Announcement

Collapse
No announcement yet.

***** সোশ্যাল মিডিয়া নজরদারিতে র*্যাবের বিশেষ সেল ******

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ***** সোশ্যাল মিডিয়া নজরদারিতে র*্যাবের বিশেষ সেল ******

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে নজরদারি করার উদ্যোগ নিয়েছে এলিট ফোর্স র*্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন। ইতিমধ্যে র*্যাবের পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিশেষ একটি সফটওয়্যার আনা হয়েছে। সফটওয়্যার পরিচালনার জন্য অন্তত ২০ জন কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দেয়া হয়েছে। প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে আনা এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে সরকারবিরোধী প্রচার-প্রপাগাণ্ডাসহ সাইবার ক্রিমিনালদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা যাবে বলে আশা প্রকাশ করছেন র*্যাব কর্মকর্তারা।


    সোমবার দৈনিক মানবজমিনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।


    প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে র*্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে র*্যাবের নজরদারির আওতায় আনা হচ্ছে। কেউ চাইলেই এখন আর সাইবার ক্রাইম করে পার পাবে না।


    র*্যাবের সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে নানা রকম অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। বিশেষ করে সরকারবিরোধী প্রচারণা, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক কর্মকাণ্ড, গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, নারীদের যৌন হয়রানিসহ নানারকম সাইবার অপরাধ হরহামেশাই ঘটে থাকে। এসব অপরাধ বন্ধের জন্য র*্যাবের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্ক মনিটরিং সিস্টেম (এসএমএনএমএস) নামে একটি সফটওয়্যার এবং প্রয়োজনীয় ডিভাইস আনা হয়েছে। প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের স্ন্যাপট্রেন্ডস নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে এই সফটওয়্যারটি আনা হয়েছে।


    স্ন্যাপট্রেন্ডস আন্তর্জাতিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং সফটওয়ার সরবরাহের জন্য বিখ্যাত। এটি কমান্ড অনুযায়ী ব্যবহারকারী লোকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পারস্পরিক যোগাযোগ বার্তা, ব্যবহারকারীর পূর্ণ প্রোফাইলসহ বিভিন্ন বিষয় খুবই অল্প সময়ের মধ্যে পাওয়া যাবে। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, গুগল প্লাস, ইউটিউবসহ ওয়ার্ডপ্রেসসহ সব ধরনের ব্লগের তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে। ইতিমধ্যে সফটওয়্যারে পরিচালনার জন্য র*্যাবের গোয়েন্দা শাখার অন্তত ২০ জন কর্মকর্তাকে ১৫ দিনের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সফটওয়্যার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বিশেষজ্ঞ এসে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন।


    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে ফেসবুকের ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি। ফেসবুকে সরকারবিরোধী বিভিন্ন রকম গুজব ছড়ানোসহ নানারকম আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও আপলোড করা হচ্ছে। ব্লগগুলোতে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিয়ে পোস্ট করা, ইনস্টাগ্রাম-টুইটারে রাষ্ট্রবিরোধী তথ্য ও ছবি আপলোড করা হচ্ছে। সনাতন পদ্ধতিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নজরদারি করায় অনেক সময় এসব অগোচরে থেকে যাচ্ছে। সফটওয়ারের মাধ্যমে নজরদারি করায় কেউ এসব অপরাধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারবে না।


    র*্যাবের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে এক শ্রেণির উগ্রপন্থি গোষ্ঠী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র করেছে। এ গ্রুপগুলো সাধারণত ক্লোজড গ্রুপ হিসেবে পরিচিত। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের দায়ে কারো ফাঁসি কার্যকরের আগে বা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে এসব গ্রুপ তৎপর হয়ে ওঠে। তারা মনগড়া তথ্য দিয়ে বিভিন্ন পোস্ট করে সাধারণ মানুষের মনে ভয়ভীতি সরকারবিরোধী মনোভাব তৈরি করে।


    এ ছাড়া বর্তমানে উগ্রপন্থি দলের সদস্যদের বেশির ভাগই উচ্চ প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে একদিকে তাদের বিতর্কিত মতাদর্শের প্রচার যেমন চালাচ্ছে তেমনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সদস্য সংগ্রহ ও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনমতকে প্রভাবিত করে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশের অভ্যন্তরে কোথায় কে কি অপকর্ম করার চেষ্টা করছে তা জানতেই নজরদারির আওতা বাড়ানো হয়েছে।


