Announcement

Collapse
No announcement yet.

তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানঃ আবেগ ও প্রচারণা বনাম শরীয়ত ও বাস্তবতা !

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানঃ আবেগ ও প্রচারণা বনাম শরীয়ত ও বাস্তবতা !

    পানিতে ডুবন্ত একজন মানুষ যেভাবে বাঁচার শেষ চেষ্টা হিসেবে খড়কুটো আঁকড়ে ধরে, মরুভূমিতে দিক হারানো ক্ষুৎপিপাসায় কাতর ব্যক্তি যেভাবে মরীচিকাকে নিজের জীবন রক্ষার শেষ অবলম্বন মনে করে, ফলস্বরুপ সে দ্রুত মৃত্যুমুখে পতিত হয়। কারণ খড়কুটো কিংবা মরীচিকার ভরসায় নিজেকে সপে দিয়ে সে তার নিজের ধ্বংস ত্বরান্বিত করেছে।



    ঠিক তেমনিভাবে বর্তমানে পরাজিত ও বিপর্যস্ত মুসলিম উম্মাহর বিরাট একটি অংশ নিজেদের সামনে আশার আলো দেখতে না পেয়ে এমন ব্যক্তিদেরকে উম্মাহর আশা-আকাংখা বাস্তবায়নের কাণ্ডারি হিসেবে কল্পনা করে নিচ্ছে,যারা কোনোভাবেই উম্মাহর কাণ্ডারি হওয়ার যোগ্য নয়। বরং তাদের কেউ কেউ সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে কুফফারদের লড়াইয়ের সহযোগী। ফলশ্রুতিতে উম্মাহ আরো দ্রুত ধ্বংসের অতলে তলিয়ে যাচ্ছে। উপরে উঠার কল্পনা করতে গিয়ে আরো নিচে নেমে যাচ্ছে।



    আমরা ইতোপূর্বে দেখেছি, মালয়েশিয়ার মাহাথির মুহাম্মদকে মুসলিম উম্মাহর নেতা বানিয়ে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালানো হয়েছে। অথচ মাহাথির মুহাম্মদ কথিত মডারেইট বা উদার-সহনশীল ইসলামের একজন প্রবক্তা। ইসলামী আইনের বিভিন্ন বিষয়কে পশ্চিমাদের অনুকূলে ব্যবহারের জন্য সে বহু মনগড়া বক্তব্য পেশ করেছে। প্রকৃত শরী’আহ বাস্তবায়ন করাকে সে উগ্রতা মনে করত।

    আমরা যারা ইসলাম নিয়ে রাজনীতি কম বুঝি (জিহাদ বিমুখ লোকদের ভাষায়। অবশ্য ইসলামের নাম ব্যবহার করে ইসলাম বিমুখ এই রাজনীতি বুঝার প্রয়োজনও নেই !) তারা যখন মাহাথির মুহাম্মদকে উম্মাহর কাণ্ডারি হিসেবে অযোগ্য মনে করতাম,তখন সেসব রাজনীতিজ্ঞ ব্যক্তিদের কাছ থেকে নির্মম উপহাস পেয়েছি। পশ্চাদপদ,বাস্তবতা বুঝি না,আধুনিক বিশ্ব রাজনীতির মারপ্যাঁচ জানি না, হিকমাহ বুঝি না ইত্যাদি সবকতো আমরা নিয়মিতই পেয়েছি।



