আস সালামু আলাইকুম।
আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আমি নিয়্যত করেছি এ ব্যাপারে একটা সিরিজ লিখবো। আমি নতুন, তাই ভুল সেকশনে লিখলে বা আমার লিখা মুনাসিব না হলে আশা করি মড ভাইরা নসিহত দিবেন।
বিসমিল্লাহ,
সংস্থা হিসেবে একেকটা মিডিয়া তাদের উপর আরোপিত কাজ করে যাচ্ছেন, তা দাওয়াতি মিডিয়া হোক, জিহাদি হোক, ইসলাম বিরোধীদের জবাবে হোক। স্কিল্ড লোকবল অপ্রতুল। কাজ অনেক। সেজন্য অনেক জরুরী কাজ থাকে, যা অন্যরা করতে পারলে, বা কি কাজ করে ফেলা উচিত সেটা বুঝার ও করার মানুষ তৈরী হলে, দাওয়াতের কাজ আরেকটু এগিয়ে গেল, মূল হকিকত তো আল্লাহ জানেন।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে, আসছে সময়ে ইন্টারনেটের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। আপনি এড়িয়ে গেলেও উম্মত শহরতলি থেকে গ্রামাঞ্চলে পর্যন্ত আকণ্ঠ নিমজ্জিত হয়ে যাবে। সেজন্য ইন্টারনেটে গোছানো কাজ অর্থ্যাত সময়ের সাথে একে মোকাবেলা বা একে ইস্তেমাল করার জন্য অনেক ফিকির জরুরী।
যারা সামর্থ্য রাখেন, তারা এগিয়ে আসলে বোঝাটা হালকা হবে। এটা একক ব্যক্তির জন্য গাইডলাইন স্বরূপ। যারা কিছু করতে চান, কারো সাথে যুক্ত নন।
যা যা প্রয়োজনঃ
ক) কি করবেন স্বচ্ছ ধারণা থাকা, আপনার কাজ কোথায় কাজে লাগবে সেটা বুঝা
খ) সময়
গ) সামর্থ্য, সক্ষমতা থাকলে সামর্থ্য অর্জন করা
ঘ) কর্ম সম্পাদন
ঙ) ফিল্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ, ভালো ভাবে একে চেনা
চ) অন্যদের ইন্সপায়ার করা - যেন আপনি অন্যদের তৈরী করতে পারেন
ছ) নিয়্যত খালেস করা, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা
জ) কাউকে অপ্রয়োজনে ইনভল্ভ করবেন না
ঝ) বার্ণ আউট সম্পর্কে সতর্কতা
ক) কি করবেন স্বচ্ছ ধারণা থাকা, আপনার কাজ কোথায় কাজে লাগবে সেটা বুঝাঃ
- আবেগের বসে কাজ নয়, যেটা করা উচিত, অনেকটা মেশিনের সঠিক পার্টস এর মত, সেটা করা। আমাদের ব্যক্তি হিসেবে সামর্থ্য সীমিত। সেটা উপযুক্ত কাজে ব্যবহার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
- এছাড়াও, কিভাবে আপনি অডিয়েন্সের কাছে পৌছাবেন, আপনার কাজের অডিয়েন্স কিভাবে এর থেকে লাভবান হবে, আপনার কাজ থেকে দা'য়ীরা কিভাবে লাভবান হবে এসব নির্ণয় করতে পারাও গুরুত্বপূর্ণ।
- কাজগুলো যেন দীর্ঘ সময় ব্যবহারযোগ্য হয়।
- যে কাজ ইতিমধ্যে হয়ে গেছে, খুব জরুরী না হলে সেটা রিপিট না করা।
খ) সময়ঃ
- কাজের জন্য প্রাসঙ্গিক সকল ব্যকগ্রাউন্ড কাজগুলোর জন্য নির্দিষ্ট সময় বের করা।
- বড় গ্যাপে কাজ করলে বা একই কাজে বড় গ্যাপ নিলে কাজে খেই হারাবেন। এফিশিয়েন্সি হারাবেন।
- ভালো হয় সপ্তাহ/মাসের প্ল্যানে কাজ সাজিয়ে নিলে।
গ) সামর্থ্য, সক্ষমতা থাকলে সামর্থ্য অর্জন করাঃ
- সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ খুঁজুন।
- সামর্থ্য অর্জন করার সক্ষমতা থাকলে আগে সেটা অর্জন করুন।
- কিছু স্কিল কাজের সাথে সাথে বাড়তে থাকে। ছোট ছোট কাজ করে সেগুলো বাড়িয়ে নিন।
