Announcement

Collapse
No announcement yet.

গণতন্ত্র ও নির্বাচন : কিছু নিবেদন (ভূমিকা পর্ব)

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • গণতন্ত্র ও নির্বাচন : কিছু নিবেদন (ভূমিকা পর্ব)

    গণতন্ত্র ও নির্বাচন : কিছু নিবেদন
    (ভূমিকা পর্ব)

    সুস্পষ্ট বিষয় নিয়েও যখন কথা বলতে হয় তখন খুব কষ্ট লাগে। কেমন যেন মনে হয়, অপ্রয়োজনে সময় নষ্ট করছি না তো? কিন্তু বিষয়টি যদি আকিদার মতো গুরুত্বপূর্ণ কোনো ইস্যুর সাথে সম্পৃক্ত হয় তখন এ ব্যাপারে নীরব থাকারও অবকাশ দেখি না। সুস্পষ্ট হক জানা থাকা সত্ত্বেও আলিমরা যদি এ ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করে তাহলে অবশ্যই কিয়ামত দিবসে তাদেরকে জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে।
    ইতোপূর্বে আমরা গণতন্ত্র ও নির্বাচনের বিধান নিয়ে অনেক কথা বলেছি। এ নিয়ে প্রচুর লেখালেখি করেছি। এ ব্যাপারগুলো তখন অনেকের কাছেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল, আল-হামদুলিল্লাহ। ভেবেছিলাম, নতুন করে আর কখনো এ ব্যাপারে কথা বলতে হবে না। তাছাড়াও বর্তমান পরিস্থিতিও আমাদের আগের মতো আর সুযোগ দেয় না। কিন্তু সত্যসন্ধানী ভাইদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য লাগাতার অনুরোধ করা হচ্ছে।
    বিষয়টি নিয়ে কথা বললে লম্বা আলোচনা করতে হবে। এ ব্যাপারে আগের মতো সিরিজ আকারে লিখতে হবে। কিন্তু এত সব লেখা পড়ার মতো ধৈর্য সবার হবে তো? ইদানিং ফেসবুকে বেশিরভাগ মানুষ আসেই তো বিনোদন, হাসিঠাট্টা ও ট্রলবাজির জন্য। খুব অল্পই আছে, যারা সত্যের সন্ধানে সর্বদা ব্যতিব্যস্ত থাকে। সময় যত বেশিই লাগুক, লেখা যত দীর্ঘই হোক, তারা ধৈর্য সহকারে লেখাগুলো অধ্যয়ন করে সত্যটা জেনে নেয়।
    এ ব্যাপারে লেখা শুরু করলে অনেক ভাই আছে, যারা বড় লেখা, ‘এত বড় লেখা পড়া যায় নাকিইত্যাদি অজুহাতে তা এড়িয়ে যাবে। একদিকে হাজারও ভেজালের মধ্যে থেকে সত্যটা জানার আগ্রহ দেখায়, কিন্তু অন্যদিকে যখন সত্যটা সামনে এসে উপস্থিত হয় তখন তারা নানা অজুহাতে সরে পড়ে। তখন আর তাদের এসব লেখা পড়ার সময় হয় না। এজন্যই মাঝেমধ্যে কষ্ট করে দীর্ঘ লেখা লিখতে মনে চায় না।
    যাই হোক, চিন্তাভাবনা করে দ্রুতই জানাব যে, এ ব্যাপারে লেখা শুরু করব কি-না। লিখলে সিরিজটা বেশ লম্বা হবে। কমপক্ষে ছয় থেকে সাতটি পর্বে লেখা শেষ হবে। এক একটি পর্ব পড়তে দীর্ঘ সময় ব্যয় হবে। সার্বিক দিক বিবেচনা করে যদি লেখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি তাহলে এ ব্যাপারে এমনভাবে লিখব, যাতে এসংক্রান্ত সকল সন্দেহ-সংশয় আজীবনের জন্য দূর হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা আমাদের তাওফিক দান করুন।
    ✍️
    Collected‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

