বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
ভূমিকা ছাড়া অল্প কিছু কথা লিখার ইচ্ছা করেছি। আমাদের বাংলাদেশের মুসলিমদের চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য সম্ভাব্য আগাত অভিজ্ঞতাগুলোর সাথে মুজাহিদ ভাইদের কেমন মুআমালাত হবে???
ময়দান হচ্ছে ( বাংলাদেশ) দাওয়াতের পদ্ধতি, দাওয়াহ ও জিহাদ। মাদয়ু হচ্ছে মুসলিম স্বীকারকারী। আসলে আমাদের জন্য কাজের ক্ষেত্রটা ভালো দেখা যাচ্ছে। এদেশের মানুষকে ওয়াজের জন্য চাঁদা দেওয়ার জন্য বললে এগিয়ে আসে। মাদ্রাসা করার জন্য আহবান করলে জায়গা দেয়। ইসলামের আন্দোলনের জন্য ঘোষণা আসলে ঝাপিয়ে পড়ে। অপর দিকে বিভিন্ন ইসলামী রাজনীতি ও স্যাকুলার রাজনীতিতে বিশ্বাসী। যারা ইসলামী রাজনীতি করছেন আমাদের জন্য উচিত তাদেরকে আমাদের পক্ষে রাখা। তাদের ভুলগুলো দলিলভিত্তিক খন্ডন করা। গালাগাল পরিহার করা। আমি মনে করি একাধিক শত্রুর সাথে এক সঙ্গে যুদ্ধ করা আমাদের জন্য সম্ভব নয়। তাছাড়া আমরা আমাদের সক্ষমতাও জানি। যারা ইসলামী রাজনীতি করছেন তাদেরকে আমাদের পক্ষের লোক বানানোর চেষ্টা অপরিহার্যভাবে কাজ করে যেতে হবে। ২য় আছেন, স্যাকুলাররা তাদের ব্যাপারে উত্তম ভাবে দাওয়াতের মাধ্যমে কাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। আমি মনে করি, স্যাকুলারদের ঢালাওভাবে কাফির ঘোষণা দিয়ে কাজ করাটা এই মূহুর্তে / বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে কাজ করাটা কঠিন হবে। এইজন্য তাদেরকে দাওয়াতের ক্ষেত্র বানিয়ে কাজকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়াটা উত্তম হবে। তবে স্পষ্ট নাস্তিক / শাতীমের ক্ষেত্রে স্ট্রংলি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ৩য়ত আমাদের দেশের চতুর পাশে আছে হিন্দু মালাউনরা, আছে বার্মার কুফফাররা। ইন্ডিয়ান আক্রমণকে তরান্বিত করে এমনকাজকে পরিহার করে চলতে হবে মনে করি। জিওপলিটিক্স বুঝে ক্বিতালের জন্য অপরিহার্যভাবে প্রস্তুত থাকাটাও অপরিহার্য। দাওয়াতের মাধ্যমে প্রশাসনের কলিজায় মুজাহিদ সেট করাটা অত্যাধুনিক কৌশল মনে করি। এদিকে আবার উপজাতিরা লাফালাফি শুরু করেছে। এক্ষত্রেও আমাদের ভূমিকা যেনো থাকে। আল্লাহ আমাদের বুঝার ও আমল করার তাওফিক দান করুন আমিন।
ভূমিকা ছাড়া অল্প কিছু কথা লিখার ইচ্ছা করেছি। আমাদের বাংলাদেশের মুসলিমদের চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য সম্ভাব্য আগাত অভিজ্ঞতাগুলোর সাথে মুজাহিদ ভাইদের কেমন মুআমালাত হবে???
ময়দান হচ্ছে ( বাংলাদেশ) দাওয়াতের পদ্ধতি, দাওয়াহ ও জিহাদ। মাদয়ু হচ্ছে মুসলিম স্বীকারকারী। আসলে আমাদের জন্য কাজের ক্ষেত্রটা ভালো দেখা যাচ্ছে। এদেশের মানুষকে ওয়াজের জন্য চাঁদা দেওয়ার জন্য বললে এগিয়ে আসে। মাদ্রাসা করার জন্য আহবান করলে জায়গা দেয়। ইসলামের আন্দোলনের জন্য ঘোষণা আসলে ঝাপিয়ে পড়ে। অপর দিকে বিভিন্ন ইসলামী রাজনীতি ও স্যাকুলার রাজনীতিতে বিশ্বাসী। যারা ইসলামী রাজনীতি করছেন আমাদের জন্য উচিত তাদেরকে আমাদের পক্ষে রাখা। তাদের ভুলগুলো দলিলভিত্তিক খন্ডন করা। গালাগাল পরিহার করা। আমি মনে করি একাধিক শত্রুর সাথে এক সঙ্গে যুদ্ধ করা আমাদের জন্য সম্ভব নয়। তাছাড়া আমরা আমাদের সক্ষমতাও জানি। যারা ইসলামী রাজনীতি করছেন তাদেরকে আমাদের পক্ষের লোক বানানোর চেষ্টা অপরিহার্যভাবে কাজ করে যেতে হবে। ২য় আছেন, স্যাকুলাররা তাদের ব্যাপারে উত্তম ভাবে দাওয়াতের মাধ্যমে কাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। আমি মনে করি, স্যাকুলারদের ঢালাওভাবে কাফির ঘোষণা দিয়ে কাজ করাটা এই মূহুর্তে / বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে কাজ করাটা কঠিন হবে। এইজন্য তাদেরকে দাওয়াতের ক্ষেত্র বানিয়ে কাজকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়াটা উত্তম হবে। তবে স্পষ্ট নাস্তিক / শাতীমের ক্ষেত্রে স্ট্রংলি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ৩য়ত আমাদের দেশের চতুর পাশে আছে হিন্দু মালাউনরা, আছে বার্মার কুফফাররা। ইন্ডিয়ান আক্রমণকে তরান্বিত করে এমনকাজকে পরিহার করে চলতে হবে মনে করি। জিওপলিটিক্স বুঝে ক্বিতালের জন্য অপরিহার্যভাবে প্রস্তুত থাকাটাও অপরিহার্য। দাওয়াতের মাধ্যমে প্রশাসনের কলিজায় মুজাহিদ সেট করাটা অত্যাধুনিক কৌশল মনে করি। এদিকে আবার উপজাতিরা লাফালাফি শুরু করেছে। এক্ষত্রেও আমাদের ভূমিকা যেনো থাকে। আল্লাহ আমাদের বুঝার ও আমল করার তাওফিক দান করুন আমিন।
Comment