ওহে জাহাস্সামের কুত্তা দাইশ খারেজীরা শুনুন মওিলানা মাসুদ আযহারের বক্তব্য

[TawhidMedia]

যাজাকাল্লাহ আখি। কিন্তু আর একটু খোঁজ খবর নিবেন আখি। এটা মাওলানা মাসুদ আযহারের বয়ান না। আমি ওনার ভয়েস খুব ভালো করেই চিনি। ওনার অনেক অনেক বয়ান শুনেছি।

যাজাকাল্লাহ আখি। অবশ্যই আমাদের খোজ নিয়ে দেখা উচিৎ। আর হলব করে এটা মাসুদ আযহার (হাফি) এর নামে চালিয়ে দেয়াও ঠিক হবে না। কিন্তু আপনি যে যুক্তিতে বলছেন, এটা মাসুদ আযহার (হাফি) এর কন্ঠ না, সেই যুক্তিটি গ্রহনযোগ্য না।

কারণ মাসুদ আযহার (হাফি) এর প্রায় ১০০ বয়ান আমাদের কালেক্সনে আছে। সময় ভেদে বয়স ভেদে উনার ভয়েজ কখনোই মিলে নি। যেমন ১৯৯২-১৯৯৩ এর বয়ানেই তাঁর কন্ঠে ভিন্নতা পাওয়া গেছে। এবং ঐ কন্ঠের সাথে তাঁর ২০০১-২০০৪ সালের বয়ান পর্যন্ত যতসামান্যই মিল খুজে পাওয়া যায়। এবং ২০১৪ সালের বয়ানেও কিছুটা ভিন্নতা পাওয়া যায়।

তাই হলব করে এটা মাসুদ আযহার না এটা বলে চালিয়ে দেয়াটাও আমাদের জন্য অনুচিত।

মা'আসসালামাহ

[TawhidMedia]

ভাই, এটা যে মাওলানা মাসুদ আজহার সাহেবের বয়ান তার প্রমান কি উল্লেখ করলে ভালো হয়। কন্ঠ ভিন্ন রকম মনে হচ্ছে।
আর এই ভিডিও টির অথেনটিক সূত্র দিন।

আরেকটি বিষয়ঃ-
হাদিসে জাহান্নামের ককুর শব্দটি এসেছে। "কুত্তা" বলে আমরা প্রতিপক্ষকে খেপিয়ে তুলছি মনে হচ্ছে। হাদিসে এই শব্দটি গালির উদ্দেশে ব্যবহার করা হয়নি, হয়েছে তাদের নিকৃষ্ট পরিনতি বুঝাতে।
মনে হচ্ছে আমরা গালির মত করে "জাহান্নামের কুত্তা" শব্দটি উল্লেখ করতেছি । শালিনতা বঝায় রাখা আমাদের আখলাক।
সবাইকে জাযাকাল্লাহ। নসিহার আদবের দিকে খেয়াল রেখে পোষ্ট ও কমেন্ট করি। তা না হলে এ ধরনের শব্দের পোষ্ট মুছে দেওয়া হবে।

আসসালামু আলাইকুম, Ustad Ahmad Faruq ভাই। আশা করছি আল্লাহ্* সুস্থ্য রেখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ্*। আসলে এটা শুধু মাত্র আমাদের দেশের কিছু সংখ্যক ভাইয়েরাই এই ভয়েজটিকে মাসুদ আযহার (হাফি) এর নামে চালিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এর কোন যথাযত প্রমাণ দেয়া আমাদের মধ্যকার কারোই হয়তো সম্ভব নয়। কারণ, যে মিডিয়া (আল-ফিতান {পাকিস্তান}) এই ভিডিওটি প্রচার করেছে, তারাই এই কন্ঠদাতার নাম প্রকাশ করেন নি। তাঁদেরকে যখন আমরা এই ভিডিও সম্পর্কে জিজ্ঞাস করি তখন তারা কোন উত্তর দেন নি। আর আমরা আল-ফিতান (পাকিস্তান) মিডিয়াকেও সঠিক আকিদা পোষণকারী বলে মনে করি না। তাই আমাদের অনুচিত তাঁর (মাসুদ আযহার হাফি.) নামে এটাকে প্রচার করা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এটাকে উনার নামে চালিয়ে দেয়া হলো ? উত্তর খুবই সহজ... উনার বয়ান করার ভঙ্গির সাথে এটা খুব মিলে যায়।

