Announcement

Collapse
No announcement yet.

গাযওয়া ই হিন্দ – হিন্দুস্তানের (চূড়ান্ত) যুদ্ধ সম্পর্কিত হাদিস সমূহ

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • গাযওয়া ই হিন্দ – হিন্দুস্তানের (চূড়ান্ত) যুদ্ধ সম্পর্কিত হাদিস সমূহ

    #Reminder:
    গাযওয়া ই হিন্দ – হিন্দুস্তানের (চূড়ান্ত) যুদ্ধ সম্পর্কিত হাদিস সমূহ:



    রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ বলেছেন, আমার উম্মহর দুইটি দলকে আল্লাহ তা’আলা জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিবেন।

    ১- যারা হিন্দের (ভারতের) বিরুদ্ধে লড়ে যাবে।
    ২- যারা হযরত ঈসা ইবনে মারিয়াম (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) এর সঙ্গী হবে।

    (সুত্র: মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ শরীফ)

    আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ আমাকে বলেছেন যে, “এই উম্মাহর মধ্যে একটি দল সিন্ধ এবং হিন্দ এর দিকে অগ্রসর হবে।”
    হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বলেন, “আমি যদি এই অভিযানে শরীক হতে পারতাম এবং শহীদ হতে পারতাম তাহলে উত্তম হত; আর যদি আমি গাজী হয়ে ফিরে আসতাম তবে আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম, যাকে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দিতেন।” (সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

    [মুসনাদে আহমাদ, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, আস সুনান আল মুজতাবা]


    রেফারেন্স:

    এই শব্দগুলো দিয়ে শুধুমাত্র ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) তার ‘মুসনাদে’ হাদিসটি বর্ণনা করেছন এবং ইবনে কাসির এই রেফারেন্সে হাদিসটির অনুলিপি তার ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ –তে উল্লেখ করেছেন।

    ক্বাজী আহমাদ শাকির এই হাদিসের একটি সুন্দর স্থায়িভাব দিয়েছেন ‘মুসনাদে আহমাদের ব্যাখ্যা ও খোঁজে’ –তে।

    ইমাম নিসাই হাদিসটি তার উভয় গ্রন্থ ‘আস সুনান আল মুজতাবা’ এবং ‘আস সুনান আল কুবরা’ –তে বর্ণনা করেছেন।
    এর মাঝে নিম্নোক্ত শব্দ ব্যবহার করে উল্লেখ করেছেন যে, হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বলেন, “রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ (স) আমাদেরকে গাযওয়ায় হিন্দ সম্পর্কে ওয়াদা করেছেন। আমি যদি এতে অংশগ্রহণের সুযোগ পেতাম তাহলে আমি এর জন্য আমার সকল শক্তি ও সম্পদ ব্যয় করে দিতাম। যদি আমি এতে নিহত হতাম, তাহলে আমি অতি উত্তম শহীদদের একজন হতাম। আর যদি ফিরে আসতাম তবে একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম।”


    ইমাম বায়হাকি (রাহিমাহুল্লাহ) অনুরূপ শব্দগুলোর উল্লেখ করেছেন ‘আস সুনান আল কুবরা’ –তে। তার আরকটি বর্ণনায় একটি শব্দ যোগ হয়েছে।


    ইবনে দাউদের রেফারেন্সে, মাসদাদ আবু-ইসহাক ফাযারি সম্পর্কে বলেন যে তিনি বলতেন, “আমি যদি রোম শহরের যে গাযওয়াত গুলোতে অংশগ্রহণ করেছি তার বদলে মারবাদ (ভারত থেকে আরবের পূর্বে কিছু অঞ্চল) এর গাযওয়াতে অংশগ্রহণ করতে পারতাম!”


