বাহাত্তর থেকে পচাত্তর, এ কয়েক বছরে ২৫ হাজার বিরোধী বামপন্থী রাজনীতিক, পরাজিত বিহারী, রাজাকার ও শান্তি কমিটি, ইসলামপন্থী এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে মুক্তিযোদ্ধা ও হিন্দুদেরকেও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চেয়েও পাশবিক কায়দায় হত্যা করে রক্ষীবাহিনী ও আওয়ামী লীগ। মুজিবের একান্ত অনুগত রক্ষীবাহিনীর ঘৃণ্য ভূমিকায় ভারতের সেবা দাস কতিপয় গাদ্দারের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে তৎকালীন বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষ।
রক্ষীবাহিনী কার্যক্রম দেশের সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিলো। এছাড়া রক্ষীবাহিনীর সাথে ভারতের যোগাযোগের শক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়। রক্ষীবাহিনীর গুপ্ত রহস্য বিষয়ে ১৯৭৩ সালে হলিডের প্রতিবেদনে লোমহর্ষক তথ্য উঠে আসে। প্রতিবেদনে বলা হয়,
“এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, রক্ষী বাহিনী গঠন ও পরিচালনা সবকিছুর মধ্যেই একটি গূঢ় রহস্য লুকিয়ে আছে। এই বিশেষ ও স্বায়ত্তশাসিত আধা সরকারি বাহিনী নিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে ঝড় উঠেছে। তুলনা করতে পছন্দ না করলেও এ বাহিনীর কাজের সঙ্গে অনেকে আবিষ্কার করেছেন। ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ ফোর্স এর কাজ, যে বাহিনী সন্ত্রাসবাদ আক্রান্ত পশ্চিমবাংলায় তৎপরতা চালিয়ে আসছে। রক্ষী বাহিনীর নির্দয় অপারেশন, যেখানে সংবেদনশীলতার লেশমাত্র নেই ইত্যাদি তাকে সিআরপির সমগোত্রীয় বলে প্রতিপন্ন করেছে। জাতীয় রক্ষীবাহিনী মূর্তিমান সন্ত্রাস। একে গঠন করা হয়েছে জনগণ দমনে, বিপ্লবী রাজনীতির উৎখাত কারণে এবং বাংলাদেশের শাসক গোষ্ঠী ও তার মুরুব্বী ভারতের লাঠিয়ালের কাজ করতে।” [১]
রক্ষীবাহিনী প্রসঙ্গে ‘ভিসেজ অব কাউন্টার রিভ্যুলুশন’ শীর্ষক রচনার লেখা হয়,
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আড়ালে জাতীয় রক্ষীবাহিনীকে গঠন করা হয় প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব বাহিনী হিসেবে। প্রধানমন্ত্রীর প্রধান কর্মসচিব এই বাহিনীর বেসামরিক প্রধান হিসেবেই পরিগণিত হতেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা নয়। নিয়ন্ত্রণ ছিলো অন্যখানে। গঠনমূলক কার্যকরীভাবে রক্ষীবাহিনী হচ্ছে সিআরপি’র প্রতিচ্ছবি। পার্থক্য হচ্ছে ভারতীয় সিআরপি গঠন করা হয় সেখানকার জাতীয় গণতান্ত্রিক বিপ্লবকে দমনের জন্য এবং সেটি নিয়ন্ত্রিত হয় ভারতীয় শাসক শ্রেণীর সরাসরি নিয়ন্ত্রণে। রক্ষীবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রশিক্ষণদাতাদের মাধ্যমে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান। রক্ষীবাহিনীর কথিত পরিচালক তার পরিচালিত সংগঠনে কী হচ্ছে তা জানেন কিনা ভাববার বিষয়।[২]
