Announcement

Collapse
No announcement yet.

গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ করেই মুসলমানদের উপর হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ করেই মুসলমানদের উপর হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলা

    গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ করেই মুসলমানদের উপর হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলা


    ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের কোদেরমা জেলায় ছেলের বিয়েতে অতিথিদের গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ বশত মুসলমানদের উপর হামলা চালিয়েছে।
    হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের ভারতে যারা মুখে গনতন্ত্রের দোহাই দিয়ে সকলের সমান অধিকার ও প্রত্যেকের ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের মিথ্যা বুলি উড়ায় সেই উগ্র হিন্দু মালাউনরা এক মুসলিম ছেলের বিয়েতে অতিথিদের গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ করেই মুসলমানদের উপর হামলা চালায়। হিন্দু সন্ত্রাসীরা ওই ব্যক্তিকে মারধর করে মারাত্মকভাবে জখম করে। পরে আশপাশের বেশ কিছু বাড়ি ও গাড়ি ভাঙচুর করে। ভারতে গরুর গোশত বহন, ক্রয় বিক্রয়, খাওয়ার কারণে গোরক্ষক, গো মুত্র পানকারী হিন্দুরা নির্বিচারে মুসলমানদের হত্যা করে চলছে। কিছু দিন আগে হিন্দু মালাউনরা আমাদের ছোট মুসলিম বোন আসিফা বানুকে মন্দিরে আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করে হত্যা করেছে, এমনিভাবে, আসানসোলে উগ্র হিন্দুরা দিন দুপুরে ইমাম সাহেবের ছেলেকে হত্যা করেছে, এভাবে দিন দিন হিন্দুত্ববাদের আসল চেহারা প্রকাশ করছে। হে আল্লাহ আমাদের বিবেককে জাগ্রত করে দিন। মালাউনদের পাওনা সঠিকভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার তৌফিক দান করুন।আমীন!!!

  • #2
    ছাত্রলীগের সভাপতি এক মসজিদের ইমামকে গাছের সাথে বেঁধে মাথা ন্যাড়া করে নির্যাতন

    ছাত্রলীগের সভাপতি এক মসজিদের ইমামকে গাছের সাথে বেঁধে মাথা ন্যাড়া করে নির্যাতন

    ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ক্যাডারদের হাতে এদেশের আপামর মুসলিম জনতা ও উলামায়ে কেরাম নির্যাতিত হওয়ার ঘটনা আজকে নতুন কিছু নয়। এসকল অপরাধের পরও তারা যেন সরকারের চোখে নিরপরাধ।ফলে দিন দিন তাদের অত্যাচারের নিত্য নতুন পদ্ধতি যোগ হয়ে চলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মোঃ আব্দুল গফ্ফার (৩০) নামে এক মসজিদের ইমামকে গাছের সাথে বেঁধে পিটিয়ে মানুষের মল মুখে ঢেলে ও মাথা ন্যাড়া করে নির্যাতন চালিয়েছে উপজেলার মির্জাগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ রাসেল (২৮) ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা! গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের দক্ষিণ মির্জাগঞ্জ গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। আব্দুল গফ্ফার উপজেলার কাকড়াবুনিয়ার সোনাপুরা গ্রামের লতিফ হাওলাদারের ছেলে, তিনি পার্শ্ববর্তী বেতাগী উপজেলার মিয়ার হাট গ্রামের একটি জামে মসজিদের ইমাম ও খতিবের দায়িত্ব পালন করতেন। তাকে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নির্জন এলাকায় নিয়ে একটি গাছের সাথে বেঁধে রাসেল, আনসার, জলিল ও তাদের দলবল অমানবিক নির্যাতন চালায় পরে টয়লেট থেকে মানুষের মল নিয়ে ইমাম সাহেবের মুখে ঢেলে দেয় এবং মাথা ন্যাড়া করে দেয়। লা হাওলা ওলা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ..এই হল বাংলাদেশের শাসনচিত্র। এমনিভাবে, বিভিন্ন সময়ে মসজিদের ইমাম সাহেবরা কুরআন, সুন্নাহের সঠিক আলোচনা করায় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ক্যাডারদের হাতে নির্যাতিত হওয়ার ঘটনা অহরহ ঘটে চলছে। কতজনকে আবার চিরতরে গুম করে ফেলছে। তবু অনেকের দাবী এদেশ দারুল ইসলাম, ইসলাম ও মুসলমানেরা খুব শান্তিতে আছে। কবে যে আমাদের এই শান্তির ঘুম ভাঙ্গবে আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানে!!হয়তো নিজের উপর আসার আগে ভাঙ্গবে না!!!!