আর আপনার একটি সুন্দর সংসয় ছিলো, "কন্ঠ ভিন্ন রকম মনে হচ্ছে।" নিরশন পুরোপুরি সম্ভব না। তবে এতোটুকো বলতে পারি, মাসুদ সাহেবের কন্ঠ ১৯৯১-১৯৯৩ প্রায় সেম ছিলো, কিন্তু এই কন্ঠের সাথে ২০০১-২০০৪ এর বয়ানের কন্ঠ খুব একটা মিলে না। আবার ২০১৪ এর বয়ানেও খানিক পরিবর্তন লক্ষ করেছি। যেটা লক্ষ করেছি বয়স বারার সাথে সাথে উনার কন্ঠেও পরিবর্তন এসেছে।

আরো একটা উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় হচ্ছে, এর আগে আমরা কখনো উনার মাইক এর রেকর্ড ছাড়া কোন বয়ান শুনি নাই। আমাদের ধারণা এখানকার কেউই শুনেননি... আর প্রত্যেকটা বয়ান করেছিলেন বিশাল বিশাল জনসমাবেশে। যেখানে দেখা গেছে মেক্সিমাম বয়ান শেষে উনি সেখান থেকে ২০/২৫/৫০ বা তারও বেশি যুবকদের জিহাদের জন্য সাথে করে নিয়ে গেছেন।

কিন্তু এই প্রথম তাঁর কন্ঠের মতো একটা কন্ঠ আমাদের কানে আসে। যেটা রেকর্ড করা হয়েছে কনডেনসার (ভালো মানের মাইক্রোফোন) দিয়ে। আর এটাতে উনার সামনে ২/১ ছাড়া তেমন কেউ ছিলেন না... যেটা সচরাচর হয় আর কি... তাই হতে পারে সাউন্ড এডিটিং এ ভয়েজ কিছুটা পরিবর্তন হয়ে গেছে। কিন্তু বলার ভঙ্গি অনেকটাই উনার মতো। তাই এটা যে তাঁর ভয়েজ না, সেটাও হলব করে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

আমরা এটার অনুবাদ অলরেডী করে ফেলেছি। তবে ভিডিও টা আমরা তাদের মতো রাখবো না। অনেকটাই পরিবর্তন করার ইচ্ছা রাখি, ইনশাআল্লাহ্*। তবে আমরাও এটা কোন শায়খের নাম ছাড়াই পরিবেশন করবো, ইনশাআল্লাহ্*।

এই ব্যপারে যদি আপনাদের কোন পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদেরকে ফোরামের মেসেজ অপশনে জানানোর অনুরুধ করবো। আল্লাহ্* আমাদের সকলের সহায় হোন, আমীন।

[আবুল ফিদা]

আসসালামু আলাইকুম, Ustad Ahmad Faruq ভাই। আশা করছি আল্লাহ্* সুস্থ্য রেখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ্*। আসলে এটা শুধু মাত্র আমাদের দেশের কিছু সংখ্যক ভাইয়েরাই এই ভয়েজটিকে মাসুদ আযহার (হাফি) এর নামে চালিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এর কোন যথাযত প্রমাণ দেয়া আমাদের মধ্যকার কারোই হয়তো সম্ভব নয়। কারণ, যে মিডিয়া (আল-ফিতান {পাকিস্তান}) এই ভিডিওটি প্রচার করেছে, তারাই এই কন্ঠদাতার নাম প্রকাশ করেন নি। তাঁদেরকে যখন আমরা এই ভিডিও সম্পর্কে জিজ্ঞাস করি তখন তারা কোন উত্তর দেন নি। আর আমরা আল-ফিতান (পাকিস্তান) মিডিয়াকেও সঠিক আকিদা পোষণকারী বলে মনে করি না। তাই আমাদের অনুচিত তাঁর (মাসুদ আযহার হাফি.) নামে এটাকে প্রচার করা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন এটাকে উনার নামে চালিয়ে দেয়া হলো ? উত্তর খুবই সহজ... উনার বয়ান করার ভঙ্গির সাথে এটা খুব মিলে যায়।

আর আপনার একটি সুন্দর সংসয় ছিলো, "কন্ঠ ভিন্ন রকম মনে হচ্ছে।" নিরশন পুরোপুরি সম্ভব না। তবে এতোটুকো বলতে পারি, মাসুদ সাহেবের কন্ঠ ১৯৯১-১৯৯৩ প্রায় সেম ছিলো, কিন্তু এই কন্ঠের সাথে ২০০১-২০০৪ এর বয়ানের কন্ঠ খুব একটা মিলে না। আবার ২০১৪ এর বয়ানেও খানিক পরিবর্তন লক্ষ করেছি। যেটা লক্ষ করেছি বয়স বারার সাথে সাথে উনার কন্ঠেও পরিবর্তন এসেছে।

আরো একটা উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় হচ্ছে, এর আগে আমরা কখনো উনার মাইক এর রেকর্ড ছাড়া কোন বয়ান শুনি নাই। আমাদের ধারণা এখানকার কেউই শুনেননি... আর প্রত্যেকটা বয়ান করেছিলেন বিশাল বিশাল জনসমাবেশে। যেখানে দেখা গেছে মেক্সিমাম বয়ান শেষে উনি সেখান থেকে ২০/২৫/৫০ বা তারও বেশি যুবকদের জিহাদের জন্য সাথে করে নিয়ে গেছেন।