  • #2
    মাওলানা ফজলে মুহাম্মদ দামাত বারাকাতুহুম বলেন,
    “ইসলামী শরয়ী শুরা এবং বর্তমানের গণতন্ত্রের পার্থক্য হল আসমান-যমীনের পার্থক্যের সমান। গণতন্ত্র তো হল পাশ্চাত্য শাসন ব্যবস্থার হৈ চৈ এর নাম। শরীয়তের শুরা ব্যবস্থার সাথে যার দূরতম সম্পর্ক নেই।”

    সূত্র- “ইসলামী খেলাফত” -১১৭ নং পৃষ্ঠা

    তিনি আরও লিখেন-

    “গণ্যমান্য কিছু আলেমের বক্তব্য তো হল, ইসলামী গণতন্ত্র বলা তেমনি বোকামী হবে যেমন বোকামী হবে ইসলামী মদ বলা।”

    সূত্র- ইসলামী খেলাফত- ১৭৬ নং পৃষ্ঠা

    তিনি আরও বলেন-

    “গণতন্ত্রে ইসলামের সামান্যতম চিহ্ন নেই। যে সকল রাষ্ট্র আমেরিকার ধ্বংসাত্মক কর্মে শরীক সে সকল রাষ্ট্রে গণতন্ত্র ব্যবস্থা চালু আছে। সুতরাং কাফের, মুশরিক, ইহুদী, খ্রীস্টান, বৌদ্ধ, হিন্দু, অগ্নিপূজক, এবং নাস্তিকরা গণতন্ত্রকে ভাল মনে করে। পাকিস্তানের যে সকল দলের ইসলামের নাম শুনতে ভাল লাগে না তারা সকাল-সন্ধ্যা গণতন্ত্রের সুরে সুর মিলায়। যদি গণতন্ত্রে অনু পরিমাণও ইসলাম থাকত তাহলে ইসলামের ঘোর শত্রু কখনো গণতন্ত্রের নামও নিত না। এর দ্বারা বুঝা গেল যে, গণতন্ত্রে ইসলামের সামান্যতম চিহ্ন নেই। উলামায়ে কেরামদের ভাল করে স্মরণ রাখতে হবে যে, গণতন্ত্রে ইসলাম তালাশ করা সময় অপচয় করা ছাড়া কিছুই না। کسے درصحن کا چی قلیہ جید اضاع العمر فی طلب للحال

    ক্ষীরের পাত্রে বুট তালাশ করা সময় অপচয় ব্যতিত আর কিছু না।

    কিছু লোক বলে, ইসলামী গণতন্ত্র। আসলে এমনটা বলা তেমনি হবে যেমন হবে ‘ইসলামী মদ’ বলা … ইসলামী বিশৃঙ্খলা” বলা।

    সূত্র- ফিতনায়ে ইরতিদাদ ওয়া জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ- ১৩৯ পৃষ্ঠা

    Comment


    • #3


      আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ ভাই। মা শা আল্লাহ, উত্তম উদ্যোগ। আল্লাহ তা'আলা অনেক অনেক বারাকাহ দান করুন।

      গণ-বিপ্লব নিয়ে কিছু পড়াশুনা করতে গিয়ে দুটি ফেসবুক পোস্ট দেখে বেশ অবাক হয়েছিলাম ! এবং সেইভ করে রেখেছিলাম - যেখানে ' ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে' র ভাইরা তাদের নির্বাচনের পথ বেছে নেওয়ার কারণ / ওজর / ফায়দা বা একে রাজনৈতিক কৌশল হিসাবে নেওয়ার অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।

      কাকতালীয় ভাবে আপনার আলাপ এর সাথে মিলে গেল মনে হচ্ছে, তাই নিচে দিয়ে রাখছি, আপনার মূল্যবান আলাপে তাদের এই কৌশলের ভাল দিক / খারাপ দিক বা শারঈ দিক গুলো হয়ত আসবে- আমরা আরও উপকৃত হব ইনশাআল্লাহ।

      ===

      ফেসবুক থেকে সংগৃহীত -১
      --------------------------------
      S M Nurul Karim
      ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,দক্ষিনখান থানা শাঁখা,৪৯ ওয়ার্ড.
      December 22, 2017

