Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ।। ২৫ও২৬ ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ১২ও১৩ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ।। ২৫ও২৬ ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ১২ও১৩ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

    মুজাহিদীন নিউজ।। ২৫ও২৬ ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ১২ও১৩ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

    মুসলমানদের হঠাতেই জম্মুতে ধর্ষণ ও খুন ৮ বছরের কন্যা শিশুকে?



    মুসলমানদের হঠাতেই জম্মুতে ধর্ষণ ও খুন ৮ বছরের কন্যা শিশুকে?
    শিশু হত্যার বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
    ভারত শাসিত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে একটি আট বছরের কন্যা শিশুকে অপহরণ, ধর্ষণ এবং হত্যার যে মামলার তদন্ত করছিল সেই রাজ্যের পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ, তারা আদালতের কাছে চার্জশীট পেশ করেছে। তদন্তে ঘটনার যে বিবরণ উঠে এসেছে, তা এক কথায় বীভৎসতার চূড়ান্ত পর্যায়।
    এও বলা হয়েছে চার্জশীটে, যে ইসলাম ধর্মাবলম্বী যাযাবর সম্প্রদায়কে হিন্দু প্রধান এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আর তাদের মনে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য ঐ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
    অপহরণ, ধর্ষণ আর হত্যার ঐ মামলায় আট জন অভিযুক্তের মধ্যে চার জন পুলিশ কনস্টেবল বা কর্মকর্তা। এদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
    তবে তাদের মুক্তির দাবীতে আর গোটা ঘটনা কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করানোর দাবীতে জম্মু অঞ্চলে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো বিক্ষোভ দেখিয়েছে, রাস্তায় নেমেছিলেন জম্মু বার এসোসিয়েশনের সদস্যরা। ধৃতদের মুক্তির দাবী ভারত শাসিত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে একটি আট বছরের কন্যা শিশুকে অপহরণ, ধর্ষণ এবং হত্যার যে মামলার তদন্ত করছিল সেই রাজ্যের পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ, তারা আদালতের কাছে চার্জশীট পেশ করেছে। তদন্তে ঘটনার যে বিবরণ উঠে এসেছে, তা এক কথায় বীভৎসতার চূড়ান্ত পর্যায়।নিয়ে ওই সব বিক্ষোভে দেখা গেছে ভারতের জাতীয় পতাকাও।
    কী অভিযোগ আনা হয়েছে চার্জশীটে?
    জম্মু-কাশ্মীর রাজ্য পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ বলছে, আট বছরের ঐ কন্যা শিশুকে জম্মু-র কাঠুয়া জেলায় তার বাড়ির কাছ থেকে অপহরণ করা হয়েছিল।
    সাত দিন পরে তার মৃতদেহ পাওয়া যায় কাঠুয়া জেলারই বসানা গ্রামে।
    তদন্তের শুরুতেই দেখা যায় যে ওই কন্যা শিশুর খোঁজ করতে পুলিশ কর্মীরা যখন জঙ্গলে গিয়েছিলেন, তার মধ্যেই এমন দুজন ছিলেন, যারা মৃতদেহটির পোশাক পরীক্ষার জন্য পাঠানোর আগে একবার জলে ধুয়ে নিয়েছিল। তল্লাশি চালিয়ে বসানা গ্রামের একটি মন্দির থেকে কিছু চুল খুঁজে পান তদন্তকারীরা। তাঁদের সন্দেহ হয় যে ঐ চুল অপহৃত কন্যা শিশুটির হতে পারে। চার্জশীটে বলা হয়েছে, ওই মন্দিরের দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন সাঞ্জি রাম নামে যে ব্যক্তি, তিনিই নিজের পুত্র আর ভাইপোর সঙ্গে ওই কন্যা শিশুকে অপহরণ করার পরিকল্পনা করেছিলেন।
