ فَهُمْ عَلَى آثَارِهِمْ يُهْرَعُونَ
          ‘তারপর তাদের প্রত্যাবর্তন হবে জাহান্নামের আগুনে। তারা তাদের বাপ-দাদাদের পথভ্রষ্ট পেয়েছিল। অত:পর তারা তাদেরই পদাঙ্ক অনুসরণে ছুটে চলেছে।’ [আস-সাফফাত: ৬৮-৭০]

          Comment


          • #6
            হা ভাই বর্তমান উলামাদের অবস্থা এমন করুণই । আমি যখন দাওরা হাদিস পড়ি তখন আমার এক উস্তাদ বলেছিলো, মনছুর হাল্লাজ যখন আনা্ল হক বলেছিলেন, তন তিনি মাগলুব অবস্থায় ছিলেন, যার কারনে তার আালহক বলাটা দোষনীয নয়। পরে আমি জিজ্ঞাসা করলাম উলামাগন তো তাকে কাফের ফতোযা *দিয়েছে। তিনি কল্লেন হা প্রথমে উলামাগন ফতোযা *দিয়েছিলো পরে রুজু করেছেন।
            এবং তিনি আরো একটা ঘটনা বলেছিলেন, যার কোন ভিত্তি নেই আমি তাকে বল্লাম *এটাতো আলকাউসারের মধ্যে লিখেছে য়ে, এই ঘটনার কোন ভিত্তি নেই। তখন তিনি বল্লেন আল কাউসার ওয়ালাদেরই তো ভিত্তি নেই। তারপর আমি আর কিছু বল্লাম না। কারন, তিনি একজন মাদ্রাসার মুহতামিম সাখে সাখে তিনি শাইখুল হাদিস ও।

            Comment


            • #7
              আল্লামা ইবনে তাইমিয়া রহ. এর দৃষ্টিতে তাসাওউফ, সংকলনে :ইজহারুল ইসলাম

              http://www.mediafire.com/?lh2xjx7cvytlc16

              এই বইটিতে 'ফানা, হালাত ও মাকামের ব্যাখ্যা' এবং 'সুফীদের হালাত অবস্থায় শরীয়ত বিরোধী কথার হুকুম' নিয়ে ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর মতামতগুলো নিয়ে আসা হয়েছে।
              মনসুর হাল্লাজ কিংবা এ রকম সুফীদের ব্যাপারে ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর মতামতও সামনে রাখা যেতে পারে।
              কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

              Comment


              • #8
                সন্মানিত ভাইগন!
                "মনসুর হাল্লাজ" কাফের না মুসলিম এর উপর আমাদের আক্বীদা নির্ভর করে না। তিনি একজন ব্যাক্তি মাত্র। এই ব্যাপারে কারো ভিন্ন মত থাকলে সেক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যা কে আমাদের গহন করতে পারি।
                কারন, এটা অতীতের ঘতে যাওয়া ঘটনা। যার পকৃত হাকিকত আমাদের শতভাগ জানা নেই ও দেখি নাই।
                তাই হানাফী ফিকহের একটা উসুল হচ্ছেঃ একজন মুসলিমকে যথা সম্ভব তাকফীর করা থেকে বাচাঁনো যদিও দুর্বল বর্ননার মধ্যমেই হোক না কেন। আর মতানৈক্য পূর্ন বিষয়ে আমরা প্রত্যেকের ব্যাখ্যা ও ওজর গ্রহন করতে দিলকে প্রশস্ত রাখি।
                তাই এই ব্যাপারটা নিয়ে আমরা যেন উলামায়ে কেরামদেরকে বিভক্ত না করি। উলামাদের সমালোচনা না করি।
                তাতে আম সাধারন মুসলিমরা আলেমদের থেকে দীন নেওয়া বন্ধ করে দিবে। আলেমদের প্রতি তাজীম বা সন্মান দেখানো আমাদের দ্বীনের একটা গুরুত্বপুর্ন বিষয়। মানুষ আলেমদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পরিনাম হচ্ছে ধীরে ধীরে দ্বীন থেকেই মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।

