Announcement

Collapse
No announcement yet.

Unapporved post

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    Originally posted by ASEM UMOR View Post
    আফওয়ান আখি,
    নামটা পরিবর্তন করার কোন অপশন পায়নি, তাই পরিবর্তন করতে পারছিনা ৷
    তবে নামটা দিয়েছি -
    তাবাররুকান,


    প্রিয় আখিঁ, নামটি পরিবর্তন করলেই ভালো হয়। বাকী আপনার ইচ্ছা।

    Comment


    • #17
      Amar user name change korar jonno goto kichhudin khub chesta korchhilam but kono option pachchhi na..

      kivabe user name ta change korbo? E bepare kono vai jodi help korten!

      Comment


      • #18
        Originally posted by ASEM UMOR View Post
        প্রাথমিক ভায়েরা
        আজ তাদের পথচলা শুরু দোয়াপ্রর্থনা দিয়ে, কাল তারাই দাওয়াতে উম্মাহর জাগরনের পোষ্ট দেবেন ৷ তাই ভবিষ্যতের বড়কে আজ এ ছোট্ট আগ্রহতেই হতাশ না করা ৷
        হয়ত এ ছোট্টের লেখাটার মেয়াদ একদিন হতে পারে ৷
        ছোটদের জন্য এটা এক করুন বার্তা ৷ কারন যে ছোট সে বুঝেছে ৷
        আসলে এত কথা বলার দরকার নেই কোনো নতুন ভাই প্রথমে ভালো কোনো পোস্ট করে অথ্যাৎ ১ম পোস্ট যখন করবেন তখন পোস্টের নিচে সালাম ও দোয়া চাইতে পারেন ইনশাআল্লাহ এতে কোনো সমস্যা হবে না অথ্যাৎ বলতে পারেন ভাই এটা আমার প্রথম পোস্ট সকলে দোয়া কববেন অথবা সালাম দিতে পারেন এতে গুরুত্বপূর্ন পোস্ট ও করা হলো সাথে সাথে দোয়াও চাওয় চাওয়া হলো আশা করি আমার লেখাটি ভাইয়েরা গ্রহন করবেন ইনশাআল্লাহ
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #19
          পোস্ট দাতা এর নামঃ Al jihad media
          তারিখঃ ১৬/০৩/১৮

