আরসার হামলার ৩ সপ্তাহ আগেই রাখাইনে সেনাবাহিনীর তাণ্ডব শুরু হয়
সূত্র:
প্রকাশিত : ১৭:৪৮, অক্টোবর ১৬, ২০১৭ | সর্বশেষ আপডেট : ১৭:৫২, অক্টোবর ১৬, ২০১৭
নিরাপত্তা চৌকিতে আরসার হামলাকে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযানের কারণ বলা হলেও জাতিসংঘের এক সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাখাইন থেকে রোহিঙ্গাদের তাড়িয়ে দিতে এবং তাদের ফেরার সমস্ত পথ বন্ধ করতে আরসার হামলার আগে থেকেই পরিকল্পিত সেনা-অভিযান শুরু হয়েছিল। সরেজমিন কক্সবাজার পরিদর্শন করে জাতিসংঘের সেই প্রতিবেদনের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সেখানকার শরণার্থী শিবিরে বেশ কয়েকটি রোহিঙ্গা পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাখাইনে সেনাবাহিনীর তাণ্ডব শুরু হয়েছিলো ২৫ আগস্ট নিরাপত্তা চেকপোস্টে হামলার অন্তত ৩ সপ্তাহ আগে থেকে। ঘটনার ৮দিন আগে ১৭ আগস্ট রাখাইনেসেনা অভিযান শুরুর খবর প্রকাশিত হয়েছিলো বাংলা ট্রিবিউনেও। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরাও আরসার হামলাকে রাখাইনে সেনা অভিযানের কারণ মনে করেন না। বরং সেনা অভিযানে মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ আরসার হামলার পাটাতন তৈরি করেছে বলে মনে করেন তারা।
মিয়ানমারে ডি-ফ্যাক্টো সরকার শুরু থেকেই বলে আসছে, আরসাই রাখাইন পরিস্থিতিকে বিপন্ন করে তুলেছে। নিরাপত্তা চেকপোস্টে তাদের হামলার পর সন্ত্রাস ঠেকাতেই সেনা অভিযান শুরু হয়েছে। তবে কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে অবস্থানরত পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বলছে, ২৫ তারিখের আগে থেকেই গ্রামে গ্রামে গিয়ে পুরুষদের এক জায়গায় জড়ো করে সেনাবাহিনী। বিশেষ করেন, শিক্ষক, ধর্মীয় নেতা ও ব্যবসায়ীদের আটক করা হচ্ছিলো। আতঙ্কে রোহিঙ্গাদের অনেকেই নিজ গ্রাম ছেড়ে অন্য গ্রামে পালিয়ে গেছেন।
সালমা নমে এক রোহিঙ্গা নারী জানান, ‘‘ঈদের (১ সেপ্টেম্বর) ১৫দিনে আগে আমাদের গ্রামে এসেছিলো সেনারা। সবাইকে মাথা হাঁটুর দিকে নিচু করে থাকতে বাধ্য করে তারা। ছেলেদের চুল টেনে ধরে চিৎকার করে তারা বলছিলো, ‘তুই কি মৌলভী?’’ সালমা জানান, ধর্মীয় নেতাসহ অন্যান্য প্রভাবশালীদের লক্ষ্যবস্তু করে সেনাবাহিনী। চিৎকার করে বলে যে তারা বাঙালি এবং গ্রাম না ছাড়লে তাদের হত্যা করা হবে। এরপর সেখান থেকে নিরাপদ একটি গ্রামে পালিয়ে যান তারা।
অন্যান্য রোহিঙ্গারা জানান, ১ সেপ্টেম্বর ঈদুল আজহার কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই সেনা অভিযান শুরু হয়ে যায়। সেনাসদস্যরা তাদের গবাদিপশু ও অন্যান্য সম্পদ লুট করে। আগুন ধরিয়ে দেয় বাড়িতে। মাঠে কাজ করতে গেলে কিংবা নদীতে মাছ ধরতে গেলে গ্রামবাসীদের মারধর করে সেনারা। নাসিরুদ্দিন নামে এক রোহিঙ্গা বলেন, ‘তারা আমাদের বের করে দিতে চেয়েছিলো।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনের ভাষ্যও একইরকমের। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাখাইনে ফিরে আসতে চাওয়া রোহিঙ্গারা যেন সেখানে আবার নতুন করে জীবন শুরু করতে না পারে, যেন নিজেদের বসতভিটাও আর চিনতে না পারে সেই উদ্দেশ্যেই এসব কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছে। রিপোর্টে গুরুত্ব দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, রাখাইনে যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বলে একটি জনগোষ্ঠী ছিল, কার্যত মিয়ানমারের সেনাবাহিনী তার সমস্ত চিহ্ন মুছে ফেলতে চেয়েছে। তাদের বাঙালি আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এজন্যে তারা বিশেষ করে টার্গেট করেছিল রোহিঙ্গাদের মধ্যে যারা রোহিঙ্গাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং জ্ঞানচর্চার ঐতিহ্য - সব কিছু ধ্বংস করতে শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নেতাদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে উদ্ধৃত করে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা চলতি মাসের ১২ তারিখ জানিয়েছিল, মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যের সুনির্দিষ্ট অঞ্চলে নতুন করে কারফিউ জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেখানকার সেনা-গণতান্ত্রিক ডিফ্যাক্টো সরকার। কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছিল, নতুন করে অভিযান চালানোর স্বার্থে সেখানে মোতায়েনকৃত সেনার সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। দক্ষিণ এশীয় অনলাইন সংবাদমাধ্যম সাউথ এশিয়া মনিটরকে উদ্ধৃত করে ১৭ আগস্ট বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে কথিত মুসলিম বিদ্রোহী এবং বিচ্ছিন্নতাকামীদের নির্মূল করতে সার্জিক্যাল অপারেশন শুরু করেছে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী। মংডুর ২৩ বছর বয়সী এক রোহিঙ্গা বলেন, ‘মিয়ানমারের বাহিনী আমাদের না খাইয়ে রেখেছে, আমাদের তিলে তিলে হত্যা করতে চায় তারা। তারা(আরসা) আমাদের বলেছে এর জবাবে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।’
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরাও আরসার হামলাকে সেনা অভিযানের কারণ মনে করেন। তারা বলেন, রোহিঙ্গাদের ওপর এমন চড়াও হওয়ার কারণেই আরসা নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলা চালায়।
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এর নাম আগে ছিলো হারাকা আল ইয়াকিন বা বিশ্বাসের আন্দোলন। হঠাৎ করেই গত বছর অক্টোবরে পুলিশ চেকপোস্টে হামলা চারায় তারা। সেই হামলায় নিহত হয় ৯ পুলিশ সদস্য। এরপর সেনাবাহিনীর অভিযান ও উগ্রবাদী বৌদ্ধদের তাণ্ডবে ৮০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। সেনাবাহিনী দাবি করে, আরসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়েছিলো।
এবার জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২৪ আগস্ট রাখাইন নিয়ে প্রতিবেদন জমা দেন। ওই রিপোর্টে অবশ্য রোহিঙ্গা নাম উল্লেখ করা হয়নি, সমালোচনাও করা হয়নি সেনাবাহিনীর। শুধু বলা হয়েছে রাখাইনের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রয়োজন, ব্যবস্থা নিতে হবে বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গাদের সংঘর্ষ নিয়েও। রিপোর্ট নিয়ে ক্ষোভ ছিলো অনক রোহিঙ্গার। রাখাইন প্রতিবেদন প্রকাশের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হামলার সিদ্ধান্ত নেয় আরসা। মিয়ানমার সরকারের দাবি, কমিশনের রিপোর্টের জবাবেই এই হামলা চালায় আরসা। বিপরীতে আরসার দাবি, বিগত সপ্তাহগুলোতে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী আনান কমিশনের কোনও সুপারিশ না মেনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে গেছে।
হামলার আগে থেকেই কয়েক রাত ধরে আরসা সমর্থকরা সেনাঘাটিগুলো পর্যবেক্ষণ করেছেন। তাদের শক্তি, অস্ত্র ও ডিউটির সময় পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা। রোহিঙ্গা শরণার্থীরা জানায়, আরসা তেমন সামরিক প্রশক্ষণ পায়নি। তারা লাঠি ও চাকু দিয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। কোনোকম আগ্নেয়াস্ত্র ছিলো না তাদের কাছে। এর আগেও বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে এমন কথা শোনা গেছে। একথা স্পষ্ট যে, আরসা আদতে গ্রামবাসীদের প্রতিবাদের একটি দল যাদের হাতে কুড়াল, ছুরি ও মাঠে কাজ করার অস্ত্রই ছিলো।
