বর্তমানে ইয়াহুদী-খ্রিস্টানদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য উঠে পরে লেগেছে।
আপনারা জানেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
নাম তো ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
আপনারা জানেন এই বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী আমেরিকা।
.
মুসলিম জাতিকে সন্ত্রাসী বানাবার জন্য,
মুসলিম জাতিকে জংগীবাদি প্রমানিত করার জন্য বিভিন্ন দেশে হামলা করে,
মুসলিম জাতিকে উস্কানি দিয়ে,লড়াই করতে বাধ্য করছে।
.
আবার তারাই বিভিন্ন ইমামদেরকে দায়িত্ব দিচ্ছে জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়ার জন্য।
.
ইসলামিকক ফাউন্ডেশন থেকে নতুন পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।হয়ত আজকেও আসতে পারে।
১০ জন,২০ জন করে বিভিন্ন মসজিদে টিম যাবে,ইমামদেরকে অবশ্যই জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিতে হবে।
পত্রিকায় দিয়েছে,প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, বিশেষভাবে চিঠি দেয়া হয়েছে।
.
ভাইয়েরা আমার!
আমরা বিশ্বাস করি, ইসলামে কোন জংগীবাদের স্থান নেই পরিস্কার বলে দেই।
বরং জংগীবাদের বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলাম যতটা সোচ্চার কন্ঠে ঘোষনা করেছে,দুনিয়ার কোন ধরম, কোন মতবাদ এত স্পষ্ট বলতে পারেনাই।
.
কুরান পরিস্কার বলছে,
"যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে কোন একটা প্রানকে হত্যা করল অথচ সে কাউকে খুন করে নাই।
সে যেন গোটা মানবজাতিকে হত্যা করল।"
.
আছে কোন গ্রন্থ?
আছে কোন কিতাব?
আছে কোন বিশ্ব নেতা যে এরকম স্পষ্ট ঘোষনা করেছে।
.
এই মুসলিম জাতিকে জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়া শেখানোর প্রয়োজন নেই।
.
জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়া শেখানোর দরকারতো ওদের যারা মুসলিম জাতিকে শেষ করে দিচ্ছে সামান্য তেলের জন্য,
সামান্য নেত্রত্বের জন্য ইরাককে ধ্বংস করেছে, আফগানিস্থানকে ধ্বংস করেছে,
কাশ্মীরের মুসলিমদেরকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে,
এমনকি মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ এলাকার মুসলিমদের একটা পুরা ১০ হাজার মানুষের বস্তিকে পুরা ধ্বংস করে দিয়েছে।
.
আপনারা গতকালের প্রথম আলো পত্রিকা দেখেন।পরিস্কার আমেরিকা থেকে রিপোর্ট দিয়েছে।এতদিন পরয্যন্ত সেখানে সাংবাদিক যেতে দেয়া হইনি।
এরপরে গতকয়েকদিন আগে সেখানে সাংবাদিক গেল।গিয়ে দেখল ১০০০০ হাজার লোকের সেই বস্তি একটা ঘর বাড়ি পরয্যন্ত চিহ্ন নাই।সমস্ত মুসলিমকে হত্যা করা হয়েছে।আর এদের পক্ষে কথা বললে আমাকে বলে জংগীবাদি।
.
আমাদেরকে মনে রাখতে হবে,
আমি মুসলিম শাসকদেরকে জানিয়ে দেই,
যদি সত্যিকারের মুসলিম হয়ে থাক,
আল্লাহর গোলাম হয়ে থাক,
যদি সত্যিকার অরথে জংগীবাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হয়,তোমাদেরকে অনুরোধ করি,
তোমাদেরকে বলি,
আমেরিকা, ইয়াহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দু,বোদ্ধ,যারা মুসলিম জাতিকে ভারতে হত্যা করছে,
কাশ্মীরে হত্যা করছে,আফগানিস্থানে হত্যা করছে,ইরাকে হত্যা করছে,চেচনিয়া,বসনিয়া,আরাকানে হত্যা করছে এই সমস্ত জংগীবাদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বক্তব্য দাও।
.
ওদের বিরুদ্ধে দাড়াও।
নতুবা কেয়ামতের মাঠে আল্লাহ্*র দরবারে তোমাদেরকেও হাজির হতে হবে।
.
