ফোরামের পক্ষ থেকে “আল্লাহর দিকে আহবান” টেলিগ্রাম গ্রুপের সকল সদস্যদেরকে জানাচ্ছি আন্তরিক মোবারকবাদ।
খুব অল্প সময়ের মধ্যেই টেলিগ্রাম জগতে গড়ে উঠেছিলো একটি গ্রুপ যারা নাম ছিলো “আল্লাহর দিকে আহবান”, ১৪/১৫জনকে নিয়ে শুরু হওয়ার পর গ্রুপটি অল্প দিনেই গাড়িয়েছিলো হাজারের উপরে আলহামদুলিল্লাহ, গ্রুপটির ইতিহাস আলহামদুলিল্লাহ অন্যরকম একটি ইতিহাস, প্রথমে গ্রুপটি করা হয়েছিলো প্রাইভেট গ্রুপ হিসেবে, যেখানে তেমন কাউকে রাখার খেয়াল ছিলোনা, পরবর্তিতে যখন দেখা গেলো গ্রুপটির মাধ্যমে ফায়দা হচ্ছে এবং এটিকে আ‘ম করতে পারলে আরো ফায়দা হবে, তখন মাশওয়ারাহক্রমে গ্রুপটিকে আ‘ম করা হয়, একপর্যায়ে গ্রুপটিকে অনুমোদিত চ্যানেলগুলোর লিস্টে নিয়ে আসা হয়, বাস্তবে অনুমোদন লিস্টে আনার পর থেকেই গ্রুপটিতে মেম্বার দিনদিন অনেক বেড়েছে।
মুজাহিদীনের অন্যান্য টেলিগ্রাম গ্রুপের চেয়ে এই গ্রুপটি ছিলো খুবই ব্যাতিক্রম, নিয়মকানুন ছিলো খুব বেশি কড়া, এবং কোন প্রকার লিংক বা ভাইরাসযুক্ত ফাইল যেন শেয়ার করতে না পারে সে জন্য কিছু বট সেট করা ছিলো।
অল্প সময়ের মধ্যেই শাম, আরাকান, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশের মুজাহিদীন ভাইরাও যুক্ত হয়েছিলো আমাদের গ্রুপে, তারাও আরবি, উর্দূ ও ইংলিশে গ্রুপে নিয়মিত পোস্ট করতো, এরই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হলো কয়েকটি বিদেশী মুজাহিদীন মিডিয়ার এডমিন, যারা সংবাদ, বার্তা ও মিডিয়া রিলিজগুলো গ্রুপে পোস্ট করতো, সর্বশেষ যুক্ত হয়েছিলো আস-সাহাব উপমহাদেশ ও হুররাস আদ-দ্বীন এর মিডিয়া -শাম আর-রিবাত।
গ্রুপের ইতিহাসে বেশ কিছু দূর্ঘটনাও ঘটেছিলো, টেলিগ্রাম জগতে কোন গ্রুপের উপর অন্যতম একটি হামলার সিস্টেম হলো কোন গ্রুপকে স্প্যাম করার চেষ্টা করা, আমাদের গ্রুপকে প্রায় সময়ই কিছু মানুষ নামের জানোওয়াররা নোংড়া নোংড়া ফটো ইত্যাদি পোস্ট করে গ্রুপের পরিবেশ নষ্ট ও স্প্যাম করতে চেয়েছিলো, কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তারা পূর্ণ সফলতায় পোঁছতে পারেনি, কয়েকবার প্রমাণিত হয়েছে যে, হামলা কারীরা শী‘য়া ছিলো, আল্লাহু আ‘লাম।
যখন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলোর উপর কিছু নাস্তিকদের বদনজর পড়েছিলো তখনও তারা আল্লাহর রহমতে আমাদের গ্রুপের কিছু করতে পারেনি।
একদিন দুপরের একটি মজার ঘটনা হলো, শুধু একটা ডড (.) নামের একটি টেলিগ্রাম আইডি থেকে “র*্যাব” এর পক্ষ থেকে স্বাগতম জানিয়ে বলেছে যে, এই গ্রুপটি কাউন্টার টেররিজম ইউনিট এর পর্যব্যক্ষণে রয়েছে, মেসেজটি দেখার পর হাসবো না কাঁদবো দিশা পাচ্ছিলাম না, তারা হয়ত ভেবেছিলো তাদের এইসব শুনে আমরা ভয়ে পলায়ন করবো!! তারা জানেনা যে, আমরা যেদিন থেকে জিহাদের নিয়ত করেছি, সেদিনই আমরা সকল ভয়কে জয় করে নিয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।
