বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
খুবাইব (রাঃ)কে কাফেররা রিমান্ডে নিলো, ওনাকে রিমান্ডে কাফেরদের সর্বশক্তি দিয়ে নির্যাতন করলো, কিন্তু ইসলাম থেকে বিচ্যুত করতে পারলো না!আমাদের সময়েও এরকম ঘটনা ঘটছে, আমাদের এদেশের একজন শাইখকে ত্বাগুত গ্রেফতার করলো, হাটুর বয়সের পুলিশ দিয়ে রিমান্ডে নির্যাতন করালো, বহুত চেষ্টা করলো রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের হয়ে শাইখের কাজ করার কোন ইতিহাস পায় কি না, কিন্তু তাও পেলো না। শেষমেশ ছেড়ে দিলো, শাইখের সম্ভাবনাময় কিছু সম্মানকে ত্বাগুত বহুত চেষ্টা করে ছিনিয়ে নিলো। আরেকজন শাইখ, ( শাইখ রাহমানি) নাস্তিকদের হত্যা করার বয়ানের কারণে ত্বাগুত জেলে পুরে দিলো, শাইখকে জঙ্গি হিসেবে দাঁড় করিয়ে দিলো। জেলে শাইখকে হাজারো নির্যাতন করলো কিন্তু হক্বের পথ থেকে সরাতে পারেনি। কিন্তু আফসোস হচ্ছি এখানের অবস্থা দেখে, হক্বপন্থী আলিমদেরকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে, জেলে পুরে দেওয়া হচ্ছে। তাহলে আগামীর ছাত্র হক্ব শিখবে কোথায় থেকে???? যদি হক্বানী আলিম না থাকে তাহলে ছাত্ররা হক্ব শিখবে কোথায় থেকে??? ছাত্ররা এখন কোথায় যাবে??? ত্বাগুতের পক্ষের লোকদের থেকে কী ছহীহ ইলম অর্জন করা যাবে??? একজন ছাত্র যেই মাদ্রাসায় ভর্তি হয়, যেই উস্তাদের কাছে পড়ে সেই মাদ্রাসা ও উস্তাদের আদর্শেই গড়ে ওঠে। ওরা হক্বানী আলিমদের ভয় করে, তাদের কর্মকাণ্ড দেখে এমনটিই মনে হচ্ছে। আল্লাহ আমাদের দেশের হক্বানী আলিমদের হিফাজত করুন, আমীন। শাইখ রাহমানিকে এমন সময় চিনেছি যখন শাইখ আমাদের অনেকের সাক্ষাৎকার আকাঙ্ক্ষা থেকে দূরে সরে গেছে, আমরা শাইখকে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারিনি, আমরা শাইখের বয়ান শুনি অনেকেই কিন্তু শাইখের মত হয়ে ওঠি না। এ জীবনে যদি তাওহীদের অটল না থাকতে পারি তাহলে আল্লাহর দরবারে কী পেশ করিবো??? আমাদের সময়ের ত্বাগুত থেকে হাজারো ভয়ংকর ছিলো রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোগের ত্বাগুত। আমরা আমাদের যুগের ত্বাগুতের ভয়ে ভীতু হয়ে গেছি! আজকাল এদেশের কিছু মানুষের মুখে শুনা যাচ্ছে একটি জঘন্য কথা, তারা আবার নিজেদেরকে তাওহীদের দলের লোকদাবী করে! কী দারুণ কথা। তারা বলে স্ব স্ব ধর্ম মেনে প্রত্যেকেই জান্নাতে যাবে, নাউজুবিল্লাহ। অথচ আমার রব বলেন একমাত্র ইসলাম হচ্ছে আমার কাছে মনোনীত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ। আমরা কাদীয়ানীদের কাফের ঘোষণার জন্য আন্দোলন করি, আর ত্বাগুতের আমাদের আন্দোলন নিয়ে তামাশা করে, কত বড় লজ্জাকর ব্যাপার। আবার তাকেই বলি কওমি জননি! কাদীয়ানীরা হচ্ছে জিন্দিক, কিন্তু তাদেরকে বলে হচ্ছে কাফের, কাফের বললে তো তারা জিন্দিকের হদ থেকে বেচে যাবে। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন আমীন।