    Comment


    • #3
      সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মুসলমানেরা ব্যাপকভাবে নিগ্রহের শিকার

      সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একটা আতঙ্ক কাজ করছে। আর তা এ অঞ্চলের মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হচ্ছে। মূলত, এসব অঞ্চলের মুসলমানেরা ব্যাপকভাবে নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন। চীনে উইঘুর মুসলমানদের উপর চলছে নিকৃষ্টপন্থায় দমন-পীড়ন। চীনা সরকার তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা সঙ্কুচিত করতে করতে এখন তা প্রান্তসীমায় নামিয়ে এনেছে। মুসলিমদেরকে ইসলাম হতে ফেরাতে তারা নানা ধরণের অভিনব কৌশল অবলম্বন করে যাচ্ছে। ভারতেও মুসলমানদের উপর চলছে নির্মম জুলুম-নির্যাতন। কাশ্মিরের আত্মরক্ষা অধিকার আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদী আখ্যা দিয়ে প্রতিনিয়ত হত্যা করা হচ্ছে স্বাধীনতাকামীদের। ভারতীয় বাহিনীর জিঘাংসা থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। ভারতের বাংলাভাষী মুসলমানদের বাংলাদেশী আখ্যা দিয়ে তথাকথিত পুশব্যাকের বিষয়টি অতি পুরনো। আর মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের অবস্থাতো আমাদের সামনেই আছে।
      ভারতের বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ৩০ লাখ বাঙালি মুসলিমকে ভিনদেশী আখ্যা দিয়েছে হিন্দু সরকার। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশী অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব বাঙালি মুসলিমদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে। এ নিয়ে আসামজুড়ে প্রবল উৎকণ্ঠা-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আসামে ৬০ হাজারের বেশি সেনা মোতায়েন করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। তারা যেকোনো মূল্যে বাঙালী মুসলমানদেরকে সে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে চায়। কারণ, ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমমুক্ত এক নতুন ভারতের দিবাস্বপ্নে বিভোর। কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, ‘আসামে বসবাসরত ‘অবৈধ বাংলাদেশীদের চিহ্নিত করতেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। এতে যাদের নাম থাকবে না, তাদের ফেরত পাঠানো হবে।’ তবে যেসব হিন্দু আসামে আশ্রয় নিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি অনুসারে তাদের আসামে আশ্রয় দেয়া হবে বলেও কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ফলে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, আসাম রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্য- বিদেশী শনাক্ত নয়, বরং ‘মুসলিম খেদাও’ তাদের আসল লক্ষ্য।

      Comment


      • #4
        রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয় হিন্দুত্ববাদী বিজেপি’র নেতারা

        রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয় হিন্দুত্ববাদী বিজেপি’র নেতারা