    ইমাম বায়হাকি (রাহিমাহুল্লাহ) একই বর্ণনা সম্পর্কে তার ‘দালাইল আন নুবুওয়াহ’তে বলেছেন। এবং তার এই রেফারেন্সে, অনুরূপ বর্ণনা তুলে ধরেছেন ইমাম সুয়ুতি (রাহিমাহুল্লাহ) ‘ইন আল খাসাইস আল কুবরা’ –তে।


    অধিকন্তু, নিম্নোক্ত হাদিস বর্ণনাকারীরা একই হাদিস সামান্য ভিন্ন শব্দ ব্যবহার করে বর্ণনা করেছেন,


    • শায়খ আহমাদ শাকির (রাহিমাহুল্লাহ) এই হাদিসটিকে অনুমোদন করেছেন।
    • ইবনে কাসির অনুরূপ হাদিসটি ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’-তে ব্যবহার করেছেন।
    • আবু নাঈম (রাহিমাহুল্লাহ) এটি ‘হুলিয়াত উল আউলিয়া’তে বর্ণনা করেছেন।
    • ইমাম হাকিম (রাহিমাহুল্লাহ) এই হাদিসটি ‘আল মুস্তাদরাক আল সাহিহ’তে বর্ণনার পর নীরব থেকেছেন।
    • তথাপি, ইমাম যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ) তার মুস্তাদরাক এ এটি তুলে দিয়েছেন।
    • সাঈদ ইবন মানসুর (রাহিমাহুল্লাহ) এটি তার বই ‘আস সুনান’ -এ এটি বর্ণনা করেছেন।
    • খতীব বাগদাদী তার বাগদাদের ইতিহাসে লিখেছেন যে ‘এর জন্য আমি নিজেকে অস্থির বানিয়ে ফেলতাম।’
    • নাঈম বিন হাম্মাদ (রাহিমাহুল্লাহ); ইমাম বুখারীর (রাহিমাহুল্লাহ) শিক্ষক এটি ‘আল ফিতান’ -এ লিখেছেন।
    • ইবনে আসিম (রাহিমাহুল্লাহ) তার ‘আল জিহাদ’ গ্রন্থে লিখেছেন।
    • ইবনে হাতীম (রাহিমাহুল্লাহ) তার ‘আল লা’ল’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন যে, ‘যদি আমি নিহত হই, তবে আমি জীবিত থাকব আহার্য পেয়ে (শহীদ হিসেবে) এবং যদি ফিরে আসি, তবে হব মুক্ত।
    • ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল তারিক আল কাবির’-এ বর্ণনা করেছেন।
    • ইমাম মাযী হাদিসটি ‘তেহজিব উল কামাল’-এ বর্ণনা করেছেন।
    • ইবনে হাযার আসকালানী হাদিসটি ‘তেহজিব আল তেহজিব’-এ বর্ণনা করেছেন।


    উপরোক্ত সকলের লিখা অনুযায়ী এই হাদিসটি পুরোপুরি সঠিক এবং সুন্দর।




    নবীজী মুহাম্মাদ ﷺ এর আজাদকৃত গোলাম হযরত সাওবান (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ বলেছেন,

    “আমার উম্মতের দুটি দল এমন আছে, আল্লাহ যাদেরকে জাহান্নাম থেকে নিরাপদ করে দিয়েছেন। একটি হল তারা, যারা হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আরেক দল তারা যারা ঈসা ইবনে মারিয়ামের সঙ্গী হবে।” (সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২)

    হযরত সাওবান (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) কে বলতে শুনেছেন যে রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন) এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মারিয়াম (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) কে শামে (সিরিয়া) পাবে।”

    হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বলেন, “আমি যদি সেই গাযওয়া পেতাম, তাহলে আমার সকল নতুন ও পুরাতন সামগ্রী বিক্রি করে দিতাম এবং এতে অংশগ্রহণ করতাম। যখন আল্লাহ্ সুবহানাহুওয়াতা’আলা আমাদের সফলতা দান করতেন এবং আমরা ফিরতাম, তখন আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম; যে কিনা শামে (সিরিয়ায) হযরত ঈসা (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) কে পাবার গর্ব নিয়ে ফিরত। ওহ রাসূলুল্লাহ ﷺ! সেটা আমার গভীর ইচ্ছা যে আমি ঈসা (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) এর এত নিকটবর্তী হতে পারতাম, আমি তাকে বলতে পারতাম যে আমি রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ এর একজন সাহাবী।”
    বর্ণনাকারী বলেন যে রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ মুচকি হাসলেন এবং বললেন, “খুব কঠিন, খুব কঠিন!”