যাই হোক অল্পসময়ের মধ্যেই টেলিগ্রামে গড়ে উঠেছিলো আমাদের অনরকম একটা বন্ধন, যারা কোন তানজিমে শামিল ছিলোনা তারা এখানে এসে নিজেদের মনকে শান্তনা দিত ভাইদের সাথে কথা বলে, কিন্তু কিছু কিছু ভাইদের মধ্যে ধীরে ধীরে দেখা দিচ্ছিলো কিছু মন্দ প্রভাব, যার আলোচনা আমি এখানে করার প্রয়োজন/সমিচিন মনে করছিনা, তবে এতটুকু বলবো যে, অনেকেই সেখানে নিজেদের মূল্যবান সময়গুলোকে নষ্ট করতো, যা তারা অন্য কাজে দিলে দ্বীনের জন্য অনেক অনেক উপকার হত।
আল্লাহ যা করেন আসলে ভালোর জন্যই করে থাকেন, আমি বেশ কয়েকবার মনে মনে চেয়েছিলাম গ্রুপটি বাতিল করে দিতে কিন্তু গ্রুপটি অনেক বড় হওয়ায় নিজের ইচ্ছায় কিছু করতে চাচ্ছিলাম না, যাই হোক আল্লাহর ইচ্ছায় ফায়সালা আসলো যে, টেলিগ্রামে আমাদের কোন গ্রুপ থাকতে পারবেন না, কেউ কোন গ্রুপ বানিয়ে থাকলে ডিলেট করার জন্য বলা হয়েছে।
গতরাত ১২টার পর আমরা আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপটি ডিলেট করে দেই আলহামদুলিল্লাহ
গ্রুপটি ডিলেট করার আগে আমরা মাশওয়ারাহক্রমে একটি প্লান নিয়েছিলাম, তা হচ্ছে সকল মেম্বারকে অামাদের দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে অামন্ত্রণ জানানো, সকলকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছিলো, হয়ত অনেক অনেক ভাই ই দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করেছেন, গ্রুপে এমন অনেক মেম্বার ছিলো যাদেরকে আমরা ফেসবুক থেকে মানহায বুঝানোর পর টেলিগ্রামে এনেছিলাম, তারাও অনেকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করেছেন, গ্রুপে আমরা আল-ফিরদাউস এর পক্ষ থেকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করা, কমেন্ট ও পোস্ট করার বিষয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলাম, অনেকে হয়ত সেটি ডাউনলোড করে রেখে দিয়েছেন, আশাকরি তারাও ধীরে ধীরে ফোরামে চলে আসবেন ইনশাআল্লাহ
তাই এই ফোরামের সকল মেম্বারদের পক্ষ থেকে “আল্লাহর দিকে আহবান” টেলিগ্রাম গ্রাম গ্রুপ থেকে আসা নতুন-পুরাতন সকল মেম্বারদেরকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ, আপনাদের জন্য রইলো আমাদের অন্তর থেকে আন্তরিক দু‘আ।
অাল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে জান্নাতে আবার একত্রিত হওয়ার তাওফিক দান করুক আমীন।
সর্বপ্রথম আমার জন্য এর পর সকল ভাইদের জন্য একটি নসিহত,
আমরা এমন সব কাজে নিজেদের সময়গুলো ব্যায় করার চেষ্টা করবো, যার দ্বারা উম্মাহ বেশি উপক্রিত হয়, মযদান দ্রুত কায়েম হয়, এমন সব কাজে আমরা সময়গুলোকে অপচয় করবোনা যে কাজে সময় প্রচুর নষ্ট হয় কিন্তু উম্মাহর কোন ফায়দা হয়না, ময়দান কায়েমের সময় আরো দীর্ঘতর হয়, আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সময়গুলো সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তাওফিক দান করুক আমিন