        ভারতের রাজধানী দিল্লিতে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি’র নেতারা। গত রোববার দিল্লিতে এক শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরার ঘটনায় বিজেপি’র যুব মোর্চা নেতা মনীষ চান্দেলা নিজেদের দায় স্বীকার করেছে। সে ও তার সহযোগীরা ওই আগুন ধরানোর ঘটনায় জড়িত বলে জানিয়েছে।
        রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরানোর ঘটনায় এক টুইটার বার্তার জবাবে মনীষ চান্দেলা লেখে, ‘হ্যাঁ আমরাই রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের ঘর পুড়িয়ে দিয়েছি।’ ওই ঘটনার এক দিন পরে পুনরায় ‘হ্যাঁ আমরাই এটা করেছি এবং আবারও তা করবো। তাদের দাবি, ভারতে যেকোনো জায়গায় বাস করা তাদের ভাষায় 'সন্ত্রাসী' রোহিঙ্গা মুসলিমদের বসতির তথ্য দিলে তারা তাদের ‘আসল জায়গায়’ পৌঁছে দেবে। এমনিভাবে, ১৫ এপ্রিল দক্ষিণ দিল্লির কালিন্দিকুঞ্জের কাছে শরণার্থী শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয়। ওই ঘটনায় দুইশ’রও বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হন। প্রায় ৫০ পরিবার সম্পূর্ণ গৃহহীন হয়ে পড়ে। তাদের সর্বস্ব আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। গুরুত্বপূর্ণ নথির মধ্যে পরিচয়পত্র ও অন্যান্য জিনিষপত্র নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
        মোটকথা, আরএসএস ভারতের উগ্র হিন্দুরা তাদের মনগড়া যা ইচ্ছা তাই মুসলমানদের উপর চালাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারে ক্ষমতায় থাকার সুবাদে তাদের এখন বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। এরফলে তারা এসব কাজ করছে এবং বুক ঠুকে তা বলছে। তারা কোন কিছুর তোয়াক্কা করে না। যাদের অবস্থা এতটাই উগ্র, বর্বর তাদের একমাত্র নিরস্ত্র প্রতিপক্ষ মুসলমানদের উপর কেমন ক্ষিপ্ততার সাথে ঝাপিয়ে পড়তে পারে তা একটু সুস্থ বিবেকে চিন্তা করলেই বুঝে আসে।

        Comment


        • #5
          উগ্রবাদী হিন্দুদের হঠকারিতার নমুনা দেখুন, মসজিদকে মন্দির বানানোর প্রস্তাব

          বাবরীসহ পাঁচটি মসজিদ, তাজমহল ও কুতুব মিনারকে মন্দির বানানোর প্রস্তাব করেছে ভারতের উগ্রবাদী হিন্দু মহাসভা। রোববার হিন্দু মহাসভার আলিগড় শাখা থেকে প্রকাশিত এক ক্যালেন্ডারে এ প্রস্তাব করা হয়েছে। খবর এবেলার।
          বাবরী মসজিদ নিয়ে দীর্ঘ সংঘাতের পর সম্প্রতি তাজমহল নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে হিন্দু মহাসভা। এবার নতুন করে এসব মসজিদ ও কুতুব মিনার নিয়ে বিতর্ক তুলেছে তারা। ক্যালেন্ডারে এসব স্থাপত্যকে ‘হিন্দু’ নাম দিয়ে পরিচিত করানো হয়েছে।
          এ বিষয়ে হিন্দু মহাসভার জাতীয় সম্পাদক পূজা শকুন পান্ডে জানায়, পরে সরকারের কাছে আবেদন করবে ভারতকে যেন হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
          সে আরো বলে, সেই সব স্থাপত্য হিন্দুদের দখলে নেয়ার সময় এসেছে।
          ক্যালেন্ডারে মধ্যপ্রদেশের কমল মওলা মসজিদের নাম পরিবর্তন করে ভোজাশালা, কাশীর জ্ঞানবাপী মসজিদের নাম বিশ্বনাথ মন্দির, জয়নপুরের আটালা মসজিদের নাম অটলা দেবী মন্দির, বাবরি মসজিদের নাম রাম জন্মভূমি, তাজমহলের নাম তেজো মহালয় মন্দির এবং দিল্লির কুতুব মিনারের বিষ্ণু স্তম্ভ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
          হায় আফসোস!! মুসলমানদের পবিত্র মসজিদ সমূহকে নাপাক মন্দির বানানোর প্রস্তাব করার দৃষ্টতা দেখাচ্ছে! সেখানে তাদের নগ্ন অর্ধ নগ্ন দেব দেবী রেখে অপবিত্র মুশরিকরা পূজা করার আয়োজন সম্পূর্ণ করছে! অথচ আমরা মুসলিমরা তাদের ব্যাপারে বেখবর হয়ে বসে আছি। দুনিয়ার মায়াজালে আটঁকে আছি। একবার চিন্তা করুন তো, যেদিন উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের মসজিদগুলোতে দেব দেবীর পূজা শুরু করবে সেদিন বেঁচে থাকার কোন মূল্য থাকবে??

