আল্লাহু আকবার!! অশ্রুগুলো চোখ ফেটে বেড়িয়ে আসতে চাইছে...
হে উম্মাহর যুবকরা! এভাবেই দাড়িয়ে যাও! এই কিশোরের ন্যায় ওয়া_ইসলামাহ বলে কলিজাবিদীর্ণকারী একটি ডাক দাও!
“একটি ভিডিও ও একজন সাহসী কিশোরের গল্প”
যখন খুৎবাগুলা সব খুচরা ছওয়াব আর দালালির গল্প হয়ে উঠল । তখন আল্লাহ এভাবেই জাগিয়ে দেন কিছু ছেলেকে । ছেলেটির শেষ দুয়াটিও অসাধারণ
মুসলিম উম্মাহ কবে থেকে সেই সন্তান জন্ম দেওয়া ভুলে গেছে! যেই সন্তানরা এভাবেই গোটা রাষ্ট্রশক্তির রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির প্রাণসঞ্চারী এমন বক্তব্য দিবে?
জীবনে অনেক ভিডিও দেখেছি। কিন্তু এমন ভিডিও দেখিনি। কী সাহস, কী দরদ, কী বেদনা নিয়ে মসজিদের তোষামোদী খুতবা বন্ধ করে দিয়ে, গোটা রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করে হক কথা বলতে পারে?
ছেলেটিকে কোন শক্তিই দমাতে পারেনি। পারেনি তোষামোদী ইমাম, খাদেম-খুদ্দামরা, পারেনি তোষামোদী প্রশাসন, পারেনি গোয়েন্দা বাহিনীও। শেষ পর্যন্তই অবিচল থেকে বক্তব্য চালিয়ে যাওয়ার এমন ঘটনা কোন মসজিদে ঘটেছে বলে আমার জানা নেই।
মনে করে ঘটনাটা এমন. ৬মে ২০১৩. সারাদেশ কাঁদছে। কিন্তু বায়তুল মুকাররম মসজিদে মহামাণ্য খতীব সরকারের গুণকীর্তন করে বক্তব্য দিয়েই যাচ্ছে। এমন সময় একটি কিশোর বায়তুল মুকাররমেরর পাশেই দাঁড়িয়ে গেলো, বুকভরা বেদনা নিয়ে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলো। তাহলে অবস্থাটা কী দাঁড়াবে? চোখটি বন্ধ করে একবার ভাবুন, বাংলাদেশে এমন ঘটনা ঘটলে কী হতো সেদিন? এই কিশোরটি সেই কাজটাই করলো। তাকে থামানোর জন্য সবচেষ্টা ব্যর্থ হলো। জনগণের পালস জর্ডানে যা, বাংলাদেশেও তা। বায়তুল মুকাররমে এমন ঘটনা ঘটলে সকল মুসুল্লিরা এই কিশোরকেরই সমর্থন করতো, কিন্তু রাষ্ট্র সেটা সহ্য করতো না। এখানেও সকল মুসুল্লিরা এই দূরন্ত সাহসী কিশোরকেই গ্রহন করেছে। সমর্থন করেছে।
দুনিয়ার সব জায়গায় সাধারণ মানুষ হকের পক্ষে। কিন্তু এমন সাহসী কিশোর পায় না।নেতৃত্ব পায়না, যার কপালে চুমু খাবে, এই বীর পায় না। দেখেন, ছোট্ট একটি কিশোর, তার অসাধারণ বাকশক্তি, তার দৃঢ়তা, তার সাহসী উচ্চারণকে মুহুর্তেই মেনে নিয়েছে মুসলিম উম্মাহ। কবে পাবো আমরা এই রকম সাহসী কিশোর? এই রকম সাহসী উচ্চারণকারী বীর?
এই ভিডিও আগামী দিনের তরুণদের জন্য শিক্ষা, প্রেরণা। সাহসের বাতিঘর। জানি না কোন সেই ভাগ্যবতি মা, যে এই সন্তানকে পেটে ধারণকারী। সেই মা’কে সালাম। বাংলাদেশের প্রান্ত থেকে সালাম। হে মা’ তোমার এই জন্মদান স্বার্থক। তোমার সকল কষ্ট স্বার্থক।জানি না, সরকার এই কিশোরটির সাথে পরবর্তীতে কী আচরণ করবে। কিন্তু উপস্থিত মুসুল্লিরা তার কপোলে চুমু খেয়ে প্রমাণ করে দিয়েছে উম্মাহ, এমন কিশোরদের অপেক্ষায়।
ইউটিউব লিংক-
হে উম্মাহর যুবকরা! এভাবেই দাড়িয়ে যাও! এই কিশোরের ন্যায় ওয়া_ইসলামাহ বলে কলিজাবিদীর্ণকারী একটি ডাক দাও!
