সকল ভাই-বোনের জন্ন্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়! মুমিন কখনো এক খাদে দুইবার পা দেয় না।

[Faizul]

আসসালামু আলাইকুম

সম্মানিত ভাই-বোনরা। আজ আমরা ডিজিটাল যুগের চরম উন্নয়নের যুগে বাস করছি। সবকিছুতেই আজ প্রযুক্তির ছোয়া। এতে যেমন জীবনে সস্তি এনেছে, তেমনি এনেছে বিপদ। আজ টিভি, ওয়েবকেম, ল্যাপটপ, রাস্তা-ঘাট কিংবা মার্কেট অথবা নিজেদের বাসা বাড়ীর সিসি ক্যামেরা আজ আমাদের জন্যে মরন ফাদ! বিশেষ করে যারা মুজাহিদ বা মিডিয়াতে কাজ করেন যে কোনো টেকনোলজি ব্যাবহার করে।

আপনারা হয়তো জানেন, উইকিলিকসের ফাস করে দেয়া তথ্যনুসারে টিভি, ওয়েবকেম, ল্যাপটপ, রাস্তা-ঘাট কিংবা মার্কেট অথবা নিজেদের বাসা বাড়ীর সিসি ক্যামেরা দিয়ে ক্রুসেডাররা আমাদের উপর নজরদারী করছে, মোবাইল অথবা ল্যাপটপের ওয়েবক্যাম দিয়ে তারা আমাদের প্রতিটি কাজের ভিডিও দেখছে অনলাইনে। আমাদের সকল ইনফরমেশন তারা নিয়ে নিচ্ছে। আমরা কোথায় যাই, কার সাথে বেশী কথা বলি, কখন কি করি, কোন অয়েব সাইটে ঢুকছি, কোন রাস্তা ইউজ করি ইত্যাদি ইত্যাদি....

তাহলে উপায় কি? সাবধান হওয়া এবং সেইসব মাধ্যম ইউজ করা যেগুলো আমাদের ডাটা সংরক্ষণ করে না বা নিয়ে নেয় না। কিছু উপায়-

১) গুগলের সকল সার্ভিস যেমন জিমেইল, গুগল ক্রম ব্রাউজার, গুগল ড্রাইভ, গুগল সার্চ ইত্যাদি সম্পুর্ন ব্যাবহার বন্ধ করা। পরিবর্তে duckduckgo সার্চ ইঞ্জিন ব্যাবহার করুন।

২) ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সাবধান। মুজাহিদ ভাইরা কোন রিয়েল ইনফরমেশন দিবেন না!

৩) ইনক্রিপ্টেড ইমেইল protonmail.com ব্যাবহার করুন। অন্য ইমেইল ব্যাবহার বন্ধ করুন।

৪) মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রাম, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাবহার বন্ধ করুন এবং signal.org এর সিগন্যাল অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

৫) ওয়েব ব্রাউজার Tor Project এর টর ব্রাউজার ব্যাবহার করুন। নরমাল ব্যাবহারের জন্ন্যে ফায়ারফক্স ব্যাবহার করতে পারেন কিন্তু গুগল ক্রম ব্যাবহার বন্ধ করুন।

৬) মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম অ্যাপল ব্যাবহার করুন। এন্ড্রয়েডে প্রাইভেসি বলে কিছুই নাই। আপনারা জানেন যেকোন অ্যাপ ইন্সটল করার সময় এন্ড্রয়েড আপনার কন্ট্রাক্ট, লোকেশন, মেসেজ, ম্যামোরি কার্ডে এক্সেস ইত্যাদিতে প্রবেশের অনুমতি নিয়ে নেয়। অনুমতি না দিলে অ্যাপ ইন্সটল করতে পারবেন না। তবে অ্যাপল অনেক দামী হওয়ায় আর কোন পথ নাই। e নামে একটি অপারেটিং সিস্টেম আসছে যারা কিনা প্রাইভেসি দিতে পারবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

৭) কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম। লিনাক্স ব্যাবহার করুন। উইন্ডোজ হচ্ছে মরনফাদ। সবচেয়ে ভাল কিউব অপারেটিং সিস্টেম cube.org ব্যাবহার করা তবে প্রব্লেম হচ্ছে এটি ব্যাবহার করা কঠিন। এটি ফ্রি তাই ট্রাই করতে পারেন।

নিশ্চয়ই আল্লাহই এইমাত্র নিরাপত্তা দানকারী। আল্লাহ আমাদের কে হেফাজত করুন। আমীন।

[কালো পতাকা]

মুজাহিদীনদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতাঃ

ক) আল্লাহ্* আপনাকে এক বিশেষ কণ্ঠ দিয়ে সৃষ্টি করেছে যা, আর কারও সাথে মিল নেই। তাই আপনি যতই মোবাইল পরিবর্তন করে কথা বলুন,ভয়েস বিশ্লেসন করে আপনি আগে কোন কথার সাথে মিলিয়ে আপনার পরিচয় ও বৃত্তান্ত জমা থাকলে সহজে বের করা সম্ভব। তাই মোবাইল থেকে সাবধান।

খ) নতুন মোবাইলগুলোতে আপনি না চাইলেও আপনার আশেপাশের কথা গুলো, মোবাইল কম্পানি/ অ্যাপস কোম্পানি অ্যাপসের মাধ্যমে শুনে ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল গুলোতে কোন অ্যাপস ইন্সটল করার আগে অনেকগুলো পারমিশান চায়, GPS লোকেশান, ফোনের কল রেকর্ডস, কল লিস্ট, মেসেজ ইত্যাদি। আপনি অ্যাপস ইন্সটল করলে এগুলো তারা অটোম্যাটিকালি নিয়ে নেয়। ধরুন আপনি কোন সেফ হউজে গুরুত্বপূর্ণ মিটিঙে আছেন আর আপনার মোবাইল আপনার পকেটে। তাহলে বলুন, আপনার ও আপনার ভাইদের অবস্থা কি হবে? আপনার একার জন্য সবাই চিহ্নিত হয়ে যাবেন।

