Announcement

Collapse
No announcement yet.

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক জরুরী টিপস

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক জরুরী টিপস

    সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক জরুরী টিপস


    সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার না করাই সবচেয়ে উত্তম। কারন বর্তমানে ফেসবুক রীতিমতো একটি গুয়েন্দা মাধ্যম। সে ক্যামেরার মাধ্যমে ব্যক্তিকে দেখা এবং আওয়াজ শুনার আন্তর্জাতিক অনুমোদন পেয়েছে। অর্থাৎ নিকট ভবিষ্যতে এমনকি বর্তমানেও সে এই কাজগুলো করে যাচ্ছে।

    এখন যদি আপনি ফেইসবুক ব্যবহার করতেই চান যে আপনি এর মাধ্যমে দাওয়াতি কাজ করবেন তাহলে এই সতর্কতা মূলক পদক্ষেপগুলো অবলম্বন করুন।

    কিছু পদক্ষেপ আছে যেগুলো নিজের নিরাপত্তার জন্য আর কিছু আছে একাউন্ট দ্রুত ব্লক হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য।

    ১। আপনি ফায়ার ফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করবেন। এবং এর মধ্যে কুকিজ এবং হিস্ট্রি সংরক্ষন করবেননা। এর পদ্ধতি হলো আপনি সিটিংয়ে Privacy and security ট্যবের মধ্যে History তে Never remember history সিলেক্ট করুন।

    তাছাড়া আপনি ফায়ার ফক্সের Private window খোলতে পারেন। এর পদ্ধতি হলো আপনি ব্রাউজারের মেনুতে গিয়ে New Private window তে ক্লিক করবেন। এর মাধ্যমে আপনার ব্রাউজার তার হিস্ট্রি, পাসওয়ার্ড, কুকিজ, টেম্পরারি ফাইলস ইত্যাদিকে সংরক্ষন করবে না।

    ২। ফেসবুকের জন্য টর ব্রাউজার ব্যবহার করবেন না। বরং এমন ভিপিএন ব্যবহার করবেন যার মাধ্যমে একই দেশের আইপি থেকে লগ অন হয়। কারন টরের মধ্যে আপনার আইপি বিভিন্ন দেশে বদলাতে থাকে। যার কারনে আপনার আইপি ফেসবুকের নজরে সন্দেহ সৃষ্টি করে যা ফেসবুক আইডি দ্রুত ব্লক হয়ে যাওয়ার কারন হয়।

    ৩। কাজ শেষ হওয়ার পরপর লগ আউট করে দিবেন। কারন আপনি যদি লগ ইন করে নেটে কোন কিছু দেখতে থাকেন তাহলে সে আপনার অবস্থা নিজের কাছে সংরক্ষন করে যে আপনি কী দেখছেন।

    ৪। ফেসবুক এপ ব্যবহার করবেননা শুধু ব্রাউজার দিয়েই চালাবেন।

    ৫। একই একাউন্ট দিয়ে আপনি সকল শ্রেনীর লোকদেরকে ফ্রেন্ড বানাবেন না। প্রত্যেক শ্রেনীর লোকদের জন্য আলাদা একাউন্ট হবে। এবং এর মধ্যে কোন মিউচুয়াল ফ্রেন্ড থাকবে না। এমনি ভাবে একই নাম ব্যবহার করবেন না বরং প্রত্যেক একাউন্টের জন্য আলাদা নাম রাখবেন।

    ৬। ফ্রেন্ড কম রাখবেন এবং ফলোয়ার বাড়াবেন।

    ৭। কোন পার্সনাল বিষয় প্রকাশ করবেন না। এবং নিজের পরিচিত কোন ছবি চাই সেটা কোন কমান্ডারের ছবি হোক বা কোন জায়গার ছবি হোক যেটা আপনি তুলেছেন।

    ৮। ফেসবুক আইডিতে কখনো কোন গোপন কথা বলবেন না। কোন কাজের প্লানিং বা রেকির ব্যপারে কোন কথা সেখানে বলবেন না।

    ৯। যদি সম্ভব হয় তাহলে কোন নেক মানুষের ছবি নেট থেকে অথবা অন্য কোথাও থেকে সংগ্রহ করে আপনার প্রোফাইলে লাগিয়ে দিন।

