পুলিশ হচ্ছে এমন একটা শ্রেণী যা মুখে আনতেও আমার ঘৃণা হয় ।
ওরা চতুষ্পদ প্রাণীর চেয়েও নিকৃষ্ট । তাই ওদের প্রতি কারো যাতে সুধারণা না থাকে তাই আমার দেওয়া এই ভিডিও গুলো বেশি বেশি শেয়ার করে সাধারণ মানুষের কাছে পৌছে দিন ।
নিজের ‘কুকীর্তি’ পত্রিকায়, হকারকে পিটিয়ে পুলিশে দিলেন ইউএনও
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী : রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নুরুজ্জামান স্থানীয় এক পত্রিকা বিক্রেতাকে আটক করে বেধড়ক পেটানোর পর থানায় দিয়েছেন।
একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পুঠিয়ায় ইউএনও আতঙ্ক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদপত্র বিক্রির সময় পুঠিয়ার ইউএনও তার কথিত ভাই মানিককে দিয়ে পত্রিকা বিক্রেতা উৎপলকে আটক করান। এ সময় বাসায় নিয়ে তাকে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে তাকে ইউএনও’র গাড়িতে করেই থানায় পাঠানো হয়।
পুঠিয়ার সংবাদপত্র এজেন্ট কেএম রেজা জানান, উৎপল ঢাকার সব জাতীয় দৈনিক পত্রিকা তার কাছ থেকে নিয়ে বিক্রি করেন। বুধবার একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পুঠিয়ায় ইউএনও আতঙ্ক’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এতে ইউএনও নুরুজ্জামানের বিভিন্ন অনিয়ম ও মানুষকে মারপিটসহ নানা কুকীর্তির বিষয় প্রকাশিত হয়। বুধবার দুপুরে পুঠিয়া ত্রিমোহনি মোড়ে পত্রিকা বিক্রির সময় ইউএনও’র কথিত ভাই মানিক সংবাদপত্র বিক্রেতা উৎপলকে আটক করে মারপিট করেন।
এসময় মানিক ফোন করলে ইউএনও নুরুজ্জামানের গাড়ি ঘটনাস্থলে চলে আসে। তখন উৎপলকে গাড়িতে তুলে ইউএনও’র বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। কেএম রেজা অভিযোগ করে বলেন, ‘ইউএনও নিজে তার বাসভবনে নিয়ে উৎপলকে পিটিয়েছেন। এরপর তাকে ইউএনও’র গাড়িতে করে থানায় পাঠানো হয়।’
পুঠিয়া থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘উৎপলকে আমি আটক করি নি। ইউএনও তাকে আমার কাছে জমা রেখেছেন। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে তিনি যে কাউকে আটক করতে পারেন। এখন উৎপলের বিষয়ে ইউএনও যা সিদ্ধান্ত দেবেন তাই হবে।’
জানতে চাইলে ইউএনও নুরুজ্জামান বলেন, ‘উৎপল আমাকে গালাগালি করছিলো। তার বিরুদ্ধে অন্য একটি অভিযোগও আছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতে তার বিচার করা হবে।’
তার বিরুদ্ধে কি অভিযোগ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অভিযোগটি পরে জানাবো।’ তার কথিত ভাই মানিকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও নুরুজ্জামান এই নামে কোন ভাইকে চেনেন না বলে দাবি করেন।
এ ব্যাপারে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক কাজী আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘পত্রিকা বিক্রির অপরাধে কোন হকারকে ইউএনও আটক করতে পারেন না। ইউএনও’র সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে দেখছি।’
কে এই ওসি সালাউদ্দিন?
ওরা চতুষ্পদ প্রাণীর চেয়েও নিকৃষ্ট । তাই ওদের প্রতি কারো যাতে সুধারণা না থাকে তাই আমার দেওয়া এই ভিডিও গুলো বেশি বেশি শেয়ার করে সাধারণ মানুষের কাছে পৌছে দিন ।
নিজের ‘কুকীর্তি’ পত্রিকায়, হকারকে পিটিয়ে পুলিশে দিলেন ইউএনও
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী : রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নুরুজ্জামান স্থানীয় এক পত্রিকা বিক্রেতাকে আটক করে বেধড়ক পেটানোর পর থানায় দিয়েছেন।
একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পুঠিয়ায় ইউএনও আতঙ্ক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদপত্র বিক্রির সময় পুঠিয়ার ইউএনও তার কথিত ভাই মানিককে দিয়ে পত্রিকা বিক্রেতা উৎপলকে আটক করান। এ সময় বাসায় নিয়ে তাকে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে তাকে ইউএনও’র গাড়িতে করেই থানায় পাঠানো হয়।
পুঠিয়ার সংবাদপত্র এজেন্ট কেএম রেজা জানান, উৎপল ঢাকার সব জাতীয় দৈনিক পত্রিকা তার কাছ থেকে নিয়ে বিক্রি করেন। বুধবার একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পুঠিয়ায় ইউএনও আতঙ্ক’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এতে ইউএনও নুরুজ্জামানের বিভিন্ন অনিয়ম ও মানুষকে মারপিটসহ নানা কুকীর্তির বিষয় প্রকাশিত হয়। বুধবার দুপুরে পুঠিয়া ত্রিমোহনি মোড়ে পত্রিকা বিক্রির সময় ইউএনও’র কথিত ভাই মানিক সংবাদপত্র বিক্রেতা উৎপলকে আটক করে মারপিট করেন।
এসময় মানিক ফোন করলে ইউএনও নুরুজ্জামানের গাড়ি ঘটনাস্থলে চলে আসে। তখন উৎপলকে গাড়িতে তুলে ইউএনও’র বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। কেএম রেজা অভিযোগ করে বলেন, ‘ইউএনও নিজে তার বাসভবনে নিয়ে উৎপলকে পিটিয়েছেন। এরপর তাকে ইউএনও’র গাড়িতে করে থানায় পাঠানো হয়।’
পুঠিয়া থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘উৎপলকে আমি আটক করি নি। ইউএনও তাকে আমার কাছে জমা রেখেছেন। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে তিনি যে কাউকে আটক করতে পারেন। এখন উৎপলের বিষয়ে ইউএনও যা সিদ্ধান্ত দেবেন তাই হবে।’
জানতে চাইলে ইউএনও নুরুজ্জামান বলেন, ‘উৎপল আমাকে গালাগালি করছিলো। তার বিরুদ্ধে অন্য একটি অভিযোগও আছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতে তার বিচার করা হবে।’
তার বিরুদ্ধে কি অভিযোগ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অভিযোগটি পরে জানাবো।’ তার কথিত ভাই মানিকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও নুরুজ্জামান এই নামে কোন ভাইকে চেনেন না বলে দাবি করেন।
এ ব্যাপারে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক কাজী আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘পত্রিকা বিক্রির অপরাধে কোন হকারকে ইউএনও আটক করতে পারেন না। ইউএনও’র সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে দেখছি।’
কে এই ওসি সালাউদ্দিন?
Comment