Announcement

Collapse
No announcement yet.

অচিরেই কাবুলে কালিমা খচিত পতাকা পতপত করে উড়বে, ইনশাআল্লাহ

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • অচিরেই কাবুলে কালিমা খচিত পতাকা পতপত করে উড়বে, ইনশাআল্লাহ

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম.


    ইমারতে ইসলামী আফগানিস্তানের লোগো

    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ.
    মুহতারাম ভাইয়েরা আশা করি সবাই ভালো আছেন।
    পর কথা-
    পুরো বিশ্ব আফগানিস্তানের দিকে তাকিয়ে আছে। মার্কিনীরা চলে গেলে আফগান ও আফগানের জনগণের কি হবে? এই চিন্তায় তাদের ঠিকমত ঘুম হয় না! তজ্জন্য তারা বিশ্ব মিডিয়াতে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করছে। যার মাধ্যমে তারা তাদের ভয়, উৎকণ্ঠা ইত্যাদি প্রকাশ করেছে। কারণ, মার্কিনীরা চলে যাওয়া মানে তালেবানের ইসলামী ইমারত ক্ষমতায় আসা। আর এতে বিশ্ব মোড়লদের মাথা ব্যথা চরমে রয়েছে। পাশাপাশি আশেপাশের তাগুতী রাষ্ট্রগুলোও ভীষণ ভয়ের মধ্যে রয়েছে। যেমন চীন, ভারত প্রভৃতি।
    অন্যদিকে বিশ্ব সুপার পাওয়ার রাষ্ট্রগুলোও তালেবানদেরকে উৎখাত করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। বরং তালেবান দিনদিন শক্তিশালী হয়ে উঠছে!
    তবে সারা বিশ্বের মুসলিমরা আনন্দিত। আর ইমারতে ইসলামী ক্ষমতায় আসলে তো আনন্দের কোন সীমা থাকবে না।
    তাই আমরা দীপ্ত কণ্ঠে বলি- ইসলামী ইমারাত- জিন্দাবাদ, ইসলামী ইমারাত- জিন্দাবাদ, জিন্দাবাদ-জিন্দাবাদ-জিন্দাবাদ
    ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ চাহে তো ইসলামী ইমারতের বিজয় অতি নিকটে। কারণ, ইতিমধ্যে মার্কিনীরা নিজেদের নাকে খত দিয়ে চলে যাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ।
    প্রশ্ন হচ্ছে- তারা কি নিয়ে ফিরে যাচ্ছে? তাদের প্রাপ্তি কী? আসুন দেখে নেই-


    মার্কিনীদের আফগান যুদ্ধের প্রাপ্তির ছোট একটি পরিসংখ্যান-
    ১. যুদ্ধের মেয়াদ ২০ বছর
    ২. মার্কিন সেনার মৃত্যু ২৩০০ শ
    ৩. আহত ২০,০০০
    ৪. আফগান সেনা নিহত ৬০ হাজার
    ৫. ৭৭৮ বিলিয়ন ডলার খরচ, একটি সংস্থার মতে, ২,ট্রিলিয়ন ডলার।
    এটা শুধু মার্কিনীদের অবস্থা এ ছাড়াও ন্যাটোর অন্য সদস্যদেরও অবস্থা তথৈবচ।

    এই জন্য ঘোষণা দিয়ে লেজ গুটিয়ে পলায়ন করছে মার্কিন সেনারা। যদিও তারা ইতিপূর্বে ওয়াদা ভঙ্গ করেছে।
    এবার আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তারা চলে যাবে। নিচে একটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন সংস্করণ থেকে একটি রিপোর্ট হুবহু তুলে ধরছি-


    অর্ধেক মার্কিন সেনা আফগানিস্তান ছেড়েছে


    ১ মের মধ্যে সব মার্কিন সেনা আফগানিস্তান ছাড়া কথা থাকলে এখনো অর্ধেক সেনা রয়ে গেছে। তবে দ্রুত আফগানিস্তান ছেড়ে যাচ্ছে মার্কিন সেনারা। সামরিক পরিকল্পনাকারীদের বরাত দিয়ে ভয়েস অব আমেরিকা জানায়, প্রায় অর্ধেক সৈন্যকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং সাজ সরঞ্জামগুলো হয় দেশে পাঠানো হয়েছে নয়তো নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কমান্ড বা সেন্টকম মঙ্গলবার জানায়, ৩০ থেকে ৪৪ শতাংশ সৈন্য প্রত্যাহার এখন সম্পন্ন হয়েছে এবং ছয়টি স্থাপনা আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আরও অনেকগুলো ঘাঁটি সামনের দিনে হস্তান্তর করা হবে।