                আর আলেমদের এই সকল সংশয় গুলো উলামাদের খাস মজলিসে বা ইসলাহের হালতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে হওয়া বাঞ্চনীয়। এভাবে ওপেন ফোরামে উলামাদের সমালোচনা আমাদের কেন্দ্রীয় আচরণবিধিতে নিষেধ করা আছে। তাই আমি সকল ভাইকে এই বিধিমালা মেনে চলার আহবান করছি। অন্যথায় এই ধরনের পোষ্ট মুছে দিতে আমরা বাধ্য হব।
                আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক মানহাজে অটোল থেকে উম্মাহকে ঔক্যবদ্ধ করে জিহাদের কাজ আঞ্জাম দেওয়ার তাওফীক দীন। আমীন।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Ahmad Faruq M View Post
                  সন্মানিত ভাইগন!
                  "মনসুর হাল্লাজ" কাফের না মুসলিম এর উপর আমাদের আক্বীদা নির্ভর করে না। তিনি একজন ব্যাক্তি মাত্র। এই ব্যাপারে কারো ভিন্ন মত থাকলে সেক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যা কে আমাদের গহন করতে পারি।
                  কারন, এটা অতীতের ঘতে যাওয়া ঘটনা। যার পকৃত হাকিকত আমাদের শতভাগ জানা নেই ও দেখি নাই।
                  তাই হানাফী ফিকহের একটা উসুল হচ্ছেঃ একজন মুসলিমকে যথা সম্ভব তাকফীর করা থেকে বাচাঁনো যদিও দুর্বল বর্ননার মধ্যমেই হোক না কেন। আর মতানৈক্য পূর্ন বিষয়ে আমরা প্রত্যেকের ব্যাখ্যা ও ওজর গ্রহন করতে দিলকে প্রশস্ত রাখি।
                  তাই এই ব্যাপারটা নিয়ে আমরা যেন উলামায়ে কেরামদেরকে বিভক্ত না করি। উলামাদের সমালোচনা না করি।
                  তাতে আম সাধারন মুসলিমরা আলেমদের থেকে দীন নেওয়া বন্ধ করে দিবে। আলেমদের প্রতি তাজীম বা সন্মান দেখানো আমাদের দ্বীনের একটা গুরুত্বপুর্ন বিষয়। মানুষ আলেমদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার পরিনাম হচ্ছে ধীরে ধীরে দ্বীন থেকেই মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।

                  আর আলেমদের এই সকল সংশয় গুলো উলামাদের খাস মজলিসে বা ইসলাহের হালতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে হওয়া বাঞ্চনীয়। এভাবে ওপেন ফোরামে উলামাদের সমালোচনা আমাদের কেন্দ্রীয় আচরণবিধিতে নিষেধ করা আছে। তাই আমি সকল ভাইকে এই বিধিমালা মেনে চলার আহবান করছি। অন্যথায় এই ধরনের পোষ্ট মুছে দিতে আমরা বাধ্য হব।
                  আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক মানহাজে অটোল থেকে উম্মাহকে ঔক্যবদ্ধ করে জিহাদের কাজ আঞ্জাম দেওয়ার তাওফীক দীন। আমীন।
                  ১. ঢালাওভাবে উলামাদের সমালোচনা কিংবা তাদের হেয় প্রতিপন্ন করা আমার উদ্দেশ্য নয়; কেবল সেসব আলেমে ব্যাপারে সতর্ক করা উদ্দেশ্য, যারা ইয়াহুদ-নাসারার মতো অন্ধ অনুসরণে লিপ্ত, যে ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে সতর্ক করে গেছেন-
                  «عن أبي سعيد الخدري : عن النبي صلى الله عليه و سلم قال ( لتتبعن سنن من كان قبلكم شبرا بشبر وذراعا بذراع حتى لو دخلوا جحر ضب تبعتموهم ) . قلنا: يا رسول الله! اليهود والنصارى ؟ قال: ( فمن ؟)»
                  “হযরত আবু সাঈদ কুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘প্রতিটি বিগতে বিগতে, প্রতিটি গজে গজে তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের পদাঙ্ক অনুসরণ করবে। এমনকি তারা যদি গুই সাপের গর্তে ঢুকে যায়, তাহলে তোমরাও তাদের অনুসরণ করবে’। আমরা বললাম, ওহে আল্লাহর রাসূল, ওরা কি ইহুদী-নাসারা? তিনি উত্তর দিলেন, ‘তাহলে আর কারা’?” (সহীহ বুখারী ৬৮৮৯)