গ) টাচ মোবাইল ফোনঃ কি আর বলব ! আমাদের মাদ্রাসার ছাত্রদের কাছেও টাচ ফোন থাকা মানে বিশাল ভাবের বিষয়, যার কাছে নেই সে অন্যদের ঈর্ষার চোখে দেখে। অথচ আপনারা অনেকেই জানেন হয়ত না যে, আজকাল ইন্টারনেটে ২ টাকা খরচ করে অশ্লীল, পর্ণো সিনেমা ডাউনলোড করে দেখা যায় যা আমাদের দেশের তরুণ ছেলেদেরকে এখন হিরোয়িন বা মদ-গাজার থেকেও বেশী টানে। আবার অজ-পাড়া গাঁ’য়ের মোবাইলের কম্পিউটারে গান ভরার দোকানের প্রধান কাজ হল এইসব অশ্লীল ভিডিও জোগাড় করে ১০/২০ টাকার বিনিময়ে যুবক ছেলেদের মোবাইলে তুলে দেওয়া যাতে বিয়ের আগে তার যৌবন বলতে কিছু অবশিষ্ট না থাকে। এইসব দেখার ফলেই ছেলে-মেয়েদের যিনা-ব্যভিচারের প্রবনতা আগের ১০০০ বছরের তুলনায় হঠাৎ করে আনেক আনেক গুন বেড়ে গেছে। আপনারা নিজে ও আপনাদের ছোটদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন। দুঃখিত আরেক প্রসঙ্গে চলে গেলাম। আল্লাহ্* যেন আমাদের এইসব দাজ্জালি ফিতনা থেকে বাচার তৌফিক দেন।

টাচ মোবাইলে টাচ অংশে আপনি যখন টাচ করেন সেখানকার সেন্সর সক্রিয় হয়ে মোবাইলের কেন্দ্রীয় অংশে সুংকেত পাঠায় অর্থাৎ টাচ অংশ ইনপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে। আপনি কি এখটুও খেয়াল করে দেখেছেন যে এই টাচ ফোন আপনার আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাফেরদের ডাটাবেসে পাঠিয়ে দিচ্ছে নাকি ??? ভাই, নতুন টাচ ফোন গুলোতে আপনার আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া খুবই সহজ কাজ। তাছাড়াও , ফোনের হোম বাটনকে সেন্সর হিসাবেও ব্যবহার করা হয়। ভেবে দেখুন, আপনি টাচ মোবাইল মোবাইল ব্যবহার করেন আর দ্বীনি কাজও করেন, আর আপনার মোবাইলের মাধ্যমে আপনার আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে সরকারের কম্পিউটারে কাছে থাকা ভোটার আইডি কার্ডের আঙুলের ছাপ মিলালে আপনার নাম, আব্বার নাম, ঠিকানা… … আশা করি আর বলা লাগবে না ! এসবই পেয়ে যাবে। তাহলে বুঝুন, দাজ্জালি ফিতনা শুধু আপনার ঘরের দরজায়ই না, হাতের মধ্যে ঢুকে বসে আছে। ভাই, সতর্ক হোন।



ঘ) আপনি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কখনো কি খেয়াল করেছেন কেউ আপনাকে দেখছে কি না ? আপনার সামনের ওয়েব-ক্যামের এক-চোখা দাজ্জাল আপনাকে ভিডিও করছে কিনা/ ছবি তুলছে কিনা মনে করেছন কখনও?

বড় বড় গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এমন সফটওয়্যার/ভাইরাস আছে যা আপনাকে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় ক্যামেরার লাইট বন্ধ থাকা শর্তেও ছবি তোলা/ ভিডিও করতে সক্ষম। এমনকি এভাবেই প্রতারকরা ওয়েব-ক্যামের দিয়ে আপনার গোপন কোন ভিডিও তুলে ব্ল্যাক-মেইল করতে পারে। এক্ষনি আপনার সামনের ঐ একচোখা দাজ্জাল শক্ত পর্দা দিয়ে ঢেকে দিন।

ঙ) মোবাইলে ১ টি সিমের সাথে ১ টি বিশেষ কোড IMEI থাকে যা আপনার মোবাইলে *#06# চাপলে পেয়ে যাবেন , ২ টি সিমেকে সনাক্ত করার জন্য ২ টি নম্বর থাকে। ঠিক তেমনি, কম্পিউটারের Wifi, Bluetooth, Ethernet , VirtualBox, Tunnel adapter, LAN adapter, Media Player –ইত্যাদির জন্য একটি করে বিশেষ কোড (Mac Address) থাকে, আমার IP পরিবর্তন করলেও এই কোডগুলো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের সাথে থাকে যা হার্ডওয়্যারে পরিবর্তন না করলে কখনো পরিবর্তন হয় না।

MS Windows কম্পিউটারের জন্য Command Prompt-এ যেয়ে ipconfig /all এই কমান্ডটি লিখে Enter button চাপলে আপনার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যারের Physical Address দেখতে পাবেন যা ২ ডিজিট করে মোট ৬ অংশে অর্থাৎ মোট ৬*২=১২ টি Hexadecimal ডিজিটে থাকে।

সুতরাং শুধু টর ব্যবহার করলেই যে আপনি নিরাপদ তা নয়, ব্রাউজার এর সাথে সংযুক্ত Add-ons/Extension গুলো, যেমন: Adobe Flash Player, Reader Add ons ভিডিও দেখার সময় বা বই পড়ার সময় আপনার আইডেনটিটি, হিস্ট্রি সব কোম্পানির কাছে পাঠিয়ে দেয়। তাই ব্রাউজারের যেসব Add-ons ভেতরের সাথে সংযুক্ত হয় সেসব ব্যবহার করা উচিত না।

