Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || ইসলাম পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এক সর্বব্যাপী আন্দোলন || উস্তাদ শাহ্‌ ইদরীস তালুকদার হাফিযাহুল্লাহ

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || ইসলাম পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এক সর্বব্যাপী আন্দোলন || উস্তাদ শাহ্‌ ইদরীস তালুকদার হাফিযাহুল্লাহ


    اداره الحکمہ
    আল হিকমাহ মিডিয়া
    Al Hikmah Media

    پیش کرتے ہیں
    পরিবেশিত
    Presents

    بنگالی ترجمہ
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    بعنوان:
    শিরোনাম:
    Titled


    احياۓ اسلام کی ايک ہمہ گير تحريک

    ইসলাম পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এক সর্বব্যাপী আন্দোলন

    An all-pervasive movement to re-establish Islam



    از استاد شاه ادريس تالقدار حفظہ اللہ
    উস্তাদ শাহ্‌ ইদরীস তালুকদার হাফিযাহুল্লাহ
    By Ustad Shah Idris Talukdar Hafizahullah






    ڈون لوڈ كرين
    সরাসরি পড়ুন ও ডাউনলোড করুন
    For Direct Reading and Downloading








    پی ڈی ایف
    PDF [393 KB]
    পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৩৯৩ কিলোবাইট]






    ورڈ
    Word [2.1 MB]
    ওয়ার্ড ডাউনলোড করুন [২.১ মেগাবাইট]




    https://mega.nz/file/9MpwUZQL#_qC4GU...bBmNwbKLnWFj4C 8o

    بنر- ١
    book cover [2.1 MB]
    বুক কভার ডাউনলোড করুন [২.১ মেগাবাইট]






    بنر- ٢
    Banner [2.8 MB]
    ব্যানার ডাউনলোড করুন [২.৮ মেগাবাইট]




    https://mega.nz/file/VRgwHYRQ#TZ782H...RfGPxECSBgnEeZ LY


    اپنی دعاؤں میں ہمیں یاد رکھيں
    اداره الحکمہ براۓ نشر و اشاعت
    القاعدہ برِّ صغیر
    আপনাদের দোয়ায়
    আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    Al Hikmah Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent

  • #2
    জাতির মাঝে আন্দোলন তথা জাগরণ সৃষ্টি করার জন্য, তাদেরকে একটি ইসলামী ভবিষ্যতের দিকে পথনির্দেশ করার জন্য প্রথমত তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করা প্রয়োজন।
    দ্বিতীয়ত, এটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে - জাতিকে একটি বিকল্প পদ্ধতি উপহার দিতে হবে।
    আজ উম্মাহর কর্ণদ্বার তথা পথপ্রদর্শকদের সর্বোপরি করণীয় দায়িত্ব হল সমাজ
    , আর্থনীতিক, রাজনীতিক ব্যবস্থাপনা এবং সরকার – সকল ক্ষেত্রে একটি বিকল্প পদ্ধতি উপহার দেয়া
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      আল্লাহর রহমত যে ফরায়েজী আন্দোলন এই জাতির জন্য দাঁড়িয়ে গিয়েছিল যা এই জাতির আত্মার মাঝে এখনো পর্যন্ত প্রশান্তির পরশ বিলায়! তবে তখন আর এখন- এ বিস্তর পার্থক্য! বর্তমান সময়ে এ অঞ্চলের রাজনৈতিক ও ধর্মীয়-রুচিগত অবস্থা এবং অর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট তখনকার তুলনায় বলা চলে আকাশ-পাতাল ব্যাবধান! তাই দাওয়াহ’র পার্সপেক্টিভে ফরায়েজী আন্দোলন এখনো একটি সফল ও মোক্ষম পদ্ধতি হতে পারলেও----- সামরিক ও স্ট্রাটেজিক কৌশলে আমাদের সম্পূর্ণ-ভিন্ন তথা অভিনব ও আধুনিক হওয়া হতে হবে! অর্থাৎ, ফরায়েজি আন্দোলনে টিট-ফর-ট্যাট থাকলেও সেটা ক্ল্যাসিক; কিন্তু আমাদের টিট-ফর-ট্যাট অধিকতর মাত্রায় ট্যাকটিক বা জটিল ধরনের হবে!
      আলহামদুলিল্লাহ! লেখকের ধারাবাহিকের এই পর্বের অপেক্ষায় ছিলাম...। আলহামদুলিল্লাহ, সম্পূর্ণটা পড়লাম। আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা লেখকসহ এই কাজে সম্পৃক্ত সকলকে উত্তম জাযা দিন। আল্লাহ আমাদের প্রতি অনুগ্রহ করুন যাতে ধৈর্য্যের স্থলে অধৈর্য না হয়ে পড়ি। আর যাতে আমরা সাহায্যকারী শক্তি লাভ করি।