শুধু কেয়ামতে না।আল্লাহতায়ালা বলে দিয়েছেন,আজকে যদি মুসলিম জাতির পক্ষে তোমরা না দাড়াও আল্লাহতায়ালা বলছেন,তোমাদেরকে ধ্বংস করে তোমাদের জায়গায় অন্য জাতিকে তৈরি করা হবে।
তোমরা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবেনা।
.
এদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।
এদেশকে নিয়েও চক্রান্ত হচ্ছে।
এখনো সময় আছে।
তওবা কর মুসলমান।
আল্লাহর পথে ফিরে আস।
তোমার এই চাকরি,
তোমার এই দালালি চিরস্থায়ী না।
.
আমার আফসোস লাগে।
এই দেশের কিছু বড় বড় আলেম সিংগাপুরে গিয়ে 'র'(raw) এর প্রধানের সাথে বৈঠক করেছে।
.
দুবাই এবং কাতারে গিয়ে 'র' এর প্রধান, আমেরিকার সি,আই,এ, এর প্রধানের সাথে বৈঠক করেছে দেশের একদল আলেমের প্রতিনিধি দল।সেই আলেমগুলো কারা আমি নাম বলছিনা আজকে।প্রয়োজনে বলব ইনশাল্লাহ।
.
এই আলেমগুলো গিয়ে ইহুদি-খ্রিস্টানদের শিখানো কথা দিয়ে জংগীবাদির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছে।
.
ওদের মুখে আরাকানের মুসলমানের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে আফগানিস্তানের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে ইরাকের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ইয়াহুদী-খ্রিস্টানদের পা-চাটা গোলাম একদল ইমাম এদেশের মানুষদের মাথার উপর ভর করে বসে আছে।
.
ভাইয়েরা আমার!
জানি না আমি আর কতদিন পর্যন্ত বক্তব্য দিতে পারব।
.
কিন্তু জেনে রাখ!
এই মুসলিম জাতির জন্য প্রত্যেকটা মানুষকে একেকটা বলিস্ট কন্ঠস্বর হতে হবে।তোমাদের কন্ঠ অবরুদ্ধ করা যাবেনা।
এই কন্ঠের মালিক আল্লাহ।দুনিয়ার কোন শক্তি নাই মুসলিম জাতির কন্ঠকে স্তব্ধ করতে পারে।
আপনারা জানেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
নাম তো ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
আপনারা জানেন এই বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী আমেরিকা।
.
মুসলিম জাতিকে সন্ত্রাসী বানাবার জন্য,
মুসলিম জাতিকে জংগীবাদি প্রমানিত করার জন্য বিভিন্ন দেশে হামলা করে,
মুসলিম জাতিকে উস্কানি দিয়ে,লড়াই করতে বাধ্য করছে।
.
আবার তারাই বিভিন্ন ইমামদেরকে দায়িত্ব দিচ্ছে জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়ার জন্য।
.
ইসলামিকক ফাউন্ডেশন থেকে নতুন পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।হয়ত আজকেও আসতে পারে।
১০ জন,২০ জন করে বিভিন্ন মসজিদে টিম যাবে,ইমামদেরকে অবশ্যই জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিতে হবে।
পত্রিকায় দিয়েছে,প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, বিশেষভাবে চিঠি দেয়া হয়েছে।
.
ভাইয়েরা আমার!
আমরা বিশ্বাস করি, ইসলামে কোন জংগীবাদের স্থান নেই পরিস্কার বলে দেই।
বরং জংগীবাদের বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলাম যতটা সোচ্চার কন্ঠে ঘোষনা করেছে,দুনিয়ার কোন ধরম, কোন মতবাদ এত স্পষ্ট বলতে পারেনাই।
.
কুরান পরিস্কার বলছে,
"যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে কোন একটা প্রানকে হত্যা করল অথচ সে কাউকে খুন করে নাই।
সে যেন গোটা মানবজাতিকে হত্যা করল।"
.
আছে কোন গ্রন্থ?
আছে কোন কিতাব?
আছে কোন বিশ্ব নেতা যে এরকম স্পষ্ট ঘোষনা করেছে।
.
এই মুসলিম জাতিকে জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়া শেখানোর প্রয়োজন নেই।
.
জংগীবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়া শেখানোর দরকারতো ওদের যারা মুসলিম জাতিকে শেষ করে দিচ্ছে সামান্য তেলের জন্য,
সামান্য নেত্রত্বের জন্য ইরাককে ধ্বংস করেছে, আফগানিস্থানকে ধ্বংস করেছে,
কাশ্মীরের মুসলিমদেরকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে,
এমনকি মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ এলাকার মুসলিমদের একটা পুরা ১০ হাজার মানুষের বস্তিকে পুরা ধ্বংস করে দিয়েছে।
.