খুব অল্প সময়ের মধ্যেই টেলিগ্রাম জগতে গড়ে উঠেছিলো একটি গ্রুপ যারা নাম ছিলো “আল্লাহর দিকে আহবান”, ১৪/১৫জনকে নিয়ে শুরু হওয়ার পর গ্রুপটি অল্প দিনেই গাড়িয়েছিলো হাজারের উপরে আলহামদুলিল্লাহ, গ্রুপটির ইতিহাস আলহামদুলিল্লাহ অন্যরকম একটি ইতিহাস, প্রথমে গ্রুপটি করা হয়েছিলো প্রাইভেট গ্রুপ হিসেবে, যেখানে তেমন কাউকে রাখার খেয়াল ছিলোনা, পরবর্তিতে যখন দেখা গেলো গ্রুপটির মাধ্যমে ফায়দা হচ্ছে এবং এটিকে আ‘ম করতে পারলে আরো ফায়দা হবে, তখন মাশওয়ারাহক্রমে গ্রুপটিকে আ‘ম করা হয়, একপর্যায়ে গ্রুপটিকে অনুমোদিত চ্যানেলগুলোর লিস্টে নিয়ে আসা হয়, বাস্তবে অনুমোদন লিস্টে আনার পর থেকেই গ্রুপটিতে মেম্বার দিনদিন অনেক বেড়েছে।
মুজাহিদীনের অন্যান্য টেলিগ্রাম গ্রুপের চেয়ে এই গ্রুপটি ছিলো খুবই ব্যাতিক্রম, নিয়মকানুন ছিলো খুব বেশি কড়া, এবং কোন প্রকার লিংক বা ভাইরাসযুক্ত ফাইল যেন শেয়ার করতে না পারে সে জন্য কিছু বট সেট করা ছিলো।
অল্প সময়ের মধ্যেই শাম, আরাকান, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশের মুজাহিদীন ভাইরাও যুক্ত হয়েছিলো আমাদের গ্রুপে, তারাও আরবি, উর্দূ ও ইংলিশে গ্রুপে নিয়মিত পোস্ট করতো, এরই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হলো কয়েকটি বিদেশী মুজাহিদীন মিডিয়ার এডমিন, যারা সংবাদ, বার্তা ও মিডিয়া রিলিজগুলো গ্রুপে পোস্ট করতো, সর্বশেষ যুক্ত হয়েছিলো আস-সাহাব উপমহাদেশ ও হুররাস আদ-দ্বীন এর মিডিয়া -শাম আর-রিবাত।
গ্রুপের ইতিহাসে বেশ কিছু দূর্ঘটনাও ঘটেছিলো, টেলিগ্রাম জগতে কোন গ্রুপের উপর অন্যতম একটি হামলার সিস্টেম হলো কোন গ্রুপকে স্প্যাম করার চেষ্টা করা, আমাদের গ্রুপকে প্রায় সময়ই কিছু মানুষ নামের জানোওয়াররা নোংড়া নোংড়া ফটো ইত্যাদি পোস্ট করে গ্রুপের পরিবেশ নষ্ট ও স্প্যাম করতে চেয়েছিলো, কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তারা পূর্ণ সফলতায় পোঁছতে পারেনি, কয়েকবার প্রমাণিত হয়েছে যে, হামলা কারীরা শী‘য়া ছিলো, আল্লাহু আ‘লাম।
যখন আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলোর উপর কিছু নাস্তিকদের বদনজর পড়েছিলো তখনও তারা আল্লাহর রহমতে আমাদের গ্রুপের কিছু করতে পারেনি।
একদিন দুপরের একটি মজার ঘটনা হলো, শুধু একটা ডড (.) নামের একটি টেলিগ্রাম আইডি থেকে “র*্যাব” এর পক্ষ থেকে স্বাগতম জানিয়ে বলেছে যে, এই গ্রুপটি কাউন্টার টেররিজম ইউনিট এর পর্যব্যক্ষণে রয়েছে, মেসেজটি দেখার পর হাসবো না কাঁদবো দিশা পাচ্ছিলাম না, তারা হয়ত ভেবেছিলো তাদের এইসব শুনে আমরা ভয়ে পলায়ন করবো!! তারা জানেনা যে, আমরা যেদিন থেকে জিহাদের নিয়ত করেছি, সেদিনই আমরা সকল ভয়কে জয় করে নিয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।