          পোস্ট শিরোনামঃ জামাতী ইসলামের ভন্ডামীর খতিয়ান।
          জামাতে ইসলামীর ভন্ডামির খতিয়ান। ------------------------------------- প্রথম পর্বঃ জামায়াতে ইসলামী নামক দলটা গঠিত হয় ১৯৪১ সালে । গত ৭২ বছরে তাদের রাজনৈতিক ইতিহাস শুধুই ভন্ডামীর ইতিহাস । দলের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ আবুল আলা মওদূদীর (জন্ম ভারতের আওরঙ্গবাদে, বর্তমান হায়দারাবাদ, মহারাষ্ট্র) ব্যাক্তিগত দর্শনই এই দলটার রাজনৈতিক দর্শন । এই লেখায় মওদূদীর তিনটা ফতোয়া ব্যাবহার করছি । দুইটা লেখার শুরুতে দিচ্ছি, অন্যটা একেবারে শেষে । মাঝখানে ইতিহাস । # “গণতন্ত্র বিষাক্ত দুধের মাখনের মত” –মওদূদী, সিয়াসি কসমকস, তৃতীয় খন্ড, পৃঃ ১৭৭ # “গণতন্ত্রএর মাধ্যমে কোনো সংসদ নির্বাচনে পার্থী হওয়া ইসলাম অনুযায়ী হারাম” - রাসায়েল ও মাসায়েল । লেখক মওদূদী । প্রথম সংঙ্করণ, পৃষ্ঠা ৪৫০ ১৯৪১- এ বছরের ২৬ আগস্ট লাহোরে “জামায়াতে ইসলামী হিন্দ” নামে দলটা গঠিত হয় । ভারতবর্ষের কম্যুনিস্ট বিরোধী শক্তি হিসেবে ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদীদের আশ্রয়ে এই দলটির জন্ম । এখনো ব্রিটিশদের সাথে দলটির সম্পর্ক গভীর । জন্মের সাথে সাথে এরা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার তীব্র বিরোধীতা করতে থাকে । মওদূদী ফতোয়া দেন পাকিস্তান রাষ্ট প্রতিষ্ঠার দাবী করা সবাই, মুসলীম লীগ, জিন্নাহ এরা কেউই “খাটি মুসলিম” না । মাথায় রাখেন ৭১ সালেও গণ হত্যার সময় “খাটি মুসলিম” তত্ব ব্যাবহার করা হয়েছে । ১৯৪২- লাহোর থেকে হেডকোয়ার্টার ভারতের পাঠানকোটে স্থানান্তর । ১৯৪৩- মাসিক “তরজমানুল কোরআন” ম্যাগাজিনের মাধ্যমে নিজেদের মতবাদ প্রচার করতে থাকে। এই ম্যাগাজিনের ফেব্রুয়ারী সংখ্যায় মওদূদী পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরোধিতা করে লিখেন, পাকিস্তান নামক কোনো রাষ্ট্রের জন্ম হলে সেটা “আহাম্মকের বেহেশত” এবং “মুসলমানদের কাফেরানা রাষ্ট্র” হবে। *পাকিস্তানের স্বাধীনতার সরাসরি বিরোধীতা করে দলটি। ১৯৪৪- দল দ্রুত সংঘঠিত হতে থাকে । দ্রুত বাড়তে থাকে সদস্য সংখ্যা । ১৯৪৫- অবিভক্ত ভারতে সর্বপ্রথম কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয় । ১৯৪৬- কয়েকজন আলেমকে দলে ভেড়াতে সক্ষম হয়। ১৯৪৭- দেশভাগের সাথে সাথে লাহোরে প্রধাণ কার্যালয় স্থানান্তর । অথচ এর আগে পর্যন্ত পাকিস্তান রাষ্ট গঠনের চরম বিরোধীতা করে। পাকিস্তানে যাওয়ার পর পাকিস্তানের কাশ্মীরের জন্য আন্দোলন করাকে হারাম ঘোষণা দেয়। ১৯৪৮- ইসলামী সংবিধান ও ইসলামী সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচারণা শুরু করে। এর পর পাকিস্তান সরকার জননিরাপত্তা আইনে মওদূদীকে কারাবন্দী করে । *এ বছর পূর্বপাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশে) জামাতের কার্যক্রম শুরু হয়। "আরবের মধ্যে উপযুক্ত লোকদের নেতৃত্ব পেয়েছিলেন বলেই তো রাসুলুল্লাহ (সা) সফলকাম হয়েছিলেন।অন্যথায় তিনি কি এই সফলতা লাভ করতে পারতেন ?"(তাহরীকে জামায়াতে ইসলামী কী আখলাকী বুনয়াদ, পৃষ্ঠা-১৭) "নবীগণ মাসুম নন। প্রত্যেক নবীর দ্বারাই কোন না কোন গুনাহ সংঘটিত হয়েছে।" (তাফহিমাত ২/৪৩) '' কোন কোন নবী দ্বীনের চাহিদার উপর অটল থাকতে পারেন নি। বরং তারা আপন মানবীয় দুরবলতার কাছে হার মেনেছেন।" (তাফহীমুল কুরআন ২/৩৩৪) নাউজুবিল্লাহ, এরপরেও তারাই আস্তিক, তাদের ই ধারনা আছে ইসলাম সম্পর্কে আর সব ব্যাটা নাস্তিক। এরকম শয়তান ও তার দলের প্রতি মহানবীর (সা সতর্কবাণী : "শেষ জমানায় কিছু প্রতারক সৃষ্টি হবে। তারা ধর্মের নামে দুনিয়া শিকার করবে। তারা মানুষের নিকট নিজেদের সাধুতা প্রকাশ ও মানুষকে প্রভাবিত করার জন্য ভেড়ার চামড়ার পোষাক পড়বে (মানুষের কল্যাণকারী সাজবে)। তাদের রসনা হবে চিনির চেয়ে মিষ্টি। কিন্তু তাদের হৃদয় হবে নেকড়ের হৃদয়ের মতো হিংস্র। (তিরমিজী) "

          Comment


          • #20
            পোস্ট দাতা এর নামঃ al abtal media
            তারিখঃ ১৬/০৩/১৮

            পোস্ট শিরোনামঃ ইয়েমেনের বিদ্রোহীদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় সৌদি আরবে নিহত ১
            সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদসহ দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের বিদ্রোহীরা। ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের আগ্রাসনের তৃতীয় বর্ষপূর্তির দিন রবিবার চালানো ওই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় মিসরীয় এক নাগরিক নিহত ও আরো দু জন আহত হয়েছেন।