    অতঃপর মাহাথির ফ্যান্টাসি শেষ হলে নতুন কাণ্ডারি হিসেবে আবির্ভূত হয় ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। সারা বিশ্বের মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া, আল-আকসা উদ্ধার করা, ইসরায়েলকে পৃথিবির মানচিত্র থেকে মুছে দেওয়া সহ মুসলিমদের বিভিন্ন বিষয়ে সে বহু চমকপ্রদ ও চিত্তাকর্ষক বক্তব্য আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে পেশ করেছে। এই আহমাদিনেজাদকে খুলাফায়ে রাশেদীনের সাথে তুলনা দিতেও দেখা গেছে ! আমরা যখন বলতাম, প্রথমতঃ সে একজন শিয়া। শিয়াদের বেশিরভাগ গ্রুপই স্পষ্ট কুফুরিতে লিপ্ত এবং দলগতভাবে কাফির দল। আহমাদিনেজাদের অবস্থাও এর থেকে ভিন্ন নয়। দ্বিতীয়তঃ ইরান একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং আহমাদিনেজাদ গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। ফলে তার দ্বারা মুসলিমদের নেতৃত্ব দেওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।



    তখন আমাদেরকে বলা হতো, এই আপনাদের জন্যই মুসলিমরা পিছিয়ে আছে ! আপনারা মুসলিম উম্মাহর কোনো ব্যক্তিকে উঠতেই দেন না। যে আসে তারই সমালোচনা করতে থাকেন ! মুসলিমদের পক্ষে আহমাদিনেজাদের মতো এতো স্পষ্টবাদী কোনো নেতা পৃথিবীতে আছে !!! আপনারা আসলে বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপট বুঝেন না !!



    অতঃপর আহমাদিনেজাদ ফ্যান্টাসি শেষ হলে আসলো মুরসি ঝড়। এই ঝড়ে পারলে গণতান্ত্রিক ইসলামী দলগুলো গ্লোবাল জিহাদকে যাদুঘরে পাঠিয়ে পৃথিবী জুড়ে তাদের কল্পিত গণতান্ত্রিক ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করে ফেলে। মুরসি ছিলো অনেকের স্বপ্নের নায়ক। হাফিযে কুরআন মুরসী ! রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে সলাতের ইমামতি করেন মুরসি ! এটি কী পৃথিবীর অন্য কোনো প্রেসিডেন্টের দ্বারা সম্ভব হয়েছে !! তারা এটিকে খুলাফায়ে রাশেদীনের সাথে মিলানোর ধৃষ্টতা দেখাতো।



    আমরা যখন বলতামঃ মুরসি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের অধীনে নির্বাচিত একজন প্রেসিডেন্ট। তদুপরি মিসরে তখনো চরম ইসলাম বিদ্বেষী, কুফুরী শক্তির প্রকাশ্য এজেন্ট সেনাবাহিনী বহাল তবিয়তে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। ফলে মুরসির দ্বারা আসলে কখনোই ইসলামী শরীয়ত বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। (অবশ্য মুরসি অন্যদের থেকে কিছুটা ভিন্নতর। মুরসি মিসরে একটি ইসলামী সংবিধান তৈরির চেষ্টা করেছিল। এছাড়া ফিলিস্তিনের মুসলিমদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েছিল। আর এসব কারণেই ১ বছরের মাথায় আমেরিকা ও ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মুরতাদ সেনাবাহিনী মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করে।)

    এমতাবস্থায় আমাদেরকে সেই পুরোনো বয়ান শোনানো হতো। রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ না বুঝা ! হিকমাহ না থাকা !! খালি জিহাদ জিহাদ করা ইত্যাদি ইত্যাদি !!!



    সেই মাহাথির মুহাম্মদ, সেই আহমাদিনেজাদ, সেই মুরসিদের কল্পিত নেতৃত্ব আজ কোথায় ! স্বপ্নীল উত্থানের ফেনীল বুদবুদ হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কারণ এসব হেয়ালি ভাবনার পেছনে না ছিলো ইসলামী শরীয়ত আর না ছিলো ইসলামের সঠিক ইতিহাসের নিরিখে কোনো প্রজ্ঞাপূর্ণ চিন্তা। ফলে কথিত সেইসব খলীফা ও সুলতানদের নাম এখন যাদুঘরে স্থান করে নিয়েছে। অপরদিকে মুসলিম উম্মাহর দুর্দশা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।