                  দ্বীনের আলোকবর্তীকাবাহী ঐসব আলেম উলামার সমালোচনা উদ্দেশ্য নয়, যাদের ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে গেছেন,
                  »يحمل هذا العلم من كل خلف عدوله ينفون عنه تحريف الغالين وانتحال المبطلين وتأويل الجاهلين»
                  “প্রত্যেক পরবর্তী প্রজন্মের ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তিবর্গই এই ইলমের ধারক-বাহক হবেন; যারা সীমালঙ্গনকারীদের বিকৃতি, বাতিল লোকদের মিথ্যারোপ এবং মূর্খদের অপব্যাখ্যা থেকে এই ইলমকে রক্ষা করবেন।” (শরহু মুশকিলিল আসার লিত-ত্বহাবী: ৩২৬৯)
                  ২. হাল্লাজের আলোচনা মূল উদ্দেশ্য নয়, অন্ধ অনুসরণের বিষয়টা বুঝানোর জন্য দৃষ্টান্তস্বরূপ আনা হয়েছে মাত্র।
                  ৩. তাবীল করে মুসলমান রাখা যায় তাকে, যার কুফরটা সুস্পষ্ট নয়। পক্ষান্তরে যে সুস্পষ্ট কাফের, তাকে তাবীল করে মুসলমান রাখতে যাওয়ার কোন নিয়ম নেই।
                  ৪. অধিকন্তু হাল্লাজকে আজ নতুন করে কাফের ফতোয়া দেয়া-না দেয়ার কোন প্রশ্ন নেই, তাকে তৎকালীন উলামায়ে কেরাম কাফের ফতোয়া দিয়েছেন এবং মুরতাদ হিসেবেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। নির্ভরযোগ্য ইতিহাসবিদগণ তার ব্যাপারে এমনটাই লিখেছেন।

                  হাল্লাজের হাজার বছর পর আজ যদি কেউ তার ব্যাপারে এর বিপরীত কিছু বলতে চায়, তাহলে তাকে ইতিহাসের আলোকেই বলতে হবে। ইতিহাসের আলোকে তাকে প্রমাণ করতে হবে, সে মুরতাদ ছিল না। প্রমাণ করতে হবে, ঐ যামানার উলামায়ে কেরামে সর্বসম্মত ফতোয়া ভুল ছিল। প্রমাণ করতে হবে, নির্ভরযোগ্য ইতিহাসবিদগণ তার ব্যাপারে যা বলেছেন, তা ভুল।
                  এর বিপরীতে হাল্লাজের কুফরীগুলোকে তাবীল করে তাকে মুসলমান বানানোর চেষ্টা করা কোনক্রমেই যুক্তিসঙ্গত নয়। আকাবিরদের কেউ যদি তা করে থাকেন, তাহলে তা ভুল হিসেবে ধরে নিতেও সমস্যা নেই।

                  ৫. হাল্লাজ এখন আর একটা ব্যক্তি রয়নি, একটা আদর্শে পরিণত হয়েছে। যদি সে একটা ব্যক্তির মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকতো, তাহলে তার আলোচনার দরকার ছিল না। কেউ তার কুফরকে তাবীল করলে, যদি তা তাবীলকারী পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকতো, তাহলেও তা তেমন কোন ব্যাপার ছিল না।

                  কিন্তু হয়েছে ঠিক উল্টো। হাল্লাজ হয়ে গেছে আদর্শ। সারা দুনিয়ার মুলহিদ, যিন্দিক, বাতেনী, ক্বারামেত্বা আর ভন্ডদের সে বনে গেছে দলীল। আজ আপনি যে কোন খানকায় যান, দেখবেন হাল্লাজ সেখানে আদর্শ। শুধু তাই নয়, হাল্লাজের প্রত্যেকটা কুফরী বাণী আজ তাসাউফের বিশেষ মাকাম বলে বিবেচিত। এভাবে উম্মাহর অসংখ্য অগণিত মুসলমান ঈমানহারা হচ্ছে।
                  এমতাবস্থায় হাল্লাজের কুফরগুলোকে প্রকাশ করা বিশেষ জরুরী বিষয়। আকাবিরদের কেউ যদি তাকে তাবীল করে মুসলমান দাবী করে থাকেন, তাহলে তার ভুলটা সমাজে তুলে ধরে সমাজের লোকদের সচেতন করা একজন দ্বীনদার আলেমের দায়িত্ব।

                  এর বিপরীতে শুধু আকাবিরদের কারও কারও কথার কারণে উলামায়ে কেরামের সর্বসম্মত ফতোয়াকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করা, সহীহ ধারায় বর্ণিত ইতিহাসকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়া, কুফরকে তাবীল করা- এগুলো কোনক্রমেই কোন দ্বীনদার আলেমের কাজ হতে পারে না। এমন ধরণের আলেমের সমালোচনা করাও অনর্থক কোন কাজ হবে না।

                  ৫. তবে হ্যাঁ, বিষয়টা ফোরামে আলোচনা হবে কি’না- সেটা দেখার বিষয়। এজন্য আমি হাল্লাজের বিষয়টা বিস্তারিত আনিনি। শুধু ইশারাতেই ক্ষান্ত রেখেছি। তদুপরি যদি পোস্টটা নামুনাসিব মনে হয়, তাহলে ডিলেট করে দিতে আমার আপত্তি নেই।

                  Comment

                  Working...
                  X