ভাইয়া ও আপুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
একাধিক বিয়েকে আপনারা যে খারাপ দৃষ্টিতে দেখেন, এবং একাধিক বিয়ে করলে মনে করেন তার চরিত্র খারাপ, ইত্যাদি,
আপনাদের এই মনোভাব দূর করুন এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে তওবা করুন,
আল্লাহর চেয়ে বেশী বুঝতে গিয়ে, নিজের ঈমান হারিয়ে বেঈমান হয়ে মৃত্যু বরণ করবেন, চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার বানি।
আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না,
তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না,
তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে। এটা অধিকতর নিকটবর্তী যে, তোমরা যুলম করবে না।
সূরা নিসা ৩,
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা শুরু করেছেন দুইটা তিনটা চারটা দিয়ে, আর আপনারা,
তো সেগুলো করেন না বরং পরকীয়ায় লিপ্ত হচ্ছেন, তবুও সামর্থ্য থাকার পরও একাধিক বিয়ে করছেন না, আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে শুনে রাখুন।
আর যারা একাধিক বিয়ে করছে তাদের কে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করছেন, আপনার ঈমান চলে যাওয়ার জন্য "এই তুচ্ছতাচ্ছিল্যই যথেষ্ট হবে, কারণ সে কুরআনের নির্দেশ মেনে বিয়ে করছে।
সুতরাং এই সমস্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকুন।
আর আপুদের বলবো, আপু আপনারা
শতীনকে নিজের বোন মনে করে করে, বসবাস করুন, এইটা ইসলামের সৌন্দর্য, আপু আপনারা
গরীব অসহায় মেয়েদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য, আপনাদের স্বামীদেরকে, উৎসাহিত করুন।
দুনিয়ার জীবনে যদিও একটু কষ্ট হবে আপনাদের তবে পরকালে তার বিনিময় স্বরুপ চিরস্থায়ী জান্নাতে দাখিল হবেন ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে ভাইয়াদের বলবো আপনারা একাধিক বিয়ে করেন, এবং একাধিক স্ত্রীর প্রতি ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের কে দ্বীন সঠিক ভাবে বোঝার তৌফিক দান করুন।
আমিন
সংগৃহীত
একাধিক বিয়েকে আপনারা যে খারাপ দৃষ্টিতে দেখেন, এবং একাধিক বিয়ে করলে মনে করেন তার চরিত্র খারাপ, ইত্যাদি,
আপনাদের এই মনোভাব দূর করুন এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে তওবা করুন,
আল্লাহর চেয়ে বেশী বুঝতে গিয়ে, নিজের ঈমান হারিয়ে বেঈমান হয়ে মৃত্যু বরণ করবেন, চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার বানি।
আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না,
তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না,
তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে। এটা অধিকতর নিকটবর্তী যে, তোমরা যুলম করবে না।
সূরা নিসা ৩,
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা শুরু করেছেন দুইটা তিনটা চারটা দিয়ে, আর আপনারা,
তো সেগুলো করেন না বরং পরকীয়ায় লিপ্ত হচ্ছেন, তবুও সামর্থ্য থাকার পরও একাধিক বিয়ে করছেন না, আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে শুনে রাখুন।
আর যারা একাধিক বিয়ে করছে তাদের কে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করছেন, আপনার ঈমান চলে যাওয়ার জন্য "এই তুচ্ছতাচ্ছিল্যই যথেষ্ট হবে, কারণ সে কুরআনের নির্দেশ মেনে বিয়ে করছে।
সুতরাং এই সমস্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকুন।
আর আপুদের বলবো, আপু আপনারা
শতীনকে নিজের বোন মনে করে করে, বসবাস করুন, এইটা ইসলামের সৌন্দর্য, আপু আপনারা
গরীব অসহায় মেয়েদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য, আপনাদের স্বামীদেরকে, উৎসাহিত করুন।
দুনিয়ার জীবনে যদিও একটু কষ্ট হবে আপনাদের তবে পরকালে তার বিনিময় স্বরুপ চিরস্থায়ী জান্নাতে দাখিল হবেন ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে ভাইয়াদের বলবো আপনারা একাধিক বিয়ে করেন, এবং একাধিক স্ত্রীর প্রতি ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের কে দ্বীন সঠিক ভাবে বোঝার তৌফিক দান করুন।
আমিন
সংগৃহীত
Comment