লেখক আহমদ মুসার মতে, “রক্ষীবাহিনী ছিলো ভারতীয় কর্তৃপক্ষের একটি সম্প্রসারিত অংশমাত্র। কেবল প্রশিক্ষণ নয়, তাদের প্রয়োজনীয় সমস্ত রসদও ভারত থেকে আসতো। এদের পোশাকের সঙ্গে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পোশাক এর সাদৃশ্য ছিলো এবং জনগণ প্রায়ই ভারতীয় বাহিনীকে রক্ষীবাহিনীর নির্মাতা বলে দাবি করতো। রক্ষীবাহিনীর আওয়ামী লীগপন্থী আচরণের ফলে জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিলো। রক্ষী বাহিনী গঠন প্রণালী কাজের ধরন ও পদ্ধতি ছিলো ভারতের কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশের অনুরূপ। এটা সত্য যে ভারতে এবং বাংলাদেশে ভারতীয় প্রশিক্ষকরাই প্রথম রক্ষীবাহিনীদের প্রশিক্ষণ দেয়।” [৩]
এ বিষয়ে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে সাপ্তাহিক গণশক্তিতে। এক প্রতিবেদনে লেখা হয়, “ভারতীয় সামরিক বাহিনীর একটি বিমান। বিমানটির নম্বর সি-১০০, হারকিউলিস। এর গায়ে অঙ্কিত ‘রক্ষীবাহিনী’ । এর পাইলট একজন শিখ। প্রতি রাত্রে বিমানটি ঢাকা ও দিল্লির মধ্যে যাতায়াত করে গভীর রাত্রিতে। দিল্লি থেকে দৈনন্দিন নির্দেশ গ্রহণ এবং রিপোর্ট প্রদান বিমানটির কাজ। এরপরও কি বিশ্বাস করতে হবে যে রক্ষীবাহিনী ভারতীয় বাহিনীর অংশ নয় এবং এর উপর নির্ভরশীল শেখ মুজিব ভারতের নির্দেশ মোতাবেক চলে না?”[৪]
এছাড়া রক্ষীবাহিনীর সাথে ভারতীয় বাহিনীর সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলে বহিঃবিশ্বের অনুসন্ধানেও। ১৯৭৫ সালে ১৬ আগস্ট আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম গার্ডিয়ানে মার্টিন উলকাটের এক নিবন্ধে বলা হয়, “১৯৭৩ সাল পর্যন্ত রক্ষীবাহিনীতে ভারতীয় উপদেষ্টা ছিলো। এরপরও রক্ষীবাহিনীর অফিসাররা ট্রেনিং এর জন্য ভারতের দেরাদুনে যেতো।”[৫]
শোষক ভারতের সরাসরি নিয়ন্ত্রনে চলা রক্ষীবাহির অত্যচার ও নির্মমতায় সমগ্র বাংলাদেশ পরিণত হয় নরকক্ষেত্রে। স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকায় দায় হয়ে পড়ে। এমন কোনো বর্বরতা খুঁজে পাওয়া দূরহ যা রক্ষীবাহিনী বাংলার জনসাধারণের উপর চালায়নি। রক্ষীবাহিনীর কাছে রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়ে এদেশের আপামর জনসাধারণ। আহমদ মুসা রক্ষীবাহিনী প্রসঙ্গে তাঁর ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ বইয়ে লিখেছেন,
“আওয়ামী লীগ শাসনামলে যেসব প্রকাশ্য ও গোপন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নীতির বিরোধিতা করেছে, সেসব দলের মতে, সে আমলে ২৫ হাজার ভিন্ন মতাবলম্বীকে হত্যা করেছে আওয়ামী লীগ। এ হতভাগাদের হত্যা করা হয়েছে চরম নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতার মধ্য দিয়ে- যে নৃশংসতা অনেক ক্ষেত্রে পাকিস্তানী সৈন্যদেরও ছাড়িয়ে গেছে। খুন, সন্ত্রাস, নির্যাতন, হয়রানি, নারী ধর্ষণ, লুণ্ঠন কোনো কিছুই বাদ রাখা হয়নি।”
বামপন্থীদের ওপর হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য সম্পর্কে রাজনীতিবিদ ভাসানীর সংবাদপত্র সাপ্তাহিক হক কথায় লেখা হয়, “একটি বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থা বিশেষ প্রোগ্রামে এ দেশে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের হিসেব হলো, বাংলাদেশে সোয়া লক্ষ বামপন্থী কর্মীকে হত্যা করতে হবে। তা না হলে শোষণের হাতিয়ার মজবুত করা যাবে না।” [৬]
