চলমান সৌদি জুলুম : ইয়েমেন-ফিলিস্তিনের পর উইঘুর মুসলিমদেরও কণ্ঠরোধ!
সৌদি আরব। আলে সৌদের ওসমানী খিলাফার সাথে গাদ্দারি ও পশ্চিমাদের সাথে চরম মিত্রতার ইতিহাস কমবেশি সবারই জানা। তাদের মিত্রতা এতই গভীর যে, আল্লাহর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আরবের পবিত্র ভূমিতে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটি স্থাপনের সুযোগ করে দিয়েছে তারা।
এত কিছুর পরেও হারামাইন শরীফাইনের সম্মানে এই শাসকগোষ্ঠীর প্রতি উম্মাহর সম্মান ছিল, ছিল প্রত্যাশাও। কিন্তু এই গাদ্দার শাসকগোষ্ঠী দুই সম্মানিত মসজিদের কল্যাণে একদিকে যেমন উম্মাহর চোখবুজা অবুঝ সম্মান উপভোগ করেছে, তেমনি আরেকদিকে আবার এই উম্মাহর পিঠেই ছুরি বসিয়েছে।
বর্তমানে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমান ক্ষমতার কেন্দ্রে আসার পর থেকে আরবের পবিত্র ভূমিকে অপবিত্র করার মিশন জোরে-শোরে চলছে। একের পর এক ইসলামবিরোধী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে সে।
আরবের যে পবিত্রভূমি মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উত্তম চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে, সেখানে বিন সালমান পূর্ণ উদ্যমে পশ্চিমা নোংরা সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে। কিছুদিন আগে অসংখ্য তরুণের উপস্থিতিতে আয়োজন করা হয়েছে পশ্চিমা গায়ক ও অর্ধনগ্ন নর্তকীদের কনসার্ট।
মুসলিম উম্মাহর রক্ত ঝরাতেও সিদ্ধ হস্ত এই এমবিএস। তার নেতৃত্বে কথিত আরব জোট অর্ধযুগ ধরে ইয়েমেনে উম্মাহর নারী-শিশুদের রক্ত ঝরাচ্ছে।
আমেরিকার সব আধুনিক অস্ত্রের পরিক্ষা চালাচ্ছে সে ইয়েমেনে। এবছর এপ্রিল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭ মাসে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনী ইয়েমেনে ২৫০০ টি গণবিধ্বংসী ক্লাস্টার বোমা নিক্ষেপ করেছে।
নির্বিচারে বোমা মেরে তারা হত্যা করেছে অসংখ্য নারী-শিশুকে, উড়িয়ে দিয়েছে অসংখ্য মসজিদ।
২০১৫ সালে আক্রমনের প্রথম ৬ মাসেই তারা ২৩০০ জন সাধারণ নাগরিক হত্যা করেছিল। আর জাতিসঙ্ঘের হিসাব মতে, ইয়েমেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ ৩৩ হাজার মুসলিম।
দুর্ভিক্ষে শুধুমাত্র অপুষ্টির শিকার হয়েই ইয়েমেনে এখন পর্যন্ত মারা গেছে প্রায় ৮৫ হাজার শিশু।
নিজ দেশের যে সকল হকপন্থী আলেমগণ তার অপকর্মের বিরুদ্ধে সামান্যতম কথা বলেছে, তাদেরকেই সে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিয়ে চরমতম নির্যাতন করেছে।
কাশ্মীরে যখন হিন্দুত্ববাদী দখলদাররা মুসলিমদের রক্ত ঝরাচ্ছে, সে তখন মুসলিম গণহত্যাকারী মোদীর স্তুতি-স্তবক গেয়েছে, ভারতের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেছে, ইসলাম ও মুসলিমদের শত্রুদের সাথে সে বন্ধুত্বের কথা বলেছে। এমনকি ভারতের প্রতিবাদী মুসলিমদের বিরুদ্ধে গোয়ান্দা তথ্য বিনিময়ের কথাও বলেছে সে।
মুসলিম গণহত্যাকারী মোদীর সাথে ভারতে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের চুক্তিও করেছে এই এমবিএস।
বর্বর ইসরাইলের সাথেও সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়া কৌশলে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এই ইহুদিবাদী এমবিএস। কথিত আছে, এমবিএস-এর মা এবং তাকে লালনপালনকারী নারী উভয়ই ইহুদি। ইহুদিদের প্রতি কোমলতা আর মুসলিমদের প্রতি কঠোরতাকে তাই তার স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য বলা যায়।
