আর কত দিন এভাবে ভারতের দালালদের জুলুম অত্যাচার সহ্য করবো?
ফেইসবুকে "ইসলামে মূর্তিপূজা এক ভয় ঙ্কর অপ রাধ৷
অতএব কোন মুসলমান পূজাকে "উইশ" করতে পারেনা৷
পূজায় শুভেচ্ছা জানানো হারাম,স্পষ্ট কু ফুরী৷" লিখে পোস্ট করায় নোয়াখালী থেকে ইয়াসিন রুবেলকে আটক করেছে নোয়াখালী পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে ইয়াসিন রুবেলের উপরিউক্ত পোস্ট নাকি উষ্কানিমূলক;
এখানে নাকি হিন্দু ধর্মকে ক টাক্ষ করা হয়েছে।
আচ্ছা, কোন সনাতন ধর্মাবলম্বী যদি ঈদুল আজহা-র সময় স্বধর্মের লোকদের উদ্দেশ্য বলেঃ . "আমাদের ধর্মে গরুকে পবিত্র মনে করা হয়।
কোরবানির ঈদের সময় অনেক গরু কাটা হয়।
কোন সনাতনী এই ঈদে শুভেচ্ছা জানাতে পারে না।" .
তাহলে কি সেটা ধর্মীয় উস্কানী হবে?
কটূক্তি হবে? .
নোয়াখালীতে যে মুসলিমকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তিনি কোন অনুষ্ঠানে বাঁধা দেননি।
অন্য ধর্মের কারও উদ্দেশ্যেও কিছু বলেননি। তিনি বলেছেন- . "শিরক সবচেয়ে গুরুতর অপরাধ, কোন মুসলিম শিরকের উৎসবে শুভেচ্ছা জানাতে পারে না।" .
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, . মুশরিকদের উৎসবের দিনে তোমরা তাদের উপাসনালয়ে প্রবেশ করো না।
কেননা তাদের উপর আল্লাহ্র অসন্তুষ্টি নাযিল হতে থাকে”। .
তিনি আরও বলেন: “তোমরা আল্লাহ্র শত্রুদেরকে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে এড়িয়ে চলবে”। [আল-বায়হাকী] .
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর কথার সাথে নোয়াখালীতে গ্রেফতার হওয়া ভাইয়ের বক্তব্যের মৌলিক পার্থক্য কী?
সেক্যুলার রাষ্ট্র কি মুসলিমদেরকে এখন ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস ত্যাগ করতে বাধ্য করবে?
করলে ধর্মীয় সম্প্রীতি আর কটুক্তির হাস্যকর অজুহাত কথাটা সরাসরি বলা উচিৎ। .
এই যে নোয়াখালীতে গ্রেফতার করা হল, সব মিডিয়া মিলে এটাকে অপরাধ হিসেবে প্রচার করলো - এগুলোর মাধ্যমে কে আসলে কাকে উস্কানী দিলো?
মুসলমান হিসেবে নোয়াখালী পুলিশের এরূপ কর্মকাণ্ডের কট্টর বিরোধিতা করা আমাদের ইমানী দায়িত্ব।
সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে পোস্টটি শেয়ার করে গণসচেতনতা সৃষ্টি করুন। এভাবে চলতে থাকলে একদিন কালেমা পাঠ করা'ই বি প দজনক হয়ে যাবে।
(এক ভাইয়ের পোস্ট কপি করা ফেসবুক থেকে )
বি: দ্র;- বাংলাদেশ একটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হলেও মূলত এই দেশে মুসলিম রা এখন সংখ্যালঘুই, বাংলাদেশে এখন উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদের রাজ চলতেছে এই সেক্যুলার নামক ভারতের দালালদের মাধ্যমে, তাই আমাদের এখনই উচিত সবাই এক হয়ে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, আমাদের জান মাল ইজ্জত সম্মান রক্ষার্থে।
এখনো যদি আমরা দাঁড়াতে না পারি তাহলে আমাদেরকেও কাশ্মীর ও মায়ারমার মত পরিণতির শিকার হতে হবে অতিশীঘ্রই।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে এক হয়ে কাফের ইহুদী খৃষ্টান এবং মুশরিকদের বিরুদ্ধে কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ করার তাওফীক দান করুন আমীন।
ফেইসবুকে "ইসলামে মূর্তিপূজা এক ভয় ঙ্কর অপ রাধ৷
অতএব কোন মুসলমান পূজাকে "উইশ" করতে পারেনা৷
পূজায় শুভেচ্ছা জানানো হারাম,স্পষ্ট কু ফুরী৷" লিখে পোস্ট করায় নোয়াখালী থেকে ইয়াসিন রুবেলকে আটক করেছে নোয়াখালী পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে ইয়াসিন রুবেলের উপরিউক্ত পোস্ট নাকি উষ্কানিমূলক;
এখানে নাকি হিন্দু ধর্মকে ক টাক্ষ করা হয়েছে।
আচ্ছা, কোন সনাতন ধর্মাবলম্বী যদি ঈদুল আজহা-র সময় স্বধর্মের লোকদের উদ্দেশ্য বলেঃ . "আমাদের ধর্মে গরুকে পবিত্র মনে করা হয়।
কোরবানির ঈদের সময় অনেক গরু কাটা হয়।
কোন সনাতনী এই ঈদে শুভেচ্ছা জানাতে পারে না।" .