    গুজ্জর সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করাই উদ্দেশ্য ছিল, যাতে তারা ওই এলাকা ছেড়ে চলে যায়।
    চার্জশীটে পুলিশ এটাও উল্লেখ করেছে যে ধর্ষণের আগে ঐ মন্দিরে কিছু পুজোও করা হয়।
    ৬০ বছর বয়সী সাঞ্জি রাম, তার ছেলে বিশাল আর নাবালক ভাইপো, চার পুলিশ কর্মী এবং আরেক ব্যক্তি গোটা ঘটনায় সরাসরি যুক্ত।
    ঐ কন্যা শিশুকে অপহরণ করে নিয়ে আসার পরে তাকে মাদক খাইয়ে অচেতন করে রাখা হয়েছিল। তার মধ্যেই তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়।
    অভিযুক্তদের মধ্যে যে নাবালক রয়েছে, সে তার চাচাতো দাদা সাঞ্জি রামের ছেলে বিশালকে উত্তর প্রদেশের মীরঠ শহর থেকে ডেকে আনে ফোন করে যাতে, সে-ও ওই কন্যা শিশুটিকে ধর্ষণ করতে পারে।
    চার্জশীটে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, টানা ধর্ষণ করার পরে যখন অভিযুক্তরা ঠিক করে যে এবার ওই কন্যা শিশুটিকে মেরে ফেলার সময় হয়েছে, তখন একজন অভিযুক্ত পুলিশ কর্মী অন্যদের বলে, "এখনই মেরো না। দাঁড়াও। আমি ওকে শেষবারের মতো একবার ধর্ষণ করে নিই।"
    তারপরে ওই পুলিশ কর্মী নিজে চেষ্টা করে কন্যা শিশুটিকে হত্যা করতে, কিন্তু সে ব্যর্থ হয়।
    শেষে নাবালক অভিযুক্তই ওই কন্যা শিশুকে হত্যা করে।
    তার মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথা থেঁতলে দেওয়া হয় একটা পাথর দিয়ে।
    ময়নাতদন্তে জানা গেছে যে ওই কন্যা শিশুটিকে মাদকের বড়ি খাইয়ে তারপরে ধর্ষণ করা হয়েছে।
    অভিযুক্তদের পক্ষ নিয়ে বিক্ষোভ
    ক্রাইম ব্রাঞ্চের তদন্তে যখন একের পর এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার হতে থাকেন, তখন থেকেই শুরু হয় প্রতিবাদ।
    প্রথমে স্থানীয় একটি সদ্য গঠিত হিন্দু সংগঠন বিক্ষোভে নামে।
    সেখানে হাজির ছিলেন বিজেপির বেশ কিছু নেতা-কর্মী।
    তাদেরই একজন, বিজেপি-র সাধারণ সম্পাদক ও বিধানসভার সদস্য অশোক কউল বিবিসির প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছিলেন, "এলাকার মানুষের সঙ্গে তো থাকতেই হবে।
    তবে এবার বিক্ষোভে নামে আইনজীবীরা।
    গ্রেপ্তারীর প্রতিবাদে জম্মুতে যে হরতাল হয়েছিল ১১ই এপ্রিল, তাতে যুক্ত হয়ে রাস্তায় নেমেছিল বার এসোসিয়েশন।
    ক্রাইম ব্রাঞ্চের কর্মকর্তারা যাতে চার্জশীট পেশ না করতে পারেন, তার জন্য রীতিমতো ঘেরাও চলতে থাকে।
    আদালত চত্বরেই চলতে থাকে স্লোগান। শেষমেশ অনেক রাতে ক্রাইম ব্রাঞ্চের কর্মকর্তারা চার্জশীট জমা করতে সক্ষম হয়।
    *হিন্দুত্ব্যবাদী আগ্রাসন কি পরিমাণ হয়েছে এবার একটু বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন।
    এক ৮বছরের কিশোরী মুসলিম বোনকে কয়েকজন মালাউনরা মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করেও বাচঁতে দেয়নি, তার মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথা থেঁতলে দেওয়া হয় একটা পাথর দিয়ে।
    সে বোনের স্থানে আপনার বোনকে রেখে একটু চিন্তা করেনতো!! এত মারাত্মক অন্যায় করার পরও অভিযুক্তদের পক্ষ নিয়ে বিক্ষোভ করা হয়, গ্রেফতারের প্রতিবাদ জানানো হয়! অথচ আমরা মুসলমানেরা এখনো চেতনাহীন নিদ্রায় চাদর মুড়ি দিয়ে শায়িত আছি। আল্লাহর কসম! আমাদের বিবেক জাগ্রত হবে যখন দেখবো আমাদের সামনে আপন বোন কিংবা মাদের উপর হিন্দুরা নির্যাতন চালাচ্ছে। তবে সেদিন আর কিছুর করার থাকবে না!! তাই সময় থাকতে সজাগ হোন।


