Announcement

Collapse
No announcement yet.

গাজওয়াতুল হিন্দের এক টুকরো বিশ্লেষণ

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    ধারাবাহিক ৫ টি পর্ব Arakan Front Media টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #17
      ✅ গাজওয়াতুল হিন্দ; কি করব আমি?

      �� ৬ষ্ঠ পর্ব




      গাজওয়াতুল হিন্দ মহাযুদ্ধেরই অংশ


      কিন্তু বন্ধু,
      তুমি কি জান যুদ্ধটি কিভাবে তোমাকে নাড়া দিবে এবং কি অবস্থায় তোমার সাথে সাক্ষাত করবে?
      তুমি তো ভেবেই নিয়েছ-"একটা যুদ্ধ হয়তো হবে, কিছুটা ভয়ংকর হতেও পারে, কিন্তু তুমি বা তোমার পরিবার পার পেয়ে যাবে, ফাঁক গলে বেড়িয়ে যাবে(!)
      হয়তো ভাবছো,
      আরে এটা তো গাজওয়াতুল হিন্দ! এটা মহাযুদ্ধ/বিশ্বযুদ্ধ বা হাদীসের ভাষায় মালহামাতুল কুবরা তো আর নয়......!"
      না বন্ধু,
      তুমি ভুলই ভেবেছ, আর ভুলের মাঝেই থেকে গেলে মাশুল টা যে চড়া হয়ে যাবে!
      তুমি কি জান!
      'গাজওয়াতুল হিন্দ' মালহামাতুল কুবরা অর্থাৎ বিশ্বযুদ্ধের অংশই হবে! যখন শামে ইমাম মাহদী মালহামা/বিশ্বযুদ্ধে লিপ্ত থাকবেন তখন তুমি হিন্দুস্থানে গাজওয়াতুল হিন্দে ব্যস্ত থাকবে। উভয়টা মিলেই হবে মালহামতুল কুবরা বা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ।

      যুহায়র ইবনু হারব ও আলী ইবনু হুজর (রহঃ) জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূল (সাঃ) বলেন, "অচিরেই ইরাকবাসীরা না খাদ্যশস্য পাবে, না দিরহাম পাবে। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল (সাঃ)! কার কারণে এ বিপদ আসবে”? তিনি বললেন- অনারবদের কারণে। তারা খাদ্যশস্য ও দিরহাম আসতে দিবে না। কিছু সময় চুপ থেকে তিনি আবার বললেন অচিরেই শামবাসীর নিকট কোন দীনার আসবে না এবং কোন খাদ্যশস্যও আসবে না। আমরা প্রশ্ন করলাম, এ বিপদ কোন দিক থেকে আগমন করবে? তিনি বললেন, রোমের দিক থেকে। অতঃপর তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন, আমার উম্মাতের শেষভাগে একজন খলীফা (ইমামুল মাহদি) হবে। সে হাত ভরে ভরে অর্থ সম্পদ দান করবে, গণনা করবে না।
      সহীহ মুসলিম: অধ্যায় ৫৪/ফিৎনা ও কিয়ামতের আলামত, হাদিস নং: ৭০৫১, পাবলিশার: ইফাবা। বুখারী: অধ্যায় ৮১/ ফিৎনা ও কিয়ামতের আলামত।
      ২০০০ সালের অব্যবহিত পরেই ইরাকের ওপর অনারব আমেরিকা আর ন্যাটু জোট দ্বারা অবরোধ আরোপ করা হয়, যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়। আন্তর্জাতিক ভাবে ইরাককে বিশ্ব বাজার থেকে বৈকট করা হয়েছিল এবং প্রায় ১০ লাখ ইরাকি সেই যুদ্ধে নিহত হয়েছিল। সাদ্দাম কে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছিল এবং সকল সম্পদ ডাকাতি করা হয়েছিল।