যাই হোক অল্পসময়ের মধ্যেই টেলিগ্রামে গড়ে উঠেছিলো আমাদের অনরকম একটা বন্ধন, যারা কোন তানজিমে শামিল ছিলোনা তারা এখানে এসে নিজেদের মনকে শান্তনা দিত ভাইদের সাথে কথা বলে, কিন্তু কিছু কিছু ভাইদের মধ্যে ধীরে ধীরে দেখা দিচ্ছিলো কিছু মন্দ প্রভাব, যার আলোচনা আমি এখানে করার প্রয়োজন/সমিচিন মনে করছিনা, তবে এতটুকু বলবো যে, অনেকেই সেখানে নিজেদের মূল্যবান সময়গুলোকে নষ্ট করতো, যা তারা অন্য কাজে দিলে দ্বীনের জন্য অনেক অনেক উপকার হত।
আল্লাহ যা করেন আসলে ভালোর জন্যই করে থাকেন, আমি বেশ কয়েকবার মনে মনে চেয়েছিলাম গ্রুপটি বাতিল করে দিতে কিন্তু গ্রুপটি অনেক বড় হওয়ায় নিজের ইচ্ছায় কিছু করতে চাচ্ছিলাম না, যাই হোক আল্লাহর ইচ্ছায় ফায়সালা আসলো যে, টেলিগ্রামে আমাদের কোন গ্রুপ থাকতে পারবেন না, কেউ কোন গ্রুপ বানিয়ে থাকলে ডিলেট করার জন্য বলা হয়েছে।
গতরাত ১২টার পর আমরা আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপটি ডিলেট করে দেই আলহামদুলিল্লাহ
গ্রুপটি ডিলেট করার আগে আমরা মাশওয়ারাহক্রমে একটি প্লান নিয়েছিলাম, তা হচ্ছে সকল মেম্বারকে অামাদের দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে অামন্ত্রণ জানানো, সকলকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছিলো, হয়ত অনেক অনেক ভাই ই দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করেছেন, গ্রুপে এমন অনেক মেম্বার ছিলো যাদেরকে আমরা ফেসবুক থেকে মানহায বুঝানোর পর টেলিগ্রামে এনেছিলাম, তারাও অনেকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করেছেন, গ্রুপে আমরা আল-ফিরদাউস এর পক্ষ থেকে দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে রেজিস্টার করা, কমেন্ট ও পোস্ট করার বিষয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলাম, অনেকে হয়ত সেটি ডাউনলোড করে রেখে দিয়েছেন, আশাকরি তারাও ধীরে ধীরে ফোরামে চলে আসবেন ইনশাআল্লাহ
তাই এই ফোরামের সকল মেম্বারদের পক্ষ থেকে “আল্লাহর দিকে আহবান” টেলিগ্রাম গ্রাম গ্রুপ থেকে আসা নতুন-পুরাতন সকল মেম্বারদেরকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ, আপনাদের জন্য রইলো আমাদের অন্তর থেকে আন্তরিক দু‘আ।
অাল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে জান্নাতে আবার একত্রিত হওয়ার তাওফিক দান করুক আমীন।
সর্বপ্রথম আমার জন্য এর পর সকল ভাইদের জন্য একটি নসিহত,
আমরা এমন সব কাজে নিজেদের সময়গুলো ব্যায় করার চেষ্টা করবো, যার দ্বারা উম্মাহ বেশি উপক্রিত হয়, মযদান দ্রুত কায়েম হয়, এমন সব কাজে আমরা সময়গুলোকে অপচয় করবোনা যে কাজে সময় প্রচুর নষ্ট হয় কিন্তু উম্মাহর কোন ফায়দা হয়না, ময়দান কায়েমের সময় আরো দীর্ঘতর হয়, আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সময়গুলো সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তাওফিক দান করুক আমিন
Comment