বাংলাদেশে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সম্পর্কে আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
যেকোন দেশে বা নিরাপত্তা রক্ষাকারী (লঙ্ঘনকারী!) বাহিনীর জন্য গোয়েন্দাসংস্থাগুলো কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। এরা মূলত পর্দার আড়ালে থেকে কোন গোপন মিশন বাস্তবায়নে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। আমরা প্রকাশ্য বাহিনী সম্পর্কে যতটা ভীত বা সতর্ক থাকি, এদের সম্পর্কে অতটা ধারণা রাখিনা। ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ছাড়া কোন বাহিনীই সাফল্য লাভ করতে পারেনা , কারন এরা হচ্ছে একটি সংস্থার চোখ-কান।
বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে মূলতঃ তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
১। রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
২। পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
৩। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
-------------------------------
১। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)
২। ডিরেক্টরেট অব ফোরসেস ইন্টেলিজেন্স (DGFI)
বাংলাদেশের সবচেয়ে কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা হচ্ছে ডিজিএফআই। এর মধ্যে মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে CTIB( Counter Terrorism Intelligence Bureau) নামক শাখা। ধারণা করা হয় যে, মার্কিন অর্থায়নে এই শাখাটি খোলা হয়। নিশ্চিতভাবে অনুমান করা যায় যে, সি আই এ এবং ভারতীয় সংস্থা 'র' এর সহযোগিতায় সংস্থাটি নিয়োজিত।
পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
--------------------------------
১। ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (CID)
২। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (PBI)
৩। ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (DB)
৪। স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB)
৫। ইন্টেলিজেন্স উইং, র*্যাব
(১ ও ২ নং সংস্থা মূলত মামলা তদন্ত ও ৪ নং মূলত ভেরিফিকেশন করে থাকে। ৩ নং অর্থাৎ ডিবি ই পুলিশের মূল গোয়েন্দা বাহিনী। র*্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। সেই সাথে যুক্ত হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা "কাউণ্টার টেররিজম ইউনিট" ও SWAT (Special Weapon And Tactics) )
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
---------------------------------
১। সেনাবাহিনী - আর্মি সিকিউরিটি ইউনিট (ASU) ও ফিল্ড ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (FIU)
২। নৌবাহিনী - নেভাল ইন্টেলিজেন্স
৩। বিমান বাহিনী - এয়ার ইন্টেলিজেন্স
(সামরিক গোয়েন্দাবাহিনীগুলো মূলত নিজেদের সদস্যদের নিয়েই ব্যস্ত, অন্যদের ব্যাপারে তেমন মাথাব্যথা নাই)
ভবিষ্যতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন, নতুন কিছু জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন, সরাব উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সকল মুসলিমদের ও মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম গোপনীয় তৎপরতা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে। আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
We Are we Talked To K Couch Ur KI, [08.08.18 07:17]
[In reply to আবুল বারা। sf]
বাংলাদেশে তো কোন জিহাদী তানজিম নাই তাহলে কোথায় জিহাদ করবে।

সালাহ্ উদ্দিন আইয়ুবি, [08.08.18 07:17]
[In reply to We Are we Talked To K Couch Ur KI]
গ্রুপের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য:
একে অপরকে দ্বীনের কাজে সহায়তার মাধ্যমে আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি অর্জন করাই এই গ্রুপের লক্ষ্য ।
��গরুপে যে সকল বিষয়ে আলোচনা করা যাবে:
১/ এখানে আক্বীদা-মানহায সংক্রান্ত যেকোন প্রশ্ন করা যাবে এবং গ্রুপের প্রত্যেক মেম্বার এর উত্তর দিতে পারবেন; উত্তরগুলো বিবেচনা করে সঠিক হলে রাখা হবে আর ভুল হলে অবস্থা অনুযায়ী কখনো ভুল ধরিয়ে দিয়ে কেটে ফেলা হবে।
৩/উলামায়ে সু-দের বিভ্রান্তি ও তার জবাব এবং শাসকদের নতুন নতুন কুফুরির বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাবে। জবাব ছাড়া শুধু বিভ্রান্তিটা শেয়ার করা যাবেনা; জবাব খুব সংক্ষিপ্ত কথার মাধ্যমে হলেও সমস্যা নেই, আর অনর্থক গালাগালি বা কটাক্ষ করা যাবেনা। তাদের নিয়ে অতিরিক্ত সমালোচনা নিষেধ, বিভ্রান্তি নিরসনেই সীমাবদ্ধ থাকার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ।
৪/দুর্লভ ও উপকারী কিতাবাদি পিডিএফ করে বা নেট থেকে সংগ্রহ করে গ্রুপে আপলোড করে পোস্ট করা যেতে পারে; কেউ কোন কিতাব চাইলে সেটা গ্রুপে আপলোড দিয়ে তাকে দেওয়া যাবে।
৫/ উপকারী কোন আর্টিকেল নিজে লিখেও পোস্ট করতে পারবেন, তবে সেটা ৫ থেকে ৭ মিনিটে পড়ে শেষ করা যায় এমন হতে হবে। খুব বড় লেখা এখানে পোস্ট না করার অনুরোধ রইলো। তবে পিডিএফ করে আপলোড দিলে সমস্যা নেই।
৬/ বিশ্বব্যাপী কাফিরদের ষড়যন্ত্র ও ফেতনার ব্যাপারে তথ্যবহুল আলোচনা করা যেতে পারে।
৭/ঈমান এবং জিহাদীস্পৃহা বৃদ্ধিকারী পোস্ট করা যেতে পারে।
��যেসকল বিষয় এই গ্রুপে নিষিদ্ধ:
১/এখানে গোপনীয় বিষয় শেয়ার বা জিজ্ঞেস করা সম্পূর্ণ নিষেধ। (যেমন- কেউ কোন তানজিমের সাথীদের পরস্পর যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলাপ শুরু করে দিল অথবা আবেগের মুহূর্তে বলে ফেলল যে, আফগানিস্তান, কাশ্মীর যাওয়ার কোন পদ্ধতি আছে কি? আমি আফগানিস্তানে যেতে চাই, আমি তানজিমে শামিল হতে চাই ইত্যাদি ইত্যাদি)
মনে রাখবেন, শুধু অনলাইনেই পরিচিত কোন ব্যাক্তিকে কোন তানজিম নিজেদের দলে শামিল করবেনা, কেহ যদি আপনাকে তানজিমে শামিল করা বা হিজরতের ব্যবস্থা করার কথা দেয় তাহলে ধরে নিবেন ১০০% নিষ্চিত সে গোয়েন্দা বা নির্বোধ।
২/ আইটি বিষয়ে এই গ্রুপে আলোচনা করা নিষেধ।
৩/গ্রুপের মেম্বারগণ একে অপরকে প্রাইভেট মেসেজ করা সম্পূর্ণ নিষেধ, কেউ যদি অন্য কাউকে প্রাইভেট মেসেজ করে তাহলে তাকে কোন জবাব না দিয়েই আমাদের বুটে (@ahbanbot) প্রমাণসহ অবগত করবেন । এমনকি আমাদের এডমিন বা ক্রিয়েটার এডমিন আইডি থেকেও যদি কাউকে প্রাইভেট মেসেজ করা হয়, তাহলেও কোন জবাব না দিয়ে গ্রুপে অবগত করবেন ইনশাআল্লাহ। এর কারণ অনেক রয়েছে, যেমন-ধরে নিন (আল্লাহ হেফাযত করুক) কোন এডমিন ভাই গ্রেফতার হয়ে গেলো এবং এডমিন আইডিটা তাগুতরা পেয়ে গেলো, তখন তারা এটা দিয়ে কোন ধরণের অপচেষ্টা চালাতে পারে, তাই সকলে সর্বদাই সতর্ক থাকবেন।
৪/কে তানজিমের অন্তর্ভুক্ত আর কে তানজিমের অন্তর্ভুক্ত নয় গ্রুপে তা প্রকাশ করা সম্পূর্ণ নিষেধ, এখানে সবাই সমান এবং সকলেই আল্লাহর সাহায্যে দ্বীনের সাচ্চা মুজাহিদ হিসেবে গড়ে উঠতে চাই ।
৫/ব্যাক্তিগত পরিচয় প্রকাশ পায় এমন কোন তথ্য গ্রুপে প্রকাশ করা যাবেনা, যেমন-নিজের ছবি, পরিচিত কারো ছবি, রিয়েল ফোন নাম্বার, রিয়েল নাম্বার দিয়ে খোলা ইমেইল, নিজ টেলিগ্রাম আইডির নাম্বার, নিজের ঠিকানা এবং নিজের ভয়েস ইত্যাদি ইত্যাদি।
৬/গ্রুপে বড় স্টিকার দেওয়া নিষেধ। তবে অনুভূতি প্রকাশের ছোট EMOJI দেওয়া যেতে পারে।
৭/দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামের এডমিন কর্তিক অনুমোদিত চ্যানেলগুলো ব্যতীত অন্য কোন চ্যানেল/গ্রুপ এবং কোন চ্যানেলের পোস্ট এই গ্রুপে ফরওয়ার্ড করা যাবেনা। তবে, বিশ্বস্ত বিদেশী চ্যানেলগুলো শেয়ার করা যাবে।
�� গরুপের পক্ষ থেকে কিছু আয়োজন:
গ্রুপের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু (প্রতিযোগিতার) আয়োজন করা হবে, যাতে আমরা কিছু একটা শিখতে এবং জানতে পারি।
বি.দ্র.
এই গ্রুপে গোয়েন্দা, সি.আই.ডি-এর লোকেরাও থাকতে পারে, তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এবং নিরাপদে টেলিগ্রাম ব্যবহারে সেফারনেট (@safernetbot) এর সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
গ্রুপে আইএস(IS)-এর সদস্যও থাকতে পারে তাদের সকল ধরণের প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
আসুন উপরোক্ত নিয়মগুলো মানার মাধ্যমে আমরা এই গ্রুপটিকে নিরাপদ ও সুস্থভাবে তার লক্ষ্যপানে এগিয়ে নিয়ে যাই, আল্লাহ আমাদের সকলকে কবুল করে জান্নাতে একত্রিত করুক, আমিন।
“আল্লাহর দিকে আহবান” গ্রুপের ব্যাপারে আপনার কোন মাশওয়ারাহ, অভিযোগ থাকলে এবং কোন সহায়তার প্রয়োজন হলে এই বুটে মেসেজ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ

أبو تحسين, [08.08.18 08:16]
বাংলাদেশে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সম্পর্কে আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
যেকোন দেশে বা নিরাপত্তা রক্ষাকারী (লঙ্ঘনকারী!) বাহিনীর জন্য গোয়েন্দাসংস্থাগুলো কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। এরা মূলত পর্দার আড়ালে থেকে কোন গোপন মিশন বাস্তবায়নে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। আমরা প্রকাশ্য বাহিনী সম্পর্কে যতটা ভীত বা সতর্ক থাকি, এদের সম্পর্কে অতটা ধারণা রাখিনা। ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ছাড়া কোন বাহিনীই সাফল্য লাভ করতে পারেনা , কারন এরা হচ্ছে একটি সংস্থার চোখ-কান।
বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে মূলতঃ তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
১। রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
২। পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
৩। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
-------------------------------
১। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)
২। ডিরেক্টরেট অব ফোরসেস ইন্টেলিজেন্স (DGFI)
বাংলাদেশের সবচেয়ে কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা হচ্ছে ডিজিএফআই। এর মধ্যে মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে CTIB( Counter Terrorism Intelligence Bureau) নামক শাখা। ধারণা করা হয় যে, মার্কিন অর্থায়নে এই শাখাটি খোলা হয়। নিশ্চিতভাবে অনুমান করা যায় যে, সি আই এ এবং ভারতীয় সংস্থা 'র' এর সহযোগিতায় সংস্থাটি নিয়োজিত।
পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
--------------------------------
১। ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (CID)
২। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (PBI)
৩। ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (DB)
৪। স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB)
৫। ইন্টেলিজেন্স উইং, র*্যাব
(১ ও ২ নং সংস্থা মূলত মামলা তদন্ত ও ৪ নং মূলত ভেরিফিকেশন করে থাকে। ৩ নং অর্থাৎ ডিবি ই পুলিশের মূল গোয়েন্দা বাহিনী। র*্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। সেই সাথে যুক্ত হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা "কাউণ্টার টেররিজম ইউনিট" ও SWAT (Special Weapon And Tactics) )
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
---------------------------------
১। সেনাবাহিনী - আর্মি সিকিউরিটি ইউনিট (ASU) ও ফিল্ড ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (FIU)
২। নৌবাহিনী - নেভাল ইন্টেলিজেন্স
৩। বিমান বাহিনী - এয়ার ইন্টেলিজেন্স
(সামরিক গোয়েন্দাবাহিনীগুলো মূলত নিজেদের সদস্যদের নিয়েই ব্যস্ত, অন্যদের ব্যাপারে তেমন মাথাব্যথা নাই)
ভবিষ্যতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন, নতুন কিছু জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন, সরাব উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সকল মুসলিমদের ও মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম গোপনীয় তৎপরতা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে। আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।