আপনারা গতকালের প্রথম আলো পত্রিকা দেখেন।পরিস্কার আমেরিকা থেকে রিপোর্ট দিয়েছে।এতদিন পরয্যন্ত সেখানে সাংবাদিক যেতে দেয়া হইনি।
এরপরে গতকয়েকদিন আগে সেখানে সাংবাদিক গেল।গিয়ে দেখল ১০০০০ হাজার লোকের সেই বস্তি একটা ঘর বাড়ি পরয্যন্ত চিহ্ন নাই।সমস্ত মুসলিমকে হত্যা করা হয়েছে।আর এদের পক্ষে কথা বললে আমাকে বলে জংগীবাদি।
.
আমাদেরকে মনে রাখতে হবে,
আমি মুসলিম শাসকদেরকে জানিয়ে দেই,
যদি সত্যিকারের মুসলিম হয়ে থাক,
আল্লাহর গোলাম হয়ে থাক,
যদি সত্যিকার অরথে জংগীবাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হয়,তোমাদেরকে অনুরোধ করি,
তোমাদেরকে বলি,
আমেরিকা, ইয়াহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দু,বোদ্ধ,যারা মুসলিম জাতিকে ভারতে হত্যা করছে,
কাশ্মীরে হত্যা করছে,আফগানিস্থানে হত্যা করছে,ইরাকে হত্যা করছে,চেচনিয়া,বসনিয়া,আরাকানে হত্যা করছে এই সমস্ত জংগীবাদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বক্তব্য দাও।
.
ওদের বিরুদ্ধে দাড়াও।
নতুবা কেয়ামতের মাঠে আল্লাহ্*র দরবারে তোমাদেরকেও হাজির হতে হবে।
.
শুধু কেয়ামতে না।আল্লাহতায়ালা বলে দিয়েছেন,আজকে যদি মুসলিম জাতির পক্ষে তোমরা না দাড়াও আল্লাহতায়ালা বলছেন,তোমাদেরকে ধ্বংস করে তোমাদের জায়গায় অন্য জাতিকে তৈরি করা হবে।
তোমরা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবেনা।
.
এদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।
এদেশকে নিয়েও চক্রান্ত হচ্ছে।
এখনো সময় আছে।
তওবা কর মুসলমান।
আল্লাহর পথে ফিরে আস।
তোমার এই চাকরি,
তোমার এই দালালি চিরস্থায়ী না।
.
আমার আফসোস লাগে।
এই দেশের কিছু বড় বড় আলেম সিংগাপুরে গিয়ে 'র'(raw) এর প্রধানের সাথে বৈঠক করেছে।
.
দুবাই এবং কাতারে গিয়ে 'র' এর প্রধান, আমেরিকার সি,আই,এ, এর প্রধানের সাথে বৈঠক করেছে দেশের একদল আলেমের প্রতিনিধি দল।সেই আলেমগুলো কারা আমি নাম বলছিনা আজকে।প্রয়োজনে বলব ইনশাল্লাহ।
.
এই আলেমগুলো গিয়ে ইহুদি-খ্রিস্টানদের শিখানো কথা দিয়ে জংগীবাদির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছে।
.
ওদের মুখে আরাকানের মুসলমানের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে আফগানিস্তানের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ওদের মুখে ইরাকের মুসলিমদের পক্ষে কথা উঠে না।
.
ইয়াহুদী-খ্রিস্টানদের পা-চাটা গোলাম একদল ইমাম এদেশের মানুষদের মাথার উপর ভর করে বসে আছে।
.
ভাইয়েরা আমার!
জানি না আমি আর কতদিন পর্যন্ত বক্তব্য দিতে পারব।
.
কিন্তু জেনে রাখ!
এই মুসলিম জাতির জন্য প্রত্যেকটা মানুষকে একেকটা বলিস্ট কন্ঠস্বর হতে হবে।তোমাদের কন্ঠ অবরুদ্ধ করা যাবেনা।
এই কন্ঠের মালিক আল্লাহ।দুনিয়ার কোন শক্তি নাই মুসলিম জাতির কন্ঠকে স্তব্ধ করতে পারে।
Comment