      এটি ছিল হাদীসের প্রথম অংশের সত্যায়ন,"অচিরেই ইরাকবাসীরা না খাদ্যশস্য পাবে, না দিরহাম পাবে। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল (সাঃ)! কার কারণে এ বিপদ আসবে”? তিনি বললেন- অনারবদের কারণে। তারা খাদ্যশস্য ও দিরহাম আসতে দিবে না।"
      রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চুপ থাকা ও অতঃপর শাম (সিরিয়া) অবরোধের কথা বলার দ্বারা বুঝা যায় ইরাক অবরোধের কিছু দিন পরই সিরিয়া অবরোধ ও যুদ্ধের শিকার হবে। দেখতে দেখতেই ইরাক যুদ্ধের ১০ বছর অতিবাহিত হল। তেল ও অর্থ ছিনিয়ে নেয়া হল। আবরোধে অভাব ও দুর্ভীক্ষে ১০ লাখা মানুষ নিহত হল।
      কিন্তু সিরিয়া যুদ্ধের কোনই লক্ষণ নেই। ইমাম আনোয়ার আল আওলাকি (রাহিঃ) ইরাক অবরোধের পর পরই বলেছিলেন এখন আমাদের সিরিয়ার দিকে তাকানো উচিত, কেননা হাদীস অনুযায়ী শীঘ্রয় সিরিয়া অবরুদ্ধ হবে! সুবহানাল্লাহ! শাইখ আওলাকি ২০১১ সালে শহীদ হন এবং সিরিয়া অবরোধ দেখার আগেই!
      ২০১২ সাল। আরব বসন্তের ধোয়া ক্রমেই বিস্তৃত হতে থাকে। অতঃপর সিরিয়ায় তা পৌঁছাল এবং সশস্ত্র লড়াইয়ে রুপান্তরিত হল। শুরু হল গৃহ যুদ্ধ। কালব বংশের নুসাইরিদের আগ্রাসন, লাখো আহলে সুন্নাহর মৃত্যু, এক কোটি সিরিয়ানদের দেশান্তরি, রাশিয়া, ইরান আর আমেরিকার সিরিয়া যুদ্ধে অংশগ্রহণ এবং স্মরণকালের ভয়াবহ অবরোধ আরোপিত হলো সিরিয়াবাসীর ওপর।
      ২০১৫ সালের এক সমীক্ষায় শামে (সিরিয়ায়) দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৫০০। মানুষ গাছের লতাপাতা, বাড়ি ঘরের পোষা বিড়াল-কুকুর, নর্দমার পানি আর একে অপরের জিহ্বা চুষেও ক্ষুদা তৃষ্ণা নিবারণে ব্যর্থ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। মায়ের কোলের দুধের শিশু খাবারর অভাবে বৃদ্ধে পরিণত হচ্ছে।

      অতঃপর আজ ৬ বছর অতিবাহিত হয়েছে সিরিয়া যুদ্ধের। ১০ লাখ নিহত, এর অধিক সংখ্যায় আহত। অবরোধে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৫০০ জন প্রায়! এটি হচ্ছে হাদীসের বাকি অংশের বাস্তবায়ন
      হাদীসের অপর অংশও বাস্তবায়িত হল-
      তিনি আবার বললেন অচিরেই শামবাসীর নিকট কোন দীনার আসবে না এবং কোন খাদ্যশস্যও আসবে না। আমরা প্রশ্ন করলাম, এ বিপদ কোন দিক থেকে আগমন করবে? তিনি বললেন, রোমের দিক থেকে। অতঃপর তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন, আমার উম্মাতের শেষভাগে একজন খলীফা (ইমামুল মাহদি) হবে। সে হাত ভরে ভরে অর্থ সম্পদ দান করবে, গণনা করবে না।

      এখন শুধু খলীফা ইমাম আল মাহদীর আগমন

      সিরিয়া যুদ্ধই হবে শেষ যুদ্ধ, মহাযুদ্ধ। এই যুদ্ধের শেষ ভাগে ইমাম মাহদীর আগমন ঘটবে। ইমাম মাহদী দামেষ্কের উপকণ্ঠে গুতা শহরে ক্যাম্প করবে। এবং মহাযুদ্ধের সময় এটাই হবে মুসলমানদের হেডকোয়ার্টার।
      আবূ দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত- রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যুদ্ধের দিন মুসলিমদের শিবির স্থাপন করা হবে ‘গূতা’ নামক শহরে, যা সিরিয়ার সর্বোত্তম শহর দামিশকের পাশে অবস্থিত।
      [-সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪২৯৮]