দখলদার ইসরাইলে সৌদি বিমান অবতরণের একদিন পর সৌদিতে অবতরণ করল ইসরাইলি বিমান।
ইসরাইলি গণমাধ্যম টাইমস অফ ইসরাইলে এই খবর নিশ্চিত করা হয়। খবরে বলা হয়, গতো ২৭ অক্টোবর ইসরাইলের একটি বিমান সৌদি আরবে অবতরণ করে।
সাম্প্রতিক সময়ে উম্মাহর উপর সবচেয়ে ভয়াবহ নির্যাতন হিসেবে মনে করা হয় উইঘুর মুসলিমদের উপর চালানো চীনা দমনপীড়নকে। চীনা সরকার দীর্ঘদিন ধরেি পূর্ব তুর্কিস্তানের লাখ লাখ মুসলিমকে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রেখেছে। তাদের উপর চলছে অমানষিক নির্যাতন। মুক্ত মুসলিমদেরকেও চব্বিশ ঘণ্টা থাকতে হয় স্মার্ট ক্যামেরা ও পুলিশের নজরদারিতে।
এসব খবর সারাবিশ্বের মানবিক বোধ সম্পন্ন ব্যক্তিদের ব্যথিত করেছে। এমন পরিস্থিতিতেও আলে সৌদ সরকার পাকিস্তানের মতো কয়েকটি গাদ্দার দেশকে সাথে নিয়ে যৌথ বিবৃতিতে চীনের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে বলেছে যে – সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার চীনের রয়েছে।
সালমান এমনকি চীন সফর করে সেখানে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে এসেছে।
গাদ্দার এমবিএস’এর দালাল সৌদি পুলিশ সম্প্রতি চীনা নিপীড়নের বিরুদ্ধে শ্লোগান লেখা টি-শার্ট পড়ায় এক উইঘুর মুসলিমকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার হওয়া সেতিওয়ালদি আব্দুকাদির তার টি-শার্টে পূর্ব তুরকিস্তানে চীনা গণহত্যা ও দখলদারীত্ব শেষ হওয়ার জন্য দোয়া করার আবেদন জানিয়ে লিখা ছেপেছিলেন।
এই দোয়া চাওয়ার অপরাধেই তাকে ‘মাসজিদ আল হারাম’এর ভিতর থেকে গ্রেফতার করে জালিম সৌদি প্রশাসন। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেলে পরে তাকে ‘এমন রাজনৈতিক স্পর্শকাতর লিখা যুক্ত টি-শার্ট না পড়ার’ শর্তে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এভাবেই দেশে দেশে ইসলাম ও নির্যাতিত উম্মাহর পক্ষে কথা বলার করণে মুসলিমদের কণ্ঠ রোধ করে আসছে সৌদির এমবিএস, আমিরাতের বিন যায়েদ এবং এদের মতো অপরাপর জালেম শাসককেরা। হকপন্থী উলামাগন তাই এই বিদেশি শক্তির দালালদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে উম্মাহ্*কে পরামর্শ দিয়ে আসছেন সবসময়।
তথ্যসূত্র :
——-
১। Saudi coalition used cluster bombs in 2,500 raids on Yemen: Houthis –
২। 2,300+ civilians killed in 6 months –
৩। UN Urges Yemen Ceasefire, Says 233,000 Killed in Six-Year War –
৪। Yemen crisis: 85,000 children ‘dead from malnutrition’ –
৫। crown-prince-of-saudi-arabia-announces-sharing-intelligence-on-terrorism –
৬। Saudi Arabia announces $100 billion investment in India –
৭। Saudi Arabia has fully normalised relations with Israel, only a huge ceremony remains-
৮। First direct flight from Israel lands in Saudi Arabia
৯। saudi arab defends china’s right to fight terrorism –
১০। saudi arabia defends letter backing chinas xinjiang policy – https://tinyurl.com/3ya6kurj
১১। pakistan saudi arabia drift apart china moves –
১২। Saudi Arabia strikes $10 billion China deal, talks de-radicalisation with Xi –
১৩। Saudi, China sign $28 billion worth of economic accords – SPA –
১৪। Saudi police arrested Uyghur Muslim, Setiwaldi Abdukadir in Masjid al-Haram –