    এক বিবৃতিতে সেন্টকম বলছে, “অনুমান করছি, আফগান জাতীয় প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বাহিনী যখন দেশটিকে স্থিতিশীল ও নিরাপদ রাখার চেষ্টা করছে, তখন ভবিষ্যতে তাদের সাহায্য করতে পারে এমন আরও ঘাঁটি এবং সামরিক সম্পদ আমরা তাদের কাছে হস্তান্তর করতে পারবো।”

    হালনাগাদ তথ্যে জানা গেছে যুক্তরাষ্ট্র ৩০০টি সি-সেভেন্টিন বিমানের ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সরঞ্জাম আফগানিস্তান থেকে সরাতে সক্ষম হয়েছে। আরও ১৩ হাজার সাজসরঞ্জাম নষ্ট করে দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে।

    মাত্র এক সপ্তাহ আগে সেন্টকম বলেছে, প্রত্যাহারের প্রায় ৪৪ শতাংশ সম্পন্ন করা হয়েছে । ওয়াশিংটনে আইন প্রণেতাদের সামনে সাক্ষ্য দেওয়ার সময়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন যে সৈন্য প্রত্যাহারের গতি খানিকটা এগিয়ে আছে।

    আরেকটি খবরে আফগান ও আমেরিকান কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, যুক্তরাষ্ট্র ২০ দিনের মধ্যে বাগরাম বিমান ঘাঁটি আফগান সরকারকে বুঝিয়ে দেবে।

    মঙ্গলবার পেন্টাগনের প্রেস সচিব জন কারবি কোনোরকম সময়সীমা নিশ্চিত করতে অস্বীকৃতি জানান। তবে সংবাদদাতাদের বলেন, “স্পষ্টতই বাগরাম তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।”

    ২০ বছরের সামরিক সংশ্লিষ্টতার পর আমেরিকান সৈন্যরা ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই আফগানিস্তান ত্যাগ করবে। এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ ঘোষণা দেন। এরপর একই ঘোষণা দেয় ন্যাটো বাহিনী।

    যুক্তরাষ্ট্রের আগের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হওয়া চুক্তি অনুসারে, নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে গত ১ মে’র মধ্যে সেনা প্রত্যাহার হওয়ার কথা ছিল। বাইডেনের নতুন ঘোষণার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখায় তালিবানরা।

    ঘোষণা অনুযায়ী, ১ মে যুক্তরাষ্ট্র সৈন্য প্রত্যাহার শুরু করে। সে দিন থেকে একাধিক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে আফগানিস্তানে, নিহত ও আহত হয়েছে অসংখ্য বেসামরিক মানুষ।

    প্রত্যাহারের ঘোষণার সময় আফগানিস্তানে আড়াই হাজার মার্কিন সেনা ছিল। ২০০১ সালে দেশটিতে সামরিক অভিযান শুরুর সময় এই সংখ্যা ছিল ১ লাখ। এই যুদ্ধে ২ হাজার ৪০০ মার্কিন সেনা নিহত হন। আহত হন আরও কয়েক হাজার।

    সূত্র: একটি দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণ
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

  • #2
    বিশ্বের তাগুতি আর কুফুরি শক্তি কোথায় যাবে?
    গাছ আর পাথরের আড়ালে গিয়েও ঠাঁই পাবে না।
    গাছ আর পাথরও কাফেরদের দেখিয়ে বলবে,হে মুসলিম! আমার পিছে কাফের পালিয়ে আছে। হত্যা কর।

    ইনশাআল্লাহ অচিরেই! এ উম্মা্হ বিজয়ের পতাকা দেখবে....................
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ,, বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। আমরা তাড়াহুড়ো করছিলাম, কিন্তু আল্লাহ তালা(তা‘আলা) ভিন্ন কিছু চাচ্ছিলেন। ন্যাটো ও ইউএস মিলে ২০ বছর যুদ্ধ করলো। ফলাফল মুমিনদের পক্ষে। জিহাদের মধ্যেই রয়েছে বিজয় ও শান্তী(শান্তি)। আমাদের বাংলাদেশে শুধু ত্বাগুতের বাহিনীর সাথে যুদ্ধে নামতে ভয় করি, সেখানে ৬২টা দেশের বিরুদ্ধে তালেবান আল কায়েদার ভাইয়েরা ২০ বছর যুদ্ধ করলো। এতো আল্লাহর বাহিনী বয়(বৈ) কিছু নয়। মুজাহিদ ভাইয়েরা কিছুতেই পেছনে ফিরে আসেনি, নিজেরা আহত হওয়া, শহিদ হওয়া,আত্যিয় সজন(আত্মীয়-স্বজন) নিহত হয়ে যাওয়া,, অসুস্থ হয়ে যাওয়া। কোন কিছুই মুজাহিদ ভাইদের জিহাদ থেকে বিরত রাখতে পারেনি। আল্লাহ ভাইদের শক্তিশালী করেছেন। আল্লাহ আপনি আমাদেরও শক্তিশালী করুন আমীন।
      اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