          Comment


          • #6
            উগ্রবাদী হিন্দুদের হঠকারিতার নমুনা দেখুন, মসজিদকে মন্দির বানানোর প্রস্তাব

            উগ্রবাদী হিন্দুদের হঠকারিতার নমুনা দেখুন, মসজিদকে মন্দির বানানোর প্রস্তাব

            বাবরীসহ পাঁচটি মসজিদ, তাজমহল ও কুতুব মিনারকে মন্দির বানানোর প্রস্তাব করেছে ভারতের উগ্রবাদী হিন্দু মহাসভা। রোববার হিন্দু মহাসভার আলিগড় শাখা থেকে প্রকাশিত এক ক্যালেন্ডারে এ প্রস্তাব করা হয়েছে। খবর এবেলার।
            বাবরী মসজিদ নিয়ে দীর্ঘ সংঘাতের পর সম্প্রতি তাজমহল নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে হিন্দু মহাসভা। এবার নতুন করে এসব মসজিদ ও কুতুব মিনার নিয়ে বিতর্ক তুলেছে তারা। ক্যালেন্ডারে এসব স্থাপত্যকে ‘হিন্দু’ নাম দিয়ে পরিচিত করানো হয়েছে।
            এ বিষয়ে হিন্দু মহাসভার জাতীয় সম্পাদক পূজা শকুন পান্ডে জানায়, পরে সরকারের কাছে আবেদন করবে ভারতকে যেন হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
            সে আরো বলে, সেই সব স্থাপত্য হিন্দুদের দখলে নেয়ার সময় এসেছে।
            ক্যালেন্ডারে মধ্যপ্রদেশের কমল মওলা মসজিদের নাম পরিবর্তন করে ভোজাশালা, কাশীর জ্ঞানবাপী মসজিদের নাম বিশ্বনাথ মন্দির, জয়নপুরের আটালা মসজিদের নাম অটলা দেবী মন্দির, বাবরি মসজিদের নাম রাম জন্মভূমি, তাজমহলের নাম তেজো মহালয় মন্দির এবং দিল্লির কুতুব মিনারের বিষ্ণু স্তম্ভ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
            হায় আফসোস!! মুসলমানদের পবিত্র মসজিদ সমূহকে নাপাক মন্দির বানানোর প্রস্তাব করার দৃষ্টতা দেখাচ্ছে! সেখানে তাদের নগ্ন অর্ধ নগ্ন দেব দেবী রেখে অপবিত্র মুশরিকরা পূজা করার আয়োজন সম্পূর্ণ করছে! অথচ আমরা মুসলিমরা তাদের ব্যাপারে বেখবর হয়ে বসে আছি। দুনিয়ার মায়াজালে আটঁকে আছি। একবার চিন্তা করুন তো, যেদিন উগ্র হিন্দুরা মুসলমানদের মসজিদগুলোতে দেব দেবীর পূজা শুরু করবে সেদিন বেঁচে থাকার কোন মূল্য থাকবে??