    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশে ধর্মীয় উগ্রপন্থিদের কর্মকাণ্ড আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। পুলিশের মহাপরিদর্শক একেএম শহীদুল হক সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি স্বীকার করেছেন। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, উগ্রপন্থিরা প্রযুক্তির অপব্যবহার করে নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র জানায়, ইন্টারনেটে প্রচুর ব্লগ ও ওয়েবসাইটে উগ্রপন্থিরা তাদের নানা রকম উসকানিমূলক ভিডিও এবং অডিও আপলোড করছে।


    বিশেষ করে আইএস ও আল-কায়েদার শীর্ষ নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য বাংলায় অনুবাদ করে আপলোড করা হচ্ছে। সনাতন পদ্ধতিতে অনুসন্ধান করে এসবের বিষয়ে নজরদারি করা হলেও বেশির ভাগই আড়ালে থেকে যায়। এখন সফটওয়্যারের মাধ্যমে এ সাইটগুলো সহজেই চিহ্নিত করতে পারবে র*্যাব। একই সঙ্গে এসব সাইট কোথা থেকে পরিচালনা করা হয় এবং পরিচালনার সঙ্গে কারা জড়িত তাদেরও শনাক্ত করা সহজ হবে।


    গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে বাংলাদেশ জিহাদী গ্রুপ নামে একটি সংগঠন নানা রকম অডিও-ভিডিও বক্তব্য অনলাইনে বাংলায় অনুবাদের মাধ্যমে নিয়মিত প্রচার-প্রচারণা চালায়। এ ছাড়া আল-শাবাব মিডিয়া, তিতুমীর মিডিয়া, দাওয়াতুল খিলাফাহ ব্লগ ও ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমেও এসব প্রচারণা চালানো হয়। সাইটগুলোতে নিজেদের তৎপরতার পাশাপাশি কর্মী সংগ্রহ করছে জঙ্গিরা।


    পুলিশের ওপর হামলা ও খুন, ব্লগার-অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের ওপর ধারাবাহিক হামলাকারীদের খেলাফতের সৈনিক বলে ঘোষণা দিয়ে উৎসাহ যোগানো হয়। এমনকি হামলা করার ক্ষেত্রে এসব উগ্রপন্থিদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাত থেকে কিভাবে বাঁচতে হবে, কিভাবে অস্ত্র বহন, মোবাইল ও ল্যাপটপ ব্যবহার করবে এসব বিষয়ে নানা রকম সতর্কতামূলক পোস্ট দেয়া হয়।


    গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, এদের একটি সাইট বন্ধ করার কয়েক দিনের মধ্যে আরেকটি চালু করে। নিয়মিত অনুসন্ধান করে গোয়েন্দাদের সাইটগুলো আবিষ্কার করতে হয়। কিন্তু র*্যাবের এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই সাইটগুলো চিহ্নিত করবে। রযাে বের একজন কর্মকর্তা জানান, নজরদারির কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কোনো পোস্ট ব্লক করার ক্ষমতা এই সফটওয়্যারের নেই।


    তবে যেসব পোস্ট সমাজ, রাষ্ট্র ও সরকারের পক্ষে ক্ষতিকর মনে হবে সেসব পোস্টের সূত্র ধরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারবে প্রশাসন। ওই কর্মকর্তা জানান, শুধু ব্যক্তি বিশেষই নয়, কোনো পোস্টে কারা মন্তব্য করছেন বা কোন কোন পোস্ট কারা শেয়ার করছেন, সেটাও নজরে রাখা হবে এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে।


  • #2
    হাসবুনাল্লাহু অয়া নিইমাল অয়াকিল

    Comment


    • #3
      উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন যতই ডিভাইজ আনুক, আমাদেরকে দমাতেই পারবে না। একজনেই ৩৮ টি সাইট চালানো হয়, কয়টি বন্ধ করবে, ওরা একটা বন্ধ করলে আমরা ৭ টি সাইট বানাব।

