আলহামদুলিল্লাহ, ভিডিওতে কিছু কৌশলগত অংশ এড করা হয়েছে, ভাইদের ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন। ২০০৯, সালে খুব সুক্ষ কৌশলে এদেশের দেশপ্রেমিক আর্মিদের পিল খানায় ডেকে এনে হত্যা করেছে ত্বাগুত হাসিনা। আর্মিদের, ভারত পন্থীরা নির্মমভাবে হত্যা করে, এমনকি আর্মিদের স্ত্রীদের ধর্ষণ করে, গনহারে হত্যা করে। আর ত্বাগুত হাসিনা তার দখল করা অফিসে বসে বসে শেষ মূহুর্তটুকু উপভোগ করে!!! কিন্তু বোকা আর্মিরা ত্বাগুত হাসিনার অর্ডারের অপেক্ষা করে সময় নষ্ট করে। আরে হাসিনাই তো তোদের হত্যা করতে একত্রিত করেছিলো। ইসলাম না মানলেও কিন্তু তোদের শান্তি নাই। হাসিনা তার পথের বাধা সরিয়ে দিয়েছে,এটা তারই প্লান। এদেশের আর্মিদের কি বেহাল দশা! তাদের ভাইদের গনহারে থার্ড লাইনে দাড় করিয়ে হত্যা করছে, আর তারা ত্বাগুত হাসিনার হুকুমের অপেক্ষায় বসে থাকে। এই আইনগুলো তো তাদের সুবিধার জন্যই করা। যদি খবর শোনার পর সঙ্গে সঙ্গে ১০টা ট্যাংক নিয়ে আর্মিরা এটাক করত তাহলে নামধারী বিডিআররা পালাতে বাধ্য হতো। এদেরকে ইন্ডিয়া বহু আগেই পরিকল্পনা করে বিডিয়ারে ঢুকিয়ে দিয়েছে! যাতে এদেশের আর্মিদের দূর্বল করে এদেশটাকে সহজেই দখল করতে পারে। আর তাই হয়েছে। এদেশে মানুষের অধিকারকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। জোরপূর্বকভাবে ত্বাগুত হাসিনা ক্ষমতার ঠিকে আছে,আর দেশের সর্বনাশ করে চলেছে। ব্যাংক খাতের কিজে করুণ দশা কিছুদিন পরে জনগন বুঝতে পারবে।
Announcement
Collapse
No announcement yet.
ভিডিও ট্রেইলার | লোন উলফ ম্যাগাজিন ┇ ইস্যু-২┇ লেটার টু দা ইনসাইডার
Collapse
This is a sticky topic.
X
X
-
ট্রেইলারটা যতদেখলাম যেন মন ভরেনা আবারো দেখি, আমার মনে হচ্ছে তাগুতদের আর কোনো রক্ষে নেই.. ট্রেইলারটিই যেন তাদের কলিজাকে খাবলে খাবলে খাচ্ছে... যেন এক অগ্নিস্ফুলিংগ যা তাদের ভিতর বাহিরকে জ্বালিয়ে দিচ্ছে...
ইনশা আল্লাহ ম্যাগাজিনটি.. যতজন পড়বে... আশাকরি ততজন লোন সৈনিক বাংলায়/হিন্দুস্তানে এক মহাবিপ্লব ঘটাবে.. যা আমাদের কে আবারো কুফুর শিরক ও বিদাতের পতন ঘটিয়ে খিলাফার আলো দেখাবে!
ইয়া আল্লাহ! আপনি এই ম্যাগাজিনকে কবুল করে নিন! এই মেগাজিনের পাঠকদেরকে ম্যাগাজিনটি বুঝার ও যথাযথ আমল করার তাওফিক দিন!
ইয়া আল্লাহ এই ম্যাগাজিনটি উম্মাতে মুলসিমার সকলের নিকট পৌছে দিন! সকলকে আপনি আপনার দ্বীনের উত্তম সৈনিক হিসেবে কবুল করে নিন!
ইয়া আল্লাহ আপনি উম্মাতে মুসলিমাকে জাগ্রত করে দিন! কাফির জালিম গোষ্ঠির জম দূত হিসেবে সকলকে কবুল করে নিন আমিন!
ইয়া আল্লাহ...! ম্যাগাজিনটিকে কাফিরদের হৃদয়ে এক পারমানবিক বোমায় রুপান্তর করে দিন! তাদের হৃদয়ে ভয় ঢেলে দিন! তাদেরকে মুজাহিদিনের হাতে অপদস্থ ও পরাস্ত করুন!
