Announcement

Collapse
No announcement yet.

তাগুত এবং তাগুত বাহিনীর নিকট হতে বোনদের রক্ষা করতে দেরী হবার আগে এখনই সচেতন হন।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তাগুত এবং তাগুত বাহিনীর নিকট হতে বোনদের রক্ষা করতে দেরী হবার আগে এখনই সচেতন হন।

    স্বামীকে আটকের পর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শয্যাসঙ্গী হবার আহ্বান

    স্বামীকে আটকের পর স্ত্রীকে শয্যাসঙ্গী হবার আহ্বানের অভিযোগ উঠেছে যশোর গোয়েন্দা পুলিশের এক সদস্যের বিরুদ্ধে। ‘হয়রানির শিকার’ সেই নারী এ সংক্রান্ত অভিযোগ করেছেন জেলা পুলিশ সুপারের কাছে। এমনকি বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছেন তিনি।


    বিষপানে বেঁচে যাওয়া সেই নারী যশোর হাসপাতালের মেঝেতে সাংবাদিকদের কাছে এসব অভিযোগ করেছেন। যদিও তার অভিযোগ অস্বীকার করেছে যশোর গোয়েন্দা ও মডেল থানা পুলিশ।


    অভিযোগে জানা যায়, ২৫ মার্চ রাতে যশোর ডিবি পুলিশের দারোগা আলমগীর হোসেন তাকে ফোন করে ৯০ হাজার টাকা দাবি করেন। না হলে তার স্বামীর হাত-পা ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দেয়। এই পরিস্থিতিতে বাড়ির টিভি, ফ্রিজ বিক্রি করে ২৬ মার্চ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয় পুলিশকে। টাকা দাবির পাশাপাশি দারোগা আলমগীর তাকে বলেন, ‘টাকা পয়সা দিতে না পারলে তুই আমার সাথে রাত কাটালেই তোর স্বামীর সব অপরাধ মুছে দেব।’

    হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে এভাবেই পুলিশি অত্যাচার বর্ণনা দেন যশোর সদর উপজেলার বড় শেখহাটি গ্রামের আব্দুল গফুরের স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন (৩২)। পুলিশের অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে তিনি সোমবার বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছেন। অসুস্থ অবস্থায় তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    সাবিনা ইয়াসমিনের অভিযোগ, পুলিশের অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আত্মসমর্পণ করেও মুক্তি মেলেনি। ২৫ মার্চ ৫ হাজার পিচ ইয়াবা দিয়ে পুলিশ তার স্বামী আবদুল গফুরকে আটক দেখিয়েছে। এরপর পুলিশের চোখ পড়েছে গফুরের স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনের দিকে। একের পর এক অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের হুমকি দেওয়ায় ২৮ মার্চ সাবিনা এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের কাছে আবেদন করেন। এই আবেদনে ক্ষুব্ধ হয়ে রোববার মধ্যরাতে সাবিনার বাড়িতে হানা দেয় যশোর ডিবি পুলিশের দারোগা আলমগীর হোসেন ও কোতোয়ালি থানার দারোগা বিপ্লব। কোনো উপায়ান্তর না পেয়ে সোমবার সকালে বিষপান করেন তিনি। এ সময় প্রতিবেশীরা টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।


    সাবিনা ইয়াসমিনের অভিযোগ, বিভিন্ন সময়ে তার স্বামী আব্দুল গফুরকে মাদক মামলায় আটক করে অন্তত ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে যশোর ডিবি পুলিশের দারোগা আলমগীর হোসেন ও কোতোয়ালি থানার দারোগা বিপ্লব।


    হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে সাবিনা ইয়াসমিন জানান, বছরখানেক আগে খারাপ সঙ্গে পড়ে তার স্বামী আব্দুল গফুর মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। এ সময় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) দারোগা আলমগীর তাকে বেশ কয়েকবার আটক করেন। প্রতিবারই ২০-৩০ হাজার টাকা নিয়ে পেন্ডিং মামলায় চালান দেন। এইভাবে তার নামে ৫টি মামলা রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে তাকে বাঁচাতে তিনি ও আত্মীয়-স্বজন মিলে আব্দুল গফুরকে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করে সুস্থ ও মাদকমুক্ত করেন।