      আজকের এই সময়ে যখন গাজওয়াতুল হিন্দ নিয়ে আলোচনা করছি- দীর্ঘ ৬ বছর পর শামের যুদ্ধ গুতা শহরে প্রবেশ করেছে। আল্লাহর ক্বসম আজ থেকে এক মাস আগেও গুতা আলোচনায় ছিল না। কিন্তু এখন প্রতিদিনকার শিরোনাম হল 'গুতা'। গুতা'য় এক অমানবিক যুদ্ধ শুরু হয়েছে, এবং আকাশ থেকে বোমা নিক্ষেপ, ক্যামিকেল বোমা, রাসায়নিক বোমা বাদ যাচ্ছেনা কিছুই। গত ১৫ দিনে গুতা'য় ১২০০ এর অধিক নিহত হয়েছে। যাদের সবাই নিরীহ বেসামরিক এবং অধিকাংশই নারী-শিশু। গুতার বিভৎসতার যে সকল ছবি অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় আসছে তা কোন সুস্থ ও বিবেকবান মানুষই সহ্য করতে পারবেনা! রাশিয়া স্বীকার করেছে তারা ২ বছরে প্রায় ২০০ এর অধিক নতুন অস্ত্র সিরিয়ানদের ওপর পরীক্ষা করেছে!

      ইমাম মাহদীর ক্যাম্পের শহরে মহাযুদ্ধ আগমন করা কি তবে বিশেষ কিছুর ইঙ্গিত!
      মাহদী, অতঃপর দাজ্জালের আগমনের পর ঈসা আলাইহিস সালাম সিরিয়ার রাজধানী দামেষ্কে অবতরণ করবে! তিনি দাজ্জালকে হত্যা করবেন এবং শামের দায়িত্ব নিবেন। ইমাম মাহদীর শামে যুদ্ধ করার সময় ভারতীয় উপমহাদেশের যুদ্ধটিও চলবে। এবং আল্লাহর ইচ্ছায় হিন্দুস্তানের বিজয়ী বীরেরা মালাউন সন্ত্রাসী নেতাদের বন্দী করে শামে গমন করবে। এবং শামে এসে তারা মারয়াম তনয় ঈসা (আঃ) কে পেয়ে যাবে। "হযরত সাওবান (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) হযরত আবু হুরায়রা (রাদিয়াল্লাহু’আনহু) কে বলতে শুনেছেন যে রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ ﷺ হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, “অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন) এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মারিয়াম (আলাইহি’ওয়াসাল্লাম) কে শামে (সিরিয়া) পাবে।”

      চলবে...ইনশা আল্লাহ
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #18
        আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে গজওয়ায়ে হিন্দের জন্য কবুল করে নিন