            Comment


            • #7
              পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।
              সামনে গাজওয়াতুল হিন্দ আসন্ন
              তাই তারা নিজেদের ধ্বংসের পথ খুলতেছে।

              Comment


              • #8
                পুলিশ নামটির সাথে সবাই কম বেশি পরিচিত।

                পুলিশ নামটির সাথে সবাই কম বেশি পরিচিত।
                দেশের প্রতিটা অঞ্চলেই পুলিশ নামক জানোয়ারগুলোর কথা মুখে আনতেই মানুষের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের জনসাধারণ খুব ভালোভাবেই পুলিশী অত্যাচারের মুখোমুখি হওয়ার অভিজ্ঞতা লাভ করেছে তারা জনগনের সেবার আড়ালে জনগনের জান মাল ইজ্জত লুটপাট করে চলছে। এমনি কিছু প্রতিবেদন:
                রাজধানীর খিলগাঁওয়ের উত্তর গোড়ান, দক্ষিণ গোড়ান, বাসাবো, তিলপা পড়া খিলাগাঁও এলাকার বাসিন্দারা গতরাতে একের পর এক পুলিশের নানারকম হয়রানির শিকার হয়েছে।
                তারা শাজাহান পুর খিলাগাঁও রেললাইন এলাকায় খিলগাঁও থানার পুলিশ কর্মকর্তা এ এস আই মোহাম্মাদ জলিলুর রহমানের হাতে নানাভাবে নাজেহাল হয়েছেন।
                ভুক্তভোগিরা জানান, পুলিশ কর্মকর্তা জলিলুর রহমানের নেতৃত্বে কিছু লোক বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দিয়ে হাজার হাজার টাকা পকেটস্থ করে নিয়েছে।
                জানা গেছে উত্তর গোড়ানের বাসিন্দা আব্দুল কাদের, রফিকুল ইসলাম, জয় ধন মিঞা, দক্ষিণ গোড়ানের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম, রফিকুল আলম, এখলাস মিঞা, এম এ মান্নান, বাসাব এলাকার শফিকুদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, গোড়ান বাজার এলাকার শফি উদ্দিন, কামরুজ্জামানদের কাছ থেকে জানা যায় ৫০০,১০০০ টাকা নিয়ে ছেড়ে দিয়েছে তাদেরকে।
                প্রকৃত পক্ষে তারা নির্দোষ ছিলেন। কিন্তু পুলিশের ভয়ে নিষ্ক্রিয় ছিলেন। তারপরেও বিভিন্নরকম ভয় ভিতি দেখিয়ে, হত্যা মামলার আসামি বানানোর ভয় দেখিয়ে এধরণের অপকর্ম করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এটা তাদের জুলুমের নতুন কোন সিস্টেম না বরং এটা তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।
                পুলিশের সন্ত্রাসী কাজকর্মের আরো কিছু তথ্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
                * গত বছরের ২৬ অক্টোবর কক্সবাজারের টেকনাফে এক ব্যক্তিকে অপহরণের পর ১৭ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাতজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। [ সূত্র: ক্রাইম বার্তা,২৭শে অক্টোবর ২০১৭]
                * ২০১৭ সালের ২৫ই অক্টোবর দুর্নীতির মাধ্যমে ৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা উপার্জনের অভিযোগে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) সুভাষ চন্দ্র সাহার বিরুদ্ধে রাজধানীর বংশাল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। [সূত্র: ক্রাইম বার্তা, ২৭শে অক্টোবর ২০১৭]