ভারী অস্ত্র ও মর্টারসম্বলিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কৃষিকাজে ব্যবহৃত হাতিয়ার নিয়ে গ্রামবাসীদের সেনাবিরোধী লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা দেওয়া হয়েছিলো। মিয়ানমার-বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আরসা সংঘবদ্ধ সশস্ত্র নয়, বরং গ্রামবাসীদের বিচ্ছিন্ন বিদ্রোহের রুপ। মিয়ানমারে স্বাধীন রাজনৈতিক বিশ্লেষক রিচার্ড হরিস বলেছেন, ‘আরসা এই হামলা করে নিজেদের জনপ্রিয় করতে চেয়েছে। তারা গ্রামবাসীদেরকে আত্মঘাতী হামলার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করতে সক্ষম হয়। তারা রাজি হয়েছে কারণ এছাড়া তাদের কোনও উপায় ছিলো না।’ হামলার পর থেকে শুদ্ধি অভিযান জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। কুখ্যাত ‘ফোর কাটস’ কৌশলের আশ্রয় নেয় তারা। সাধারণ মানুষদের খাদ্য, অর্থ, তথ্য ও সদস্য সংগ্রহে বাধা তৈরি করে।
সাবেক সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল নে উইন ১৯৭০ দশকে মিয়ানমারের নিষিদ্ধ কমিউনিস্ট পার্টি ও ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির বিরুদ্ধে এই ফোরকাটস অভিযান চালিয়েছিলেন। আর সবসময়ই এই কৌশল সাধারণ জনগণের জীবনে দুর্ভোগ নিয়ে আসে। হর্সি বলেন, আরসার নেতা খুব ভালো করেই জানতেন এমন হামলার পর নৃশংস অভিযান শুরু হবে। এটা খুবই সাধারণ হিসাব।
রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের টুলাতলিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গ্রামবাসী। ২০ বছর বয়সী ওই রোহিঙ্গা নারী জানান, ৩০ আগস্ট যখন তার বাড়িতে সেনাবাহিনী হামলা চালায় তখন বাচ্চাকে খাওয়াচ্ছিলেন তিনি। বলেন, ‘তারা মানুষকে গুলি করে হত্যা করে। এরপর লাথি মেরে পরীক্ষা করে যে মানুষটি বেঁচে আছে কিনা। এরপর বুকে ছুরি ঢুকিয়ে দেয়।’ রফিকা বলেন, অল্পবয়সী নারীদের কুড়েঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে সেনারা। এরপর আগুন ধরিয়ে দেয়। তিনি জানেন না কতজনকে সেদিন হত্যা করা হয়েছিলো। কিন্তু খুব অল্পসংখ্যকই প্রাণে বেঁচেছিলেন। খুন হয়েছিলেন তার স্বামীও। তিনি বলেন, তারা তার দাড়ি ধরে টেনে গলা কেটে ফেলে। রফিকা বলেন, তিনি তার সন্তানকে নিয়ে ছোপের মধ্যে লুকিয়ে ছিলেন। এরপর তিনদিন ধরে বাকিদের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
প্রায় ২০০ গ্রামে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীরা। প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে এসেছেন পাঁচ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। নিহত হয়েছেন ৩ হাজারের মতো। সামরিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে, আরসার সিদ্ধান্তে আসলে হিতে বিপরীত হয়েছে। তবে হর্সির মতো বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এতে করে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হয়েছে আরসা। তারা এখন শরণার্থী শিবির থেকৈ সদস্য সংগ্রহ করতে পারবে। তিনি বলেন, ‘এখন তারা অনেক সদস্য পাবে। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ছাড়া রোহিঙ্গাদের আশা নেই। আমরা অনেক দীর্ঘমেয়াদী সংহিসতার মুখে পড়তে যাচ্ছি।’
Results 1 to 5 of 5
-
10-17-2017 #1