- ইংরেজি মোটামোটি জানা থাকলে ইউটিউব থেকে কাজ শেখা সহজ। অনেক ভালো ব্লগে ভালো টিউটরিয়াল পাবেন।
ঘ) কর্ম সম্পাদনঃ
- কাজ শুরু করুন।
- নিজের ব্লগে পাব্লিশ করতে পারেন।
- উত্তম হবে ফেসবুকের কোন সাধারণ ইসলামি মিডিয়া পেজের ভলান্টিয়ার হিসেবে ঢুকে যান। ধীরে ধীরে দক্ষতা বাড়িয়ে নিন।
- পরে আপনার কাজের ফিল্ড সম্পর্কে ধারণা বাড়লে নিজে কার্যকরি কিছু করতে পারবেন।
- তাই একটা উপযুক্ত সময় পর্যন্ত কারও অধিনে কাজ করতে থাকুন।
ঙ) ফিল্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ, ভালো ভাবে একে চেনাঃ
- ফিল্ড সম্পর্কে স্টাডি করা
- এর কন্টেন্ট এর সোর্স সম্পর্কে খোঁজ রাখা, আপডেট থাকা
- বেস্ট আউটপুটের জন্য যা করা দরকার সেটার ফিকিরে থাকা
চ) অন্যদের ইন্সপায়ার করা - যেন আপনি অন্যদের তৈরী করতে পারেনঃ
- যে ফিল্ডে কাজ করবেন সেটার এক্সপার্ট হবার ইরাদা করবেন।
- আপনি এক্সপার্ট মানে হচ্ছে আপনি একাধারে কাজ পারেন, কাজ শেখাতে পারেন, আপনি ফিকির করতে পারবেন, ফিকির শেখাতে পারেন, একই ফিল্ডে যারা কাজ করছে তাদের ইনফ্লুয়েন্স করে যা করা জরুরী/যা করা উচিত সেটা করিয়ে নিতে পারেন ইত্যাদি।
ছ) নিয়্যত খালেস করা, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করাঃ
- যথা সম্ভব নিজেকে গোপন রাখবেন, কাজের কুয়ালিটি এবং স্বয়ং কাজই মূখ্য আপনি কিছুই নন
- পরিচিত কেউ সঙ্গত কারণে জানলেঃ প্রশংসা বা আপনার উপর খুশি হয়ে কিছু দিতে চাইলে এড়িয়ে যান।
- আল্লাহর কাছে কবুলিয়তের দুয়া করবেন
- গোনাহ এড়িয়ে চলবেন
- আমি তো কিছু একটা করছি, মনে রাখবেন, আপনার এ আমল অন্ধকারে কালো পিঁপড়া তথা রিয়া মিশ্রিত হয়ে গেলে আল্লাহ সেই দিন ধুলো বিক্ষিপ্ত করে দিবেন, আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
জ) কাউকে অপ্রয়োজনে ইনভল্ভ করবেন নাঃ
- একাকী কাজ এটা, একাকী করেন
- অনলাইনে কাউকে ইনভল্ভ করলে পরিচয় প্রকাশ না করে কাজ করে যান, সেটা যত সাধারণ কাজই হোক না কেন
- তবে হ্যাঁ, আপন/কাছের কাউকে নিয়ে করলে সেটা করা যায়।
ঝ) বার্ণ আউট সম্পর্কে সতর্কতাঃ
- অনলাইনের কাজে বার্ণ আউট একটা বড় সমস্যা
- কাজে প্রয়োজনীয় গ্যাপ নিন
- কাজের মাঝে উল্লেখযোগ্য সময়ে গ্যাপ নিয়ে ক্বেরাত/সালাতে মগ্ন হতে পারেন, গোছল করতে পারেন, অন্য কাজ বা খেতে পারেন।
- কোন প্ল্যান আসলে লিখে নেন। নয়তো মাথায় বনবন করে ঘুরে জ্বালিয়ে ছাড়বে।
আজ এ পর্যন্তই। একটা ব্যসিক আইডিয়া দিলাম। যদি আল্লাহ চান, অন্য কোনদিন আসা হয়, মড ভাইয়েরা এপ্রোভ করেন, কিছু প্র্যাক্টিকাল উদাহরণ ও কিভাবে করবেন সেটা নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। একেক সাবজেক্টে একেক পর্ব। আমার এই লিখা যেকোন স্থানে পাব্লিশ করতে পারেন। এটা এই ফোরাম বা কোন নির্দিষ্ট মেহনতের জন্য খাস নয়।
দুয়া করবেন হাক্কানী আলেম ও তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরিদের জন্য, বন্দীদের জন্য, দা'য়ী ও মুজাহিদদের জন্য, সাধারণ মুসলিমদের জন্য।
আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আমি নিয়্যত করেছি এ ব্যাপারে একটা সিরিজ লিখবো। আমি নতুন, তাই ভুল সেকশনে লিখলে বা আমার লিখা মুনাসিব না হলে আশা করি মড ভাইরা নসিহত দিবেন।
বিসমিল্লাহ,
সংস্থা হিসেবে একেকটা মিডিয়া তাদের উপর আরোপিত কাজ করে যাচ্ছেন, তা দাওয়াতি মিডিয়া হোক, জিহাদি হোক, ইসলাম বিরোধীদের জবাবে হোক। স্কিল্ড লোকবল অপ্রতুল। কাজ অনেক। সেজন্য অনেক জরুরী কাজ থাকে, যা অন্যরা করতে পারলে, বা কি কাজ করে ফেলা উচিত সেটা বুঝার ও করার মানুষ তৈরী হলে, দাওয়াতের কাজ আরেকটু এগিয়ে গেল, মূল হকিকত তো আল্লাহ জানেন।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে, আসছে সময়ে ইন্টারনেটের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। আপনি এড়িয়ে গেলেও উম্মত শহরতলি থেকে গ্রামাঞ্চলে পর্যন্ত আকণ্ঠ নিমজ্জিত হয়ে যাবে। সেজন্য ইন্টারনেটে গোছানো কাজ অর্থ্যাত সময়ের সাথে একে মোকাবেলা বা একে ইস্তেমাল করার জন্য অনেক ফিকির জরুরী।
যারা সামর্থ্য রাখেন, তারা এগিয়ে আসলে বোঝাটা হালকা হবে। এটা একক ব্যক্তির জন্য গাইডলাইন স্বরূপ। যারা কিছু করতে চান, কারো সাথে যুক্ত নন।
যা যা প্রয়োজনঃ
ক) কি করবেন স্বচ্ছ ধারণা থাকা, আপনার কাজ কোথায় কাজে লাগবে সেটা বুঝা
খ) সময়
গ) সামর্থ্য, সক্ষমতা থাকলে সামর্থ্য অর্জন করা
ঘ) কর্ম সম্পাদন
ঙ) ফিল্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ, ভালো ভাবে একে চেনা
চ) অন্যদের ইন্সপায়ার করা - যেন আপনি অন্যদের তৈরী করতে পারেন
ছ) নিয়্যত খালেস করা, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা
জ) কাউকে অপ্রয়োজনে ইনভল্ভ করবেন না
ঝ) বার্ণ আউট সম্পর্কে সতর্কতা
ক) কি করবেন স্বচ্ছ ধারণা থাকা, আপনার কাজ কোথায় কাজে লাগবে সেটা বুঝাঃ
- আবেগের বসে কাজ নয়, যেটা করা উচিত, অনেকটা মেশিনের সঠিক পার্টস এর মত, সেটা করা। আমাদের ব্যক্তি হিসেবে সামর্থ্য সীমিত। সেটা উপযুক্ত কাজে ব্যবহার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
- এছাড়াও, কিভাবে আপনি অডিয়েন্সের কাছে পৌছাবেন, আপনার কাজের অডিয়েন্স কিভাবে এর থেকে লাভবান হবে, আপনার কাজ থেকে দা'য়ীরা কিভাবে লাভবান হবে এসব নির্ণয় করতে পারাও গুরুত্বপূর্ণ।
- কাজগুলো যেন দীর্ঘ সময় ব্যবহারযোগ্য হয়।
- যে কাজ ইতিমধ্যে হয়ে গেছে, খুব জরুরী না হলে সেটা রিপিট না করা।
খ) সময়ঃ
- কাজের জন্য প্রাসঙ্গিক সকল ব্যকগ্রাউন্ড কাজগুলোর জন্য নির্দিষ্ট সময় বের করা।
- বড় গ্যাপে কাজ করলে বা একই কাজে বড় গ্যাপ নিলে কাজে খেই হারাবেন। এফিশিয়েন্সি হারাবেন।
- ভালো হয় সপ্তাহ/মাসের প্ল্যানে কাজ সাজিয়ে নিলে।
গ) সামর্থ্য, সক্ষমতা থাকলে সামর্থ্য অর্জন করাঃ
- সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ খুঁজুন।
- সামর্থ্য অর্জন করার সক্ষমতা থাকলে আগে সেটা অর্জন করুন।
- কিছু স্কিল কাজের সাথে সাথে বাড়তে থাকে। ছোট ছোট কাজ করে সেগুলো বাড়িয়ে নিন।
