Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ০৭ আগষ্ট, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ০৭ আগষ্ট, ২০২০ঈসায়ী।

    কাশ্মীর সংযুক্তির এক বছরে শক্তিশালী হওয়া থেকে বহু দূরে ভারত

    কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে এই অঞ্চলকে ভারতের সাথে যুক্ত করার জন্য মোদি সরকারের নেয়া সিদ্ধান্তের এক বছর পরেও আঞ্চলিক ভারসাম্য তাদের অনুকূলে যায়নি। বরং উল্টাটা হয়েছে। এই সংযুক্তির কারণে এতদিন যেটা ইন্দো-পাক দ্বিপাক্ষিক একটি ইস্যু ছিল, সেখানে এখন চীন যুক্ত হয়ে এটা কার্যত ত্রিপক্ষীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।

    ভারত তাদের ‘হিন্দুস্তান’ এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কাশ্মীরের জনমিতিক চেহারা বদলে ফেলার চেষ্টা করছে। সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের কাশ্মীরে ভূমি কেনার অধিকার দিয়েছে তারা। কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডের বেশির ভাগই উল্টা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। চীন এখন তাদের ভূমিকা নতুন করে নির্ধারণ করেছে এবং এ অঞ্চলের ব্যাপারে তাদের নীতিতে পরিবর্তন এনেছে।

    ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের সংযুক্তি থেকে এই ইঙ্গিত মিলেছে, যে কোন সময় তারা চীনা নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলকে নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু চীনের আগাম প্রতিজবাব, তাদের অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক পদক্ষেপ – এই সবকিছুই ভারতের কর্মকাণ্ডের যৌক্তিক প্রতিক্রিয়া মাত্র। এই সব কিছু পরিস্থিতিকে ভারতের জন্য অনেক বেশি জটিল করে দিয়েছে, যেটা এক বছর আগেও ছিল না।

    পরিস্থিতি যেটা দাঁড়াচ্ছে, তাতে কাশ্মীরের ব্যাপারে যে কোন ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে চীন একটা অনিবার্য পক্ষ হয়ে থাকবে। অন্যভাবে বললে ২০১৯ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত কাশ্মীরকে যদি ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ইস্যু হিসেবে দেখা হয়, তাহলে এর পর থেকে সেটা ত্রিপক্ষীয় ইস্যু হয়ে গেছে।

    লাদাখে চীন ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে হটিয়ে দিয়েছে এবং পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বহু বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে যাচ্ছে তারা। ফলে চীনের স্বার্থ এখানে অনেকে বেড়ে গেছে। এর অর্থ হলো, ভবিষ্যতে ভারত-পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখায় বড় ধরনের কোন সঙ্ঘাত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে চীন সেখানে সরাসরি জড়িয়ে যাবে।

    একইভাবে, পাকিস্তানও তাদের অবস্থান সংহত করার জন্য বিতর্কিত কাশ্মীর এলাকায় বিনিয়োগের জন্য চীনকে প্রস্তুত করেছে। পশ্চিমা মূলধারার গণমাধ্যমে সঠিকভাবেই বলা হয়েছে যে, এই চীনা বিনিয়োগ আসলে ‘ভারতের উপর একটা আঘাত’।

    অতি সাম্প্রতিক ও সম্ভবত সবচেয়ে বড় চীন-পাকিস্তান বিনিয়োগ হয়েছে পাকিস্তানের তৃতীয় বৃহত্তম বাঁধ, দিয়ামের বাসা ড্যাম নির্মাণে। চীনের রাষ্ট্রায়ত্ব চায়না পাওয়ার এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাণিজ্যিক শাখা ফ্রন্টিয়ার ওয়ার্কস অর্গানাইজেশান যৌথভাবে এই বাঁধ নির্মাণ করছে।

    সিপিইসির অধীনে দিয়ামের বাসা ড্যাম ছাড়াও আরও দুটি প্রকল্পে সরাসরি বিনিয়োগের জন্য চুক্তি করেছে ইসলামাবাদ আর বেইজিং। পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে দুটো জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য ৪ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ করা হবে, যেখান থেকে ১,৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে।

    চীন যখন এ অঞ্চলে প্রভাব বাড়াচ্ছে, তখন বিষয়টা ভারত আর চীনের বিদ্যমান উত্তেজনাকে আরও তীব্র করবে। অন্যভাবে বললে, এমনকি ভারত যদি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে কর্তৃত্ব সম্প্রসারণের চিন্তাও করে, সে ক্ষেত্রে ভারতের কৌশলবিদদের বিবেচনায় ‘চীন ফ্যাক্টরের’ বিষয়টিকেও নিতে হবে।