      Comment


      • #4
        আল্লাহু আকবার! পৃথিবীর বুকে আবারো ইসলামের সূর্য উদিত হচ্ছে। অচিরেই এ আলো সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে ইনশাআল্লাহ। বহুদিন ধরে এ পৃথিবী প্রচণ্ড রোদে খা খা করছে, এখন সময় হয়েছে ইসলামের শীতল ছায়া পড়ার। বহুকাল ধরে পৃথিবী পিপাসার্ত, ত্যৃষ্ণার্ত হয়ে আছে, এখন সময় হয়েছে বুক ঠাণ্ডা করার, সতেজতা ফিরে আসার। সময় হয়েছে পৃথিবী ফুলে ফলে ও সজীবতায় ভরে উঠার। বহুকাল ধরে পৃথিবীময় জুলুম, নিপীড়ন ও বর্বরতায় ছেয়ে গিয়েছিল, এখন সময় হয়েছে ইনসাফ, মানবতা ও মানুষের মর্যাদা ফিরে পাওয়ার।
        ইসলামের লাল সুর্য পুবাকাশে উদিত হচ্ছে, আলহামদু লিল্লাহ হৃদয়ে শীতলতা অনুভব হচ্ছে। প্রতিটি মুমিনের চোখে মুখে আনন্দের দ্যুতি খেলে যাচ্ছে। আর মুনাফিকরা এ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
        এ যেন গর্ভবতী মায়ের প্রসব বেদনার পর ফুটফুটে সন্তান প্রসব করা।এ যেন নির্মম রাত্রির আধার চিরে ভোরের আলো ফুটা। এ যেন বাংলাদেশ সহ সমগ্র বিশ্বের নিস্পেষিত মুসলিমদের মুক্তির বার্তা।
        হে ইমারাতে ইসলামী! আহলান! সাহলান! তোমাকে স্বাগতম। তোমার মাধ্যমে মুক্তি পাক বিশ্ব মানবতা। তোমার মাধ্যমে ফিরে আসুক সারা বিশ্বে ইসলামের মর্যাদা। আমরা প্রতিটি ইসলামের কর্মী তোমার দেয়ালের একেক ইট হতে চাই। তোমার ভীতকে শক্তিশালী করার জন্য নিজেদের কুরবান করতে চাই। হে আল্লাহ তুমি আমাদের দেহগুলোকে তোমার দ্বীনের সম্মানের জন্য কবুল করে নাও। আমীন।

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
          نَصْرٌ مِّنَ اللَّـهِ وَفَتْحٌ قَرِيبٌ
          ইনশা আল্লাহ অচীরেই এই উম্মাহ বিজয়ের পতাকা দেখবে…
          হে আল্লাহ আমাদেরকে আপনার দ্বীনকে গালিব করার পথে কবুল করে নিন। আমীন।
          সাহসিকতা আয়ু কমায় না আর কাপুরুষতা আয়ু বৃদ্ধি করে না। জিহাদের মাধ্যমেই উম্মাহ জীবন লাভ করে।

          Comment


          • #6
            Originally posted by Muwahhid Muhammad Saifullah View Post
            আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
            نَصْرٌ مِّنَ اللَّـهِ وَفَتْحٌ قَرِيبٌ
            ইনশা আল্লাহ অচীরেই এই উম্মাহ বিজয়ের পতাকা দেখবে…
            হে আল্লাহ আমাদেরকে আপনার দ্বীনকে গালিব করার পথে কবুল করে নিন। আমীন।
            আমিন। ছুম্মা আমিন।
            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

            Comment


            • #7
              আফগানিস্তান থেকে আমেরিকার জন্য পাঠানো উপটৌকন ঘুরে দেখেছেন সময়ের তাগুত প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও তার চোখ অশ্রুসিক্ত হয়েছে। যার কারণে তার সেনাদেরকে আর আফগানিস্তানে কোন অবস্থাতেই রাখবেন না বলে স্থির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারো চাপাচাপিতেও আর এই সিদ্ধান্ত থেকে তিনি ফিরে আসবেন না বলেই ইতিমধ্যে প্রতীয়মান হয়েছে।



              প্রিয় পাঠক! আপনার বুঝতে পেরেছেন তো উপটৌকনগুলো কি?
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                বিজয়ের অন্তর্নিহিত বার্তা