      রংপুর সিটি নির্বাচন, আমাদের অবস্থান ও কার্যক্রম বিশ্লেষণঃ

      রংপুর সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে জাতীয় পার্টি।
      রংপুর জাতীয় পার্টির ঘাটি হিসেবে পরিচিত।
      বলা চলে রংপুর ছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে জাতীয় পার্টির উল্লেখযোগ্য কোন অবস্থানই নেই।
      অন্যদিকে জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামিলীগ ও বিএএনপি।
      আর এদিকে রংপুর ইসলামী আন্দোলনের তেমন কোন শক্তিশালী ঘাটি নয়, এভারেজ পর্যায়ের কার্যক্রম এখানে।
      তাই জাতীয় পর্যায়ে প্রধান দুই দলের তুলানায় ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান কোন পর্যায়ে সেটাই আমাদের পর্যালোচনার বিষয়।
      বেসরকারী ভাবে প্রাপ্ত চূরান্ত ভোটের হিসেব অনুযায়ী-
      আওয়ামিলীগ নৌকা প্রতীকে পেয়েছে ৬২ হাজার ৪০০ ভোট।
      বিএনপি ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছে ৩৫ হাজার ১৩৬ ভোট।
      ইসলামী আন্দোলন #হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছে ২৪ হাজার ৬ ভোট।
      এবং স্থানীয় ভাবে জনপ্রিয় জাতীয় পার্টি ১৬০৪৮৯ টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে।
      এবার আমাদের হিসেব মিলিয়ে নেন,
      আমাদের কার্যক্রমের অবস্থান, অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ পথ কি বুঝে নিন।
      ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এদেশে ইসলামী বিপ্লবের পদ্ধতি হিসেবে নির্বাচনী পদ্ধতিকে বেছে নেয়নি,
      বরং গণবিপ্লবের পদ্ধতিকে গ্রহণ করেছে।
      ৫টি ধাপে একটি গণবিপ্লবের পথ রচিত হয় -
      ১. #গণদাওয়াত, যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ধাপের পথ রচিত হয়।
      ২. #গণচেতনা, যার সুষ্ঠু ব্যবহার হয় একটি
      ৩. #গণসংগঠন, এর মাধ্যমে। যার মাধ্যমে একটি
      ৪, #গণদাবী, এবং এর পথ ধরে রচিত হয় কাঙ্ক্ষিত সেই
      ৫, #গণবিপ্লব।।
      গণবিপ্লবের ১ম ধাপ #গণদাওয়াত এর একটি অংশ হিস শুধুমাত্র একটি কর্মকৌশল হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে থাকে।
      এবং শুধুমাত্র এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কারণে রংপুরের প্রতিটি নাগরিকের কাছে ইসলামী আন্দোলন তার কর্ম তৎপরত পৌছে দিতে পেরেছে। যা বিগত দুই যুগেরও বেশী সময় ধরে অন্যান্য পদ্ধতিতে পৌছাতে পারেনি। অতএব ইসলামী আন্দোলন এখানে একটি সময় উপযোগী কৌশল নির্ধারণ করেছে।

      আমাদের কাজের অবস্থান কি?
      প্রাপ্ত ভোটের তথ্য মতে, প্রধাণ দুই দলের ঘারে নিঃশাস ফেলছি আমরা।
      কিন্তু!
      গণবিপ্লবের শর্তমতে মোট জনসংখ্যা বিচারে আমাদের পথ এখনো অনেক বাকি।
      আমরা দিন দিন যতোটা সামনে অগ্রসর হচ্ছি, আমাদের পথ চলা ততো কঠিন হচ্ছে।
      সামনে আরো কঠিন থেকে কঠিনতর পথ আমাদের জন্যে অপেক্ষা করছে।
      আরো কঠিনতর চেলেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে আমাদের।
      তাই নিজেদেরকে আরো বেশী ধর্যশীল, কর্মঠ ও যোগ্যতা সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে।
      ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাত ধরে একটি সফল ইসলামী বিপ্লবের প্রত্যাশায়,
      ওমর ফারুক ভুঁইয়া
      ২২/১২/২০১৭, গাজীপুর।

      ===

      ফেসবুক থেকে সংগৃহীত -২
      --------------------------------
      এভাবেই একদিন সাধিত হবে #গণবিপ্লব
      লেখা : আব্দুর রহমান কোব্বাদী