আরসার হামলার ৩ সপ্তাহ আগেই রাখাইনে সেনাবাহিনীর তাণ্ডব শুরু হয় | বাংলা ট্রিবিউন
-
The Following 2 Users Say جزاك الله خيرا to khalid-hindustani For This Useful Post:
মুজাহিদিন (10-18-2017),hinder igol (10-21-2017)
-
10-17-2017 #2
একদিনেই ৫০ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ (অনুপ্রবেশ নয় বরং বাংলাদেশে প্রবেশ - যতসব ফালতু শব্দ - দেশপ্রেম, জাতীয়তাবাদ, সীমান্ত গড়ে তুলা এসব আজ মুসলিমদের উপর নির্যাতনের এক বিরাট পথ খুলে দিয়েছে।)
সূত্র
-
The Following User Says جزاك الله خيرا to khalid-hindustani For This Useful Post:
hinder igol (10-21-2017)
-
10-17-2017 #3
- Join Date
- Oct 2017
- Posts
- 61
- جزاك الله خيرا
- 32
- 83 Times جزاك الله خيرا in 38 Posts
আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সকল মজলূম মুসলিমদের হিফাজত করুন এবং আমাদেরকে তাদের জন্য সাহায্যকারী ও অভিবাবক বানান।আমীন
-
The Following User Says جزاك الله خيرا to ইবনে ক্বাসিম For This Useful Post:
hinder igol (10-21-2017)
-
10-17-2017 #4
- Join Date
- Apr 2017
- Posts
- 1,774
- جزاك الله خيرا
- 0
- 4,151 Times جزاك الله خيرا in 1,372 Posts
প্রিয় আখি গুরুত্ব
পূর্ন পোস্ট সমস্ত কুফফাররা এক হবেন (রাসুল সাবলেন, ““লোকেরা শীঘ্রই একে অপরকে তলব করবে তোমাদেরকে চতুর্দিক থেকে আক্রমণ করতে যখন খাদ্যরত মানুষ তাদের থালা ভাগ করতে অন্যদের আমন্ত্রণ করবে। আমরা জিজ্ঞেস করলামঃ তা কি আমাদের সংখ্যালঘু হওয়ার দরুন ঘটবে? জবাবে তিনি (সাঃ) বললেনঃ না, তোমরা তখন বহুসংখ্যক থাকবেঃ কিন্তু তোমরা তখন গাদ এবং জঞ্জালের মত হবে যা প্রবাহে বাহিত হয়, আর আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের ভয় উঠিয়ে নিবেন এবং ওয়াহন (দুর্বলতা) তোমাদের অন্তরে গেঁথে দিবেন। তারা জিজ্ঞেস করলেনঃ ওয়াহন (দুর্বলতা) কি? রসুলুল্লাহ (সাঃ) জবাবে বললেনঃ জীবনের প্রতি ভালোবাসা ও মৃত্যুকে অপছন্দ করা।”
তাই আমরা যদি কুফফারদের বিরুদ্ধে রুখে না দাড়ায় তাহলে আমাদের উপর অত্যাচার জুলুম নির্যাতন বাড়তেই থাকরে তাই আসুন আমরা সকলেই গাজওযা হিন্দের চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য অগ্রসর হয়
-
The Following User Says جزاك الله خيرا to কালো পতাকা For This Useful Post:
hinder igol (10-21-2017)
-
10-18-2017 #5
- Join Date
- Sep 2017
- Posts
- 17
- جزاك الله خيرا
- 9
- 24 Times جزاك الله خيرا in 13 Posts
জাজাকাল্লাহ আখি।এই পোস্ট সময়ের দাবি।
আখি পোস্টের লিংকটা দিলে ভালো হতো।
-
The Following User Says جزاك الله خيرا to মুজাহিদিন For This Useful Post:
hinder igol (10-21-2017)
Similar Threads
-
বাংলা || ভিডিও-অডিও-পিডিএফ || উত্তম নাসিহা ৩ - ইখলাস ও সুন্নাতের অনুসরণ
By আল হিকমাহ মিডিয়া in forum অডিও ও ভিডিওReplies: 5Last Post: 04-11-2017, 09:44 AM -
খুশীর সংবাদ গ্রহণ করুন হে উম্মাহ! গণজাগরণমঞ্চের কর্মী দিয়াজ ইরফানকে নিজ বাসার সিলিংয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া
By umar mukhtar in forum উম্মাহ সংবাদReplies: 8Last Post: 11-22-2016, 09:24 AM -
শামের খবর-৩০/৩/১৬ ইংরেজি
By ইমাম শামিল in forum আরবReplies: 4Last Post: 03-31-2016, 07:41 AM -
শামের খবর-২৩/৩/১৬ ইংরেজি
By ইমাম শামিল in forum আরবReplies: 5Last Post: 03-27-2016, 10:48 AM -
শামের খবর-৩/৩/১৬ ইংরেজি
By ইমাম শামিল in forum আরবReplies: 3Last Post: 03-05-2016, 11:47 PM