    ১০। যদি মোবাইল দিয়ে লগ ইন করেন তাহলে চেষ্টা করবেন ফায়ার ফক্স ব্যবহার করতে অথবা ডাক ডাক গু ব্রাওজার ব্যবহার করবেন। এবং সেই ব্রাউজারের ক্যামেরা এবং লোকেশন পারমিশন দিবেন না।

    ১১। চেষ্টা করবেন মোবাইলটা এন্ড্র*য়েডের নতুন ভার্সন নিতে যার মধ্যে পারমিশন দেওয়া না দেওয়ার বিষয়টা আপনার হাতে থাকে।

    ১২/ বিশেষভাবে আরেকটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আজকাল মোবাইলে যে সমস্ত সুবিধা দেওয়া হয় যেমন ফিঙ্গার প্রিন্ট, ফেইস আনলক ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।

    ১৩/ ফেইসবুকের ব্যপারে কিছুদিন আগে একটা খবর এসেছিল। বলা হয়েছিল যে, ফেইসবুক এখন মোবাইলের ক্যামেরা ও লেপটপের সামনের ওয়েব ক্যামেরার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের সবকিছুই দেখতে পারে। ফলে তারা এটা বুঝে নিতে পারে তাদের কোন পোষ্ট ভাল লাগছে আর এটাকে বেশির চেয়ে বেশি দেখাতে পারে। অথবা যে সমস্ত এড তারা দেখাতে থাকে। তখন তাদের চেহারার অসন্তুষ্টি দেখে বুঝা যাবে কোন পোষ্ট তাদের ভাল লাগে নি। ফলে সেই পোষ্ট তার সামনে আসবেনা। যার মধ্যে মাকসাদ এটা থাকে যে ব্যবহারকারীরা অনেক বেশি ফেইসবুক ব্যবহার করতে থাকে।

    তারা সেই টেকনোলোজি পেটেন্ট অর্থাৎ কপিরাইট নিজের জন্য সংরক্ষিত রাখে। এটা বাহ্যিক উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার পর্দা লঙ্ঘন হচ্ছে, আপনার উপর গুপ্তচরবৃত্তি করা এবং আপনার ব্যপারে বিভিন্ন তথ্য জমা করে রাখা। অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা এটা নিয়ে আরো ফিকির করবেন। বাকী আল্লাহই ভাল জানেন।

    এই কারনে কিছু সচেতনমুলক পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরিঃ-

    ক/ ফেইসবুক এপ বা যে ব্রাউজার দ্বারা ফেইসবুক চালানো হচ্ছে সেটার ক্যামেরার পারমিশন না দেয়া। এন্ড্রয়েট 6 ভার্সনের মধ্যে এই কাজ খুব সহজেই করা যাবে। কিন্তু এর পুরাতন ভার্সনগুলোর মধ্যে এটা করার জন্য মোবাইলকে রুট করা জরুরি। যাতে এই পারমিশনকে প্রতিহত করা যায়।

    ( রূটের পদ্ধতি আমরা পূর্বের পাঠে আলোচনা করেছি। যার প্রয়োজন হবে সে আমাদের টেলিগ্রামের পুরাতন পাঠ দেখে নিবে। )

    খ/ যদি আপনার জন্য এটা করা কঠিন হয় তাহলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করুন, মোবাইলের সামনের ক্যামেরায় এমন কোন জিনিস দিয়ে বন্ধ করে দিন যার কারনে তারা আপনাকে দেখতে পারবেনা, কোন মার্কার দিয়েও তা করা যায়। টেপ বা অন্য কিছুও লাগানো যায়।

    গ/ যদি আপনি লেপটপ ব্যবহার করেন তাহলে ব্রাউজারের সিটিংসের মধ্যে সর্বদা ক্যামেরার পারমিশন অফ রাখবে। (এর তরিকাও আলোচনা করা হয়েছে। যে ভাল করে জানতে চাই সে আগের আলোচনা দেখে নিবে)