ইয়া আরহামুর রাহিমিন! আপনি এই ম্যাগজিনের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে কবুল করে নিন! তিনাদেরকে শাহাদাতের সুউচ্চ মর্যাদা দান করে চিরস্হায়ী সুউচ্চ জান্নাতে প্রানের নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গি করুন!
ইয়া আল্লাহ ম্যাগাজিনটিকে প্রস্তুতকারীদের আরো অধিক সফলতায় পৌঁছে দিন!
ইয়া আল্লাহ.. আপনি আমাদেরকে মাফ করে দিন! আমাদের বাড়াবাড়িগুলোকে মাফ করে দিন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন! আমাদের প্রতি দয়া করুন! ইয়া আল্লাহ আপনিই আমাদের অভিভাবক কাফির ও জালিম গোষ্ঠির বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন! আমিন! আমিন আমিন!হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।
Comment
-
আজ সেই ২৫শে ফেব্রুয়ারি !
১০/১১ বছর আগের সেই দিনটি আজও বেদনা বিধুর ...
প্রতিশোধ নিতে ৫ সেনা অফিসার এম পি তাপস কে (এখন মেয়র) হত্যা চেষ্টা করেছিলেন বটে, কিন্তু সফল হননি। আল্লাহ যেমন চেয়েছেন।
জানা যায়, উনাদের চাকরি গিয়েছিল, জেল হয়েছিল ৫ বছর ..... সবকিছু খুইয়ে নতুন করে বাঁচার চেষ্টা করছিলেন..। আল্লাহ উনাদের সহায় হোন। উনারা জিহাদ বুঝে থাকুন বা না থাকুন, কম পক্ষে তাগুতের আদেশ তো অমান্য করার ধৃষ্টতা টুকু দেখিয়েছিলেন! আর্মির পদ, পদবী, মর্যাদা বা ক্যারিয়ার এর তোয়াক্কা না করে, আল্লাহ প্রদত্ত ফিতরাতের ডাক শুনেছিলেন...... আজ উনারা যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন। সম্মান ও শান্তির সাথে থাকুন।"যতদিন পৃথিবীতে ফিতনা আছে, ততদিন জিহাদ প্রাসংগিক।
আর যুগে যুগে কিছু মানুষের ফিতরাতই হচ্ছে ফিতনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, তাঁদের কোন যুক্তির প্রয়োজন পড়ে না"
Comment
-
ভারত অস্থির হলে, ভারতের বিচ্ছিন্নবাদী এবং ভারতের মুসলিমদের বিশেষ করে আসামের মুসলিমদের বাংলাদেশের মুসলিমদের সাথে এক দাগে দেখা হবে। সেই মোটা দাগ অনুসরণ করে বিচ্ছিন্নতাবাদী, স্বাধীনতাকামীদের দমনের নামে ভারত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করবে এমন ধরে নেয়া স্বাভাবিক হবে, আল্লাহই উত্তম জানেন। আর তাই যদি হয়, ভারতের অনুপ্রবেশ শুধু মিলিটারি ইনভেশন হবে এমন সম্ভাবনা কম, বরং তারা এর আগে থেকেই চেষ্টা করবে এ দেশের উগ্র হিন্দু গোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র তুলে দিয়ে এদেশে অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে। এমনও হতে পারে এদেশে হিন্দুদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে অস্থির অবস্থা সৃষ্টি করা এবং এর ফলশ্রুতিতে যদি সরকার বাধ্য হয়ে কোন "আপাত দমন" চালায় তবে তা হিন্দু নির্যাতনের নাম দিয়ে এদেশ দখলের রাস্তা পরিষ্কার করা। যুদ্ধকালীন সময়ে এমন স্যাবোটাজ অস্বাভাবিক নয় বরং কালে কালে এমনই হয়ে এসেছে।
যখন এভাবে দেশ, দেশের জনগণ এবং অবধারিত ভাবে এ দেশের আর্মি এই যুদ্ধের সাথে সাথে আস্তে আস্তে জড়াতে থাকবে তখন এই আর্মিকেও কোন একটি পক্ষ অবশ্যই নিতে হবে। একই ভাবে যদি মালাউনরা এদেশের জনগনের উপরে অত্যাচার চালায় কিংবা দখল করে নেয়, (উপরে উল্লেখিত কারণগুলোর জন্য) তাহলে এমন সম্ভাবনা খুব বেশি যে, আর্মির মধ্যে থেকে একটি দল বিদ্রোহী হয়ে যাবে এবং তারা প্রতিরোধ গড়ার চেস্টা করবে ইনশা আল্লাহ।মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি
- Likes 12
Comment
-
আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
ভিডিও ট্রেইলারটি চমৎকার হয়েছে। যতই দেখি মন যেন ভরে না!