খুবাইব (রাঃ)কে কাফেররা রিমান্ডে নিলো, ওনাকে রিমান্ডে কাফেরদের সর্বশক্তি দিয়ে নির্যাতন করলো, কিন্তু ইসলাম থেকে বিচ্যুত করতে পারলো না!আমাদের সময়েও এরকম ঘটনা ঘটছে, আমাদের এদেশের একজন শাইখকে ত্বাগুত গ্রেফতার করলো, হাটুর বয়সের পুলিশ দিয়ে রিমান্ডে নির্যাতন করালো, বহুত চেষ্টা করলো রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের হয়ে শাইখের কাজ করার কোন ইতিহাস পায় কি না, কিন্তু তাও পেলো না। শেষমেশ ছেড়ে দিলো, শাইখের সম্ভাবনাময় কিছু সম্মানকে ত্বাগুত বহুত চেষ্টা করে ছিনিয়ে নিলো। আরেকজন শাইখ, ( শাইখ রাহমানি) নাস্তিকদের হত্যা করার বয়ানের কারণে ত্বাগুত জেলে পুরে দিলো, শাইখকে জঙ্গি হিসেবে দাঁড় করিয়ে দিলো। জেলে শাইখকে হাজারো নির্যাতন করলো কিন্তু হক্বের পথ থেকে সরাতে পারেনি। কিন্তু আফসোস হচ্ছি এখানের অবস্থা দেখে, হক্বপন্থী আলিমদেরকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে, জেলে পুরে দেওয়া হচ্ছে। তাহলে আগামীর ছাত্র হক্ব শিখবে কোথায় থেকে???? যদি হক্বানী আলিম না থাকে তাহলে ছাত্ররা হক্ব শিখবে কোথায় থেকে??? ছাত্ররা এখন কোথায় যাবে??? ত্বাগুতের পক্ষের লোকদের থেকে কী ছহীহ ইলম অর্জন করা যাবে??? একজন ছাত্র যেই মাদ্রাসায় ভর্তি হয়, যেই উস্তাদের কাছে পড়ে সেই মাদ্রাসা ও উস্তাদের আদর্শেই গড়ে ওঠে। ওরা হক্বানী আলিমদের ভয় করে, তাদের কর্মকাণ্ড দেখে এমনটিই মনে হচ্ছে। আল্লাহ আমাদের দেশের হক্বানী আলিমদের হিফাজত করুন, আমীন। শাইখ রাহমানিকে এমন সময় চিনেছি যখন শাইখ আমাদের অনেকের সাক্ষাৎকার আকাঙ্ক্ষা থেকে দূরে সরে গেছে, আমরা শাইখকে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারিনি, আমরা শাইখের বয়ান শুনি অনেকেই কিন্তু শাইখের মত হয়ে ওঠি না। এ জীবনে যদি তাওহীদের অটল না থাকতে পারি তাহলে আল্লাহর দরবারে কী পেশ করিবো??? আমাদের সময়ের ত্বাগুত থেকে হাজারো ভয়ংকর ছিলো রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোগের ত্বাগুত। আমরা আমাদের যুগের ত্বাগুতের ভয়ে ভীতু হয়ে গেছি! আজকাল এদেশের কিছু মানুষের মুখে শুনা যাচ্ছে একটি জঘন্য কথা, তারা আবার নিজেদেরকে তাওহীদের দলের লোকদাবী করে! কী দারুণ কথা। তারা বলে স্ব স্ব ধর্ম মেনে প্রত্যেকেই জান্নাতে যাবে, নাউজুবিল্লাহ। অথচ আমার রব বলেন একমাত্র ইসলাম হচ্ছে আমার কাছে মনোনীত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ। আমরা কাদীয়ানীদের কাফের ঘোষণার জন্য আন্দোলন করি, আর ত্বাগুতের আমাদের আন্দোলন নিয়ে তামাশা করে, কত বড় লজ্জাকর ব্যাপার। আবার তাকেই বলি কওমি জননি! কাদীয়ানীরা হচ্ছে জিন্দিক, কিন্তু তাদেরকে বলে হচ্ছে কাফের, কাফের বললে তো তারা জিন্দিকের হদ থেকে বেচে যাবে। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন আমীন।
Comment