                * সম্প্রতি ফকিরাপুলের জি-নেট টাওয়ারে অভিযানের নামে একটি রিক্রুন্টিং অ্যান্ড ট্রাভেল এজেন্সির কার্যালয় থেকে এক হাজার দু’শর বেশি পাসপোর্ট জব্দ করে কোটি টাকা ঘুষ দাবি করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির মতিঝিল ইউনিটের উপপরিদর্শক সুশান্ত কুমার রাহুত। শেষ পর্যন্ত ৪৫ লাখ টাকার বিনিময়ে প্রায় ১১শ’ পাসপোর্ট ফেরত পাওয়া যায়। বাকি ১০১টি পাসপোর্ট জব্দ তালিকায় দেখিয়ে ব্যবসায়ী অনুপমের ভাই প্রবীর বণিক ও তার দুই কর্মচারী মো. রিয়াদ হোসেন ও আশিকুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করে সিআইডি।[সূত্র: ক্রাইম বার্তা, ২৭শে অক্টোবর ২০১৭]
                * আরেক ঘটনায় ২০১৭সালের ১৮ এপ্রিল কাফরুলের কচুক্ষেতের নিউ ওয়েভ ক্লাবে চাঁদাবাজির অভিযোগে ১১ পুলিশ সদস্যকে আটক করা হয়।[ সূত্র: ক্রাইম বার্তা, ২৭শে অক্টোবর ২০১৭]
                * যশোর সদর উপজেলার সাতমাইল বাজারে এক মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীকে ডেকে নিয়ে পকেটে ইয়াবা ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টার সময় সিরাজুল ইসলাম নামে এক কনস্টেবল গণপিটুনির শিকার।[সূত্র: One news bd, ১৯শে জুন, ২০১৭]
                * “সাধারণ মানুষের সাথে দূরত্ব তৈরি হলেও অপরাধীদের সাথে যশোর পুলিশের সখ্য পরিলক্ষিত হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন মহল্লায়, বিপণিবিতান অথবা রেস্তোরাঁয় সাদা পোশাকে কোমরে অস্ত্র ঝুলিয়ে আড্ডা দিতে দেখা যায় পুলিশকে। শহরের মধ্যে অপরাধ প্রবণ এলাকার ফাঁড়িগুলোতে পুলিশের সাথে অপরাধীদের ওঠাবসা বেশি।”[সূত্র: One news bd, ১৯শে জুন, ২০১৭]
                * যশোরে বাড়ি তল্লাশি ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে ৫ লক্ষাধিক টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাড়ি তল্লাশির নামে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা লুট করার পর যুবক আহসান হাবিব সুজনকে আটক করে পুলিশ। এরপর তাকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে আরও ১লাখ ৯০ হাজার টাকা আদায় করা হয়।[ সূত্র: One news bd, ১৯শে জুন, ২০১৭]
                হাতেগোনা কিছু টুকরো খবর এখানে দিলাম। যাতে স্পষ্ট হয়ে যায় পুলিশের সাথে জনগণের বন্ধুত্বের কথা!!(?) থানায় আটকে রেখে কিশোরী ধর্ষণের মত ঘটনাও ঘটিয়েছে এসকল নিষ্ঠুরপ্রাণের পুলিশবাহিনী।এমনিভাবে, পুলিশের আরেক এসআই এক যুবতী নারীকে অস্রের মুখে তুলে নিয়ে একটি নির্জন কামরায় তিনদিন আটকে রেখে…করার ঘটনাও গনমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। আসলে এসমস্ত হুকুমের গোলাম পুলিশরা দ্বীন,ইমান,ইসলাম, ও জনগনের শত্রু। অনেক দ্বীনদার ভাইদেরকে তারা নানা রকম হয়রানী করে চলছে। অনেককে আবার গুম করে ফেলছে। আবার কাউকে ক্রসফায়ার করে সন্ত্রাসী, ডাকাত ইত্যাদি বলে চালিয়ে দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এসমস্ত জালিমদের থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার তৌফিক দান করুক।!আমীন!
                Last edited by BANGLA NEWS; 04-26-2018, 10:43 PM.