    (আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪০৯)

    [মুসনাদে আহমাদ, আস সুনান আল মুজতাবা, আস সুনান আল কুবরা, আল মজাম আল অস্ত, আল জাম্য আল কাবীর]


    রেফারেন্স:

    • ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) ‘মুসনাদ’
    • ইমাম নিসাই (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আস সুনান আল মুজতাবা’
    • শায়খ নাসিরুদ্দিন আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) হাদিসটিকে সহীহ বলেছেন
    • তদ্রূপ ‘আস সুনান আল কুবরা’
    • ইবনে আবি আসিম (রাহিমাহুল্লাহ) ‘কিতাবুল জিহাদ’
    • ইবনে আদি (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল কামিল ফী যাউফা আর রীযাল’
    • তাবরানী (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল মজাম আল অস্ত’
    • বায়হাকী (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আস সুনান আল কুবরা’
    • ইবনে কাসীর (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’
    • ইমাম ওয়েলমি (রাহিমাহুল্লাহ) ‘মুসনাদ আল-ফিরদাউস’
    • ইমাম সুয়ুতি (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল জাম্য আল কাবীর’
    • ইমাম মানভী (রাহিমাহুল্লাহ) আল জামায় আল কাবীরের তাফসীর ‘ফায়েয আল কাদের’
    • ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আল তারীক আল কাবীর’
    • ইমাম মাযী (রাহিমাহুল্লাহ) ‘তেহজিব আল কামাল’
    • ইবনে আসাকার (রাহিমাহুল্লাহ) ‘দামাস্কাসের ইতিহাস’



    হযরত কা’ব (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) কর্তৃক বর্ণিত রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ বলেন,

    “জেরুসালেমের (বাই’তুল মুক্বাদ্দাস) একজন রাজা তার একটি সৈন্যদল হিন্দুস্তানের দিকে পাঠাবেন, যোদ্ধারা হিন্দের ভূমি ধ্বংস করে দিবে, এর অর্থ-ভান্ডার জয় করবে, তারপর রাজা এসব ধনদৌলত দিয়ে জেরুসালেম সজ্জিত করবেন, দলটি হিন্দের রাজাদের জেরুসালেমের রাজার দরবারে উপস্থিত করবে, তার সৈন্যসামন্ত তার নির্দেশে পূর্ব থেকে পাশ্চাত্য পর্যন্ত সকল এলাকা বিজয় করবে এবং হিন্দুস্তানে ততক্ষণ অবস্থান করবে যতক্ষন না দাজ্জালের ঘটনাটি ঘটে।”

    রেফারেন্স:

    ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) এর উস্তাদ নাঈম ইবন হাম্মাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এই হাদিসটি বর্ণনা করেন তার ‘আল ফিতান’ গ্রন্থে। এতে, সেই উধৃতিকারীর নাম উল্লেখ নেই যে কা’ব (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) থেকে হাদিসটি বর্ণনা করেছেন। কিন্তু কিছু আরবী শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে, তাই এটা এর সাথে সংযুক্ত বলেই বিবেচিত হবে। এসব শব্দাবলী, “আলমুহকামউবনু না’ফি-ইন আম্মান হাদ্দাসাহু আন কাবিরিন।”




    হযরত সাফওয়ান ইবনে উমরু (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বলেন, কিছু লোক তাকে বলেছেন যে রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ বলেছেন,

    “আমার উম্মাহর কিছু লোক হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ তাদের সফলতা দান করবেন, এমনকি তারা হিন্দুস্তানের রাজাদেরকে শিকলবদ্ধ অবস্থায় পাবে। আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন। যখন তারা (শামের) সিরিয়া দিকে অগ্রসর হবে, তখন তারা ঈসা ইবনে মারিয়াম (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) কে সেখানে পাবে।” (আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪১০)


    রেফারেন্স:

    নাঈম বিন হাম্মাদ এই হাদিসটি ‘আল ফিতান’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন। তবে হাদিসটি এর ক্রমানুযায়ী বিতর্কের পর্যায়ে আছে।



    হযরত নাহীক ইবনে সারীম (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ বলেছেন, “নিঃসন্দেহে তোমরা মুশরিকদের (মূর্তিপূজারীদের) সঙ্গে যুদ্ধ করবে। এমনকি এই যুদ্ধে তোমাদের বেঁচে যাওয়া মুজাহিদরা উর্দুন (জর্ডান) নদীর তীরে দাজ্জালের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হবে। এই যুদ্ধে তোমরা পূর্ব দিকে অবস্থান গ্রহণ করবে আর দাজ্জালের অবস্থান হবে পশ্চিম দিকে।” (আল ইসাবা, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪৭৬)