তাহলে কি সেটা ধর্মীয় উস্কানী হবে?
কটূক্তি হবে? .
নোয়াখালীতে যে মুসলিমকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তিনি কোন অনুষ্ঠানে বাঁধা দেননি।
অন্য ধর্মের কারও উদ্দেশ্যেও কিছু বলেননি। তিনি বলেছেন- . "শিরক সবচেয়ে গুরুতর অপরাধ, কোন মুসলিম শিরকের উৎসবে শুভেচ্ছা জানাতে পারে না।" .
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, . মুশরিকদের উৎসবের দিনে তোমরা তাদের উপাসনালয়ে প্রবেশ করো না।
কেননা তাদের উপর আল্লাহ্র অসন্তুষ্টি নাযিল হতে থাকে”। .
তিনি আরও বলেন: “তোমরা আল্লাহ্র শত্রুদেরকে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে এড়িয়ে চলবে”। [আল-বায়হাকী] .
উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর কথার সাথে নোয়াখালীতে গ্রেফতার হওয়া ভাইয়ের বক্তব্যের মৌলিক পার্থক্য কী?
সেক্যুলার রাষ্ট্র কি মুসলিমদেরকে এখন ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস ত্যাগ করতে বাধ্য করবে?
করলে ধর্মীয় সম্প্রীতি আর কটুক্তির হাস্যকর অজুহাত কথাটা সরাসরি বলা উচিৎ। .
এই যে নোয়াখালীতে গ্রেফতার করা হল, সব মিডিয়া মিলে এটাকে অপরাধ হিসেবে প্রচার করলো - এগুলোর মাধ্যমে কে আসলে কাকে উস্কানী দিলো?
মুসলমান হিসেবে নোয়াখালী পুলিশের এরূপ কর্মকাণ্ডের কট্টর বিরোধিতা করা আমাদের ইমানী দায়িত্ব।
সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে পোস্টটি শেয়ার করে গণসচেতনতা সৃষ্টি করুন। এভাবে চলতে থাকলে একদিন কালেমা পাঠ করা'ই বি প দজনক হয়ে যাবে।
(এক ভাইয়ের পোস্ট কপি করা ফেসবুক থেকে )
বি: দ্র;- বাংলাদেশ একটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হলেও মূলত এই দেশে মুসলিম রা এখন সংখ্যালঘুই, বাংলাদেশে এখন উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদের রাজ চলতেছে এই সেক্যুলার নামক ভারতের দালালদের মাধ্যমে, তাই আমাদের এখনই উচিত সবাই এক হয়ে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, আমাদের জান মাল ইজ্জত সম্মান রক্ষার্থে।
এখনো যদি আমরা দাঁড়াতে না পারি তাহলে আমাদেরকেও কাশ্মীর ও মায়ারমার মত পরিণতির শিকার হতে হবে অতিশীঘ্রই।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে এক হয়ে কাফের ইহুদী খৃষ্টান এবং মুশরিকদের বিরুদ্ধে কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ করার তাওফীক দান করুন আমীন।
Comment