        Comment


        • #19
          কেমন হতে পারে গাজওয়াতুল হিন্দ; কি করব আমি? ( শেষ পর্ব)
          বর্তমান সারা বিশ্বে মুসলমান নির্যাতিত। অসহায়ের মত
          মার খাচ্ছে। যা থেকে প্রতিয়মান হয়, আমরা খুব
          তারাতারিই সেই প্রতিশ্রুত মালহামা ও গাঁজওয়ায়ে
          হিন্দের দিকেই যাচ্ছি। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর
          ভবিষ্যৎবাণী করা এই ২টি যুদ্ধে পৃথিবীর মোট
          জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ বিলুপ্ত হবার আশংকা রয়েছে।
          তাই ধরে নিবেন আপনিও তাদের মধ্যে একজন
          হতেও পারেন। আর যদি বেঁচেও যান, তবুও নিচের
          প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। আশা করি কল্যাণের পথে ধাবিত
          হবেন। মনে রাখবেন, সবাই কিন্তু যুদ্ধে যাওয়ার
          মোট সামর্থ্য রাখে না। তাই বলে তারা কি বেঁচে
          থাকবে না? সুতরাং এই ফিতনা পূর্ণ যুদ্ধে বেঁচে
          থাকারও প্রয়োজন। গত কয়েকদিন আগে আপনারা
          জেনেছেন রাশিয়া তার দেশের প্রায় ৪ কোটি
          নাগরিকদের ট্রেনিং করিয়েছে ৩য় বিশ্ব যুদ্ধে
          কিভাবে নিজেকে সেফ করে রাখবে এবং তাদের
          জন্য মাথা পিছু খাদ্যও বরাদ্দ করা আছে। তলে তলে
          পরাশক্তি গুলো ঠিকই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে,
          তাহলে আমরা অজ্ঞ থাকবো কোন ভরসায়?
          আমাদের উচিত সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করে
          যুদ্ধের অপেক্ষা করা।
          .
          এই পোষ্ট তাদের জন্য নয়, যারা মনে করেনঃ
          .
          # আসহাবে কাহাফগন কোন রকম প্রস্তুতি ছাড়াই
          কেবল মাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে নগর
          থেকে বের হয়ে গিয়ে ছিলেন, অতঃপর আল্লাহই
          তাদের রক্ষা করেছেন।
          # মূসা (আঃ) কোন রকম প্রস্তুতি ছাড়াই তার
          অনুসারীদের নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন, অতঃপর
          আল্লাহই তাদেরকে ফেরাউনের হাত থেকে
          রক্ষা করেছেন।
          .
          সুতরাং ৩য় বিশ্ব যুদ্ধের জন্য এত চিন্তা গবেষনা বা
          পেরেশান, প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই। তাহলে
          দয়াকরে আপনারা বাকি অংশ টুকু পড়ে অযথা সময় নষ্ট
          করবেন না।
          .
          এই পোষ্ট তাদের জন্য, যারা মনে করেনঃ
          .
          # ইউসুফ (আঃ) দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করার জন্য ৭
          বছর আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছেন। খাদ্য
          গুদামজাত করার ব্যবস্থা করেছেন।
          # নূহ (আঃ) প্লাবনের আগেই নৌকা তৈরী করে
          রেখেছেন।
          # রাসূল (সাঃ) সাধ্যমত প্রস্তুতি নিয়েই বদরের
          ময়দানে হাজির হয়েছেন।
          সুতরাং আমাদেরকেও সাধ্যমতো প্রস্তুতি নিতে
          হবে।
          .
          একদিকে সিরিয়ায় শুরু হয়ে যাওয়া, যা ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ
          হয়ে, ক্রমান্বয়ে সারা পৃথিবীতে দ্রুত ছড়িয়ে
          পড়বে। আবার ভৌগলিক ভাবে আমরা এমন একটি
          এলাকায় বসবাস কর্ যারা মোকাবেলা করবো
          গাজওয়ায়ে হিন্দ। সুতরা আমাদের প্রস্তুতিটাও হতে
          হবে এই উভয় সংকট মাথায় রেখে। প্রস্তুতিটাকে
          বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে নিলে বুঝতে ও পদক্ষেপ
          নিতে সুবিধা হবে।
          .
          ক. আধ্যাতিক প্রস্তুতি
          খ. শারীরিক প্রস্তুতি
          গ. মানসিক প্রস্তুতি
          ঘ. অর্থনৈতিক ও খাদ্য প্রস্তুতি
          ঙ. মূল জিহাদের প্রস্তুতি
          .
          # কঃ আধ্যাত্মিক প্রস্তুতিঃ
          ১। মুসলিম হওয়ার জন্য কোরআন হাদিসে যে সব
          শর্ত বা বৈশিষ্টের কথা বলা হয়েছে, তা পুরোপুরি
          মেনে চলার চেষ্টা করুন।
          ২। সকল ফরজ গুলোর ব্যপারে কঠোর ও যত্নবান
          হোন।
          ৩। যতটুকু সম্ভব, কোরআন মুখস্থ করুন ।
          ( ন্যুন্যতম নামাজের জন্য যতটুকু প্রয়োজনীয়,
          সাথে সূরা কাহাফ এর ১ম ও শেষ ১০ আয়াত এবং
          জরুরী দোয়া সমূহ।)
          ৪। সকলের সাথে পাওনা-দেনা মিটিয়ে ফেলুন।
          ৫। ভূল ত্রুটি বা কারো সাথে ঝগড়া মনোমালিন্য
          থাকলে ক্ষমা চেয়ে নিন। বেশী করে তাওবা,
