সম্প্রতি ইউক্রেনকে রাশিয়ার ভেতরে মিসাইল ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বাইডেন।
এই মিসাইলগুলো আমেরিকা নিজেরাই ইউক্রেনকে দিয়েছিলো। তবে তা দিয়ে রাশিয়ার ভেতরে হামলার অনুমতি ছিলো না।
স্নায়ুযুদ্ধের সময়েও এরকম হয়নি। সোভিয়েত ইউনিয়ন যেমন ভিয়েতনামকে আমেরিকায় হামলার জন্য আইসিবিএম দেয়নি তেমনি আমেরিকাও আফগানিস্তানের মুজাহিদদের লং রেঞ্জ মিসাইল দেয়নি যা দিয়ে আমু দরিয়ার ওপারে সোভিয়েত ঘাটিতে হামলা করা যাবে।
এই অনুমতি দানের মাধ্যমে আমেরিকা এখন রাশিয়ার সংগে সরাসরি সংঘাতে চলে এসেছে।
এর পরিণতি ইতোমধ্যে বলা যাচ্ছে না। কিন্তু সামনের দিনগুলোতে ইউক্রেন যখন রাশিয়ার ভিতরে মিসাইল স্ট্রাইক শুরু করবে তখন আমেরিকার প্রতি রাশিয়ার আচরণ থেকেই বুঝা যাবে।
হয়তো কিছুই হবে না। কিংবা তা বিস্তৃত সংঘাতে রূপ নেবে।
এই মিসাইলগুলো আমেরিকা নিজেরাই ইউক্রেনকে দিয়েছিলো। তবে তা দিয়ে রাশিয়ার ভেতরে হামলার অনুমতি ছিলো না।
স্নায়ুযুদ্ধের সময়েও এরকম হয়নি। সোভিয়েত ইউনিয়ন যেমন ভিয়েতনামকে আমেরিকায় হামলার জন্য আইসিবিএম দেয়নি তেমনি আমেরিকাও আফগানিস্তানের মুজাহিদদের লং রেঞ্জ মিসাইল দেয়নি যা দিয়ে আমু দরিয়ার ওপারে সোভিয়েত ঘাটিতে হামলা করা যাবে।
এই অনুমতি দানের মাধ্যমে আমেরিকা এখন রাশিয়ার সংগে সরাসরি সংঘাতে চলে এসেছে।
এর পরিণতি ইতোমধ্যে বলা যাচ্ছে না। কিন্তু সামনের দিনগুলোতে ইউক্রেন যখন রাশিয়ার ভিতরে মিসাইল স্ট্রাইক শুরু করবে তখন আমেরিকার প্রতি রাশিয়ার আচরণ থেকেই বুঝা যাবে।
হয়তো কিছুই হবে না। কিংবা তা বিস্তৃত সংঘাতে রূপ নেবে।