                Comment


                • #9
                  সন্ত্রাস-লিডার ট্রাম্পের রমজানের শুভেচ্ছা

                  সন্ত্রাস-লিডার ট্রাম্পের রমজানের শুভেচ্ছা

                  পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে মুসলমানদের রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
                  একটি কথা, কুরআনে যে সূরায় যে সিস্টেমে আয়াত নাযিল হওয়ায় মুসলমানদের উপর রোযা রাখা ফরজ, সেই একই সূরায় একই সিস্টেমে কিতালের আয়াত নাযিল হওয়ায় মুসলমানদের উপর কিতাল ফরজ। রমজানের রোজার জন্য সন্ত্রাসলিডার ট্রাম্পও শুভেচ্ছা জানায়, এমনকি ভারতের কসাই মোদিও। কিন্তু কিতালের কথা আসলেই ইসলাম সন্ত্রাসবাদের ধর্ম। এতে এটাই বুঝা যায় নামায, রোজার মত ব্যক্তিগত আমলে সন্ত্রাসলিডার কাফেররাও শুভেচ্ছা জানাবে। কারণ তারা ভাল করেই জানে ব্যক্তিগত আমল দিয়ে আর যাই হোক পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার মানব সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্য খলিফার দায়িত্ব আদায় হবে না। মুসলিমরা কখনো মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।তাই খেলাফতের দায়িত্ব বাস্তবায়নে, মুসলিম উম্মাহকে নিপীড়ন থেকে উত্তরণে কিতালের কোন বিকল্প নেই। তাই পরিপূর্ণ মুসলিম দাবী করতে হলে নামায, রোযার ন্যায় কিতালের ফরজ বিধানকেও পালন করতে হবে। চাই যে যাই বলুক। সুতরাং যারা কাফেরদের মন:পূত আমলগুলো মানবে, আর অপছন্দনীয়গুলো বর্জন করবে, তারা আর যাই হোক পরিপূর্ণ মুসলিম নয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তার বিধানসমূহ, বিশেষ করে কিতালের বিধান সঠিক ভাবে পালন করার তৌফিক দান করুক।আমীন।!!
                  Last edited by BANGLA NEWS; 05-20-2018, 06:32 AM.

                  Comment


                  • #10
                    পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।
                    সামনে গাজওয়াতুল হিন্দ আসন্ন
                    তাই তারা নিজেদের ধ্বংসের পথ খুলতেছে।

                    Comment


                    • #11
                      যারা কাফেরদের মন:পূত আমলগুলো মানবে, আর অপছন্দনীয়গুলো বর্জন করবে, তারা আর যাই হোক মুসলিম নয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তার বিধানসমূহ, বিশেষ করে কিতালের বিধান সঠিক ভাবে পালন করার তৌফিক দান করুক।আমীন।!!

                      Comment


                      • #12
                        হিন্দুস্থান…
                        ভারতে মোদিকে হিন্দু পুরাণের দেবতা রামচন্দ্র আখ্যায়িত করে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। যেগুলোকে কোন ভাবেই সাম্পদায়িক দাঙ্গা বলা চলে না। কেননা দাঙ্গায় তো দুটি পক্ষ থাকে। কম বেশি দুপক্ষই মারে এবং মরে। কিন্তু উগ্রবাদী মালাউনদের সামনে নিরস্ত্র মুসলিম ওতাদের অরক্ষিত সহায় সম্পদ ছাড়া আর কিছু নেই। নরপশু মালাউনরা মুসলিমদের উপর নারকীয় উল্লাসে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, তাদের রক্তের হোলিখেলায় মেতে উঠছে।ব্যাপক অগ্নিসংযোগ ওলুটতরাজ করছে। আর সবকিছুই হচ্ছে কেন্দ্রীয়ও রাজ্য প্রশাসনের চোখের সামনে। তাদের পরোক্ষ এবং প্রতোক্ষ মদদে। আর এসব কিছুই আমাদের সামনে গাযওয়াতুল হিন্দের প্রয়োজনীয়তা তীব্র আকার ধারণ করে তুলছে।
                        Last edited by BANGLA NEWS; 05-28-2018, 01:35 PM. Reason: ২২