কেবলমাত্র বামপন্থী নেতৃবৃন্দ নয়, রক্ষীবাহিনীর জুলুম থেকে রক্ষা পেতে বহু ইসলামপন্থী নেতা ও আলেমদেরকে মুজিব শাসনামলের পুরো সময় জুড়ে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। অনেক আলেমকে রাজাকার তকমা দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করে এই আওয়ামী রক্ষীবাহিনী। বিক্রমপুরের অন্তর্গত আবদুল্লাহপুরে ওয়াজ মাহফিলে বয়ান চলাকালে বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন সৈয়দ মোস্তফা আল মাদানীকে গুলি করে হত্যা করে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী। রক্ষীবাহিনী ও মুজিববাদীরা শুধু ভিন্নমতের মানুষদের খুন করেই ক্ষান্ত হয়নি, ঐতিহাসিকদের লেখায় লাশের সাথে বর্বর আচরনের তথ্যও উঠে আসে। রক্ষীবাহিনীর হাতে নিহত রশিদের পিতা আব্দুল আলী এক সাক্ষাৎকারে বলেন,
‘আমার সামনে আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করল। আমার হাতে কুঠার দিয়ে বললো, মাথা কেটে দে, ফুটবল খেলব। আমি কী তা পারি? আমি যে বাপ! কিন্তু অত্যাচার কতক্ষণ আর সহ্য করা যায়? সহ্য করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত নিজের হাতে ছেলের মাথা কেটে দিয়েছি।’ [৭]
তৎকালীন কমিউনিস্ট পার্টির কর্মী ও পরবর্তীতে ওয়ার্কাস পার্টির নেতা আব্দুস সালাম রক্ষীবাহিনীর বর্বরতার বর্ণনা দিতে লিখেছেন, ‘রক্ষীবাহিনী ছিল তখন মূর্তিমান সন্ত্রাস। কালিগঞ্জ, বাঘারপাড়া, হরিণাকুণ্ড, ঝিনেদা প্রভৃতি এলাকায় তারা হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, লুট, অগ্নিসংযোগ কোনো কিছুই বাদ রাখেনি। রক্ষীবাহিনীর মুজিববাদীরা তখন দারুন বিভীষিকাময় অস্তিত্ব। আমাদের অনেক কর্মী ঘুমের মধ্যেও আতঙ্কে লাফ দিয়ে উঠতো রক্ষীবাহিনীর নামে। আওয়ামী লীগের পতনের সংবাদ শোনার পর এই এলাকার ভিক্ষুকরা পর্যন্ত, যারা রাজনীতির কিছুই বোঝেনা, তাদের ছেঁড়া কাপড় হাতে তুলে আল্লাহর কাছে শোকরগোজারি করেছে। তেলকুপির দিনমজুর শেখ মুজিবের পতনের সংবাদ শোনার সাথে সাথে শয্যা থেকে উল্লাসে ওঠে এমন ভাবে লাফাতে শুরু করেছিল যে, তার পরনের কাপড় খুলে পড়ার পরও হুশ হয়নি। উলঙ্গ হয়ে উল্লাস প্রকাশ করেছিলো সে।’ [৮]
রক্ষীবাহিনীর বর্বরতার বিষয়ে লেখক সৌখিন মুখার্জি বলেছিলেন, ‘রক্ষীবাহিনীর মার যে না খাইছে সে এখনো মায়ের পেটে।'[৯]
প্রতিবাদী জনতাকে দমনের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছিল। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মানুষদেরকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যাওয়া হতো। ক্যাম্পে রক্ষীবাহিনীর নির্যাতন ব্রিটিশদের নির্যাতনকেও হার মানায়। রক্ষীবাহিনীর হাতে আটককৃত বহু বন্দির লাশ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। অনেক বন্দিকে হত্যা করে ক্যাম্পের মধ্যেই গনকবর দেয়া হতো। লেখক হায়দার আকবর খান রনো লিখেছেন,
“ঝিনাইদহে একটি রক্ষী বাহিনীর ক্যাম্প উঠে গেলে গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায় সেখান থেকে ৬০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়।”[১০]