          এসতেগফার করুন।
          ৬। প্রতিদিন কোরআন হাদিস অধ্যয়ন করুন, যতটুকু
          সম্ভব।
          ৭। কোরআন, হাদিস, তাফছির সহ গুরুত্বপূর্ন কিছু বই
          এর হার্ড কপি নিজের কাছে, বাড়ির সবচেয়ে নিরাপদ
          এবং গোপন জায়গায় সংরক্ষন করুন।
          ৮। অশ্লীল সিনেমা, গান, নাটক, অসৎ সঙ্গ পরিহার
          করুন।
          ৯। আপনার পরিবার, নিকট আত্মীয়দের এসব
          ব্যাপারে সতর্ক করুন।
          .
          # খ) শারীরিক প্রস্তুতিঃ
          .
          ১। সব রকমের GMO food পরিত্যাগ করুন।
          ২। এলোপ্যাথি ঔষধ বর্জন করুন।
          ৩। ভেষজ ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন।
          ৪। নিয়মিত শরিরচর্চা, বিশেষ করে দৌড়ানো, সাঁতার কাটা,
          ইত্যাদি করুন।
          ৫। কমন রোগ যেমন গ্যাসট্রিক, ডায়াবেটিস, জ্বর,
          মাথা ব্যথা, সর্দি এসবের জন্য ভেষজ ঔষধগুলো
          বাড়িতে সংরক্ষন করুন।
          ৬। বাড়িতে টিউবওয়েল বা চাপকল বসান, সাপ্লাই পানির
          উপর নির্ভরতা ১০০% কমিয়ে ফেলুন।
          ৭। কমপক্ষে ২ বছরের জন্য সাবান, ব্যান্ডেজ,
          স্যাভলন, ব্লেড, সুই, সুতা, দিয়াশলাই, মোমবাতি, ব্যাটারি
          চালিত টর্চ লাইট ও ব্যাটারি ক্রয় করে রাখুন।
          ৮। জ্বালানী বিহীন বিদ্যুৎ উৎপাদন করার
          ৯। পরিবারের সবার জন্য কমপক্ষে ২ টি করে
          রেইন কোট, পর্যাপ্ত শীতের ভারি জামা ও
          জরুরী জামা কাপড় ক্রয় করে রাখুন। শূন্য ডিগ্রি বা
          মাইনাস তাপমাত্রার উপযোগী পোশাক সংগ্রহ করুন।
          ১০। পরিবারের সকলের জন্য ফিউম মাক্স বা গ্যাস
          মাক্স ১ টি করে এবং ডাষ্ট মাক্স পর্যাপ্ত পরিমানের
          সংগ্রহ করে রাখুন। বোম্বিং হলে যে গ্যাস নির্গত
          হবে তা থেকে রক্ষা পাবেন।
          ১১। বসবাস করার জন্য যে কোন শহর, বন্দর ত্যাগ
          করুন। যত অঁজো পাড়া গাঁ হবে ততই ভালো। উত্তম
          হবে পাহাড়ী এলাকা ও প্রাকৃতিক ঝর্না বা অধিক বৃষ্টি
          হয় এমন এলাকা। বেশী জনবসতি এলাকা পরিহার করুন।
          (ঢাকা-চিটাগাং সহ বিভাগীয় সিটির ভাই বোনদের জন্য
          বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইলো)
          ১২। যারা একত্রে বসবাস করবেন, তাদের নিরাপত্তার
          জন্য নিরাপত্তার TAMIM Dari, [29.06.18 05:00]
          ি সংগ্রহ করার চেষ্টা করুন ও
          হাতের কাছেই কোথাও লুকিয়ে রাখুন।
          ১৩। সকল পুরুষ সদস্য একত্রে ঘুমাতে বা কোথাও
          সফরে যাবেন না। গ্রুপ করে পালাক্রমে পাহারা দিন,
          ঘুমাতে যাবেন ও বাইরে যাবেন।
          ১৪। আশে পাশের জনপদের সাথে যোগাযোগ
          করার জন্য বাইসাইকেল সংগ্রহ করুন। দ্রুত
          যোগাযোগ করার পদ্ধতি আবিস্কার করার চেষ্টা
          করুন।
          ১৫। ক্ষুধা-তৃষ্ণা সহ্য করার অভ্যাস করুন।
          ১৬। মাটির নিচে ঘর তৈরী করুন, বাড়ি থেকে সহজে
          বের হওয়ার পথ তৈরী করে রাখুন।
          ১৭। তাবু তৈরী করার সরঞ্জাম ব্যবস্থা করুন।
          ১৮। আপনার এলাকার অবসর প্রাপ্ত বা কত্যর্বরত
          ডিফেন্স বাহিনীর সদস্যদের সাথে পরামর্শ করে
          তাদের কাছ থেকে প্রশিক্ষন গ্রহন করার চেষ্টা
          করুন।
          ১৯। পাড়ায় পাড়ায় সেচ্ছাসেবক টিম গঠন করার চেষ্টা
          করুন।
          .
          # গ) মানসিক প্রস্তুতিঃ-
          .
          ১। এ যুদ্ধের শুরুতেই সারা পৃথিবীর ইন্টারনেট,
          মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ধ্বংস
          করে দেওয়া হতে পারে। ফলে দেশে
          বিদেশে থাকা আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এমন কি
          পরিবারের কেউ যদি প্রবাসে বা এলাকার বাইরে
          থাকে, তবে তার সাথেও চিরদিনের মতো
          যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে, তার
          জন্য প্রস্তুত হোন।
          ২। বৈদেশিক বাণিজ্য ও লেনদেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার
          ফলে আমদানিকৃত পণ্য, বিদেশে উৎপাদিত জরুরী
          ঔষধ ও যন্ত্রপাতি আসা যাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে।
          ফলে আপনার কাছের মানুষজন যারা ঐ সব ঔষধের
          উপর ডিপেন্ডেন্ট তারা চিকিৎসাহীনতায় ভূগবে এবং
          ইমারজেন্সি রোগীরা এক পর্যায় মারা যাবে, তার
          জন্যও প্রস্তুত হোন।
          ৩। চারিদিকে মৃত্যু, লাশ আর নানান ধরনের অঘটন