                        Comment


                        • #13
                          হেনস্থার শিকার মুসলিম যুবক

                          ফিলিস্তিন///

                          ফিলিস্তিন এমন এক ভূমি যেখানে মুসলিমরা নিজ দেশে থেকেও পরাধিনতার কারাগারে বন্দী মানবেতর জিবনযাপন করতে হচ্ছে। উড়ে এসে জুরে বসা”জারজ হিংস্র ইহুদী হায়েনারা মুসলিমদের রক্ত পিপাসায় মেতে উঠেছে।শুধু এমাসেই প্রায় অর্ধ হাজারের অধিক মুসলিমকে হত্যা করেছে। আহত হয়েছেন প্রায় ৩০00 মুসলিম।… পূর্ব জেরুজালেমে সন্ত্রাসী আমেরিকার দূতাবাস স্থানান্তর হওয়ার পর থেকে উত্তাল হয়ে উঠে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্তকা তাদের টেকাতেই মুসলিম রক্তের হোলিখেলায় মেতে উঠে ইহুদিবাদী ইসরায়েলী সন্ত্রাসীরা।
                          Last edited by BANGLA NEWS; 05-28-2018, 01:36 PM. Reason: ৬৬

                          Comment


                          • #14
                            হেনস্থার শিকার মুসলিম যুবক
                            নির্যাতনের শিকার মুসলিম যুবকের নাম জামাল মোমিন। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের মালদা। কাজ করেন ভারতের অন্য আরেকটি রাজ্যে। ঘটনার দিন সে কলকাতা থেকে মালদায় নিজের বাড়ি ফিরছিল। ট্রেনে তাকে ঘিরে ধরে উগ্রবাদী যুবকেরা, শুরু হয় হেনস্থার উদ্দেশ্যে প্রশ্নেরবান, ‘ভারতের রাষ্ট্রপতি নাম কি?’ কিছুক্ষণ থেমে আবার প্রশ্ন ‘ভারতের জাতীয় সঙ্গীত কি?’ তিনি জনিনা বলার সাথে সাথেই অশ্লীল গালিগালাজ আর চড় থাপ্পড় শুরু হয়। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় নামাজ পড়তে জানে কি না? সে জানে বললে মালাউনরা বলে, ‘নামাজ পড়তে জানিস তো জাতীয় সঙ্গীত জানিস না কেন?’ তখন মালাউনরা বলে ‘তুই জনগনমন বলতে পারিস?’ জামাল বলে সে জানে বললে গেয়ে শোনাতে বাধ্য করে। এরপর তাকে দিয়ে ‘বন্দেমাতরম’, ‘ভারতমাতা কি জয়’ বলানো হয়। জামাল বারবার নিরক্ষরতার কথা বললেও ঘুরে ফিরে তাকে প্রশ্নগুলি করা হয় এবং না পারলে চড় থাপ্পড় তো আছেই সেই সাথে অশ্লীল গালি গালাজ। এ সময় পাশ থেকে আরেকজন বলে, ‘নামাজ পড়লে কি লেখাপড়া লাগে?’ এসব বলে তার ধর্মীয় আচার-আচরন নিয়ে হেনস্থা করা হয়। এরপর আবার জামালের উপর বর্বরতা শুরু হয়।
                            তার একটাই অপরাধ, সে মুলিম!তাই মালাউনরা তাকে ঘিরে নানাভাবে হেনস্থা, গালিগালাজ ও উল্লাসে মেতে উঠে।
                            হে মুসলিম জাতি! ভারতে এমন চিত্র শুধু এক মুসলিম ভায়ের ক্ষেত্রেই নয় বরং সেখানে অবস্থানরত অন্যান্য মুসলিমরাও প্রতিনিয়ত উগ্রবাদী মালাউনদের হাতে নানাভাবে নিপীড়নের শিকার হচ্ছে। যার অতি সামন্যই আমরা জানতে পারি। আমাদের অজানাগুলো আরো অধিক ভয়াবহ। তাই মালাউনদের বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে অবহেলা করার কোন সুযোগ নাই।

                            Comment


                            • #15
                              ..
                              যারা কাফেরদের মন:পূত আমলগুলো মানবে, আর অপছন্দনীয়গুলো বর্জন করবে, তারা আর যাই হোক পরিপূর্ণ মুসলিম নয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তার বিধানসমূহ, বিশেষ করে কিতালের বিধান সঠিক ভাবে পালন করার তৌফিক দান করুক।আমীন।!!

                              Comment

                              Working...
                              X