    সাবিনা দাবি করেন, তার স্বামী গফুর যখন ভাল হওয়ার চেষ্টা করছে, তখনও দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব তার পিছু ছাড়েনি।
    পরে বাধ্য হয়ে গত ১৬ মার্চ যশোর জিলা স্কুল মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অন্যান্যদের সাথে আব্দুল গফুরও আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় পূর্বের ৫টি মামলায় জামিনে থাকায় পুলিশ গফুরকে আটকে রাখেনি। কিন্তু এই আত্মসমর্পণে ক্ষুব্ধ দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব পুলিশ সুপারের কথা বলে গত ২৪ মার্চ গফুরকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। কিন্তু এদিন সন্ধ্যায় পুলিশ সাবিনাকে ফোন করে জানায়, তার স্বামীর কাছ থেকে ৫ হাজার পিচ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে বাঁচাতে ১০ লাখ টাকা লাগবে। এই টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় পরদিন পুলিশ তাকে আটক দেখিয়ে চালান দেয়।

    এদিকে, এসব বিষয়ে সাবিনার প্রতিবেশী কয়েক নারী সংবাদকর্মীদের জানান, একসময় গফুর মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৬ মার্চ যশোরে পুলিশের খুলনা রেঞ্জ ডিআইজির আরও কয়েকজনের সঙ্গে গফুরও আত্মসমর্পণ করেন। এরপর তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে নামাজ-কালাম পড়া শুরু করেন। কিন্তু পুলিশের কারণে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না।



    সার্বিক পরিস্থিতি জানিয়ে ২৮ মার্চ পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করেন তিনি। দুই পুলিশ কর্মকর্তার রোষানল থেকে রক্ষার এই আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব ফোন করে তাকে হুমকি-ধমকিসহ অনৈতিক দাবি-দাওয়া করে চলেছে। তিনি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এই পরিস্থিতিতে এর সুবিচার না পেলে তিনি সন্তানদের নিয়ে একসাথে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবেন। কিন্তু এরপরও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং এসপির কাছে আবেদন করায় রোববার রাতে ওই পুলিশ সাবিনার বাড়িতে হানা দিয়ে গালিগালাজসহ হুমকি দিয়ে আসে। এমন অবস্থায় বাধ্য হয়ে সোমবার সকালে তিনি সন্তানদের নিয়ে বিষপান করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিবেশীরা তাকে বাধা দিয়ে উদ্ধার করে এনে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।


    অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে যশোর গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমাউল হক বলেন, ‘ওই মহিলা মাদক ব্যবসায়ী। তার অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট, ভুয়া ও ভিত্তিহীন। এটা তার মাদক ব্যবসার কৌশল।’


    যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আজমল হুদা সাংবাদিকদের জানান, সাবিনা নামে এক নারীর বিষপানের বিষয়টি তিনি জেনেছেন। তার অভিযোগ সম্পর্কেও পুলিশ অবগত হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।



    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

  • #2
    কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় বিধবার গরু নিয়ে গেছে ইউপি সদস্য!

    টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মুছা দেওয়ানের বিরুদ্ধে স্থানীয় এক বিধবাকে শ্লীলতাহানি চেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।ওই ইউপি সদস্য শ্লীলতাহানি করতে না পেরে ওই নারীর ৯৫ হাজার টাকা মূল্যের গাভী ও বাছুর নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।


    সোমবার সকালে ওই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন বিধবা নারী।
    মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বাউসা (নন্দীপাড়া) গ্রামের ওই নারীর স্বামী ছয় বছর আগে মারা যাওয়ায় তিনি এক ছেলেকে নিয়ে অসহায় জীবনযাপন করছেন।

    একই গ্রামের ইউপি সদস্য মুছা দেওয়ান তাকে বিভিন্ন সময় কু-প্রস্তাব দিতেন। রাজি না হওয়ায় বিভিন্ন সময় ঘরের দরজা-জানালা ভেঙে বিধবা নারীর ক্ষতির চেষ্টা করেন। গত ২৯ মার্চ সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ওই নারীর বাড়ি গিয়ে ইউপি সদস্য অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন।

    ওই নারী ঘটনার প্রতিবাদ করায় ইউপি সদস্য মুছা দেওয়ান, নাজমা বেগম (৪০) ও তার মেয়ে স্বপ্না বেগম (২৪) তাকে মারধর করেন। পরে ইউপি সদস্য ওই নারীর গরু ও বাছুর নিয়ে যান।
    অভিযোগের বিষয়ে জানতে ইউপি সদস্য মুছাকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।
    এ বিষয়ে টাঙ্গাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) মো. নাজমুল হক ভূইয়া যুগান্তরকে বলেন, অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মুছা দেওয়ানকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

    http://www.jugantor.com/online/count...A7%8D%E0%A6%AF!
    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

    Comment


    • #3
      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ফিল্ম সোসাইটির ভাইবায় ‘কুরুচিপূর্ণ’ প্রশ্ন, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

      এই আপুর প্রতি ইন্টারেস্ট আছে নাকি? সর্বশেষ কবে গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে ফিজিক্যাল রিলেশন করেছ? ১০ জন পর্নস্টারের নাম বলো’- এমন আরও অনেক ‘কুরুচিপূর্ণ’ প্রশ্ন!