    মাহাথির মুহাম্মদ, আহমাদিনেজাদ ও মুরসির ফ্যান্টাসি শেষ হতে না হতেই আরেক নতুন ফ্যান্টাসি এসে হাজির হয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষ তুরষ্কের আত্মস্বীকৃত ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রেসিডেন্ট রিসেপ/রজব তায়েব এরদোগান। এখানেও সেই পুরোনো বয়ান, সেই পুরোনো ফ্যান্টাসি। এ যামানার অবিসংবাদিত নেতা ! যামানার সুলতান ! ভবিষ্যৎ খলিফা ! আরো কত কী !!



    এ যাত্রায়ও আমরা স্পষ্টভাবেই বলছি, একটি ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে সরাসরি ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত, ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক প্রেসিডেন্টকে আমরা শরীয়ত কিংবা আকল কোনো দিক থেকেই মুসলিম উম্মাহর কাণ্ডারি ভাবতে পারছি না। কাগজে বানানো বিমানে মহাকাশ পাড়ি দেয়া কিংবা বেলুনের নৌকায় সমুদ্র পাড়ি দেয়া যেমন অসম্ভব ও কাল্পনিক, ঠিক তেমনি একজন ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তিকে মুসলিম জাতির আগামী দিনের খলীফা/সুলতান ভাবা অদ্ভুত ও অবাস্তব।



    কিন্তু ‘ফ্যান্টাসি কিংডম’ এ বাস করা ব্যক্তিরা আমাদেরকে সেই পুরোন বয়ান শোনাচ্ছেন। হাফিযে কুরআন ! মুসলিমদের পক্ষে সোচ্চার কন্ঠ !! আরাকানসহ বিশ্বের নিপীড়িত মুসলিমদের পক্ষে উচ্চ কন্ঠের দৃপ্ত আওয়াজের অধিকারী এরকম আর কেউ আছে কী !!!

    পুরোনো রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ, হিকমাহ ইত্যাদি স্লোগান ঠিক আগের মতোই হুবহু আছে।



    আমাদের মানদণ্ড যেহেতু আল্লাহ প্রদত্ত এমন নীতিমালা, যা সব ধরণের সংশয়ের ঊর্ধ্বে। তাই আমরা বারবার ধোঁকায় পতিত হই না, আলহামদুলিল্লাহ্*। গণতান্ত্রিক কিংবা ধর্মনিরপেক্ষ নেতাদের দিকে তাকিয়ে আশার ফানুস তৈরি করি না বরং দ্বীন ও শরীয়তের জন্য নিজেদের জান-মাল দিয়ে এক চূড়ান্ত লড়াইয়ে নিয়োজিত দুনিয়ার মুজাহিদদেরকে উম্মাহর নেতা মনে করি। ফলাফল পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ বর্গকিলোমিটার ভূমিতে আল্লাহর শরী’আহ কায়েম, আলহামদুলিল্লাহ্*।

    উদাহরণস্বরুপঃ শুধুমাত্র সোমালিয়ায় আল-কায়েদার শাখা আল-শাবাবের অধীনে আড়াই লাখ বর্গকিলোমিটারের বেশি এলাকায় পূর্ণ শরী’আহ কায়েম আছে, আলহামদুলিল্লাহ্*। এছাড়া তালিবানদের নিয়ন্ত্রণে থাকা আফগানিস্তানের প্রায় ৭০% এলাকা, ইয়েমেনের মধ্যাঞ্চলে বেশ কিছু এলাকা এবং মালির বিস্তীর্ণ ভূমিতে মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে আল্লাহর শরী’আহ বাস্তবায়িত হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ্*।



    আর মুমিনদের জন্য একই গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হওয়া শোভা পায় না। এটি মুমিনদের বৈশিষ্ট্য নয়। আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন, “মুমিন ব্যক্তি একই গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হয় না।” (সহীহ বুখারী)



    কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদ, আহমাদিনেজাদ, মুরসি ও এরদোগানরা গণতন্ত্রের ঘোড়ায় চড়ে এক সেকেন্ডের জন্যও পৃথিবীর এক হাত জায়গায় আল্লাহর শরী’আহ কায়েম করতে পারেনি বা করেনি। বরং এরদোগানতো ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা তথা সেক্যুলারিজম/ধর্মনিরপেক্ষতাবাদে বিশ্বাসী। সুবহানাল্লাহ্* !!