          শুনতে পাবেন, যা এখন কল্পনাতেও আসে না, এমন
          পরিস্থিতির জন্য মনকে শক্ত করুন।
          ৪। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের তীব্র সংকট
          শুরু হবে। চাল, ডাল, তেল, লবন সহ
          নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। আপনার কাছে টাকা
          থাকবে হাজার হাজার কিন্তু ঐ টাকার বিনিময়েও আপনি
          জিনিসপত্র কিনতে পারবেন না। ফলে পারিবারিক
          খাদ্যসংকট কিভাবে সামাল দিবেন সে চিন্তা করুন ।
          মনকে শক্ত রাখুন, কারন এ সময় ভেঙ্গে পড়লে
          বাকিরাও টিকতে পারবে না।
          ৫। হয়তো নিজ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য মারা
          যাবে, আহত হবে, অসুস্থ হয়ে পড়বে, নিখোঁজ
          হয়ে যাবে, এসবের জন্যও মনকে প্রস্তুত রাখুন।
          ৬। এ জাতীয় যে কোন সমস্যাই আসুক না কেন
          আল্লাহর ইবাদত থেকে গাঁফেল হওয়া যাবে না।
          মনে রাখতে হবে এই দুনিয়াটাই পরীক্ষা ক্ষেত্র।
          এ ধরনের বিপদ আপদ দিয়ে আসলে আল্লাহ
          আমাদের যাচাই করছেন, আমরা জান্নাতের যোগ্য
          কি না।
          ৭। প্রচন্ড অভাবের তাড়নায় আপনার বাড়িতে লুটপাট
          হতে পারে, হিংস্র হয়ে উঠতে পারে
          আশেপাশের মানুষ গুলো। তাই আসন্ন পরিস্থিতি
          সামাল দিতে গেলে আপনার প্রতিবেশীদের
          এখনি বোঝান। তাদের নিয়েই পরিকল্পনা করুন। যতটা
          সফল হবেন, পরবর্তীতে ততটাই নিরাপদ থাকতে
          পারবেন। এ ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনরাও গ্রুপ
          ভাবে বসবাস শুরু করতে পারেন।
          ৮। ভৌগোলিক ভাবে আমরা বসবাস করছি গাজওয়ায়ে
          হিন্দের মাঝামাঝি এলাকায়, সুতরাং শত্রু পক্ষ থেকে
          আক্রান্ত হওয়া প্রায় নিশ্চিত। আক্রান্ত হলে
          প্রতিরোধ করা সকল দেশে সকল ধর্মে সকল
          আইনেই বৈধ। সুতরাং প্রতিরোধ করার মতো মানসিক
          প্রস্তুতি নিন। দেশীয় অস্ত্র সংগ্রহ করে রাখুন।
          ৯। জরুরী প্রয়োজনে তাৎক্ষনিক ভাবে বাসস্থান
          পরিবর্তন করতে হতে পারে, হিজরত করার দরকার
          পড়তে পারে, আবার এমনও হতে পারে অন্য এলাকা
          থেকে আপনার এলাকায় লোকজন নিরাপত্তা বা
          আশ্রয়ের জন্য ছুটে আসতে পারে। সুতরাং মুহাজির
          বা আনসার দুটোর জন্যই আবু বকর (রা) এর মতো
          প্রস্তুত থাকুন।
          .
          # ঘ ) অর্থনৈতিক ও খাদ্যের প্রস্তুতিঃ
          .
          ১। নিজের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করুন, ধান, গম, আলু,
          শাক সবজি ইত্যাদি। কৃষিকাজের মাধ্যমে।
          ২। মাছ চাষ করুন।
          ৩। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণঃ গবাদিপশু পালন করুন (গরু,
          ছাগল, ভেড়া) ইত্যাদী। (হাদিসে এর নির্দেশ
          রয়েছে)
          ৪। চাপ কল বা টিউবওয়েল মাটির অনেক গভিরে
          স্থাপন করুন। সাধারনত যতটুকু নীচ থেকে পানি
          উঠে তার চাইতে ৫০-১০০ ফুট নীচে।এ ছাড়াও
          নদী, পুকুর, ঝর্নার পানি বিশুদ্ধ করে ব্যবহার করার
          পদ্ধতি জেনে নিন। চাপ কলের যাবতীয়
          প্রয়োজনীয় এক্সেসরিজ সংগ্রহ করে রাখুন।
          ৫। পর্যাপ্ত শুকনো খাবার সংগ্রহে রাখুন। যেমন চিড়া,
          মুড়ি, সীম বা কুমড়ার বিচী, বাদাম, ছোলা, কিসমিস
          ইত্যাদি ।
          ৬। আপনার ব্যাংক একাউন্ট, ডিপোজিট বা এ জাতীয়
          খাতে যত টাকা আছে তা এক মুহূর্তও নিরাপদ নয়। দ্রুত
          তুলে ফেলুন। তা দিয়ে স্বর্ন ক্রয় করুন বা গবাদী
          পশুতে পরিনত করুন। মনে রাখবেন, বিদ্যুৎ ব্যবস্থা
          ধ্বংস হলে ব্যাংকে টাকা থাকলেও তুলতে পারবেন
          না।
          ৭। বাসস্থানের আশেপাশে পর্যাপ্ত ফল গাছ
          রোপন করুন।
          ৮। বাচ্চাদেরকে এখন থেকেই চিপস,
          চকোলেট, আইসক্রীম জাতীয় খাবার থেকে
          বিরত রাখার অভ্যাস করুন।
          ৯। শুকনো লাকড়ির ব্যবস্থা করে রাখুন।
          # ঙ . মূল জিহাদের প্রস্তুতিঃ
          .
          ১। ময়দানে দৈনিক/নিয়মিত গোসলের কোনো
          ব্যবস্থা থাকেনা, তাই মাসে ১/২/৩ বার গোসলের
          অভ্যাস করুন। না হয় ময়দান থেকে পালিয়ে আসতে
          বাধ্য হবেন।
          ২। বেশী করে ‘কাঁচা মরিচ’ খাওয়ার অভ্যাস করা
          জরুরী, যাতে আপনার রক্ত খেয়ে ডেংগু মশাটিও
          মারা যায় এবং আপনি ম্যালেরিয়া থে