            সৌদি সেনাবাহিনী বলছে, রবিবার ইয়েমেনের বিদ্রোহীদের ছোড়া সাতটি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সি বলছে, সাতটি ক্ষেপণাস্ত্রই সফলভাবে ভূপাতিত করার পর ধ্বংস করা হয়েছে।

            ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের মুখপাত্র তুর্কি আল মালকি বলেছেন, ‘রিয়াদের দিকে ধেয়ে আসছিল তিনটি প্রজেক্টাইল ক্ষেপণাস্ত্র। এছাড়া আসির প্রদেশের খামিস মুশাইতের দিকে একটি, নাজরান প্রদেশের দিকে একটি ও জিজান প্রদেশের দিকে দুটি।’

            ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করার সময় গুলির বিভিন্ন অংশ শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। আল মালকি বলছেন, কাছের একটি আবাসিক এলাকার ওপর উড়তে থাকা একটি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করার সময় মিসরীয় এক নাগরিক নিহত হয়েছেন।

            ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করার সময় বিভিন্ন স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি ওই মুখপাত্র।

            সৌদির এই মুখপাত্র বলেন, এই আগ্রাসন ও হুথি বিদ্রোহীদের বিক্ষিপ্ত হামলা প্রমাণ করেছে যে, ইরানি শাসকগোষ্ঠী হুথিদের অস্ত্র দিয়ে সমর্থন অব্যাহত রয়েছে। ইয়েমেনের এই হামলা সৌদি আরবের পাশাপাশি এ অঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

            Comment


            • #21
              পোস্ট দাতা এর নামঃ al abtal media
              তারিখঃ ১৬/০৩/১৮

              পোস্ট শিরোনামঃসোমালিয়ার পার্লামেন্টের বাইরে আত্মঘাতী গাড়িবোমা বিস্ফোরণ!

              সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে গাড়িবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত দু'জন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। দেশটির পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

              জানা গেছে, পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে তল্লাশি চৌকির সামনে একটি গাড়ি দাঁড় করান নিরাপত্তা রক্ষীরা। সেখানেই গাড়িবোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।

              এতে নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর দু'জন ছাড়াও গাড়িতে থাকা ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পাশে দাঁড়ানো অন্তত ১০ জন রিক্সাচালক আহত হয়েছেন।

              বিস্ফোরণের পর ওই এলাকা কালো ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যান।

              তবে তাৎক্ষণিকভাবে কেউ এ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি।

              Comment


              • #22
                পোস্ট দাতা এর নামঃ abuhassan
                তারিখঃ ০৫/০০৪/১৮

                পোস্ট শিরোনামঃ যে ভাইরা বাংলালিংক নেট ব্যবহার করেন তাদের জন্য

                Banglalink er special internet offer! 1 TK te (tax shoho) 100 MB pete dial *5000*280#, meyad 2 din. Offer ti 2 bar newa jabe. Ei offer shimito shomoyer jonno!

                Comment


                • #23
                  পোস্ট দাতা এর নামঃ al abtal media
                  তারিখঃ ১৩/০৮/১৮

                  পোস্ট শিরোনামঃ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে?

                  আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বৃহৎ শক্তিগুলো পরস্পরকে নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে অস্থিরতা ক্রমশ জোরালো হচ্ছে।

                  এ যুদ্ধে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পক্ষে গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েছে রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট আসাদ বিরোধীদের নানাভাবে সমর্থন দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো।

                  সিরিয়ায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাশিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

                  যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করার জন্য সিরিয়াকে কড়া জবাব দেওয়া হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সর্বশেষ এই টুইটে বলেছেন, 'রাশিয়া প্রস্তুত হও' - কারণ যে মিসাইল আসবে তা হবে 'সুন্দর, নতুন এবং বুদ্ধিমান।'

                  এমন প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন হচ্ছে - পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে?