      Comment


      • #4
        আল্লাহ্* অধিক ভয় পাওয়ার যোগ্য

        Comment


        • #5
          আল্লাহ্* অধিক ভয় পাওয়ার যোগ্য

          Comment


          • #6
            Originally posted by inf View Post
            উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন যতই ডিভাইজ আনুক, আমাদেরকে দমাতেই পারবে না। একজনেই ৩৮ টি সাইট চালানো হয়, কয়টি বন্ধ করবে, ওরা একটা বন্ধ করলে আমরা ৭ টি সাইট বানাব।
            ভালো... একটি বন্ধ করলে সাতটি বানিয়ে ফেলবেন। একজন টার্গেটে পড়ে গেলে কি সাতজন তৈরী করে নিতে পারবেন ?
            ওরা এখন বন্ধ করার চেয়ে টার্গেটকে গুরুত্ব দেবে। তাই ওরা কোন পথে হাঁটে তা লক্ষ করুন। যাতে আমরা ভিন্ন পথ ধরতে পারি।
            Last edited by shameli; 05-10-2016, 06:26 AM.

            Comment


            • #7
              inf ভাই ! কথার সাথে ইনশাআল্লাহুতায়ালা বলা জরুরি ছিল। যেভাবে কথা টি আপনি বলেছেন দাম্ভিক দের সাদৃশ্য হয়ে যায়। ভালো সহজ কাজ ও আল্লহ তায়ালা তাওফীক না দিলে কঠিন হতে বাধ্য । রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালামের ১৮দিন ওহি আসা বন্ধ ছিল, ইনশাআল্লাহ না বলার কারনে । মুসা আলা নাবিয়্যিনা ওয়া আলাইহিচ্ছালাম কে জিজ্ঞেস করা হয়েছে من اعلم الناس قال انا فعتب الله عليه اذ لم يردالعلم اليه মানুষের মধ্যে সবার চেয়ে বড় জ্ঞানি কে ? তিনি বলেন যেঃ আমি, ফলে আল্লাহ তায়ালা তাঁকে তিরষ্কার করলেন ...।(বুখারি)প্রশিদ্ধ তাবেয়ি কতাদা জন্মান্ধ ছিলেন , এত প্রখর মেধার অধিকারি ছিলেন যে একবার এক ফকির ভিক্ষা চায় شيئا لله বলে অতঃপর চলে যায় এবং একটি পেয়ালা হারানো যায়। ১০ বৎসর পর আবার شيئا لله শুনতেপান সাথে সাথে বলেন: صاحب القدح هذا فاسألوه এই লোক পেয়ালা নিয়েছে জিজ্ঞেস কর । তখন ফকির স্বীকার করে।তিনি বলেন জীবনে যাশুনেছি মুখস্থ হয়েছে আর যা একবার মুখস্থ হয়েছে কখনো ভুলি নাই । অতঃপর বলেনঃيا غلام هات نعلى হে খাদেম! আমার জুতা জোড়া এনে দাও খাদেম বল্লো هما فى رجليك ও গুলো তো আপনার পায়েই আছে। এ হলো গর্বের নগদ ফল। আল্লাহ সবায় কে হিফাজত করেন । ভাই এখন ইনশাআল্লাহ বলে ফেলোন। আমরা আআল্লাহর কাছে নেক আমলের মাধ্যমে সাহায্য কামনা করি ,বাস্তবে আল্লাহতায়ালা ওদের বদ আমলের কারনে যদি ওদের ব্যর্থ না করতেন তাহলে ওদের প্রযোক্তি আসবাব উপকরনের সামনে আমরা টিকে থাকার কল্পনা করতে পারিনা ,কারন আসবাব আল্লাহ তায়ালা অনর্থক সৃষ্টি করেন নি এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যি কার্য কারিতা রেখেছেন , আমাদের কে ও সে কার্যকারিতা লাভের জন্য সে আসবাব গুলো যথা সাধ্য অর্জনের নির্দেশ দিয়েছেন । কিন্তু আমরা তাদের সম প্রর্যায়ের কেন কাছাকাছি আসবাব ও অবলম্বন করতে পারিনি এমতাবস্থায় আল্লাহর কুদরতের দ্বারা আমাদের সহায়তা নাহলে নির্ঘাত নগদও মার খেতে হবে।অবশ্যি আসবাব অবলম্বনের পরো ভরষা আল্লাহর উপরি রাখতে হবে । কারন তিনি কুদরতের দ্বারা আসবাব অকেজু করে দিতে পারেন । আলাহ যেন দুশমনের আসবাব অকেজু করে দেন।আমাদের কে তার কুদরতের দ্বারা সহায়তা লাভ করার তাওফীক দ্বান করেন ।