      Comment


      • #4
        সম্পূর্ণ বইটি পড়লাম, আলহামদুলিল্লাহ, খুবই চমৎকার বইটি। বইটি পড়ে আমার কিছু উপলব্ধি শেয়ার করছি।

        ১। হাজি শরীতুল্লাহ রাহিমাহুল্লহু তা'আলার এই আনন্দোলনের ইতিবৃত্ত বিশেষভাবে শুরু শেষ আমাদের জানতে হবে। মৌলিক প্রশ্নটা হলে সূচনালগ্নে উনাদের উপর কেমন জুলুম নিপিড়ন হয়েছিল, এবং তিনি সেগুলো কিভাবে মেক্বাবিলা করেছিলেন।

        ২। বইটিতে দেখাগেল হাজী শরীয়তুল্লাহ রাহিমাহুল্লহু আরবে শিক্ষাদীক্ষায় ছিলেন এবং উনার সাথে উনার মসলক ও মত-মুওয়াফিক্ব একটা জামাআতও ছিল। এখান থেকে বুঝা যায়
        ক) আন্দোলন করতে আগ্রহী লোকটি সুদূরপ্রসারী প্লেন করে আগাতে হবে
        খ) আগে গোপনেই উদ্দিষ্ট বিষয়ের মতাদর্শি এক দল লোক তৈরি করতে হবে।
        গ) বলার অপেক্ষা রাখেনা প্রশিক্ষিত একটা দলও লাগবপ
        ঘ) তারপর একদল মাঠে থাকতে হবে, আরেকদল গোপনে
        ঙ) অনেক আনসার হাউজ থাকতে হবে
        চ) প্রথম প্রথম কেবল প্রকাশ্য দাওয়াত দিয়ে দিয়ে মানুষকে দলে ফেরাতে হবে।
        ছ) এক সময় একশনে যেতে হবে
        জ) যখন তাগুত একশনে হেরে যাবে তখন একটা সমাজ নির্মাণ করা যাবে।