                  মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশ্লেষক লিনা খাতিব বলছেন, সিরিয়ার সংঘাত এরই মধ্যে বৈশ্বিক রূপ লাভ করেছে।

                  অন্যদিকে আমেরিকার কাছে উত্তর কোরিয়াও একটি বড় মাথা ব্যাথার কারণ। লন্ডনের স্কুল অব আফ্রিকান অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ'র গবেষক স্টিভ স্যাং মনে করেন উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক সক্ষমতা অর্জনের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

                  মস্কোর ইন্সটিটিউট অব পলিটিকাল স্টাডিজ'র গবেষক সার্গেই ম্যারকভ মনে বলছেন, পশ্চিমা নেতারা নিজেদের রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী মনে করে।

                  পৃথিবীতে এখন নানা ধরনের দ্বন্দ্ব কিংবা সংঘাত চলছে এবং এর সঙ্গে নানা দেশ জড়িত।

                  মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশ্লেষক লিনা খাতিব বলেছেন, এক ধরনের শীতল যুদ্ধ এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। এর সঙ্গে আরো একটি বিষয় যুক্ত হয়েছে। সেটি হচ্ছে, পৃথিবীর বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলো এখন যারা পরিচালনা করছে তারা সবাই জাতীয়তাবাদী। সেজন্য যে কোনো সংকটের ক্ষেত্রে তারা পিছপা হতে চাইছেন না।

                  একথা মনে করেন দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশ্লেষক শশাঙ্ক জোসি।

                  এমন প্রেক্ষাপটে উদ্বিগ্ন হবার মতো পরিস্থিতি কি রয়েছে?

                  মস্কোর ইন্সটিটিউট অব পলিটিকাল স্টাডিজ'র গবেষক সার্গেই ম্যারকভ মনে করেন, যদি রাশিয়ার কোনো সৈন্যকে আমেরিকা হত্যা করে তাহলে কেবল উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো পরিস্থিতি আসতে পারে।

                  লিনা খাতিব মনে করেন, যদি বৃহৎ শক্তিগুলোর পরস্পরের মাঝে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায় এবং পরস্পরের স্যাটেলাইটে সাইবার আক্রমণ করে তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো কারণ থাকতে পারে।

                  লন্ডনের স্কুল অব আফ্রিকান অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল স্টাডিজের গবেষক স্টিভ স্যাং-এর মতে কোরিয়া উপদ্বীপ থেকে আমেরিকা যদি তাদের সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে সেটা হবে খুবই ভয়ঙ্কর একটি বার্তা। এর অর্থ হচ্ছে সে অঞ্চলে একটি যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

                  যদিও উত্তেজনা বাড়ছে কিন্তু একই সঙ্গে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে অনেকেই কাজ করছেন। পৃথিবীজুড়ে যেসব শান্তিকামী নাগরিক সমাজ রয়েছে তারা সরকারগুলোর ওপর চাপ সৃ্ষ্টি করছে যাতে তারা সংঘাতে না জড়িয়ে পড়ে।

                  শশাঙ্ক জোসির মতে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর এ ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। যে কোন ধরনের বড় যুদ্ধ থামানোর জন্য জাতিসংঘ একটি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করেন জোসি।

                  Comment


                  • #24
                    পোস্ট দাতা এর নামঃ al abtal media
                    তারিখঃ ১৩/০৮/১৮

                    পোস্ট শিরোনামঃদৌমায় রাসায়নিক হামলা চালিয়েছে সিরিয়া, প্রমাণ থাকার দাবি ফ্রান্সের

                    সিরিয়া সরকার দৌমায় রাসায়নিক হামলা চালিয়েছে এমন প্রমাণ থাকার দাবি করেছে ফ্রান্স। প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এ সংক্রান্ত প্রমাণ থাকার দাবি করে বলেছেন, ‘সঠিক সময়ে’ বিমান হামলার মাধ্যমে এর জবাব দেওয়া হবে। সিরিয়ায় সম্ভাব্য সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তিনি ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখছেন বলেও জানান। বৃহস্পতিবার ফরাসি টেলিভিশন চ্যানেল টিএফ১কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

                    ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ

                    গত ৭ এপ্রিল সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর দৌমাতে রাসায়নিক হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা হোয়াইট হেলমেট জানায় ওই হামলায় অন্তত ৭০ জন নিহত হয়েছে। বেশ কয়েকটি চিকিৎসক, পর্যবেক্ষক ও অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ ওই বিষাক্ত রাসায়নিক হামলার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে। পরে জানা যায় রাসায়নিক গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৫ জনে দাঁড়িয়েছে। বুধবার জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক বিবৃতিতে জানায় দৌমার পাঁচ শতাধিক মানুষ রাসায়নিক হামলার লক্ষণ নিয়ে চিকিৎসা কেন্দ্রে গেছেন। পশ্চিমা দেশগুলো এই হামলার জন্য সিরিয়ার আসাদ সরকারকে দায়ী করে আসলেও ফ্রান্সই প্রথমবার এমন প্রমাণ থাকার দাবি করলেন।