সৌদি আরব। আলে সৌদের ওসমানী খিলাফার সাথে গাদ্দারি ও পশ্চিমাদের সাথে চরম মিত্রতার ইতিহাস কমবেশি সবারই জানা। তাদের মিত্রতা এতই গভীর যে, আল্লাহর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আরবের পবিত্র ভূমিতে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটি স্থাপনের সুযোগ করে দিয়েছে তারা।
এত কিছুর পরেও হারামাইন শরীফাইনের সম্মানে এই শাসকগোষ্ঠীর প্রতি উম্মাহর সম্মান ছিল, ছিল প্রত্যাশাও। কিন্তু এই গাদ্দার শাসকগোষ্ঠী দুই সম্মানিত মসজিদের কল্যাণে একদিকে যেমন উম্মাহর চোখবুজা অবুঝ সম্মান উপভোগ করেছে, তেমনি আরেকদিকে আবার এই উম্মাহর পিঠেই ছুরি বসিয়েছে।
বর্তমানে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমান ক্ষমতার কেন্দ্রে আসার পর থেকে আরবের পবিত্র ভূমিকে অপবিত্র করার মিশন জোরে-শোরে চলছে। একের পর এক ইসলামবিরোধী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে সে।
আরবের যে পবিত্রভূমি মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উত্তম চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে, সেখানে বিন সালমান পূর্ণ উদ্যমে পশ্চিমা নোংরা সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে। কিছুদিন আগে অসংখ্য তরুণের উপস্থিতিতে আয়োজন করা হয়েছে পশ্চিমা গায়ক ও অর্ধনগ্ন নর্তকীদের কনসার্ট।
মুসলিম উম্মাহর রক্ত ঝরাতেও সিদ্ধ হস্ত এই এমবিএস। তার নেতৃত্বে কথিত আরব জোট অর্ধযুগ ধরে ইয়েমেনে উম্মাহর নারী-শিশুদের রক্ত ঝরাচ্ছে।
আমেরিকার সব আধুনিক অস্ত্রের পরিক্ষা চালাচ্ছে সে ইয়েমেনে। এবছর এপ্রিল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭ মাসে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনী ইয়েমেনে ২৫০০ টি গণবিধ্বংসী ক্লাস্টার বোমা নিক্ষেপ করেছে।
নির্বিচারে বোমা মেরে তারা হত্যা করেছে অসংখ্য নারী-শিশুকে, উড়িয়ে দিয়েছে অসংখ্য মসজিদ।
২০১৫ সালে আক্রমনের প্রথম ৬ মাসেই তারা ২৩০০ জন সাধারণ নাগরিক হত্যা করেছিল। আর জাতিসঙ্ঘের হিসাব মতে, ইয়েমেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ ৩৩ হাজার মুসলিম।
দুর্ভিক্ষে শুধুমাত্র অপুষ্টির শিকার হয়েই ইয়েমেনে এখন পর্যন্ত মারা গেছে প্রায় ৮৫ হাজার শিশু।
নিজ দেশের যে সকল হকপন্থী আলেমগণ তার অপকর্মের বিরুদ্ধে সামান্যতম কথা বলেছে, তাদেরকেই সে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিয়ে চরমতম নির্যাতন করেছে।
কাশ্মীরে যখন হিন্দুত্ববাদী দখলদাররা মুসলিমদের রক্ত ঝরাচ্ছে, সে তখন মুসলিম গণহত্যাকারী মোদীর স্তুতি-স্তবক গেয়েছে, ভারতের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেছে, ইসলাম ও মুসলিমদের শত্রুদের সাথে সে বন্ধুত্বের কথা বলেছে। এমনকি ভারতের প্রতিবাদী মুসলিমদের বিরুদ্ধে গোয়ান্দা তথ্য বিনিময়ের কথাও বলেছে সে।
মুসলিম গণহত্যাকারী মোদীর সাথে ভারতে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের চুক্তিও করেছে এই এমবিএস।
বর্বর ইসরাইলের সাথেও সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়া কৌশলে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এই ইহুদিবাদী এমবিএস। কথিত আছে, এমবিএস-এর মা এবং তাকে লালনপালনকারী নারী উভয়ই ইহুদি। ইহুদিদের প্রতি কোমলতা আর মুসলিমদের প্রতি কঠোরতাকে তাই তার স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য বলা যায়।