    লেপটপের ওয়েবক্যমেরার মধ্যেও কোন কিছু লাগিয়ে দিবে।

    অধিকাংশ বিশেষজ্ঞরা এমনকি ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক যাকার্বার্গ লেপটপের ওয়েবক্যামেরার উপর টেপ লাগিয়ে রাখে যাতে যদি তার উপর গোয়েন্দাগীরি করতে চাইয় তাহলে যেন সে তাদের নজরদারিতে না আসে। যেটা আপনি এই লিংকে দেখতে পারবেনঃ

    http://www.anonews.co/wp-content/upl...uck_431106.png

    এই ব্যপারে কেউ যদি আরো বেশি জানতে চাই তাহলে এই ইংরেজিতে এই খবরের লিংকটা দেখতে পারেন।

    http://www.cybersecurity-insiders.co...bcam-or-phone/

    http://www.independent.co.uk/life-st...ia-a777911.htm

    ১৪/ ফিশিং ওয়েবসাইট থেকে বেচে থাকাঃ-

    এখন হ্যাক অনেক ব্যপক হয়ে গেছে। আর লোকেরা এই ব্যপারে কিছু না জানার কারনে হ্যাকের শিকার হচ্ছে। তাই আমারা হ্যকিংয়ের ব্যপারে সবাইকে ভিত্তিমূলক বিষয়গুলো জানাব আর তাদেরকে হ্যাক থেকে বাচার তরিকা বলে দিব। যাতে শত্রুর আগ্রাসন থেকে বাচার জন্য সচেতনমুলক পদক্ষেপ নিয়ে নিরাপদ থাকতে পারে। এই ব্যপারে আমরা অতিরিক্ত আলোচনা করব না। শুধু তরিকাটা বলব যা এখন শত্রুরা ব্যবহার করে।

    এর মধ্যে সবচে পুরাতন তরিকা হলো phishing ফেশিংয়। যেটা ২০০৫ সালে কোন এক সময় ঝাকঝমক ছিল। কিন্তু লোকেরা যখন এর ব্যপারে জেনে গেল তখন এটা অকেজো হয়ে যায় এবং এর ব্যবহারও বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ যেহেতু ইন্টারনেট বেশি পরিমানে ব্যবহার শুরু করেছে কয়েক বছর হয়েছে।আর মানুষও এই ব্যপারে ধারনা শুন্য। তখন শত্রুরা এর ফায়েদা নেয়ার জন্য পুরাতন পদ্ধতি অবলম্বন শুরু করে দিল।

    ফিশিংঃ-

    এর অর্থ অনেক ব্যপক। যার উদ্দেশ্য হলো, যাকে হ্যাক করবে তার সত্তাগত পরিচয় বের করা। যথা ক্রিডিট কার্ডের নাম্বার, ফোন নাম্বার। কারো আইডির নাম ও পাসওয়ার্ড ইত্যাদি। কিন্তু আমাদের আলোচ্য বিষয় এখন ক্লোন ফিশিং ওয়েবসাইট। যার উদ্যেশ্য হলো, আক্রমণকারীর আইডি, পাসওয়ার্ড নেয়া। (যেমন ফেইসবুক, জিমেইল, ইয়াহু ইত্যাদি) এই কাজটাকে সম্পন্ন করার জন্য হুবহু আসল ওয়েবসাইটের মত একটা নকল ওয়েবসাইট বানায়। এরপর সেটার লিংক পাঠিয়ে দেই। এটার মধ্যে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড তলব করবে। অর্থাৎ যখন সেই নকল লিংকটা খোলা হবে পুরাপুরি আসল লিংক খোলার মতই খোলবে। এখন আমরা আরো সহজ ভাষায় বুঝানোর চেষ্টা করব উদাহরণ দিয়ে। সাধারণত আসল ফেইসবুকে লিংকে যেভাবে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দেয়া হয়।