                    বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে গত সপ্তাহের ওই হামলায় আসাদ বাহিনী রাসায়নিক অস্ত্র-অন্তত ক্লোরিন গ্যাসের ব্যবহার করেছে।

                    সিরিয়ায় সম্ভাব্য সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন কি না সে বিষয়ে জানতে চাইলে ম্যাক্রোঁ বলেন, প্রতিদিনই তার সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথা হচ্ছে। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। যখন আমরা মনে করবো এটা প্রয়োজনীয় ও সবচেয়ে কার্যকর তখনই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

                    ওই অঞ্চলের স্থিতিশীল পরিস্থিতি বজায় রাখাকেই ফ্রান্স সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে জানিয়ে ম্যাক্রোঁ বলেন, সামগ্রিকভাবে ওই অঞ্চলের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে সেরকম কোনও জোরালো পদক্ষেপকে স্বাগত জানাবে না ফ্রান্স। তবে আমরা আসাদ সরকারকে যা ইচ্ছা তাই করতে দিতে পারি না।

                    গত সোমবার (৯ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের মন্ত্রিসভা এবং সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সিরিয়ায় রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় বড় ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অঙ্গীকার করেন। ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের সমালোচনা করে রাশিয়া ও ইরান পাল্টা হুমকি দেয়। বলা হয়, সিরিয়ায় হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্রকে ভয়াবহ পরিণতি বরণ করতে হবে। বিনা জবাবে তারা পার পাবে না। মঙ্গলবার (১০ এপ্রিল) ট্রাম্প সিরিয়ায় সামরিক হামলা চালানোর ইঙ্গিত দেন। আসাদের মিত্র রাশিয়াকে সতর্ক করে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র আসছে, প্রস্তুত হও রাশিয়া।’পাল্টাপাল্টি হুমকি ধমকি চলতে থাকলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে এরইমধ্যে সতর্ক করে দিয়েছে জাতিসংঘ।

                    Comment


                    • #25
                      পোস্ট দাতা এর নামঃ mdasad
                      তারিখঃ ১৩/০৮/১৮

                      পোস্ট শিরোনামঃ সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান ফ্রান্স সফরে গিয়ে ১৮বিলিয়ন ডলারের অধিক মূল্যের ২০টি অর্থনৈতিক চুক্তি করেছú
                      সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান ফ্রান্স সফরে গিয়ে ১৮বিলিয়ন ডলারের অধিক মূল্যের ২০টি অর্থনৈতিক চুক্তি করেছেন অন্যতম ন্যাটো সদস্য ফ্রান্সের সাথে। বিশ্বজুড়ে মুসলিমদেরকে হত্যাকারী অন্যতম সামরিক সংগঠন ন্যাটো। আর সৌদির যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান এবারে ফ্রান্সের সাথে এমন চুক্তি করেন। ভাবা হচ্ছে, চুক্তিগুলোর মধ্যে থাকতে পারে অস্ত্রচুক্তি। দীর্ঘদিন যাবৎ ফ্রান্স ইয়েমেনে সাধারণ মুসলিমদেরকে হত্যা করার জন্য সৌদিকে অস্ত্র সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। তো, তারই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি করা চুক্তিতে অস্ত্রচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, ইয়েমেনে হুতিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে সৌদি আরবের সংঘাতে এ পর্যন্ত অন্তত দশহাজার সাধারণ মুসলমান নিহত হয়েছেন এবং ৩০ লাখেরও অধিক মুসলমান নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে অজানা উদ্দেশ্য পাড়ি জমিয়েছেন।

                      Comment


                      • #26
                        পোস্ট দাতা এর নামঃ mdasad
                        তারিখঃ ১৩/০৮/১৮

                        পোস্ট শিরোনামঃ আনসার আল্-ইসলাম: দুনিয়াতে বিয়ে করার আগে কত কিছুই না জেনে নিতে হয়, আর যখন শহীদ হতে চাচ্ছেন, তখন জান্নাতের স্ত্রীদ

                        দুনিয়াতে বিয়ে করার আগে কত কিছুই না জেনে নিতে হয়, আর যখন শহীদ হতে চাচ্ছেন, তখন জান্নাতের স্ত্রীদের সম্পর্কে জেনে নিবেন না, তা কি হতে পারে?

                        Comment

                        Working...
                        X