দখলদার ইসরাইলে সৌদি বিমান অবতরণের একদিন পর সৌদিতে অবতরণ করল ইসরাইলি বিমান।
ইসরাইলি গণমাধ্যম টাইমস অফ ইসরাইলে এই খবর নিশ্চিত করা হয়। খবরে বলা হয়, গতো ২৭ অক্টোবর ইসরাইলের একটি বিমান সৌদি আরবে অবতরণ করে।
সাম্প্রতিক সময়ে উম্মাহর উপর সবচেয়ে ভয়াবহ নির্যাতন হিসেবে মনে করা হয় উইঘুর মুসলিমদের উপর চালানো চীনা দমনপীড়নকে। চীনা সরকার দীর্ঘদিন ধরেি পূর্ব তুর্কিস্তানের লাখ লাখ মুসলিমকে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে রেখেছে। তাদের উপর চলছে অমানষিক নির্যাতন। মুক্ত মুসলিমদেরকেও চব্বিশ ঘণ্টা থাকতে হয় স্মার্ট ক্যামেরা ও পুলিশের নজরদারিতে।
এসব খবর সারাবিশ্বের মানবিক বোধ সম্পন্ন ব্যক্তিদের ব্যথিত করেছে। এমন পরিস্থিতিতেও আলে সৌদ সরকার পাকিস্তানের মতো কয়েকটি গাদ্দার দেশকে সাথে নিয়ে যৌথ বিবৃতিতে চীনের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে বলেছে যে – সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার চীনের রয়েছে।
সালমান এমনকি চীন সফর করে সেখানে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে এসেছে।
গাদ্দার এমবিএস’এর দালাল সৌদি পুলিশ সম্প্রতি চীনা নিপীড়নের বিরুদ্ধে শ্লোগান লেখা টি-শার্ট পড়ায় এক উইঘুর মুসলিমকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার হওয়া সেতিওয়ালদি আব্দুকাদির তার টি-শার্টে পূর্ব তুরকিস্তানে চীনা গণহত্যা ও দখলদারীত্ব শেষ হওয়ার জন্য দোয়া করার আবেদন জানিয়ে লিখা ছেপেছিলেন।
এই দোয়া চাওয়ার অপরাধেই তাকে ‘মাসজিদ আল হারাম’এর ভিতর থেকে গ্রেফতার করে জালিম সৌদি প্রশাসন। বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেলে পরে তাকে ‘এমন রাজনৈতিক স্পর্শকাতর লিখা যুক্ত টি-শার্ট না পড়ার’ শর্তে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এভাবেই দেশে দেশে ইসলাম ও নির্যাতিত উম্মাহর পক্ষে কথা বলার করণে মুসলিমদের কণ্ঠ রোধ করে আসছে সৌদির এমবিএস, আমিরাতের বিন যায়েদ এবং এদের মতো অপরাপর জালেম শাসককেরা। হকপন্থী উলামাগন তাই এই বিদেশি শক্তির দালালদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে উম্মাহ্*কে পরামর্শ দিয়ে আসছেন সবসময়।
তথ্যসূত্র :
——-
১। Saudi coalition used cluster bombs in 2,500 raids on Yemen: Houthis –
২। 2,300+ civilians killed in 6 months –
৩। UN Urges Yemen Ceasefire, Says 233,000 Killed in Six-Year War –
৪। Yemen crisis: 85,000 children ‘dead from malnutrition’ –
৫। crown-prince-of-saudi-arabia-announces-sharing-intelligence-on-terrorism –
৬। Saudi Arabia announces $100 billion investment in India –
৭। Saudi Arabia has fully normalised relations with Israel, only a huge ceremony remains-
৮। First direct flight from Israel lands in Saudi Arabia
৯। saudi arab defends china’s right to fight terrorism –
১০। saudi arabia defends letter backing chinas xinjiang policy – https://tinyurl.com/3ya6kurj
১১। pakistan saudi arabia drift apart china moves –
১২। Saudi Arabia strikes $10 billion China deal, talks de-radicalisation with Xi –
১৩। Saudi, China sign $28 billion worth of economic accords – SPA –
১৪। Saudi police arrested Uyghur Muslim, Setiwaldi Abdukadir in Masjid al-Haram –
Comment