[কালো পতাকা]

মুজাহিদীনদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতাঃ

ক) আল্লাহ্* আপনাকে এক বিশেষ কণ্ঠ দিয়ে সৃষ্টি করেছে যা, আর কারও সাথে মিল নেই। তাই আপনি যতই মোবাইল পরিবর্তন করে কথা বলুন,ভয়েস বিশ্লেসন করে আপনি আগে কোন কথার সাথে মিলিয়ে আপনার পরিচয় ও বৃত্তান্ত জমা থাকলে সহজে বের করা সম্ভব। তাই মোবাইল থেকে সাবধান।

খ) নতুন মোবাইলগুলোতে আপনি না চাইলেও আপনার আশেপাশের কথা গুলো, মোবাইল কম্পানি/ অ্যাপস কোম্পানি অ্যাপসের মাধ্যমে শুনে ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল গুলোতে কোন অ্যাপস ইন্সটল করার আগে অনেকগুলো পারমিশান চায়, GPS লোকেশান, ফোনের কল রেকর্ডস, কল লিস্ট, মেসেজ ইত্যাদি। আপনি অ্যাপস ইন্সটল করলে এগুলো তারা অটোম্যাটিকালি নিয়ে নেয়। ধরুন আপনি কোন সেফ হউজে গুরুত্বপূর্ণ মিটিঙে আছেন আর আপনার মোবাইল আপনার পকেটে। তাহলে বলুন, আপনার ও আপনার ভাইদের অবস্থা কি হবে? আপনার একার জন্য সবাই চিহ্নিত হয়ে যাবেন।

গ) টাচ মোবাইল ফোনঃ কি আর বলব ! আমাদের মাদ্রাসার ছাত্রদের কাছেও টাচ ফোন থাকা মানে বিশাল ভাবের বিষয়, যার কাছে নেই সে অন্যদের ঈর্ষার চোখে দেখে। অথচ আপনারা অনেকেই জানেন হয়ত না যে, আজকাল ইন্টারনেটে ২ টাকা খরচ করে অশ্লীল, পর্ণো সিনেমা ডাউনলোড করে দেখা যায় যা আমাদের দেশের তরুণ ছেলেদেরকে এখন হিরোয়িন বা মদ-গাজার থেকেও বেশী টানে। আবার অজ-পাড়া গাঁ’য়ের মোবাইলের কম্পিউটারে গান ভরার দোকানের প্রধান কাজ হল এইসব অশ্লীল ভিডিও জোগাড় করে ১০/২০ টাকার বিনিময়ে যুবক ছেলেদের মোবাইলে তুলে দেওয়া যাতে বিয়ের আগে তার যৌবন বলতে কিছু অবশিষ্ট না থাকে। এইসব দেখার ফলেই ছেলে-মেয়েদের যিনা-ব্যভিচারের প্রবনতা আগের ১০০০ বছরের তুলনায় হঠাৎ করে আনেক আনেক গুন বেড়ে গেছে। আপনারা নিজে ও আপনাদের ছোটদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন। দুঃখিত আরেক প্রসঙ্গে চলে গেলাম। আল্লাহ্* যেন আমাদের এইসব দাজ্জালি ফিতনা থেকে বাচার তৌফিক দেন।

টাচ মোবাইলে টাচ অংশে আপনি যখন টাচ করেন সেখানকার সেন্সর সক্রিয় হয়ে মোবাইলের কেন্দ্রীয় অংশে সুংকেত পাঠায় অর্থাৎ টাচ অংশ ইনপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে। আপনি কি এখটুও খেয়াল করে দেখেছেন যে এই টাচ ফোন আপনার আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাফেরদের ডাটাবেসে পাঠিয়ে দিচ্ছে নাকি ??? ভাই, নতুন টাচ ফোন গুলোতে আপনার আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া খুবই সহজ কাজ। তাছাড়াও , ফোনের হোম বাটনকে সেন্সর হিসাবেও ব্যবহার করা হয়। ভেবে দেখুন, আপনি টাচ মোবাইল মোবাইল ব্যবহার করেন আর দ্বীনি কাজও করেন, আর আপনার মোবাইলের মাধ্যমে আপনার আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে সরকারের কম্পিউটারে কাছে থাকা ভোটার আইডি কার্ডের আঙুলের ছাপ মিলালে আপনার নাম, আব্বার নাম, ঠিকানা… … আশা করি আর বলা লাগবে না ! এসবই পেয়ে যাবে। তাহলে বুঝুন, দাজ্জালি ফিতনা শুধু আপনার ঘরের দরজায়ই না, হাতের মধ্যে ঢুকে বসে আছে। ভাই, সতর্ক হোন।



ঘ) আপনি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কখনো কি খেয়াল করেছেন কেউ আপনাকে দেখছে কি না ? আপনার সামনের ওয়েব-ক্যামের এক-চোখা দাজ্জাল আপনাকে ভিডিও করছে কিনা/ ছবি তুলছে কিনা মনে করেছন কখনও?

বড় বড় গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এমন সফটওয়্যার/ভাইরাস আছে যা আপনাকে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় ক্যামেরার লাইট বন্ধ থাকা শর্তেও ছবি তোলা/ ভিডিও করতে সক্ষম। এমনকি এভাবেই প্রতারকরা ওয়েব-ক্যামের দিয়ে আপনার গোপন কোন ভিডিও তুলে ব্ল্যাক-মেইল করতে পারে। এক্ষনি আপনার সামনের ঐ একচোখা দাজ্জাল শক্ত পর্দা দিয়ে ঢেকে দিন।

ঙ) মোবাইলে ১ টি সিমের সাথে ১ টি বিশেষ কোড IMEI থাকে যা আপনার মোবাইলে *#06# চাপলে পেয়ে যাবেন , ২ টি সিমেকে সনাক্ত করার জন্য ২ টি নম্বর থাকে। ঠিক তেমনি, কম্পিউটারের Wifi, Bluetooth, Ethernet , VirtualBox, Tunnel adapter, LAN adapter, Media Player –ইত্যাদির জন্য একটি করে বিশেষ কোড (Mac Address) থাকে, আমার IP পরিবর্তন করলেও এই কোডগুলো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের সাথে থাকে যা হার্ডওয়্যারে পরিবর্তন না করলে কখনো পরিবর্তন হয় না।