        ৩। এখনকার পরিস্থিতি তখনের মত না।
        তখন প্রাদেশিক ভাবে কিছু করলে সারাবিশ্ব হুমড়ি খেয়ে পড়াটা সহজ ছিলনা। আর এখন একটা এয়ারফোর্স সব লন্ড ভন্ড করে দিবে। সাথে তো রাষ্ট্রের গাদ্দাররা আছেই।
        ৫। সর্বপরি আমার মবে হয় : যেহেতু এখন বাংলার বুকে তানজিম আল-কায়দা কাজ করছেনই, তাই আমাদের উচিত
        * উনাদের সাথে যুক্ত হয়ে পথচলতে থাকা
        * জামাআত বদ্ধ হতে না পারলেও, আচরণ বিধি + গ্লোবাল জিহাদের প্লেন গুলো সামনে রেখে লোনওলফ টাইপের গোপন টিম গড়ে তোলা।
        * প্রত্যেকই এমন উদ্যোগ নিয়ে সামনে আগানো যে যখনই তানজিম আল-কায়দার সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ আসবে পুরো টিম নিয়ে যুক্ত হয়ে যাওয়া।
        * এমন টিম গুলো দাওয়াতি কার্যক্রম চলমান রাখা। অনলাইনের অফিসিয়াল সাইট গুলো থেকে দিকনির্দেশনা সংগ্রহ করে সেগুলো অনুযায়ী নিজে চলা ও সাথীদেরকে চালানো।
        ** এর দ্বারা ফলাফল হবে : অনেক সাথী পাওয়া যাবে যারা আনসার, মুহাজির, মুজাহিদ, মুক্বাতিল হবেন। আর অনেক রেডি সমাজও পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। কারণ উনারাতো সমাজের যেসব বিষয় সংশোধন করলে কোন বড় বিপর্যয় আসবেনা সেগুলো করবেনই।
        Last edited by মুহাম্মাদ সাহেল; 01-28-2023, 11:17 PM.
        হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ, উপকারী লেখা। আল্লাহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
          আশা করি সবাই পড়বেন ভাইয়েরা। আল্লাহ চাইলে অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            ২০০৯ সালে শাইখ মাকদিসির একটি প্রবন্ধের দুটো অনুচ্ছেদ এক্ষেত্রে প্রণিধানযোগ্য -
            "শাইখ উসামা বিন লাদেন হলেন এই যুগের মুজাহিদদের ইমাম। তিনি তাঁর দ্বীনকে সহায়তা করার জন্য যা কিছু করেছেন, তা কেবল কাফিররা এবং জালিম শাসকদের আনুগত্যকারী স্বার্থান্বেষী মুনাফিকরা ছাড়া আর কেউ অস্বীকার করতে পারে না। এহেন সত্য তো কেবল সেইসমস্ত মূর্খ ভীরুরাই অস্বীকার করতে পারে যারা নিজেদের দ্বীন এবং এর অবিচ্ছেদ্য অংশ জিহাদ সম্পর্কে অজ্ঞ, যারা দ্বীনের প্রতি উসামা বিন লাদেনের আন্তরিকতার জন্য আল্লাহ তাঁকে যে মর্যাদা ও বিজয় দিয়েছেন তা নিয়ে ঈর্ষান্বিত। শাইখ উসামা বিন লাদেনের সাথে দেখা করার সৌভাগ্য কখনও আমার হয়নি; যদিও আফগানিস্তানে আল-কায়েদা প্রতিষ্ঠার পর আমি সংগঠনটির ক্যাম্পে এবং পরবর্তী এক সময়ে পেশাওয়ারে এর আইনশাস্ত্র কেন্দ্রের লেকচারগুলোতে অংশগ্রহণ করেছিলাম। [725] শাইখ উসামা বিন লাদেন আল্লাহর বিধানকে প্রতিষ্ঠা করতে চান এবং সেই সমস্ত কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চান, যারা উম্মাহর ভূমি দখল করেছে এবং সম্পদ লুটপাট করেছে। তিনি নিপীড়িত নারী ও শিশুদের সুরক্ষা দিতে চান এবং বন্দীদের মুক্ত করতে চান। তিনি কুরআনের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উম্মাহকে সম্মান এনে দিতে চান। তিনি হোয়াইট হাউসের উপরে সেই পতাকা উত্তোলন করতে চান, যেখানে লিখা থাকবে "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ"।
            তিনি সেই ইহুদি-ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে লড়তে চান, যারা মুসলিমদের কাছ থেকে আল-আকসাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত, যারা এখনও শিশুহত্যা এবং আমাদের মা-বোনদের সম্মানহানি করার মতো জঘন্য অপরাধে লিপ্ত। সহজ ভাষায় বললে, শাইখ উসামা নববী পন্থায় এক হাতে কুরআন এবং অপর হাতে অস্ত্র নিয়ে একটি ন্যায়নিষ্ঠ খিলাফাত প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন।" [726]

            Comment


            • #7
              আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলাম পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করার তাউফিক দান করুন

              Comment

              Working...
              X