    অথচ এই শ্রেণির লোকেরা প্রতিনিয়তই এক ফ্যান্টাসি থেকে অপর ফ্যান্টাসি, এক ধোঁকা থেকে অপর ধোঁকায় পতিত হচ্ছে এবং উম্মাহর এক বিরাট শ্রেণিকে বিভ্রান্ত করে রাখছে। ফলে এসব বিভ্রান্তির বেড়াজাল ছিন্ন করতে আল্লাহ প্রদত্ত শরী’আর বিধানের আলোকে তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের কর্মকান্ড এবং তার হুকুম জানা জরুরি। শুধুমাত্র আল্লাহর শরী’আহ সমুন্নত রাখতে এবং উম্মাহকে বিপথগামীতার মরীচিকা থেকে মুক্ত করার চেষ্টার অংশ হিসেবে এ বিষয়ে লেখা। কোনো দল,মত,গোষ্ঠীর প্রতি বিদ্বেষবশতঃ বিরোধীতা করা থেকে আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে হিফাযত করুন।

  • #2
    ”এরদোগানের ব্যাপারে শরয়ী হুকুম” সম্পর্কিত ড. তারিক আব্দুল হালিমের একটি লেখা অনূদিত হয়েছে। অতি সত্তরই সেটা পাবলিশ করা হবে ইংশাআল্লাহ।

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ

      Comment


      • #4
        وقاتلوهم حتى لا تكون فتنة ويكون الدين كله لله فان انتهوا فان الله بما يعملون بصير

        Comment


        • #5
          জাযাকুমুল্লাহ

          Comment


          • #6
            জানতে চাই....???

            salahuddin aiubi

            ”এরদোগানের ব্যাপারে শরয়ী হুকুম” সম্পর্কিত ড. তারিক আব্দুল হালিমের একটি লেখা অনূদিত হয়েছে। অতি সত্তরই সেটা পাবলিশ করা হবে ইংশাআল্লাহ।

            আখিঁ! সেই অনূদিত লেখাটি কি কোথাও পাবলিশ হয়েছে? হলে লিংক দিলে ভাল হয়। কারণ, তা সময়োপযোগী একটি বিষয়!!!
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              salahuddin aiubi ভাই!
              সেই অনূদিত লেখাটি কি কোথাও পাবলিশ হয়েছে? হযে থাকলে লিংক দিলে কৃতজ্ঞ থাকব। জাঝাকুমুল্লাহু খাইরান।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                আমরা ধৈর্য ধরি, ভাই তো বলেছেই লিখাটি ফোরামে পোস্ট দিবে।মুমিনের উপর হতাশা করতে নেই।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  বইটি forume দেওয়ার অনুরোধ।
                  আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

                  Comment


                  • #10
                    তাকে আমাদের কাছে বড় দাজ্জাল মনে হয় । শুনেছি আমাদের একজন খ্যাতি সম্পন্ন আলেম ও বক্তা তার কাছে বাইয়াত নিতে বলেছেন ।