      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ফিল্ম সোসাইটির ২০১৭-১৮ সেশনে নতুন সদস্য নেয়ার সময় সাক্ষাৎকারের প্রশ্নের ধরন ছিল এমনই। হঠাৎ করে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়ায় বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন সংগঠনটির সদস্য হতে আগ্রহী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা।


      চলচ্চিত্র সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন না করে নানা ধরনের অবান্তর ও অশ্লীল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করায় বেশ ক্ষুব্ধ তারা। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেকে কেউ কেউ আবার সদস্য হওয়ার সুযোগ পেলেও এ সংগঠনে না জড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

      তবে এ বিষয়ে ফিল্ম সোসাইটি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন সদস্যদের ম্যাচুরিটি পরখ করতে এসব প্রশ্ন করা হয়েছে।

      নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জগন্নাথ হলের এক ছাত্র জাগো নিউজকে বলেন, ‘ফিল্ম সোসাইটির প্রতি বরাবরই আমি দুর্বল। চলচ্চিত্রের প্রতি ভালোবাসা থেকেই সংগঠনটির সদস্য হওয়ার জন্য ভাইবায় অংশ নেই।’
      কিন্তু সেখানে আমাকে বলা হয়, সর্বশেষ কবে যৌন মিলন করেছি! মাস্টারবেশনের সময় কাকে কল্পনা করেছি! জানতে চাওয়া হয় ১০ জন পর্নস্টারের নাম। কোনো ধরনের ফিল্ম রিলেটেড প্রশ্ন করা হয়নি।’

      আর মুহসীন হলের ছাত্র এবং ফিল্ম সোসাইটির সদস্য হতে আগ্রহী নাঈম বলেন, ‘ভাইবা বোর্ডে বসা একজন নারী সদস্যকে দেখিয়ে অন্য একজন প্রশ্ন করেন, আপুকে...ইন্টারেস্ট আছে নাকি? এমনকি বোর্ডে বসা ওই নারী সদস্য প্রশ্ন ছোড়েন, সর্বশেষ কবে গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে ফিজিক্যাল রিলেশন করেছ? ফিলিংস কী?’


      ‘ম্যাচিউরিটি টেস্টের জন্যে আরও অনেক প্রশ্ন হতে পারে, কিন্তু এ ধরনের প্রশ্নে আমি বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ। তাই সুযোগ পেলেও ওই সংগঠনে কাজ করব না’- যোগ করেন তিনি।


      ক্ষোভ প্রকাশ করে আরেক প্রার্থী জাগো নিউজকে বলেন, ‘এমন প্রশ্নে আমি অবাক হয়েছি। ধারণাই ছিল না আমার যে, ঢাবির কোনো সংগঠনের ভাইবার প্রশ্ন এমন হতে পারে।’


      ‘আমাকে প্রশ্ন করা হয়, সিগারেট টানতে পারবো কিনা? বাথরুম পরিষ্কার ও পানি টানতে পারব কিনা? ফিল্ম সোসাইটিতে কি আমি সিগারেট টানতে আর বাথরুম পরিষ্কার করতে যাব’- প্রশ্ন রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের এ ছাত্র।


      এসব অভিযোগের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি বেশ ‘গর্বের’ সঙ্গে স্বীকার করেন ফিল্ম সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন তাহা। জাগো নিউজকে তিনি বলেন, ‘এসব প্রশ্ন নতুন সদস্য রিক্রুটের সময় করা হয়। আমরা ম্যাচিউরিটি পরীক্ষা করার জন্য এ ধরনের প্রশ্ন করে তাদের বিব্রত করি। কারণ তাদের মেন্টালিটি জানা আবশ্যক। কারণ প্রায় ১২শ’ শিক্ষার্থী থেকে আমরা মাত্র ৩০ জনকে নেব।’


      ফিল্ম সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন করা হয় না কেন- এমন প্রশ্নে জবাবে তাহা বলেন, ‘আমরা তাদের ফিল্ম শিখিয়ে নিতে পারব। কিন্তু এসব বিষয় তো শেখাতে পারব না। তাই বিভিন্ন প্রশ্ন করে যেকোন পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খেতে পারবে কিনা তা যাচাই করি। কারো এলার্জি থাকলে সে নাও আসতে পারে।’ ‘সিগারেট টানা, পানি টানা এবং বাথরুম পরিষ্কার’- এসব বিষয়ে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সংগঠনের সঙ্গে থাকতে হলে এসব কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। কারণ সিনিয়রদের সিগারেট টানা জুনিয়রদের কাজ।টাই নিয়ম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসহ সব জায়গায় এ সিস্টেম চালু আছে।’