- ইংরেজি মোটামোটি জানা থাকলে ইউটিউব থেকে কাজ শেখা সহজ। অনেক ভালো ব্লগে ভালো টিউটরিয়াল পাবেন।
ঘ) কর্ম সম্পাদনঃ
- কাজ শুরু করুন।
- নিজের ব্লগে পাব্লিশ করতে পারেন।
- উত্তম হবে ফেসবুকের কোন সাধারণ ইসলামি মিডিয়া পেজের ভলান্টিয়ার হিসেবে ঢুকে যান। ধীরে ধীরে দক্ষতা বাড়িয়ে নিন।
- পরে আপনার কাজের ফিল্ড সম্পর্কে ধারণা বাড়লে নিজে কার্যকরি কিছু করতে পারবেন।
- তাই একটা উপযুক্ত সময় পর্যন্ত কারও অধিনে কাজ করতে থাকুন।
ঙ) ফিল্ড সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ, ভালো ভাবে একে চেনাঃ
- ফিল্ড সম্পর্কে স্টাডি করা
- এর কন্টেন্ট এর সোর্স সম্পর্কে খোঁজ রাখা, আপডেট থাকা
- বেস্ট আউটপুটের জন্য যা করা দরকার সেটার ফিকিরে থাকা
চ) অন্যদের ইন্সপায়ার করা - যেন আপনি অন্যদের তৈরী করতে পারেনঃ
- যে ফিল্ডে কাজ করবেন সেটার এক্সপার্ট হবার ইরাদা করবেন।
- আপনি এক্সপার্ট মানে হচ্ছে আপনি একাধারে কাজ পারেন, কাজ শেখাতে পারেন, আপনি ফিকির করতে পারবেন, ফিকির শেখাতে পারেন, একই ফিল্ডে যারা কাজ করছে তাদের ইনফ্লুয়েন্স করে যা করা জরুরী/যা করা উচিত সেটা করিয়ে নিতে পারেন ইত্যাদি।
ছ) নিয়্যত খালেস করা, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করাঃ
- যথা সম্ভব নিজেকে গোপন রাখবেন, কাজের কুয়ালিটি এবং স্বয়ং কাজই মূখ্য আপনি কিছুই নন
- পরিচিত কেউ সঙ্গত কারণে জানলেঃ প্রশংসা বা আপনার উপর খুশি হয়ে কিছু দিতে চাইলে এড়িয়ে যান।
- আল্লাহর কাছে কবুলিয়তের দুয়া করবেন
- গোনাহ এড়িয়ে চলবেন
- আমি তো কিছু একটা করছি, মনে রাখবেন, আপনার এ আমল অন্ধকারে কালো পিঁপড়া তথা রিয়া মিশ্রিত হয়ে গেলে আল্লাহ সেই দিন ধুলো বিক্ষিপ্ত করে দিবেন, আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
জ) কাউকে অপ্রয়োজনে ইনভল্ভ করবেন নাঃ
- একাকী কাজ এটা, একাকী করেন
- অনলাইনে কাউকে ইনভল্ভ করলে পরিচয় প্রকাশ না করে কাজ করে যান, সেটা যত সাধারণ কাজই হোক না কেন
- তবে হ্যাঁ, আপন/কাছের কাউকে নিয়ে করলে সেটা করা যায়।
ঝ) বার্ণ আউট সম্পর্কে সতর্কতাঃ
- অনলাইনের কাজে বার্ণ আউট একটা বড় সমস্যা
- কাজে প্রয়োজনীয় গ্যাপ নিন
- কাজের মাঝে উল্লেখযোগ্য সময়ে গ্যাপ নিয়ে ক্বেরাত/সালাতে মগ্ন হতে পারেন, গোছল করতে পারেন, অন্য কাজ বা খেতে পারেন।
- কোন প্ল্যান আসলে লিখে নেন। নয়তো মাথায় বনবন করে ঘুরে জ্বালিয়ে ছাড়বে।
আজ এ পর্যন্তই। একটা ব্যসিক আইডিয়া দিলাম। যদি আল্লাহ চান, অন্য কোনদিন আসা হয়, মড ভাইয়েরা এপ্রোভ করেন, কিছু প্র্যাক্টিকাল উদাহরণ ও কিভাবে করবেন সেটা নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। একেক সাবজেক্টে একেক পর্ব। আমার এই লিখা যেকোন স্থানে পাব্লিশ করতে পারেন। এটা এই ফোরাম বা কোন নির্দিষ্ট মেহনতের জন্য খাস নয়।
দুয়া করবেন হাক্কানী আলেম ও তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরিদের জন্য, বন্দীদের জন্য, দা'য়ী ও মুজাহিদদের জন্য, সাধারণ মুসলিমদের জন্য।
Comment