                    শত ধিক তার মত সুবিদা-বাদী আলেম নামে জাহেলের উপর । অন্য আরেক জন আলেমে সু এর ভাষায় যাকে ''বাসুদ'' পার্টি বলা হয় ।
                    সে ঐ বাসুদ পার্টির একজন গরম সক্রিয় সদস্য । ওয়াজের মাঠে পরিস্থিতি যখন শান্ত থাকে তখন খুব গরম বক্তৃতা করতে দেখা যায় । আবার সে তার খাদেমকে নির্লজ্জের মত এটাও বলে বেটা অবস্থা বুঝে গরম ভাষণ দিতে হয় । যখন দেখবি গরম ভাষণ দিলে জেলে যাওয়ার জন্য রেডি থাকতে হবে, তখন চুপ থাকবি । যখন জেলে যাওয়ার আশংকা থাকবেনা তখন ষ্টেজ কাপিয়ে তুলবি ।

                    আরেকটা কথা , যে কোন ইস্যুতে সুযোগে উনাকে একটা লাফ দিতে দেখা যায় । সিম্ফল ।


                    আল্লাহ আমাদের এই সমস্ত দাজ্জাল মার্কা আলেম ও আমীরদের থেকে রক্ষা করুক । আমিন।

                    Comment


                    • #11
                      পোস্টটি পিডিএফ করে দেওয়া যাবে?

                      Comment


                      • #12
                        soldier of Islam
                        আপনার মতের সাথে আমিও চাই যে, তা অচিরেই ফোরামে দেয়া হোক। মহান রাব্বুল আলামীন মিডিয়ার ভাইদের কাজে বারাকাহ দান করুন। ...আল্লাহুম্মা আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by shamin View Post
                          soldier of Islam
                          আপনার মতের সাথে আমিও চাই যে, তা অচিরেই ফোরামে দেয়া হোক। মহান রাব্বুল আলামীন মিডিয়ার ভাইদের কাজে বারাকাহ দান করুন। ...আল্লাহুম্মা আমীন
                          সম্মানিত ভাইয়েরা! আপনারা যে ওই বইটি পোষ্ট দেওয়ার অনুরোধ করছেন, আমি এতদিন তা দেখিইনি। আচ্ছা, আমি অতি সত্তর চেষ্টা করবো, সেটা পোষ্ট দিতে ইংশাআল্লাহ।

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by munasir View Post
                            তাকে আমাদের কাছে বড় দাজ্জাল মনে হয় । শুনেছি আমাদের একজন খ্যাতি সম্পন্ন আলেম ও বক্তা তার কাছে বাইয়াত নিতে বলেছেন ।

                            শত ধিক তার মত সুবিদা-বাদী আলেম নামে জাহেলের উপর । অন্য আরেক জন আলেমে সু এর ভাষায় যাকে ''বাসুদ'' পার্টি বলা হয় ।
                            সে ঐ বাসুদ পার্টির একজন গরম সক্রিয় সদস্য । ওয়াজের মাঠে পরিস্থিতি যখন শান্ত থাকে তখন খুব গরম বক্তৃতা করতে দেখা যায় । আবার সে তার খাদেমকে নির্লজ্জের মত এটাও বলে বেটা অবস্থা বুঝে গরম ভাষণ দিতে হয় । যখন দেখবি গরম ভাষণ দিলে জেলে যাওয়ার জন্য রেডি থাকতে হবে, তখন চুপ থাকবি । যখন জেলে যাওয়ার আশংকা থাকবেনা তখন ষ্টেজ কাপিয়ে তুলবি ।

                            আরেকটা কথা , যে কোন ইস্যুতে সুযোগে উনাকে একটা লাফ দিতে দেখা যায় । সিম্ফল ।


                            আল্লাহ আমাদের এই সমস্ত দাজ্জাল মার্কা আলেম ও আমীরদের থেকে রক্ষা করুক । আমিন।
                            ভাই! কি বলেন??!! তাহলে কি ইমাম মাহদি আসার আগেই দাজ্জাল চলে আইছে দুনিয়ায়?!!!

                            Comment


                            • #15
                              ভাই, বইটির অপেক্ষায় আছি।
                              আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                              আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                              Comment

                              Working...
                              X