বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
==================
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় ভাইয়েরা, জিহাদ তথা শরিয়া প্রতিষ্ঠাকারী মুজাহিদ ভাইদের বিরুদ্ধে ত্বাগুতের [[[ জিরো টলারেন্স ]] কুসিদ্ধান্ত নতুন কিছু নয়। এটি আবু জাহল থেকেই চলে আসছে। শরিয়া প্রতিষ্ঠাকারী সৈনিকদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিমালা এখন কুফরি সঙ্গের প্রতিটি রাষ্ট্রেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা। তাই আমাদেরও খুব সাবধান হতে হবে। একবার গ্রেফতার হলে অতীতের সব অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দিবে ত্বাগুতের এ-ই বেতনভুক্ত কুলাঙ্গার বাহিনী। এরা অর্থের বিনিময়ে ইসলাম ধ্বংসের শপথ নিয়েছে! আর মুজাহিদরা জীবনের বিনিময়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়েছে। ওদের সংখ্যা বেশি,ওদের অস্ত্র বেশি,ওদের সাপোর্টার বেশি, ওদের শারীরিক শক্তি বেশি। আর মুজাহিদ ভাইদের আআছে রবের প্রতি ঈমান,ইখলাছ ও তায়াক্কুল। মুজাহিদ ভাইদের শক্তির উৎস হলেন খুদ মহান রব,তাহলে আর ভয় কিসের!? মরলে শহিদ, বাচলে গাজী, এ-ই দুই চেতনা বুকে ধারণ সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
======== কাজের ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকা সুন্নাহর শিক্ষা===========
ইসলাম প্রতিষ্ঠার স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর আপনাকে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে, আর না হয় জিরো টলারেন্স শয়তানগুলো ছুমেরে নিয়ে যাবে।
কিছু পরামর্শ আশাকরি আপনাদের থেকে। আর অধমের কিছু খেয়াল।
স্কুলে ভর্তির পর থেকে খুব সাবধানে থাকা, খুব সাবধানে কথা বলা, খুব সাবধানে বউ(বই) পড়া, খুব সাবধানে দাওয়াত দেয়া, খুব সাবধানে এলাকায় গ্রামের চলাফেরা করা। আমি যতটুকু জানি ত্বাগুত সরকার গ্রাম পুলিশকে এখন পুরোপুরি নিয়মিত গোয়েন্দা বাহিনীতে পরিণত করেছে। গ্রাম পুলিশকে ইসলাম প্রতিষ্ঠাকারী সব সৈনিকদের খবরা রাখার জন্য নির্দেশ জারি করা হয়েছে। জুমার দিন কোন মসজিদের ইমাম মূর্তির বিরুদ্ধে কথা সেটাও দেখার / নুট(নোট) করার নির্দেশ দিয়েছে। কাজেই বোকামী করা যাবে না। নিজের পারা মহল্লাতে স্কুলের রোলসের বাইরে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে, না হত ফুল ফোটার আগেই ধ্বংস করে দিবে। ১২ বছরের ছেলেকেও এখন জিরো টলারেন্স দেখিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে।
আল্লাহ আপনি আমাদের সাবধানে কাজ করার তাওফিক দান করুন আমীন।
==================
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় ভাইয়েরা, জিহাদ তথা শরিয়া প্রতিষ্ঠাকারী মুজাহিদ ভাইদের বিরুদ্ধে ত্বাগুতের [[[ জিরো টলারেন্স ]] কুসিদ্ধান্ত নতুন কিছু নয়। এটি আবু জাহল থেকেই চলে আসছে। শরিয়া প্রতিষ্ঠাকারী সৈনিকদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিমালা এখন কুফরি সঙ্গের প্রতিটি রাষ্ট্রেই চলমান গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা। তাই আমাদেরও খুব সাবধান হতে হবে। একবার গ্রেফতার হলে অতীতের সব অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দিবে ত্বাগুতের এ-ই বেতনভুক্ত কুলাঙ্গার বাহিনী। এরা অর্থের বিনিময়ে ইসলাম ধ্বংসের শপথ নিয়েছে! আর মুজাহিদরা জীবনের বিনিময়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়েছে। ওদের সংখ্যা বেশি,ওদের অস্ত্র বেশি,ওদের সাপোর্টার বেশি, ওদের শারীরিক শক্তি বেশি। আর মুজাহিদ ভাইদের আআছে রবের প্রতি ঈমান,ইখলাছ ও তায়াক্কুল। মুজাহিদ ভাইদের শক্তির উৎস হলেন খুদ মহান রব,তাহলে আর ভয় কিসের!? মরলে শহিদ, বাচলে গাজী, এ-ই দুই চেতনা বুকে ধারণ সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
======== কাজের ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকা সুন্নাহর শিক্ষা===========
ইসলাম প্রতিষ্ঠার স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর আপনাকে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে, আর না হয় জিরো টলারেন্স শয়তানগুলো ছুমেরে নিয়ে যাবে।
কিছু পরামর্শ আশাকরি আপনাদের থেকে। আর অধমের কিছু খেয়াল।
স্কুলে ভর্তির পর থেকে খুব সাবধানে থাকা, খুব সাবধানে কথা বলা, খুব সাবধানে বউ(বই) পড়া, খুব সাবধানে দাওয়াত দেয়া, খুব সাবধানে এলাকায় গ্রামের চলাফেরা করা। আমি যতটুকু জানি ত্বাগুত সরকার গ্রাম পুলিশকে এখন পুরোপুরি নিয়মিত গোয়েন্দা বাহিনীতে পরিণত করেছে। গ্রাম পুলিশকে ইসলাম প্রতিষ্ঠাকারী সব সৈনিকদের খবরা রাখার জন্য নির্দেশ জারি করা হয়েছে। জুমার দিন কোন মসজিদের ইমাম মূর্তির বিরুদ্ধে কথা সেটাও দেখার / নুট(নোট) করার নির্দেশ দিয়েছে। কাজেই বোকামী করা যাবে না। নিজের পারা মহল্লাতে স্কুলের রোলসের বাইরে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে, না হত ফুল ফোটার আগেই ধ্বংস করে দিবে। ১২ বছরের ছেলেকেও এখন জিরো টলারেন্স দেখিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে।
আল্লাহ আপনি আমাদের সাবধানে কাজ করার তাওফিক দান করুন আমীন।
Comment