    সত্যি হলো, লাদাখে চীন-ভারত সঙ্ঘর্ষের পর থেকে হিসেব নিকেশ একেবারে পাল্টে গেছে। হিন্দুত্ববাদী ‘অখণ্ড ভারতের’ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য পুরো অঞ্চলকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনার যে ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী আকাঙ্ক্ষা জন্মেছে ভারতের, সেটার বিরুদ্ধে এটাকে চীন-পাকিস্তানের জবাব হিসেবে দেখা যেতে পারে।

    লাদাখের সঙ্ঘর্ষ-পরবতী বাস্তবতা থেকে অবশ্য বোঝা যাচ্ছে যে, এ অঞ্চলে এবং বিশ্বে ভারতের আরও পেশিবহুল ভূমিকার যে উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্বপ্ন রয়েছে মোদি সরকারের, সেটা হয়তো পূর্ণ হবে না।

    লাদাখে ভারতের অগ্রসর হওয়া এবং চীনকে পিছনে ঠেলে দেয়ার সাফল্যকে যদি এই ধরনের ভূমিকার লিটমাস পরীক্ষা হিসেবে ধরা হয়, তাহলে সে পরীক্ষায় ভারত নিদারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে কৌশলগত পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হয়েছে ভারত।‘উহান স্পিরিট’কে পুনরুদ্ধার করতে নয়াদিল্লীর আরও বহু সময় লেগে যাবে।

    এটা সত্য যে, এই সব কিছু ঘটার একটা বড় কারণ হলো এই অঞ্চলে নিজেদের দুর্বল অবস্থানকে ঢাকার জন্য ভারত বেশি করে যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। চীন যেখানে বিতর্কিত অঞ্চলের চারপাশে নিজেদের উপস্থিতি জোরদার করেছে, সেখানে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কৌশলগত সম্পর্ক গভীর করার চেষ্টা করছে, যে ধরনের সম্পর্ক যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরাইলের মধ্যে রয়েছে। আর এই সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও বাড়বে।

    অনেকটা গভীর মার্কিন-ভারত কৌশলগত সম্পর্কের অজুহাত হিসেবে ভারতের নীতি নির্ধারকরা এরই মধ্যে বলতে শুরু করেছে যে, এখানে একটা ‘প্রতিকূল পরিবেশ’ সৃষ্টি হয়েছে এবং ‘দুই ফ্রন্টের যুদ্ধের’ আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যেটা তাদেরকে মোকাবেলা করতে হবে ও যেখানে তাদেরকে লড়তে হবে।

    কিন্তু প্রশ্ন হলো: এ ধরনের যুদ্ধে লড়াই করে টিকে থাকার জন্য বা এই ‘প্রতিকূল পরিবেশ’ কার্যকরভাবে দমনের জন্য যথেষ্ট অভ্যন্তরীণ সম্পদ কি ভারতের আছে?

    ভারতের নড়বড়ে অর্থনৈতিক অবস্থা থেকে বোঝা যায় পরিবর্তনের জন্য কতটুকু তারা এগুতে পারবে। ঢিলেঢালা হিসেবেও ২০২০ সালের দ্বিতীয় কোয়ার্টারে ভারতের অর্থনীতি প্রায় ২০ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়েছে – নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝির পর এবারই প্রথম অর্থনৈতিক সঙ্কোচন দুই অঙ্কের কোঠা পার করলো। করোনা আক্রান্তের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রাজিলের পর তিন নাম্বারে ভারত। তাই মনে হয়, বছরের বাকি দুই কোয়ার্টারে তাদের অর্থনীতি আরও সঙ্কুচিত হবে।

    এই ভয়াবহ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মুখে মোদি সরকার তাদের সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন করতে পারবে না – লাদাখে মার খাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যেটা তাদের প্রয়োজন। তাছাড়া ‘দুই ফ্রন্টের যুদ্ধ’ মোকাবেলার জন্য তারা প্রতিরক্ষা খাতেও আরও সম্পদ নিয়ে আসতে পারবে না। সাম্প্রতিক সঙ্ঘর্ষের সময় পিএলএ লাদাখ এলাকায় যে ৪০-৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিজেদের দখলে নিয়েছে, সেটা এখন পর্যন্ত উদ্ধার করতে পারেনি ভারত।

    ভারত যদিও আশা করছে যে, চীনের বিপরীতে তারা মার্কিন সমর্থন পাবে, কিন্তু লাদাখের ঘটনা আবারও দেখিয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র এ ক্ষেত্রে খুব একটা নির্ভরযোগ্য অংশীদার হবে না।

    যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনের দিকে ঝুঁকছেন। তার পরাজয়টা ক্রমেই একটা সম্ভাবনা হিসেবে দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় তিনি নির্বাচন পেছানোর সুযোগ খুজছেন।