                আলহামদুলিল্লাহ্, তালেবানদের বিজয় মুসলিম উম্মাহর বিজয়।
                কিন্ত আমরা যেন আনন্দে দিশেহারা না হই। আমরা যেন তাদের রক্তভেজা ইতিহাস ভুলে না যাই। আমাদেরকেও একই পথ পাড়ি দিয়ে বিজয় চিনিয়ে আনতে হবে। উনারা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ্। উনারা হুদায়বিয়ার প্রান্তরে আর আমরা এখনো মক্কায়। কেউ যাতে আবেগের অতিশয্যে বাংলাদেশকে আফগানিস্তান ভেবে ভুল না করি। একথা মনে না করি যে, আমরা তালেবানের শাসনাধীন অঞ্চলে আছি, আর নিরাপত্তার ব্যাপারে গাফেল হই। আমাদের কাজ কেউ এসে করে দিয়ে যাবে না। আমাদের পরামর্শ দিতে পারেন উনারা। কিন্তু প্রয়োগিক বিষয়াদি আমাদেরই দেখতে হবে। প্রয়োজনে উদ্দেশ্য ও মূলনীতি ঠিক রেখে প্রয়োগিক দিকে কিছুটা পরিবর্তনও হতে পারে। একই সমস্যার সমাধান স্থান, কাল ও পাত্রভেদে ভিন্নও হতে পারে। যেহেতু আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ এক না।

                আর আমরা যেন ফলাফল ও স্বীকৃতির জন্য মরিয়া না হই। পরিকল্পনাবিহীন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মিডিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে না চাই। যাতে সরকার ভয় পেয়ে আমাদের অঙ্কুরে বিনষ্ট না করে ফেলে। দাওলার দৃষ্টান্ত তো আমাদের সামনে আছেই। তারা যখন নিজেদের খুব জোরেশোরে ব্রান্ডিং করছিল কায়েদা তখন নিজেদের লুকিয়ে ফেলল এবং গোপনে গোপনে নিজেদের শক্তিশালী করতে লাগল। ফলে কুফফারদের বুলেট যখন দাঁড়িয়ে থাকা দাওলাকে শুইয়ে দিল তখন পূর্বের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে কায়েদা আত্মপ্রকাশ করলো। তাই তারা আমাদের খোঁচাতে থাকবে যাতে আমরা বের হয়ে আসি এবং তারা আমাদের লাঠির আঘাতে নিঃশেষ করে দিতে পারে। আমাদের এসব বিষয়ে আরো বেশি সতর্কতা প্রয়োজন।
                যখন দেখবেন কেউ আপনাকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছে, আপনি তখন কোন কিছু চিন্তা না করেই তার সাথে লাগতে যাবেন না। হতে পারে এটা দুশমনের ফাঁদ। আপনি আপনার সময় ও জায়গামত তাকে ধরুন।

                Comment


                • #9
                  نصر من الله وفتح قريب এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আর আল্লাহ তা'আলা কখনো বান্দর সাথে স্বীয় প্রতিশ্রুতির বিপরীত করেন না। আর আল্লাহ তা'আলা যাকে বিজয়ী করন তাকে পরাজিত করার কে আছে? আল্লাহ তা'আলা বলেন, جاء الحق وزهق الباطل বাতিলের পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। যদিও সাময়িক সময়ের জন্য বাহ্যিক কিছু দাপট দেখায় কিন্তু বাস্তবে দুনিয়া ও আখিরাতে পরাজয় তাদেরই।

                  Comment


                  • #10
                    আমার মনে হয় বাংলাদেশের জিহাদপ্রেমীদের আল কায়েদার সাথে দ্রুত যুক্ত হয়ে যাওয়াই ভালো। কারণ একাকী কিছুই করা যায় না। আর নিজেকে শতবার প্রশ্ন করেই তারপর জিহাদী তানজিমে যুক্ত হওয়া প্রয়োজন। কারণ অনেক সাথী আছেন যারা শুরুতে খুব আবেগ দেখিয়ে পরে একটু বিপদ দেখেই কেটে পড়েন। অনেকে আবার খুব তাড়াহুড়ো করেন শহিদ হওয়ার জন্য। ভাইয়েরা, দ্রুত শহিদ হয়ে গেলে আমরা কাজের সাথী কোথায় পাবো??????? ইদানীং খুব বেশি গ্রেফতার চলছে, প্রত্যেক সাথী নিজেদেরকে দ্বীনের জন্য ত্বাগুতের বাহিনী থেকে নিরাপদে রাখুন।
                    বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

                    Comment


                    • #11
                      মুহতারাম > musafir15 > tamim has > Hamja Ibn Abdul muttalib
                      ভাইয়েরা আপনাদের মূল্যবান কমেন্টগুলো পড়ে অনেক ভাল লাগল। জাযাকুমুল্লাহ

                      আমার মনে হয় বাংলাদেশের জিহাদপ্রেমীদের আল কায়েদার সাথে দ্রুত যুক্ত হয়ে যাওয়াই ভালো। কারণ একাকী কিছুই করা যায় না।
                      সহমত ভাই আপনার সাথে...
                      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                      Comment

                      Working...
                      X