MS Windows কম্পিউটারের জন্য Command Prompt-এ যেয়ে ipconfig /all এই কমান্ডটি লিখে Enter button চাপলে আপনার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যারের Physical Address দেখতে পাবেন যা ২ ডিজিট করে মোট ৬ অংশে অর্থাৎ মোট ৬*২=১২ টি Hexadecimal ডিজিটে থাকে।

সুতরাং শুধু টর ব্যবহার করলেই যে আপনি নিরাপদ তা নয়, ব্রাউজার এর সাথে সংযুক্ত Add-ons/Extension গুলো, যেমন: Adobe Flash Player, Reader Add ons ভিডিও দেখার সময় বা বই পড়ার সময় আপনার আইডেনটিটি, হিস্ট্রি সব কোম্পানির কাছে পাঠিয়ে দেয়। তাই ব্রাউজারের যেসব Add-ons ভেতরের সাথে সংযুক্ত হয় সেসব ব্যবহার করা উচিত না।

বাংলাদেশে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সম্পর্কে আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
যেকোন দেশে বা নিরাপত্তা রক্ষাকারী (লঙ্ঘনকারী!) বাহিনীর জন্য গোয়েন্দাসংস্থাগুলো কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। এরা মূলত পর্দার আড়ালে থেকে কোন গোপন মিশন বাস্তবায়নে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। আমরা প্রকাশ্য বাহিনী সম্পর্কে যতটা ভীত বা সতর্ক থাকি, এদের সম্পর্কে অতটা ধারণা রাখিনা। ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ছাড়া কোন বাহিনীই সাফল্য লাভ করতে পারেনা , কারন এরা হচ্ছে একটি সংস্থার চোখ-কান।
বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে মূলতঃ তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
১। রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
২। পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
৩। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
-------------------------------
১। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)
২। ডিরেক্টরেট অব ফোরসেস ইন্টেলিজেন্স (DGFI)
বাংলাদেশের সবচেয়ে কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা হচ্ছে ডিজিএফআই। এর মধ্যে মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে CTIB( Counter Terrorism Intelligence Bureau) নামক শাখা। ধারণা করা হয় যে, মার্কিন অর্থায়নে এই শাখাটি খোলা হয়। নিশ্চিতভাবে অনুমান করা যায় যে, সি আই এ এবং ভারতীয় সংস্থা 'র' এর সহযোগিতায় সংস্থাটি নিয়োজিত।
পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
--------------------------------
১। ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (CID)
২। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (PBI)
৩। ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (DB)
৪। স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB)
৫। ইন্টেলিজেন্স উইং, র*্যাব
(১ ও ২ নং সংস্থা মূলত মামলা তদন্ত ও ৪ নং মূলত ভেরিফিকেশন করে থাকে। ৩ নং অর্থাৎ ডিবি ই পুলিশের মূল গোয়েন্দা বাহিনী। র*্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। সেই সাথে যুক্ত হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা "কাউণ্টার টেররিজম ইউনিট" ও SWAT (Special Weapon And Tactics) )
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
---------------------------------
১। সেনাবাহিনী - আর্মি সিকিউরিটি ইউনিট (ASU) ও ফিল্ড ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (FIU)
২। নৌবাহিনী - নেভাল ইন্টেলিজেন্স
৩। বিমান বাহিনী - এয়ার ইন্টেলিজেন্স
(সামরিক গোয়েন্দাবাহিনীগুলো মূলত নিজেদের সদস্যদের নিয়েই ব্যস্ত, অন্যদের ব্যাপারে তেমন মাথাব্যথা নাই)
ভবিষ্যতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন, নতুন কিছু জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন, সরাব উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সকল মুসলিমদের ও মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম গোপনীয় তৎপরতা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে। আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
We Are we Talked To K Couch Ur KI, [08.08.18 07:17]
[In reply to আবুল বারা। sf]
বাংলাদেশে তো কোন জিহাদী তানজিম নাই তাহলে কোথায় জিহাদ করবে।