    এখানে মুশরিকদের দ্বারা উদ্দেশ্য ভারতীয় উপমহাদেশের মূর্তিপূজারী জাতি। এর মানে এটি হাদিস শরীফে বর্ণিত সেই যুদ্ধ, ‘গাযওয়াতুল হিন্দ’ বা ‘গাযওয়া ই হিন্দ’ যেখানে মুজাহিদরা এই উপমহাদেশে আক্রমণ চালাবে, আল্লাহ তাদেরকে বিজয় দান করবেন, ক্ষমা করে দেবেন, বেঁচে যাওয়া মুজাহিদরা জেরুসালেমে ফিরে যাবে এবং সেখানে ঈসা (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) সাক্ষাত পাবে এবং ঈসা (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) নেতৃত্বে দাজ্জালের বিরুদ্ধে মহাযুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে। (সুনানে নাসায়ী, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪২; আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪০৯ ও ৪১০)


    হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) বলেছেন, “সমুদ্রের শহীদান (খ্রিস্টানদের সাথে মহাযুদ্ধে), আন্তাকিয়ার-আমাকের শহীদান (খ্রিস্টানদের সাথে মহাযুদ্ধে) ও দাজ্জালের সাথে মহাযুদ্ধের শহীদান হল মহান আল্লাহর নিকট শ্রেষ্ঠতম শহীদ।” (আল ফিতান, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৯৩)

    এসব যুদ্ধের শহীদদের সম্পর্কে এক বর্ণনায় আরও বলা হয়েছে, “উক্ত যুদ্ধে যে এক তৃতীয়াংশ লোক শহীদ হবে, তাদের এক একজন বদরি শহীদদের দশজনের সমান হবে। বদরের শহীদদের একজন সত্তরজনের জন্য সুপারিশ করবে। পক্ষান্তরে এই ভয়াবহ যুদ্ধগুলোর একজন শহীদ সাতশত ব্যক্তির সুপারিশের অধিকার লাভ করবে।” (আল ফিতান, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৪১৯)


    তবে মনে রাখতে হবে, এটি একটি শানগত মর্যাদা। অন্যথায় মোটের উপর বদরি শহীদদের মর্যাদা ইতিহাসের সকল শহীদের মাঝে সবচেয়ে উঁচু।
    দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

  • #2
    আজকে আমাদের সময় এসেছে উক্ত হাদীস গুলোর উপর আমল করার ইনশাআল্লাহ
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      অবশ্যই।এখনই উপযুক্ত সময় নিজেকে প্রস্তুত করার।
      দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

      Comment


      • #4
        নিশ্চয়ই হুজুর সাঃ ওয়াদা সত্য।
        হিন্দুস্থান বিজয় হবেই হবে।
        এবং সময় খুবই কাছে, তবে দরকার আমাদের উপরোক্ত হাদীসের আমলের!
        আরশের মালিক যার পক্ষে তার বিজয় কে ঠেকায়!
        চাওয়া শুধু উপরোক্ত যুদ্ধে সাহাদাতের!!
        কবুল মালিক আল্লাহ!
        "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

        Comment


        • #5
          Originally posted by নুয়াইম বিন মুসআব View Post
          নিশ্চয়ই হুজুর সাঃ ওয়াদা সত্য।
          হিন্দুস্থান বিজয় হবেই হবে।
          এবং সময় খুবই কাছে, তবে দরকার আমাদের উপরোক্ত হাদীসের আমলের!
          আরশের মালিক যার পক্ষে তার বিজয় কে ঠেকায়!
          চাওয়া শুধু উপরোক্ত যুদ্ধে সাহাদাতের!!
          কবুল মালিক আল্লাহ!
          আল্লাহ্ তা‘আলা যেন আমাদেরকে উপরোক্ত হাদীসের উপর আমল করার তাওফিক দান করেন ৷৷
          আমীন ৷৷

          Comment


          • #6
            হে আল্লাহ আমাদের হিন্দের যুদ্ধে শামিল হওয়ার তৌফিক দান করুন
            فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِيَآءَ الشَّيْطٰنِ

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ, গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
              আল্লাহ তা‘আলা কবুল করুন। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X