          TAMIM Dari, [29.06.18 05:00]
          কে বাঁচতে
          পারেন। ময়দানে ম্যালেরিয়া রোগীর চিকিৎসা খুবই
          কষ্টকর।
          ৩। পায়ের পাতায় ভর করে বেশী বেশী হাঁটার
          অভ্যাস করুন। ময়দানে পায়ের গোড়ালির চাইতে
          পায়ের পাতায় বেশী ভর দিয়ে চলতে হয়। পায়ের
          গোড়ালির চেয়ে পায়ের পাতার ব্যবহার বেশী
          হয়। তাই ভারী কোন জিনিস সহ প্রচুর দাড়িয়ে থাকার
          অভ্যাস করুন।
          ৪। সংক্ষিপ্ত ও শুকনো এবং পানি ছাড়া দ্রুত খাওয়ার
          অভ্যাস করুন…
          ৫। ঠাণ্ডা ও গরম, উভয় মৌসুমে মোটা কাপড় ও মোটা
          চামড়ার উচু জূতা ব্যবহারের অভ্যাস করুন এবং সেই
          মোটা/ময়লা (কিন্তু পবিত্র) কাপড়ে ঘুমানোর অভ্যাস
          করুন।
          ৬। আলো ও প্রচন্ড আওয়াজের মাঝে জুতা পায়ে
          কম ঘুমের অভ্যাস করে সুস্থ্য থাকার অভ্যাস করুন।
          ৭। প্রত্যেক ‘জিহাদ প্রিয়’ মুমিনদের মা বাবা সহ
          পরিবারকে নির্যাতিত মুসলিম বিশ্বের অবস্থা, জিহাদে
          আল্লাহ তায়ালার সরাসরি সাহায্যের কাহিনী এবং
          বিশ্বব্যাপী জিহাদী তৎপরতা-সফলতা তুলে ধরে –
          কৌশলে জিহাদের প্রতি উদ্ধুদ্ধ করা জরুরি।
          (অন্যথায় পরবর্তীকালে আপনার পরিবার-পরিজনই
          হবে আপনার পথে প্রতিবন্ধক, আপনার শত্রু)
          ৮। জিহাদের জন্য অর্থ বা কাঁচা সোনা সংগ্রহ করে
          নিজের কাছে রাখতে হবে যত বেশী সম্ভব।
          মুজাহিদদের অর্থ সংকট বেশী। যেহেতু কুফরী
          বিশ্ব তাদের সকল লেনদেনের মাধ্যম নিয়ন্ত্রণ
          করে ফেলেছে, যাতে মুজাহিদরা ইন্টারন্যাশনাল
          ভাবে টাকা সংগ্রহ করতে না পারে।
          .
          এতক্ষন যেসব প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে তা
          কেবল বেসিক ধারনা দেয়া হলো। এলাকা ভেদে
          তার থেকে কম বেশী প্রস্তুতি নিতে হতে
          পারে। তা নিজেই চিন্তা গবেষনা করে বের করুন।
          সব শেষে যে কথাটি বলে রাখতে চাই, তা এখনি
          বলে রাখি, প্রযুক্তি ধ্বংস হবার ফলে হয়তো
          উপযুক্ত সময়ে জানাতে পারবো না।
          .
          মনে রাখবেন, মহা যুদ্ধের পরপরই দাজ্জাল বের
          হবে, বের হবার ২-৩ বছর আগে পৃথিবীতে
          অনাবৃষ্টির ফলে খাদ্য উৎপাদন কমে যাবে, শেষ
          বছর একেবারেই খাদ্য উৎপাদন হবে না, আর সে
          তখন রুটির পাহাড় বা ত্রাণ নিয়ে হাজির হবে,ঘরে
          ক্ষুধার্ত স্ত্রী সন্তান রেখে সে ত্রাণ থেকে
          মুখ ফিরিয়ে রাখা বড়ই কঠিন পরীক্ষা, বড়ই কঠিন। আর
          এ মুহূর্তে যদি ধৈর্য ধরতে পারেন সুবহানআল্লাহ
          আপনাকে খাদ্য দেবে আলহামদুলিল্লাহ্* আপনাকে
          খাদ্য দেবে, আল্লাহু আকবার আপনাকে খাদ্য
          দেবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে তার রহমত এবং
          বরকতে ঢেকে রাখুন। আমাদেরকে পৌছে দিন
          চিরস্থায়ী জান্নাতে। আমিন
          .
          হয়তো জানা অজানা আরো বহু ভীতিকর পরিবেশ
          তৈরী হতে পারে। তাই ধৈর্য হারাবেন না, অচিরেই
          সুদিন আসছে।
          .
          " যখনই কোন বিপদ আসে (মুমিনরা) বলেঃ “আমরা
          আল্লাহর জন্য এবং আল্লাহর দিকে আমাদের ফিরে
          যেতে হবে," (বাকারাহ ১৫৬)
          আল্লাহ তায়ালা্ আমাদের হেফাজত করুন আমিন
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #20

            আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করা তৌফিক দিন আমিন
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #21
              জাজাকাল্লাহ

              Comment


              • #22
                শেষ পর্বে বাকী অংশ টুকু দেওয়া হয়েছে
                ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                Comment


                • #23
                  মাশাল্লাহ ভাই, জাগরনের অনেক উপাদান আছে৷

                  Comment


                  • #24
                    ভাই এই পেজের ভাইদের নিকট sms পাঠাবো কি করে??

                    Comment


                    • #25
                      এই পোস্টের সাথে শায়খ তামিম আদনানী নতুন এই ভিডিও টি রিলেটেড তাই এখানে দেওয়া হলো ভাই দের ডাওনলোড করার অনুরোধ

                      গাজওয়ায়ে হিন্দের ভবিষ্যদ্বাণী- কড়া নাড়ছে আপনার দুয়ারে।

                      https://dawahilallah.com/showthread.php?13007
                      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                      Comment


                      • #26
                        হে আল্লাহ! আমাদের সবাইকে গাযওয়াতুল হিন্দের সাহসী সৈনিকরূপে কবুল করে নিন। আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment


                        • #27
                          ভাই চমৎকার আলোচনা আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন,আমিন।

                          Comment


                          • #28
                            আল্লাহ পাক আমাকেও এ যুদ্ধে শামিল হওয়ার তাওফিক দান করুক..!

                            Comment


                            • #29
                              মাশাআল্লাহ ভাই চমৎকার আলোচনা

                              Comment


                              • #30
                                জেহাদে অংশ গ্রহণকরার ট্রেনিংকোথায় ওকিভাবে।

                                Comment

                                Working...
                                X