বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
=====================
আসসালামু আলাইকুম,, আকিদা, ও মানহাজ সঠিক না হওয়ার ফলাফল আজকে বাংলার মুসলিমরা হারে হারে টের পাচ্ছে। কুফরি তন্ত্রের পদ্ধতিতে আন্দোলন। আর নববী পদ্ধতির আন্দোলন এতো আকাশপাতাল পার্থক্য। তার ফলাফলও একই ধরনের। হেফাজতের এবারের আন্দোলনের পরেও যদি এদেশের গনতন্ত্র ইসলামী দলগুলোর আমির ও সদস্যরা না বুঝে তাহলে বুঝতে হবে এরা মার খাওয়ার নীতিই গ্রহণ করেছে। মুরতাদকে মুরতাদ না বলে জনগণকে অন্ধকারে রাখার ফলাফল এখন সবাই ভোগ করছে। নিরস্ত্র আন্দোলন!! আর প্রতিপক্ষ সর্বোচ্চ সীমানায় প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ও অস্ত্রধারী। এহেন মূহুর্তে কীভাবে হেফাজতের ভাইয়েরা প্রতিরোধে নেমে গেলো। যার যার মতো প্রতিরোধ করলো! কিন্তু মহা দুঃখ্যের বিষয় যখন গ্রেফতার করা হচ্ছে তখন খুদ নিকটস্থ আমিরগণ বলা শুরু করে দিলো যারা ভাঙচুর করেছে তাদের ফুটেজ দেখে গ্রেফতার করে নিয়ে যান। ভাই, তুমি আর কবে বুঝবে!!???
[[[ আমীর]]] যার নেতৃত্বে কাফেলার সদস্যরা কাজ করে, আন্দোলন করে, যুদ্ধ করে
মা'মুর / কাফেলার সদস্যরা/ যুদ্ধারা ভুল করলে আমীর তাদেরকে শত্রুর হাতে ছেড়ে দেয়! এ-ই মন্দ নীতি ইসলামী ইতিহাসে আছে বলে আমার জানা নেই। আমীর তো সেই যিনি মামুরের জন্য জান কুরবান করতেও প্রস্তুত থাকে। [ আলহামদুলিল্লাহ ] আমাদের রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আমাদের আমীর। এক উসমানের জন্য সবাই শহিদ হয়ে যাওয়ার নীতি গ্রহণ করে ছিলেন। আর আজকের আমীর। ভাইয়েরা, আপনার/ আমার আমীরের আদর্শ যদি নবীজির মতো না হয় তাহলে আমরা কীসের জন্য তাকে/ তাদেরকে আমীর মেনে কাজ করছি!!?? খামোখা মরে যাচ্ছে। প্রতিপক্ষকে একটু রক্তাক্তও করতে পারছি না বরংছ তাদের ধোকাই পড়ে বুলেটের আঘাতে মরে যাচ্ছি!! ভাইজান, আমরা তো মারা যাবোই তাহলে ত্বাগুতের বাহিনীগুলো কেনো ছেড়ে দিচ্ছি??? তাই আসুন আমরা সঠিক মানহাজ গ্রহণ করি। এমন আমীর গ্রহণ করি যিনি আমাদের জন্য মরতেও প্রস্তুত।
=====================
আসসালামু আলাইকুম,, আকিদা, ও মানহাজ সঠিক না হওয়ার ফলাফল আজকে বাংলার মুসলিমরা হারে হারে টের পাচ্ছে। কুফরি তন্ত্রের পদ্ধতিতে আন্দোলন। আর নববী পদ্ধতির আন্দোলন এতো আকাশপাতাল পার্থক্য। তার ফলাফলও একই ধরনের। হেফাজতের এবারের আন্দোলনের পরেও যদি এদেশের গনতন্ত্র ইসলামী দলগুলোর আমির ও সদস্যরা না বুঝে তাহলে বুঝতে হবে এরা মার খাওয়ার নীতিই গ্রহণ করেছে। মুরতাদকে মুরতাদ না বলে জনগণকে অন্ধকারে রাখার ফলাফল এখন সবাই ভোগ করছে। নিরস্ত্র আন্দোলন!! আর প্রতিপক্ষ সর্বোচ্চ সীমানায় প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ও অস্ত্রধারী। এহেন মূহুর্তে কীভাবে হেফাজতের ভাইয়েরা প্রতিরোধে নেমে গেলো। যার যার মতো প্রতিরোধ করলো! কিন্তু মহা দুঃখ্যের বিষয় যখন গ্রেফতার করা হচ্ছে তখন খুদ নিকটস্থ আমিরগণ বলা শুরু করে দিলো যারা ভাঙচুর করেছে তাদের ফুটেজ দেখে গ্রেফতার করে নিয়ে যান। ভাই, তুমি আর কবে বুঝবে!!???
[[[ আমীর]]] যার নেতৃত্বে কাফেলার সদস্যরা কাজ করে, আন্দোলন করে, যুদ্ধ করে
মা'মুর / কাফেলার সদস্যরা/ যুদ্ধারা ভুল করলে আমীর তাদেরকে শত্রুর হাতে ছেড়ে দেয়! এ-ই মন্দ নীতি ইসলামী ইতিহাসে আছে বলে আমার জানা নেই। আমীর তো সেই যিনি মামুরের জন্য জান কুরবান করতেও প্রস্তুত থাকে। [ আলহামদুলিল্লাহ ] আমাদের রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আমাদের আমীর। এক উসমানের জন্য সবাই শহিদ হয়ে যাওয়ার নীতি গ্রহণ করে ছিলেন। আর আজকের আমীর। ভাইয়েরা, আপনার/ আমার আমীরের আদর্শ যদি নবীজির মতো না হয় তাহলে আমরা কীসের জন্য তাকে/ তাদেরকে আমীর মেনে কাজ করছি!!?? খামোখা মরে যাচ্ছে। প্রতিপক্ষকে একটু রক্তাক্তও করতে পারছি না বরংছ তাদের ধোকাই পড়ে বুলেটের আঘাতে মরে যাচ্ছি!! ভাইজান, আমরা তো মারা যাবোই তাহলে ত্বাগুতের বাহিনীগুলো কেনো ছেড়ে দিচ্ছি??? তাই আসুন আমরা সঠিক মানহাজ গ্রহণ করি। এমন আমীর গ্রহণ করি যিনি আমাদের জন্য মরতেও প্রস্তুত।
Comment