    (ফেইসবুক আসল লিংক https://www.facebook.com বা https://m.facebook.com) ঠিক তেমনিভাবে নকল ফেইসবুক লিংকে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চাবে। যখন ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দেয়া হবে তখন পাসওয়ার্ড ও আইডি হুবহু শত্রুর কাছে চলে যাবে। এরপর শত্রু পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নতুন পাসওয়ার্ড লাগিয়ে দিবে। এবং এই একাউন্টের উপর পুরা কর্তৃত্ব করবে। অথবা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবে না আগেরটাই রেখে দিবে যাতে সন্দেহ না হয়। আর এই আইডিকে ব্যপকভাবে ব্যবহার করবে। এবং হ্যাক করা ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডকে তারা ব্যবহার করে নজরদারি করতে থাকবে এই আইডি দিয়ে কার সাথে কী কথা হয়। আর এটা করার আগে দীর্ঘ সময় তারা বন্ধুত্ব দেখাবে।নিজেদেরকে মুজাহিদ হিসাবে প্রকাশ করবে। অথবা আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়ে আপনার সাথে কথা বলে বন্ধুত্ব করে নিবে।যাতে বিন্দু পরিমাণ তাদের প্রতি সন্দেহ না থাকে। আর তাদের দেয়া লিংক ব্যবহার করা হয়। অথবা তাদের লিংককে সামনে দেখাবে আর বলবে এটা আমাদের পেইজ। সুতরাং লাইক কর। এভাবে তারা আপনার সবকিছুকে রেকর্ড করবে।

    বাচার পদ্ধতিঃ-

    এর থেকে বাচা অনেক সহজ। শুধু দেখে নিবেন আপনি যে লিংক খোলছেন (আইডি, পাসওয়ার্ড চাচ্ছে) সেটা আসল নাকি নকল।অর্থাৎ সেগুলো নিচে দেয়া দুইটা লিংকের মত হবে। প্রথমটা যারা কম্পিউটার চালায় তাদের জন্য। আর দিতীয়টা মোবাইল যারা চালায় তাদের জন্য। https://www.facebook.com বা https://m.facebook.com সুতরাং উপরে দেয়া দুইটা লিংক ছাড়া অন্য কোন লিংক যদি হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে এটা ফিশিং সাইট।

    ফিশিং সাইট কিভাবে হয়ঃ-

    এজেন্সির লোকদের প্রসিদ্ধ একটা ফেশং সাইট আছে যার দারা মুজাহিদদেরকে ধোকা দেয়:
    http://talibislam.somee.com/?fbid=93...count=1&ref=nf

    আসল লিংক এটা: http://talibislam.somee.com ধোকা দেয়ার জন্য তারা অনেক বড় লিংক দিয়ে থাকে যাতে সন্দেহ না হয়। তো এটার মধ্যে দেখা যাচ্ছে যে এটা ফেইসবুক ওয়েবসাইট নয়। বরং একটা ফিশিং সাইট। আবার কখনো এমনও হয় যে, হুবহু ফেইসবুকের মতই লেখা হবে।অর্থাৎ শব্দগুলো ফেসবুকের মত হবে।উদাহরণসরুপ নিচের দুইটা লিংক দেখে নেন যে হুবহু ফেইসবুকের মত। http://www.fecebock9.tk বা http://www.fasebo0k.wapka.me এই দুইটাও ফিশিং সাইট যা ফেইসবুকের নামে ধোকা দেয়ার জন্য বানানো হয়েছে। কিন্তু একটু ফিকির করলেই স্পষ্ট বুঝা যাবে যে এগুলো ফেইসবুক সাইট নয়, এই জন্য নকলগুলো থেকে সাবধান!!!!!

    সুতরাং ভালভাবে আগে শব্দগুলো দেখে নিতে হবে। এবং যদি এরকম সাইট আসে তাহলে কখনো লগইন করা যাবেনা। অথবা পরিক্ষা করার জন্য ভুল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিবে আর দেখবে কী হয়! সাধারণত অন্য আরেকটি পেইজ খোলে বা ফেইসবুকের আসল লগইন পেইজ খোলে। অথবা অন্য কোন কিছু আসতে পারে।

    এখন অতিতে যদি এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার একাউন্ট ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। বর্তমানে ফিশিং সাইট বানানো খুব সহজ। এটা কোন হ্যাকিং ফোরাম থেকে সহজেই ফাইল পাওয়া যায়। এটাকে বিনামূল্যে ওয়েব হুস্টিংয়ের উপর আপলোড করবে। এবং এর লিংক লোকদেরকে দিয়ে দিবে যারা এর মধ্যে লগইন করবে। তার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে যাবে। এই জন্য এটা প্রেরণকারীকে দ্বিধা করবেন না ও ঘাবড়াবেন না। এটা একটা চুড়ান্ত পর্যায়ের ফালতু চেষ্টা যা তাদের নিজেদেরই কিন্তু সাধারণ লোকেরা না বুঝার কারনে তাদের শিকার হয়।