      অভিযোগের বিষয়ে মোবাইলে কোনো উত্তর দিতে চাননি ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি এস এম আরিফ রায়হান শোভন। তিনি বলেন, ‘মোবাইলে কিছু বলতে চাই না। দেখা হলে সরাসরি বলব।’

      তবে ‘অভিযোগকারীরা অনেকগুলো প্রশ্নের মধ্যে ‘দু-একটা’ নিয়ে অভিযোগ করেছেন’- দাবি করেন তিনি।


      এ বিষয়ে ফিল্ম সোসাইটির উপদেষ্টা ও ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে জাগো নিউজের পক্ষে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘সাধারণ সম্পাদকও এভাবে কথা বলেছেন। এভাবে চলতে পারে না। এমন কিছু করার সুযোগ নেই। বিষয়টি নিয়ে আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব।’


      উল্লেখ, সোমবার জাতীয় চলচ্চিত্র নীতিমালা ২০১৭-এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এতে বলা হয়, `চলচ্চিত্রে সরাসরি ধর্ষণের দৃশ্য দেখানো যাবে না। এমনকি অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ভাষাও পরিহার করতে হবে।` এছাড়াও নীতিমালা অনুসারে, শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা, বৈষম্যমূলক আচরণ ও হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড উদ্বুদ্ধ করে এমন দৃশ্য বা ঘটনা চলচ্চিত্রে প্রদর্শন করা যাবে না।

      (জাগোনিউজ)
      রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

      Comment


      • #4
        কাফের মুরতাদদের পক্ষ থেকে সংগঠিত ২ টা অপরাধ আমাকে খুব কষ্ট দেয়, অন্তর ফেটে যায় -

        ১. কোন শিশুকে হত্যা করা
        ২. কোন বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করা

        এদের জেনে রাখা উচিত যে, (আল্লাহর ইচ্ছায়) অপরাজেয় তালেবানদের বিস্ময়কর আবির্ভাব ঘটেছিলো কয়েকজন নামধারী মুসলিমদের দ্বারা কিছু মুসলিম বোনের শ্লীলতাহানী হওয়ার একটি মাত্র ঘটনাকে কেন্দ্র করে....

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            দেশ তো বহু আগেই নরকে চলেগেছে। এখন শুধু প্রাণটা বাকী আছে।
            আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
            আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Mujaheed of Hind View Post
              কাফের মুরতাদদের পক্ষ থেকে সংগঠিত ২ টা অপরাধ আমাকে খুব কষ্ট দেয়, অন্তর ফেটে যায় -

              ১. কোন শিশুকে হত্যা করা
              ২. কোন বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করা

              এদের জেনে রাখা উচিত যে, (আল্লাহর ইচ্ছায়) অপরাজেয় তালেবানদের বিস্ময়কর আবির্ভাব ঘটেছিলো কয়েকজন নামধারী মুসলিমদের দ্বারা কিছু মুসলিম বোনের শ্লীলতাহানী হওয়ার একটি মাত্র ঘটনাকে কেন্দ্র করে....
              জি ভাই এই দুইটি বিষয়ে আমারও খুব কষ্ট হয় ।

              Comment


              • #8
                প্রিয় ভাইয়েরা, দেশের এই পরিস্তিতে আমাদের কী করণীয়? প্লিজ আমাদেরকে দিক নির্দেশনা দিন। প্রতিদিন কোন মুসলিম ভাইবোন খুন হচ্ছে, প্রতিদিন কোন পিতা সন্তান হারা হচ্ছে, প্রতিদিন ভাই বোন হারা হচ্ছে। এমনকি প্রতিদিন কোন মা বোন ধর্ষিতা হচ্ছে। আর কুফফার ও তাগুত্ব গলা উঁচু করে বলছে আইনশৃঙ্খলা টিক মতই আছে। যেখানে একটি দেশের প্রধান মন্ত্রী বলে দুএকটা গুমখুন হতেই পারে সেই দেশ থেকে আর কি আশা করা যায়! মনে তো চাই নেহিআনিল মুনকার হিসেবে দুএকটা সারিয়্যা বের হোক।

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ,

                  আপনি আমাদের, এমনপতিটি অপরাধের বদলা নেয়ার তাওফিক দান করুন, আমিন

                  Comment

                  Working...
                  X