    ট্রাম্পের পর, নতুন মার্কিন প্রশাসন হয়তো চীনের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে জড়াতে চাইবে না বা এশিয়াতে চীনকে দমনের জন্য ভারতের সাথে কৌশলগত সম্পর্কেও অংশ নিতে চাইবে না, এই সম্ভাবনাও রয়েছে।
    সূত্র: সাউথ এশিয়ান মনিটর
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইসলাম গ্রহণ করলেন বিশ্বখ্যাত ভারোত্তলক রেবেকা কোহা

    বিশ্ববিখ্যাত ভারোত্তলক রেবেকা কোহা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। গত রোববার ইনস্টগ্রামে একটি ছবি প্রকাশ করে ইসলাম গ্রহণের বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরেন তিনি। ইন্সটাগ্রাম পোস্টে রেবেকা লেখেন, ‘আজকের দিনটি আমার কাছে একটি বিশেষ দিন। কারণ আজ আমি ইসলাম গ্রহণ করেছি।’

    তিনি আরও লেখেন, ‘আজ দুপুর তিনটা ৪৮ মিনিটে আমি কালেমা শাহাদত পাঠ করে ইসলাম গ্রহণ করি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আমি জীবনের নতুন এক অধ্যায় শুরু করেছি।’ সংবাদমাদমাধ্যম তাসনিম নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর রেবেকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে তার পুরোনো সব ছবি সরিয়ে ফেলেছেন। ইউরোপের ক্ষুদ্র রাষ্ট্র লাটভিয়ার অধিবাসী এ নারী ইসলামের অনুসারী হিসেবে হিজাব পরিধানও শুরু করেছেন। এছাড়া তার কোনো ছবি প্রকাশ না করার অনুরোধ করে ওই পোস্টে রেবেকা লেখেন, ‘একজন মুসলিম হিসেবে সবার প্রতি আমার অনুরোধ, এখন থেকে কেউ যেন আমার কোনো ছবি পোস্ট না করে। আমার চুল ও শরীরের কোনো অঙ্গ প্রকাশ পায় এমন কোনো ছবি কেউ যেন প্রকাশ না করে। দৈনিক সংগ্রাম
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      স্বরুপকাঠিতে জায়েজ বিয়ে বন্ধ করলো মুরতাদ সরকারের ইউএনও, জরিমানা

      পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে এসএসসি পাস এক ছাত্রীর (১৬) বিয়ে বন্ধ করলো তাগুত বাহিনীর সদস্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসেন। বিয়ে বন্ধ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম বর শাহ জামালকে ৫০ হাজার ও কনের পিতা মো. মাহবুব হোসেনকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ওই ছাত্রীর বাড়ি উপজেলার স্বরূপকাঠি সদর ইউনিয়নের পুর্ব অলংকারকাঠি গ্রামে। সে এবছর অলংকারকাঠি এম আর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেছে।

      ওই ছাত্রীর বাড়িতে বিয়ের আয়োজন চলছে- এমন সংবাদ পেয়ে বুধবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বিয়ে ভেঙে দেন এবং সন্ধ্যায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে বরকে ৫০ হাজার টাকা ও কনের পিতাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এসময় তিনি ওই ছাত্রীকে ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে না দেওয়ার নির্দেশ দেন। বর শাহ জামাল (৩৮) উপজেলার সোহাগদল ইউনিয়নের পশ্চিম সোহাগদল গ্রামের নূর মোহাম্মদের পুত্র।
      সূত্র: কালের কন্ঠ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সন্ত্রাসী আ’লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, নিহত ১, টেটাবিদ্ধসহ আহত ৫

        আড়াইহাজারে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত ও টেটাবিদ্ধসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। বুধবার রাতে ও বৃহস্পতিবার সকালে উচিৎপুরা ইউনিয়নের কাদিরদিয়া গ্রামে দুই দফা সংঘর্ষে এ ঘটনা ঘটে।

        নিহতের নাম আনোয়ার হোসেন (৫০)। তিনি ওই গ্রামের মৃত আবেদ আলীর ছেলে এবং উচিৎপুরা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জাফরের বড় ভাই।

        উচিতপুরা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য হানিফ ও ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জাফর গ্রুপের সাথে সংঘর্ষের এই ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

        প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা গেছে, উচিৎপুরা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য হানিফের সাথে উচিৎপুরা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জাফরের সাথে রাজনৈতিক বিরোধ রয়েছে। এরই জেরে ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় হানিফ মেম্বার তার দলবল নিয়ে তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় বসত ঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। পরে ৬ বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ফের হামলা চালানো হয়। এতে আনোয়ার নিহত হন। আহতদের একজনকে ঢাকায় এবং বাকিদের উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। নয়া দিগন্ত
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X