    আপনাদের দোয়ায় আমাদের স্বরণ রাখবেন।

  • #2
    জাযাকাল্লাহ আখি,,আমরা ও মুহতাজ,,

    Comment


    • #3
      অনেক ভাল পোষ্ট

      Comment


      • #4
        যাজাকাল্লাহ, যাজাকাল্লাহ

        Comment


        • #5
          জাজাকাল্লাহ্ ভাই । মনে হচ্ছে উপক্রিত হতে পারবো

          Comment


          • #6
            ভাই https://m.facebookcorewwwi.onion এই লিংক কি নিরাপদ??

            Comment


            • #7
              Originally posted by khadimul ummah View Post
              ভাই https://m.facebookcorewwwi.onion এই লিংক কি নিরাপদ??
              এই লিঙ্কটি নিরাপদ। তবে এই লিঙ্ক দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করতে হলে আপনাকে টর ব্রাউজার দিয়ে ঢুকতে হবে। কিন্তু টর ব্রাউজারে এই লিঙ্ক দিয়ে প্রবেশ করলে বার বার আপনার লোকেশন পরিবর্তন হবে। এটা যদি ফেসবুক কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে তাহলে আপনার আইডি disable করে দিতে পারে।
              বিশেষকরে আপনার আইডি যদি নতুন হয় এবং বার বার লোকেশন পরিবর্তন করে সেক্ষেত্রে disable হওয়ার সম্ভবনা বেশি।
              We'll win or die, we'll never surrender
              -Omar Mukhtar

              Comment


              • #8
                মুহতারাম ভাই, (safer net/Haydar Ali vai may be)
                আমি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি। আপনি আমাকে টেলি তে তাগুত চিনিয়েছেন, সে অনেক কথা ।তারপর থেকে আমি শুধু আমাদের ফোরামে আছি ।এখান থেকে g.....net,fir............org ভিজিট শিখছি ।ভাই আপনার নির্দেশনা অল্পতেই বুঝে উঠতে পারি। আপনার জন্য দোয়া করতে ভূলবনা।
                আল্লাহর কসম করে বলছি। আমরা কখনো সংখ্যা,শক্তি ও আমাদের আধিক্যের উপর নির্ভর করে যুদ্ধ করি না।বরং আমরা এই দ্বীনের জন্য যুদ্ধ করি,দ্বীনকে সাথে নিয়ে যুদ্ধ করি।সুতরাং তোমরা যার জন্য বের হয়েছ তাঁর দিকেই ধাবিত হও।আল্লাহ তা'লা তোমাদের সাথে দুটি কল্যাণের মধ্যে থেকে যেকোন একটির ওয়াদা করেছেন;হয়তো বিজয় নয়তো শাহাদাহ।

                Comment


                • #9
                  জাযাকুমুল্লাহু আহসানুল জাযা।
                  উত্তম কিছু আমাদের শিখিয়েছেন। আল্লাহ আপনাকে জাযায়ে খায়ের দান করুন।


                  "হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ"
                  "এখন কথা হবে তরবারির ভাষায়, যতক্ষণ না মিথ্যার অবসান হয়"

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন আরো বেশি বেশি দ্বীনের খেদমত করার তাওফিক দান করুক

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ, সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন প্রিয় ভাই-
                      আল্লাহ তা‘আলা আপনার সকল খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
                      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                      Comment


                      • #12
                        মাশাআল্লাহ, সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন প্রিয় ভাই-
                        আল্লাহ তা‘আলা আপনার সকল খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment


                        • #13
                          যাজাকাল্লাহ আখি গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট...
                          ''হে অন্তরসমূহের নিয়ন্ত্রনকারী!! আমার অন্তরকে আপনার দ্বীনের উপর অটল ও অবিচল রাখুন।"

                          Comment


                          • #14
                            জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাইদের কাজগুলো কুবল করুক।আমিন

                            Comment


                            • #15
                              জাযাকাল্লাহ।

                              ভালো কিছু নিরাপদ ভিপিএন এর নাম যদি বলতেন।

                              Comment

                              Working...
                              X