আর এই নরঘাতক রক্ষীবাহিনীর সকল অপকর্মের বৈধতা দেয় শেখ মুজিব নিজে। রক্ষীবাহিনীর এতো নারকীয়তার পরও তাদের যথেচ্ছাচার নিয়ন্ত্রণ বা তাদের কার্যকলাপের জবাবদিহিতার আইনগত কোন ব্যবস্থা রাখেনি মুজিব সরকার। তাদের কার্যকলাপের সমালোচনা যখন তুঙ্গে ওঠে এবং পত্রপত্রিকায় রক্ষীবাহিনী তথা মুজিববাদীদের নির্মমতার তথ্য প্রকাশিত হতে থাকে, তখন ১৯৭৩ সালের ১৮ অক্টোবর মুজিব সরকার জাতীয় রক্ষীবাহিনী (সংশোধনী) অধ্যাদেশ-১৯৭৩ জারি করে, রক্ষীবাহিনীর সকল নিপীড়নমূলক অন্যায় কার্যকলাপ আইনসঙ্গত বলে ঘোষণা করে। রক্ষীবাহিনীর কোন সদস্য ‘সরল বিশ্বাসে’ কোন অপরাধ করলে অথবা ‘সৎ’ উদ্দেশ্যে উক্ত কাজ করে থাকলে অনুরূপ(বিচার বহির্ভুত হত্যা ও গুম) কাজের জন্য তার বিরুদ্ধে বিচারের জন্য কোন আইনি ব্যবস্থা নেয়া যাবে না বলেও ঘোষণা দেয় তৎকালীন মুজিব সরকার।
আরো আশ্চর্যজনক বিষয় হলো রক্ষীবাহিনী রাষ্ট্রের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কোন বাহিনীও ছিলো না, এটি ছিলো শেখ মুজিবের বিশেষ বাহিনী। তারা সরাসরি শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করেছিলো। আর এর মূল নেতৃত্বে ছিলো ভারত। ১৯৭১ এ ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মুজিববাহিনীর সদস্যরাই স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশে রক্ষীবাহিনীর সদস্যপদ লাভ করে।
রক্ষী বাহিনীর বর্বরতা প্রত্যক্ষ করা মানুষেরা আজও এর স্মরণ হলে আঁতকে উঠেন। রক্ষীবাহিনীর বর্ণনা দিতে গিয়ে শিক্ষাবিদ এবং সাংবাদিক গোলাম মুরশিদ এই বাহিনীকে ইতিহাসের নিকৃষ্টতম হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনী গেস্টাপোর সাথে তুলনা করেছেন।[১১]
প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস এ বিষয়ে বলেন, এটার ধোঁকা নাৎসির বাদামি শার্টের ধোঁকা থেকে সামান্যই আলাদা।[১২]
রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এক প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ উল্লেখ করে, জাতীয় রক্ষীবাহিনী কর্তৃক সংঘবদ্ধ সংস্থাগত সহিংসতা দায়মুক্তির সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করেছিলো, যার সাহায্যে স্বাধীন বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী মানবাধিকারের অপব্যবহার অব্যাহত রেখেছে।[১৩]
চলবে ইনশা আল্লাহ…
তথ্যসূত্র:
১. হলিডে, মে ১৩ – ১৯৭৩।
২.ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ, আহমদ মুসা; পৃ:১৮।
৩.ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ, আহমদ মুসা; পৃ:২৭
৪. গণশক্তি, প্রথম সংখ্যা, জানুয়ারি ১৯৭৫
৫. মার্টিন উলকাট, গার্ডিয়ান(লন্ডন); ১৬আগস্ট,১৯৭৫
৬.২৬ মে-১৯৭২ : সাপ্তাহিক হক কথা।
৭.ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ, আহমদ মুসা; পৃ:৬৭
৮.ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ, আহমদ মুসা; পৃ:৯৪
৯.ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ, আহমদ মুসা; পৃ:৯৫
১০.স্বাধীনতা-উত্তর রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড: তারকালোক ডাইজেস্ট, জানুয়ারি ১৯৮৭, পৃ:১০-১৫
১১.মুরশিদ, গোলাম (২০১০)। মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর একটি নির্দলীয় ইতিহাস।
১২.মাসকারেনহাস, অ্যান্থনি (১৯৮৬)। Bangladesh : a legacy of blood। London: Hodder and Stoughton।
১৩.”Ignoring Executions and Torture : Impunity for Bangladesh’s Security Forces”; 2009 Human Rights Watch:Printed in the United States of America,ISBN: 1-56432-483-4
Comment