“একটি ভিডিও ও একজন সাহসী কিশোরের গল্প”
যখন খুৎবাগুলা সব খুচরা ছওয়াব আর দালালির গল্প হয়ে উঠল । তখন আল্লাহ এভাবেই জাগিয়ে দেন কিছু ছেলেকে । ছেলেটির শেষ দুয়াটিও অসাধারণ
মুসলিম উম্মাহ কবে থেকে সেই সন্তান জন্ম দেওয়া ভুলে গেছে! যেই সন্তানরা এভাবেই গোটা রাষ্ট্রশক্তির রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির প্রাণসঞ্চারী এমন বক্তব্য দিবে?
জীবনে অনেক ভিডিও দেখেছি। কিন্তু এমন ভিডিও দেখিনি। কী সাহস, কী দরদ, কী বেদনা নিয়ে মসজিদের তোষামোদী খুতবা বন্ধ করে দিয়ে, গোটা রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করে হক কথা বলতে পারে?
ছেলেটিকে কোন শক্তিই দমাতে পারেনি। পারেনি তোষামোদী ইমাম, খাদেম-খুদ্দামরা, পারেনি তোষামোদী প্রশাসন, পারেনি গোয়েন্দা বাহিনীও। শেষ পর্যন্তই অবিচল থেকে বক্তব্য চালিয়ে যাওয়ার এমন ঘটনা কোন মসজিদে ঘটেছে বলে আমার জানা নেই।
মনে করে ঘটনাটা এমন. ৬মে ২০১৩. সারাদেশ কাঁদছে। কিন্তু বায়তুল মুকাররম মসজিদে মহামাণ্য খতীব সরকারের গুণকীর্তন করে বক্তব্য দিয়েই যাচ্ছে। এমন সময় একটি কিশোর বায়তুল মুকাররমেরর পাশেই দাঁড়িয়ে গেলো, বুকভরা বেদনা নিয়ে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলো। তাহলে অবস্থাটা কী দাঁড়াবে? চোখটি বন্ধ করে একবার ভাবুন, বাংলাদেশে এমন ঘটনা ঘটলে কী হতো সেদিন? এই কিশোরটি সেই কাজটাই করলো। তাকে থামানোর জন্য সবচেষ্টা ব্যর্থ হলো। জনগণের পালস জর্ডানে যা, বাংলাদেশেও তা। বায়তুল মুকাররমে এমন ঘটনা ঘটলে সকল মুসুল্লিরা এই কিশোরকেরই সমর্থন করতো, কিন্তু রাষ্ট্র সেটা সহ্য করতো না। এখানেও সকল মুসুল্লিরা এই দূরন্ত সাহসী কিশোরকেই গ্রহন করেছে। সমর্থন করেছে।
দুনিয়ার সব জায়গায় সাধারণ মানুষ হকের পক্ষে। কিন্তু এমন সাহসী কিশোর পায় না।নেতৃত্ব পায়না, যার কপালে চুমু খাবে, এই বীর পায় না। দেখেন, ছোট্ট একটি কিশোর, তার অসাধারণ বাকশক্তি, তার দৃঢ়তা, তার সাহসী উচ্চারণকে মুহুর্তেই মেনে নিয়েছে মুসলিম উম্মাহ। কবে পাবো আমরা এই রকম সাহসী কিশোর? এই রকম সাহসী উচ্চারণকারী বীর?
এই ভিডিও আগামী দিনের তরুণদের জন্য শিক্ষা, প্রেরণা। সাহসের বাতিঘর। জানি না কোন সেই ভাগ্যবতি মা, যে এই সন্তানকে পেটে ধারণকারী। সেই মা’কে সালাম। বাংলাদেশের প্রান্ত থেকে সালাম। হে মা’ তোমার এই জন্মদান স্বার্থক। তোমার সকল কষ্ট স্বার্থক।জানি না, সরকার এই কিশোরটির সাথে পরবর্তীতে কী আচরণ করবে। কিন্তু উপস্থিত মুসুল্লিরা তার কপোলে চুমু খেয়ে প্রমাণ করে দিয়েছে উম্মাহ, এমন কিশোরদের অপেক্ষায়।
ইউটিউব লিংক-
Comment