আল্লাহ তা‘আলা সংশ্লিষ্ট সকল ভাইকে উত্তম জাযা দান করুন। আমীন
আর যাদের জন্য ম্যাগাজিন তাদের মধ্য থেকে একদলের অন্তরকে আল্লাহ হেদায়েতের পথে ঘুরিয়ে দিন এবং তাদের থেকে দ্বীনের বাহিনীকে শক্তিশালী করুন। আমীন
হে আল্লাহ! তাগুতের বাহিনীতে অবস্থানরত যাকে যাকে আপনার কোনো না কোনো কারণে পছন্দ হয়, তাকে আপনি হেদায়েত দিয়ে মুজাহিদীনের কাতারকে শক্তিশালী করুন হে রব।
আপনার দ্বীনকে আপনি বিজয়ী করুন হে আমাদের রব।
হে আল্লাহ, আমাদের ভাইদেরকে ট্রেইলার এবং ম্যগাজিন ২টি তাগুতের বিভিন্ন বাহিনীর সোশাল মিডিয়া একাউন্টগুলোতে বেশি বেশি ছড়িয়ে দেয়ার তাওফিক দান করুন।
হে আল্লাহ। আপনি এই কাজটিকে বরকতময় করে তাগুত বাহিনীর ভেতরের সকল ভাইদের নিকট পৌছে দিন। যাদের অন্তরে এখনো ঈমান অবশিষ্ট আছে। আপনি তাদের একটি দলকে তাগুতের সেনাবাহিনীর বদলে আল্লাহর সেনাবাহিনীতে পরিণত করে দিন।
আল্লাহুম্মা আমীন...!‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
Comment
-
অনেক সংখ্যক মানুষ একত্রিত হয়ে পরামর্শ করে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর, সেই সিদ্ধান্তের পেছনে শুধুমাত্র ‘অনেক’ মানুষের সমর্থন থাকার কারনে সেটা নিজেদের জন্য পালনযোগ্য বা জায়েজ হয়ে যায়না। সেই সিদ্ধান্ত ঐ মানুষগুলোর বা ঐ দেশের বা ঐ অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক স্বার্থের কারণে পক্ষপাতদুষ্ট হতেই পারে, হবেই। তা কোনক্রমেই সর্বজনীন হবে না, হতে পারে না।
ধরুন এক দেশের সরকার কর্তৃক অপর কোন দেশকে আক্রমন করার সিদ্ধান্ত করা হল, যেখানে গুলি করে বা বোম্বিং করে মানুষ হত্যা করার মত বড় ব্যাপার রয়েছে। মনে করুন, পার্লামেন্টে (সংসদে) এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেল, অতঃপর তা এক্সিকিউট করার জন্য, সংসদ ও শাসক তার পালিত বাধ্য সেনাবাহিনীকে আদেশ দিয়ে দিল। এখন কি সেই বাহিনীতে যারা আছেন তাদের জন্য সেটা পালন করা ‘পবিত্রতম’ কর্তব্য হয়ে গেল? ঐ বাহিনীর ভূমিকা কি সরকার নামক মালিকের পোষা গুন্ডার মত হয়ে গেল না? একই সাথে এটাই বা কিভাবে সম্ভব যখন এই একই আদেশ অর্থাৎ জিহাদের আদেশ আল্লাহ দিয়ে থাকেন তখন তাতে বাধা দেয়া হয়! সরকার বা সংবিধান যদি যুদ্ধের আদেশ দেয় তবে “অবশ্য পালনীয়” হয়ে যায়, “পবিত্র কর্তব্য” হয়ে যায়, কিন্তু এই একই যুদ্ধের আদেশ যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে তখন হয়ে যায় জঙ্গিবাদ!
⇒ লেটার টু দ্যা ইনসাইডার"যতদিন পৃথিবীতে ফিতনা আছে, ততদিন জিহাদ প্রাসংগিক।
আর যুগে যুগে কিছু মানুষের ফিতরাতই হচ্ছে ফিতনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, তাঁদের কোন যুক্তির প্রয়োজন পড়ে না"
- Likes 8
Comment
-
InshaAllah
[মুহতারাম ভাই, ফোরামে এক শব্দের কমেন্ট করা নিষেধ। সামনে থেকে সতর্কতা কাম্য।]Last edited by Munshi Abdur Rahman; 03-11-2020, 06:39 PM.
- Likes 8
Comment
Comment