সালাহ্ উদ্দিন আইয়ুবি, [08.08.18 07:17]
[In reply to We Are we Talked To K Couch Ur KI]
গ্রুপের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য:
একে অপরকে দ্বীনের কাজে সহায়তার মাধ্যমে আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি অর্জন করাই এই গ্রুপের লক্ষ্য ।
🔸গরুপে যে সকল বিষয়ে আলোচনা করা যাবে:
১/ এখানে আক্বীদা-মানহায সংক্রান্ত যেকোন প্রশ্ন করা যাবে এবং গ্রুপের প্রত্যেক মেম্বার এর উত্তর দিতে পারবেন; উত্তরগুলো বিবেচনা করে সঠিক হলে রাখা হবে আর ভুল হলে অবস্থা অনুযায়ী কখনো ভুল ধরিয়ে দিয়ে কেটে ফেলা হবে।
৩/উলামায়ে সু-দের বিভ্রান্তি ও তার জবাব এবং শাসকদের নতুন নতুন কুফুরির বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাবে। জবাব ছাড়া শুধু বিভ্রান্তিটা শেয়ার করা যাবেনা; জবাব খুব সংক্ষিপ্ত কথার মাধ্যমে হলেও সমস্যা নেই, আর অনর্থক গালাগালি বা কটাক্ষ করা যাবেনা। তাদের নিয়ে অতিরিক্ত সমালোচনা নিষেধ, বিভ্রান্তি নিরসনেই সীমাবদ্ধ থাকার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ।
৪/দুর্লভ ও উপকারী কিতাবাদি পিডিএফ করে বা নেট থেকে সংগ্রহ করে গ্রুপে আপলোড করে পোস্ট করা যেতে পারে; কেউ কোন কিতাব চাইলে সেটা গ্রুপে আপলোড দিয়ে তাকে দেওয়া যাবে।
৫/ উপকারী কোন আর্টিকেল নিজে লিখেও পোস্ট করতে পারবেন, তবে সেটা ৫ থেকে ৭ মিনিটে পড়ে শেষ করা যায় এমন হতে হবে। খুব বড় লেখা এখানে পোস্ট না করার অনুরোধ রইলো। তবে পিডিএফ করে আপলোড দিলে সমস্যা নেই।
৬/ বিশ্বব্যাপী কাফিরদের ষড়যন্ত্র ও ফেতনার ব্যাপারে তথ্যবহুল আলোচনা করা যেতে পারে।
৭/ঈমান এবং জিহাদীস্পৃহা বৃদ্ধিকারী পোস্ট করা যেতে পারে।
🔸যেসকল বিষয় এই গ্রুপে নিষিদ্ধ:
১/এখানে গোপনীয় বিষয় শেয়ার বা জিজ্ঞেস করা সম্পূর্ণ নিষেধ। (যেমন- কেউ কোন তানজিমের সাথীদের পরস্পর যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলাপ শুরু করে দিল অথবা আবেগের মুহূর্তে বলে ফেলল যে, আফগানিস্তান, কাশ্মীর যাওয়ার কোন পদ্ধতি আছে কি? আমি আফগানিস্তানে যেতে চাই, আমি তানজিমে শামিল হতে চাই ইত্যাদি ইত্যাদি)
মনে রাখবেন, শুধু অনলাইনেই পরিচিত কোন ব্যাক্তিকে কোন তানজিম নিজেদের দলে শামিল করবেনা, কেহ যদি আপনাকে তানজিমে শামিল করা বা হিজরতের ব্যবস্থা করার কথা দেয় তাহলে ধরে নিবেন ১০০% নিষ্চিত সে গোয়েন্দা বা নির্বোধ।
২/ আইটি বিষয়ে এই গ্রুপে আলোচনা করা নিষেধ।
৩/গ্রুপের মেম্বারগণ একে অপরকে প্রাইভেট মেসেজ করা সম্পূর্ণ নিষেধ, কেউ যদি অন্য কাউকে প্রাইভেট মেসেজ করে তাহলে তাকে কোন জবাব না দিয়েই আমাদের বুটে (@ahbanbot) প্রমাণসহ অবগত করবেন । এমনকি আমাদের এডমিন বা ক্রিয়েটার এডমিন আইডি থেকেও যদি কাউকে প্রাইভেট মেসেজ করা হয়, তাহলেও কোন জবাব না দিয়ে গ্রুপে অবগত করবেন ইনশাআল্লাহ। এর কারণ অনেক রয়েছে, যেমন-ধরে নিন (আল্লাহ হেফাযত করুক) কোন এডমিন ভাই গ্রেফতার হয়ে গেলো এবং এডমিন আইডিটা তাগুতরা পেয়ে গেলো, তখন তারা এটা দিয়ে কোন ধরণের অপচেষ্টা চালাতে পারে, তাই সকলে সর্বদাই সতর্ক থাকবেন।
৪/কে তানজিমের অন্তর্ভুক্ত আর কে তানজিমের অন্তর্ভুক্ত নয় গ্রুপে তা প্রকাশ করা সম্পূর্ণ নিষেধ, এখানে সবাই সমান এবং সকলেই আল্লাহর সাহায্যে দ্বীনের সাচ্চা মুজাহিদ হিসেবে গড়ে উঠতে চাই ।
৫/ব্যাক্তিগত পরিচয় প্রকাশ পায় এমন কোন তথ্য গ্রুপে প্রকাশ করা যাবেনা, যেমন-নিজের ছবি, পরিচিত কারো ছবি, রিয়েল ফোন নাম্বার, রিয়েল নাম্বার দিয়ে খোলা ইমেইল, নিজ টেলিগ্রাম আইডির নাম্বার, নিজের ঠিকানা এবং নিজের ভয়েস ইত্যাদি ইত্যাদি।
৬/গ্রুপে বড় স্টিকার দেওয়া নিষেধ। তবে অনুভূতি প্রকাশের ছোট EMOJI দেওয়া যেতে পারে।
৭/দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামের এডমিন কর্তিক অনুমোদিত চ্যানেলগুলো ব্যতীত অন্য কোন চ্যানেল/গ্রুপ এবং কোন চ্যানেলের পোস্ট এই গ্রুপে ফরওয়ার্ড করা যাবেনা। তবে, বিশ্বস্ত বিদেশী চ্যানেলগুলো শেয়ার করা যাবে।
🔸 গরুপের পক্ষ থেকে কিছু আয়োজন:
গ্রুপের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝে কিছু (প্রতিযোগিতার) আয়োজন করা হবে, যাতে আমরা কিছু একটা শিখতে এবং জানতে পারি।
বি.দ্র.
এই গ্রুপে গোয়েন্দা, সি.আই.ডি-এর লোকেরাও থাকতে পারে, তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এবং নিরাপদে টেলিগ্রাম ব্যবহারে সেফারনেট (@safernetbot) এর সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
গ্রুপে আইএস(IS)-এর সদস্যও থাকতে পারে তাদের সকল ধরণের প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
আসুন উপরোক্ত নিয়মগুলো মানার মাধ্যমে আমরা এই গ্রুপটিকে নিরাপদ ও সুস্থভাবে তার লক্ষ্যপানে এগিয়ে নিয়ে যাই, আল্লাহ আমাদের সকলকে কবুল করে জান্নাতে একত্রিত করুক, আমিন।
“আল্লাহর দিকে আহবান” গ্রুপের ব্যাপারে আপনার কোন মাশওয়ারাহ, অভিযোগ থাকলে এবং কোন সহায়তার প্রয়োজন হলে এই বুটে মেসেজ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ

أبو تحسين, [08.08.18 08:16]
বাংলাদেশে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সম্পর্কে আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
যেকোন দেশে বা নিরাপত্তা রক্ষাকারী (লঙ্ঘনকারী!) বাহিনীর জন্য গোয়েন্দাসংস্থাগুলো কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। এরা মূলত পর্দার আড়ালে থেকে কোন গোপন মিশন বাস্তবায়নে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। আমরা প্রকাশ্য বাহিনী সম্পর্কে যতটা ভীত বা সতর্ক থাকি, এদের সম্পর্কে অতটা ধারণা রাখিনা। ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ছাড়া কোন বাহিনীই সাফল্য লাভ করতে পারেনা , কারন এরা হচ্ছে একটি সংস্থার চোখ-কান।
বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে মূলতঃ তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
১। রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
২। পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
৩। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
রাস্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা
-------------------------------
১। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)
২। ডিরেক্টরেট অব ফোরসেস ইন্টেলিজেন্স (DGFI)
বাংলাদেশের সবচেয়ে কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা হচ্ছে ডিজিএফআই। এর মধ্যে মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে CTIB( Counter Terrorism Intelligence Bureau) নামক শাখা। ধারণা করা হয় যে, মার্কিন অর্থায়নে এই শাখাটি খোলা হয়। নিশ্চিতভাবে অনুমান করা যায় যে, সি আই এ এবং ভারতীয় সংস্থা 'র' এর সহযোগিতায় সংস্থাটি নিয়োজিত।
পুলিশি গোয়েন্দা সংস্থা
--------------------------------
১। ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (CID)
২। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (PBI)
৩। ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (DB)
৪। স্পেশাল ব্রাঞ্চ (SB)
৫। ইন্টেলিজেন্স উইং, র*্যাব
(১ ও ২ নং সংস্থা মূলত মামলা তদন্ত ও ৪ নং মূলত ভেরিফিকেশন করে থাকে। ৩ নং অর্থাৎ ডিবি ই পুলিশের মূল গোয়েন্দা বাহিনী। র*্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। সেই সাথে যুক্ত হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা "কাউণ্টার টেররিজম ইউনিট" ও SWAT (Special Weapon And Tactics) )
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা
---------------------------------
১। সেনাবাহিনী - আর্মি সিকিউরিটি ইউনিট (ASU) ও ফিল্ড ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (FIU)
২। নৌবাহিনী - নেভাল ইন্টেলিজেন্স
৩। বিমান বাহিনী - এয়ার ইন্টেলিজেন্স
(সামরিক গোয়েন্দাবাহিনীগুলো মূলত নিজেদের সদস্যদের নিয়েই ব্যস্ত, অন্যদের ব্যাপারে তেমন মাথাব্যথা নাই)
ভবিষ্যতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন, নতুন কিছু জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন, সরাব উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সকল মুসলিমদের ও মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।
পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম এর নামে জিহাদ বিরোধী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে পুলিশের ইন্টেলিজেন্স উইং ও কাউন্টার টেরোরিজম গোপনীয় তৎপরতা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে। আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদীনদের কুফফারদের হাত থেকে হেফাযত করুন, আমীন।

[Fahim Abrar]

ইনক্রিপ্টেড ইমেইল হিসেবে tutanota.com কেমন? জানালে উপকৃত হতাম।

[Faizul]

ইনক্রিপ্টেড ইমেইল হিসেবে tutanota.com কেমন? জানালে উপকৃত হতাম।

Tunanota ও ব্যাবহার করতে পারেন। এটি জার্মান বেসড। তবে, protonmail ইউজ করায় ভালো।

সার্চ ইঞ্জিনঃ duckduckgo.co
অপারেটিং সিস্টেমঃ কিউব (cube.org)। ইনশাল্লাহ কিউব নিয়ে ডিটেইলস একটা পোস্টে আলাপ করবো।
ব্রাওজারঃ টর ব্রাউজার

গুগলের সব সার্ভিস ব্যাবহার বন্ধ করুন।

[bokhtiar]

প্রিয় আখি,আমরা তো এন্ড্রয়েডের কাছে অসহায়!! প্রিয় আখি,আমাদের জন্য নিরাপত্তা বিষয়ক একটি গাইড লাইন দিন। গুগলের কী কী প্রোডাক্ট আছে আমাদের জানান!আমরা অনেকেই সস্তাতে কথা বলার জন্য ইমু ইউস করি,আমাদের অনেক দ্বীনী ভাইয়েরাও করে, কিন্তু কথা হচ্ছে ইমু অনেক কিছু পার্মিশ্ন চাই। তাদের শর্তমত হলেই তাকে কথা বলার সুযোগ দেয়। ইমু ইউস না করাই ভালো। টাকা বাচানোর জন্য বাঙ্গালিরা ইমু ইউস করে, আর সে তাদের সব ডাটা হাতিয়ে নিচ্ছে!!!

[Faizul]

প্রিয় আখি,আমরা তো এন্ড্রয়েডের কাছে অসহায়!! প্রিয় আখি,আমাদের জন্য নিরাপত্তা বিষয়ক একটি গাইড লাইন দিন।

প্রিয় আখি! আমরা সবাই অসহায় এন্ড্রয়েডের ব্যাপারে। অ্যাপল পারলে ইউজ করতে পারেন। আর নতুন মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ই আসছে। কিছু ফোন এই অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে। আশা করা যায় দ্রুত সব মোবাইলে কাজ হবে এমন আপডেট তারা নিয়ে আসবে। সাইট লিঙ্ক https://e.foundation

গুগলের কী কী প্রোডাক্ট আছে আমাদের জানান!

জিমেইল, গুগল ক্রম ব্রাউজার, গুগল ড্রাইভ, গুগল সার্চ ইত্যাদি

আমরা অনেকেই সস্তাতে কথা বলার জন্য ইমু ইউস করি,আমাদের অনেক দ্বীনী ভাইয়েরাও করে, কিন্তু কথা হচ্ছে ইমু অনেক কিছু পার্মিশন চায়। তাদের শর্তমত হলেই তাকে কথা বলার সুযোগ দেয়

ভাই, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক মেসেঞ্জার, লাইন ইত্যাদি অ্যাপগুলো সবাইই ইউজ করে এবং এগুলোর ব্যাকডোর মানে আমেরিকান CIA, FBI এর কাছে সব একাউন্টে গোপনে ঢোকার পথ আছে। আপনারা এগুলো ব্যাবহার বন্ধ করুন! আপনারা সিগন্যাল অ্যাপ ব্যাবহার করতে পারেন। এমনি এডওয়ার্ড স্নোডেন ও এই অ্যাপ ব্যাবহার করে এবং সবাই উৎসাহিত করে। অ্যাপটির সাইট লিঙ্ক https://www.signal.org/