  • #2
    একজন ভগ্নহৃদয় মা তার মেয়ের(আসিফা বানু) কাপড়ের সামনে


    এ কজন ভগ্নহৃদয় মা তার মেয়ের(আসিফা বানু) কাপড়ের সামনে বসে আছে। তার ৮বছরের কন্যাকে অপহরণ করা হয়েছিল, তাকে একটি হিন্দু মন্দিরে সপ্তাহব্যাপী আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে অনেক হিন্দু চরমপন্থীরা। অতঃপর মেয়েটিকে হত্যা করে ফেলে হিন্দুরা। তাদের লক্ষ্য কী? মুসলিম সম্প্রদায়ে আতংক সৃষ্টি করা।

    Comment


    • #3
      মুজাহিদীন নিউজ।। ২৬ ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।।১৩ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

      Comment


      • #4
        আজ ভোরে ইসরাঈলী দখলদাররা ফিলিস্তিনের আকরাবা শহরে একটি মসজিদে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে ।

        Comment


        • #5


          ভারতের দখলীকৃত কাশ্মীরে আসিফা বানুর ঘটনায় অভিযুক্ত প্রধান দুইব্যাক্তি হলো স্পেশিয়াল পুলিশ অফিসার দীপাক খাজুরিয়া এবং দেভিস্তান হিন্দু মন্দিরের খাদেম সানজি রাম । এই দেভিস্তান হিন্দু মন্দিরেই ৮বছর বয়সী শিশু আসিফাকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করে পরে হত্যা করা হয়েছে নিষ্ঠুরভাবে ।

          Comment


          • #6
            বর্ষবরণ নিয়ে নাস্তিক সুলতানা কামালের কুরুচিপূর্ণ ও ইসলাম বিদ্বেষী কথাবার্তা ।