      বেলা ১২ টা। প্রতিদিনের মতো মাদ্রাসার দরস শেষে ফকিরাপুল-পল্টনের বাসের অপেক্ষায়। ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি। বহু দিন ধরে রাস্তার পাশের টি-স্টলগুলোতে ঢুঁ দেয়া হয়না। এককাপ চা হলে মন্দ হয় না। পিছনে ঘুরে দেখি একটা স্টলের সামনে বেশকিছু মানুষের জটলা। তার চায়ে বিশেষ কোনো বৈশিষ্ট আছে মনে করে এগিয়ে গেলাম। শহুরে দূষিত শব্দের মাঝে পরিচ্ছন্ন একটা শব্দ কানে আসছে.. ‘হাতপাখা’।
      কৌতুহলী চোখ ঘুরালাম টুপিওয়ালা কারো সন্ধানে। না তেমন কেউ নেই। তাহলে...?
      হ্যা! বক্তা চা দোকানদার নিজেই। বয়সটা ৫৫/৬০ হবে। ঠোটের কোনায় সিগারেট। সামনের রাখা কাপগুলোয় চামচ নাড়ছেন আর কথা বলছেন। পাশে ওয়ার্লেস হাতে দাঁড়ানো আইন শৃঙ্খলা বাহিনী (সিভিল) সদস্য। চায়ে চুমুক দেয়ার আগে সবার চেহারাগুলো পড়ে নিলাম। সবাই যেনো মনোযোগী শ্রোতা। “অনেকবার দেখলাম ভোটের আগে সবাই আমগো কথা কয়। কিন্তু ভোট গেলেগা সা...রা আমগোরে চিনেইনা। আল্লাহ যা করে এবার ভোটটা হাতাপাখায় দিমু। আমার পরিবারের সবাইরে কইয়া দিছি হেরাও দিবে” চায়ে চুমুক দিতে দিতে মাথা নেড়ে দোকানির কথায় সম্মতি জানাচ্ছে অনেকে। পাশে দাঁড়ানো একজন বলে উঠলো- “হয় মোল্লাগো প্রচারণা তো ভালোই দেখতাছি। হেরা নাকি ৩০০ আসনে প্রার্থী দিছে..?’ “দিছিলো পরে মনে হয় দুই একটা বাদ পড়ছে’ পাশে দাড়িয়ে থাকা বাহিনী সদস্য কারেকশন করে দিয়ে বললেন হেরা ২৯৯ আসনে প্রার্থী দিছে। আরেকজন চায়ের কাপটা দোকানদারকে বুঝিয়ে দিতে দিতে বললেন “যে যাই বলুক হেগো প্রতিশ্রুতিগুলা আমার কাছে বিশ্বাস হয়, তাই ভাবতাছি...।” আরেকজন বলে উঠলো ”গত কাল ওদের মিছিল যাচ্ছিলো আমি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। একজন এসে বড় একটা পাখা ঘুরিয়ে বললেন ‘ভোট দিলে দিবেন একটু জান্নাতি বাতাস খেয়ে যান’ বিষয়টা আমার কাছে খুব ভালো লাগলো।”
      সাধারণের মাঝে হাতাপাখার এমন চর্চা দেখে মনটা ভরে গেলো। একটা ইসলামী দলের এমন অগ্রযাত্রা ভিতরটা আন্দোলিত করলো। এভাবেই হয়তো একদিন ইসলামের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হবে.... ইনশা আল্লাহ।
      ১৮-১২-২০১৮
      "যতদিন পৃথিবীতে ফিতনা আছে, ততদিন জিহাদ প্রাসংগিক।
      আর যুগে যুগে কিছু মানুষের ফিতরাতই হচ্ছে ফিতনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, তাঁদের কোন যুক্তির প্রয়োজন পড়ে না
      "

      Comment


      • #4
        Abdul Muqaddim
        ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ.
        আপনার মূল্যবান কমেন্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ রইল।
        আল্লাহ আপনাকে জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          গণতন্ত্র ও নির্বাচন : কিছু নিবেদন (প্রথম পর্ব)
          https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...A7%8D%E0%A6%AC

          গণতন্ত্র ও নির্বাচন : কিছু নিবেদন (দ্বিতীয় পর্ব)
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment

          Working...
          X