কিন্তু এই প্রথম তাঁর কন্ঠের মতো একটা কন্ঠ আমাদের কানে আসে। যেটা রেকর্ড করা হয়েছে কনডেনসার (ভালো মানের মাইক্রোফোন) দিয়ে। আর এটাতে উনার সামনে ২/১ ছাড়া তেমন কেউ ছিলেন না... যেটা সচরাচর হয় আর কি... তাই হতে পারে সাউন্ড এডিটিং এ ভয়েজ কিছুটা পরিবর্তন হয়ে গেছে। কিন্তু বলার ভঙ্গি অনেকটাই উনার মতো। তাই এটা যে তাঁর ভয়েজ না, সেটাও হলব করে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

আমরা এটার অনুবাদ অলরেডী করে ফেলেছি। তবে ভিডিও টা আমরা তাদের মতো রাখবো না। অনেকটাই পরিবর্তন করার ইচ্ছা রাখি, ইনশাআল্লাহ্*। তবে আমরাও এটা কোন শায়খের নাম ছাড়াই পরিবেশন করবো, ইনশাআল্লাহ্*।

এই ব্যপারে যদি আপনাদের কোন পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদেরকে ফোরামের মেসেজ অপশনে জানানোর অনুরুধ করবো। আল্লাহ্* আমাদের সকলের সহায় হোন, আমীন।

জাযাকুমুল্লাহ , ঠিক আছে ভাই

[dadullah]

সম্মানিত গাজওয়ায়ে হিন্দের ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, ভাইরা আই এস বা দাইস, এর খারিজি হওয়ার ব্যাপারে আমার ও কিঞ্চিত সন্দেহ নেই ।তবে মাসুদ আজহার সাহেবের বক্তব্যটি আপনারা একটু মনোযোগ দিয়ে শুনুন । তাহলে উনার জাতীয়তাবাদী মন মানসিকতা বুঝতে কিঞ্চিৎ কষ্ট হবেনা ।যেমনঃ উনি স্পষ্টভাবে aqis করতিক পাকিস্থান নৌবাহিনীর উপর করা বরকতময় হামলার ও বিরোধিতা করেছেন ।এই মর্মে যে, পাকিস্থান সেনাবাহিনীর উপর ও আক্রমন করতেছে ।এভাবে উনার পুরাটা বক্তব্য জুড়ে রয়েছে জাতীয়তাবাদীতার বহিরপ্রকাশ ।যেমনঃttp কে ঠেস দিয়ে কথা বলা ইত্যাদি ।

[আবুল ফিদা]

সম্মানিত গাজওয়ায়ে হিন্দের ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, ভাইরা আই এস বা দাইস, এর খারিজি হওয়ার ব্যাপারে আমার ও কিঞ্চিত সন্দেহ নেই ।তবে মাসুদ আজহার সাহেবের বক্তব্যটি আপনারা একটু মনোযোগ দিয়ে শুনুন । তাহলে উনার জাতীয়তাবাদী মন মানসিকতা বুঝতে কিঞ্চিৎ কষ্ট হবেনা ।যেমনঃ উনি স্পষ্টভাবে aqis করতিক পাকিস্থান নৌবাহিনীর উপর করা বরকতময় হামলার ও বিরোধিতা করেছেন ।এই মর্মে যে, পাকিস্থান সেনাবাহিনীর উপর ও আক্রমন করতেছে ।এভাবে উনার পুরাটা বক্তব্য জুড়ে রয়েছে জাতীয়তাবাদীতার বহিরপ্রকাশ ।যেমনঃttp কে ঠেস দিয়ে কথা বলা ইত্যাদি ।

জি ভাই মাসুদ আযহার সাহেবের মাঝে জাতীয়তাবাদীতার কিছু সমস্সা আছে কিন্তু এই বয়ানের মাঝে পাকিস্থান সেনাবাহিনীর উপর ও আক্রমন করতেছে এটা বলে aqis করতিক পাকিস্থান নৌবাহিনীর উপর করা বরকতময় হামলার ও বিরোধিতা করেছেন এটা হয়ত মনে করা ঠিক নয় আই এস এর কোন হামলার ব্যপারে হয়ত বলেছেন, আর যদি তিনি কথাটি আম ভাবে বলে থাকেন, সবাইকে লক্ষ করে বলে থাকেন তাহলে এর মাঝে aqis করতিক পাকিস্থান নৌবাহিনীর উপর করা বরকতময় হামলাও শামিল করেছেন বলা যাবে অন্যথায়....................