            বর্ষবরণ নিয়ে নাস্তিক সুলতানা কামালের কুরুচিপূর্ণ ও ইসলাম বিদ্বেষী কথাবার্তা ।
            বাংলা বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে সরকারের বিধি-নিষিধকে সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর কাছে নতি স্বীকার বলে মন্তব্য করেছে তথা কথিত নারী অধিকারকর্মী নাস্তিক সুলতানা কামাল।
            বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের বিধি-নিষেধের সমালোচনা করে এই মন্তব্য করে নাস্তিক সুলতানা কামাল।
            গত ৩ এপ্রিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছে, নববর্ষের উন্মুক্ত আয়োজন বিকাল ৫টার মধ্যে শেষ করতে হবে। এছাড়া মঙ্গল শোভাযাত্রায় কোনো মুখোশ পরা যাবে না।
            নাস্তিক সুলতানা কামাল আরো বলেছে, “যে অনুষ্ঠানটি একটি অসাম্প্রদায়িক, যে অনুষ্ঠানে জাতি-ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই অংশগ্রহণ করে এবং একটি বিশেষ সংস্কৃতির প্রকাশ ঘটে, সেটার বিরুদ্ধে যারা দাঁড়ায়, তাদের কাছে রাষ্ট্র নতিস্বীকার করল।”
            হেফাজতে ইসলামসহ কট্টর ইসলামী গোষ্ঠীগুলো পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে হারাম দাবি করে তা বন্ধ করতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে আসছে।
            সরকারের সিদ্ধান্তের প্রভাব নারীদের ওপরই বেশি পড়বে বলে মনে করে ‘আমরাই পারি পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের’ চেয়ারপারসন সুলতানা।
            তথাকথিত নারী নিরাপত্তা জোটের আয়োজনে ‘বর্ষবরণ ১৪২৫ উদযাপনে নারীকে শৃঙ্খলিত না করার’ দাবিতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনায় মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর মহুয়া লেয়া ফলিয়া।
            সে বলেছে, “পাকিস্তান আমলের মতো এখনও অসাম্প্রদায়িক বাংলার সংস্কৃতি ও নারীর স্বাধীন চলাফেরার বিরুদ্ধে মৌলবাদী শক্তির প্রচার প্রচারণা চলমান আছে ও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
            “দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীর প্রতি নৃশংসতার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হয় না, দোষীদের খুঁজে বের করা বা দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করার ক্ষেত্রে প্রশাসনের অবহেলা, রাজনৈতিক প্রভাব এবং বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতার ফলে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয় না।”
            নাস্তিক সুলতানা কামালের কুরুচিপূর্ণ ও ইসলাম বিদ্বেষী বক্তব্য আজকে নতুন নয়, এর আগেও সে কোট প্রাঙ্গণের নারী মূর্তি প্রসংগে ইসলাম বিরোধী বক্তব্য দিয়েছিলো।
            বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় স্বাধারণ মানুষ কখনো এই সকল নাস্তিকদের ইসলাম বিদ্বেষী কথা সহ্য করেনি, সুলতানা কামালের কথায় ক্ষুব্ধ হয়ে ইতি পূর্বে ইসলাম প্রিয় স্বাধারণ মানুষ তার গাড়ি বহরে হামলা চালিয়েছিলো, তার আগে বাংলাদেশের অনেক নাস্তিক মুরতাদ এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাকে নিয়ে নিয়ে অনেক কটাক্ষকারীকে উচিৎ শিক্ষা দিয়েছিলো বাংলাদেশের মুসলিমগণ।

            Comment


            • #7
              পূর্ব-তুর্কিস্তানে মসজিদগুলোকে বানিয়ে ফেলা হচ্ছে চীনের প্রচারণা কেন্দ্র



              পূর্ব-তুর্কিস্তানজুড়ে মসজিদগুলোকে চাইনিজ প্রচারণা সেন্টারে পরিণত করছে চীন। তারা মসজিদগুলোতে থাকা ইসলামী প্রতীক, কুরআনের আয়াতগুলোকে উঠিয়ে ফেলছে এবং সেগুলোর স্থানে স্থাপন করেছে কমিউনিস্ট পক্ষীয় ব্যানার এবং চীনের পতাকা।পিকচারের মসজিদটি কুরলা শহরে অবস্থিত

              Comment


              • #8
                পূর্ব-তুর্কিস্তানে মসজিদগুলোকে বানিয়ে ফেলা হচ্ছে চীনের প্রচারণা কেন্দ্র



                পূর্ব-তুর্কিস্তানজুড়ে মসজিদগুলোকে চাইনিজ প্রচারণা সেন্টারে পরিণত করছে চীন। তারা মসজিদগুলোতে থাকা ইসলামী প্রতীক, কুরআনের আয়াতগুলোকে উঠিয়ে ফেলছে এবং সেগুলোর স্থানে স্থাপন করেছে কমিউনিস্ট পক্ষীয় ব্যানার এবং চীনের পতাকা।পিকচারের মসজিদটি কুরলা শহরে অবস্থিত

                Comment


                • #9
                  মোদির শাসনাধীন ভারত- মধু বিহারের মান্দাওয়ালিতে একটি মসজিদের চারপাশে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা তলোয়ার হাতে মুসলিমদেরকে হুমকি দিচ্ছে!!

                  https://t.me/AlFirdawsNews/2076

                  Comment

                  Working...
                  X