              Comment


              • #8
                (((বাস্তবে আল্লাহতায়ালা ওদের বদ আমলের কারনে যদি ওদের ব্যর্থ না করতেন তাহলে ওদের প্রযোক্তি আসবাব উপকরনের সামনে আমরা টিকে থাকার কল্পনা করতে পারিনা ,কারন আসবাব আল্লাহ তায়ালা অনর্থক সৃষ্টি করেন নি এর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যি কার্য কারিতা রেখেছেন , আমাদের কে ও সে কার্যকারিতা লাভের জন্য সে আসবাব গুলো যথা সাধ্য অর্জনের নির্দেশ দিয়েছেন । কিন্তু আমরা তাদের সম প্রর্যায়ের কেন কাছাকাছি আসবাব ও অবলম্বন করতে পারিনি এমতাবস্থায় আল্লাহর কুদরতের দ্বারা আমাদের সহায়তা নাহলে নির্ঘাত নগদও মার খেতে হবে।অবশ্যি আসবাব অবলম্বনের পরো ভরষা আল্লাহর উপরি রাখতে হবে । কারন তিনি কুদরতের দ্বারা আসবাব অকেজু করে দিতে পারেন । আলাহ যেন দুশমনের আসবাব অকেজু করে দেন।আমাদের কে তার কুদরতের দ্বারা সহায়তা লাভ করার তাওফীক দ্বান করেন ।))))



                সত্যি ভাই আল্লাহ তাআলা যদি তাদেরকে তাদের মন্দ আমলের করণে পরাজিত না করেন তাহলে আমাদের কোন উপায় নেই।
                কারণ ওরা সবদিক থেকে আনুকুল্যে আছে।
                তাই আমাদের উচিত আল্লাহ তাআলার নিকট কান্নাকাটি করে সাহায্য ভিক্ষা চাওয়া।
                এবং তারা যে পথে আমাদের উচিত পথে ভিন্ন পথে হাটা। নিজেরা সতর্ক থাকা এবং তাদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা.
                কাঁদো কাশ্মিরের জন্য !..................

                Comment


                • #9
                  এগুলো'র বেশির ভাগই পুলিশ-র্যাবের ফাঁকা বুলি।
                  এগুলো যদি সত্যিই তারা করতে পারত, তাহলে আমেরিকান গোয়েন্দারা কি এতদিন বসে থাকত ??
                  যে দেশ থেকে সফটওয়্যার কিনেছে, তারাই পারে না, আর সেটা বাংলাদেশ করবে। এগুলো ভয় দেবার জন্য বলেছে।
                  তবে সর্বদা সতর্ক থাকুন, প্রক্সি ছাড়া জ্বিহাদী মিডিয়া কন্টেন্টে ভিজিট করবেন না।
                  নিশ্চয় আল্লাহই উত্তম রক্ষাকারী ।
                  সালাউদ্দিনের ঘোড়া
                  তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

                  Comment


                  • #10
                    ومكروا ومكرالله والله خيرالمكرين
                    এবং কাফেররা চক্রান্ত করছে (নতুন কৌশল গ্রহণ করছে) আর আল্লাহও কৌশল অবলম্বন করেছেন। বস্তত: আল্লাহ হচ্ছেন সর্বোত্তম কৌশলী।
                    but they (the unbelievers) contrived a plot, and Allah did the like; and Allah's plan is the best.

                    (((কুফ্ফারদের সহযোগি প্রযোক্তি ও কাফের সম্প্রদায়। তাদের বিশ্বাসও সেখানে। অপরদিকে আমাদের সহযোগি আল্লাহ ও মুমিন সম্প্রদায়, এবং আমরা আল্লাহর উপরই ভরসা রাখি। আর মুমিনদের সাহায্য করা আল্লাহ তার কর্তব্য হিসেবে নিয়েছেন। )))

                    Comment


                    • #11
                      এগুলো'র বেশির ভাগই পুলিশ-র্যাবের ফাঁকা বুলি।
                      এগুলো যদি সত্যিই তারা করতে পারত, তাহলে আমেরিকান গোয়েন্দারা কি এতদিন বসে থাকত ??
                      যে দেশ থেকে সফটওয়্যার কিনেছে, তারাই পারে না, আর সেটা বাংলাদেশ করবে। এগুলো ভয় দেবার জন্য বলেছে।
                      তবে শত্রুকে দুর্বল মনে করাটাও পরাজিত হওয়ার একটি কারন।

                      Comment

                      Working...
                      X