সম্প্রতি মালির অগোসাগোতে মুসলিম ফুলানী গোত্রের উপর পরিচালিত নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে JNIM এর বিবৃতি!
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20601
সমস্ত প্রসংশা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের। যিনি তাঁর পবিত্র কালামে বলেছেন: যুদ্ধের অনুমতি দেওয়া হল তাদেরকে, যাদের সঙ্গে কাফেররা যুদ্ধ করে। কারণ, তাদের প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে, আল্লাহ তাঁদেরকে সাহায্য করতে অবশ্যই সক্ষম।
যাদেরকে তাঁদের ঘরবাড়ি থেকে বহিস্কার করা হয়েছে শুধু এই অপরাধে যে, তারা বলে আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ। আল্লাহ যদি মানব জাতির এক দলকে অপর দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তবে খ্রীস্টানদের নির্জন গির্জা, এবাদতখানা, ইহুদীদের উপাসনালয় এবং মসজিদসমূহ বিধ্বস্ত হয়ে যেত, যেগুলোতে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁদেরকে সাহায্য করবেন যারা আল্লাহ তায়ালাকে সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী শক্তিধর।
তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে শক্তি-সামর্থ্য দান করলে তাঁরা নামাজ কায়েম করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করবে। প্রত্যেক কর্মের ফলাফল আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছাধীন।
সূরা হাজ্জ:৩৯-৪১।
দরূদ ও সালাম মহান রাসূল এর উপর যিনি সত্য ও তরবারী সহকারে গোটা মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে প্রেরিত হয়েছেন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: গোটা মুসলিম জাতি একটি দেহের ন্যায়, যদি চোখে কোনো সমস্যা হয় তবে গোটা দেহে তা অনুভূত হয়। যদি মাথায় ব্যাথা হয় তবে গোটা শরীর ব্যাথা অনুভব করে; মুসলিম।
অতঃপর,
নিউজিল্যান্ড মসজিদে গণহত্যার মাত্র কিছুদিন পরেই গোটা বিশ্ব আরেকটি গণহত্যার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে। যা ছিল এর চাইতেও ভয়াবহ ও নৃশংস।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উভয় গণহত্যার শিকার হওয়া জাতিটি হচ্ছে নিরস্ত্র, মজলুম মু’মিন মুসলিম জাতি।
গত ১৬ই রজব ১৪৪০ হিজরী / ২৩শে মার্চ ২০১৯ ঈসায়ী রোজ শনিবার, মালির মুপটিতে বানকাস শহরের নিকটে অবস্থিত অগোসাগো ও ওয়েলিঙ্গা গ্রামে ফুলানী গোত্রের নিরীহ মুসলিম জনগণের উপর ক্রুসেডার ফ্রান্স সমর্থিত পাগান ডনজো মিলিশিয়া বাহিনী এক ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত করেছে। যাতে প্রায় দুইশত মুসলিম নিহত হয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে ধৈর্যধারণের তাওফীক দান করুন।
মুসলিম বিদ্বেষী এই মিলিশিয়া গ্রুপ সেখানে কয়েক ঘন্টাব্যাপী গণহত্যা চালিয়েছে, এবং সেখানকার বয়োবৃদ্ধ, দুগ্ধপায়ী শিশু, নারী, এমনকি গর্ভবতী মহিলাদের উপর বহু ধরনের নির্যাতনের অনুশীলন করেছে।
এবং অবশেষে মুসলিমদের জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করেছে।
ফান্সের তাবেদার মালির সরকারী বাহিনী এই হত্যাকান্ডের দীর্ঘ ১২ ঘন্টা পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়, যদিও তাদের ঘাঁটি থেকে উক্ত অঞ্চল খুব বেশী দূরে নয়। আসলে এরা অপরাধীদের নিরাপদে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ প্রদান করতেই এই নাটকের আয়োজন করেছে।
যখন থেকে ফ্রান্স জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ছত্রছায়ায় নতুনভাবে মালিতে ক্রুসেড শুরু করেছে, তখন থেকেই নিরীহ মুসলিমদের উপর বর্বরতা শুরু হয়েছে।
কথিত মানবতার মুখোশ পরিহিত ফ্রান্স এখন তাদের মিলিশিয়াদের করা এই গণহত্যার ব্যাপারে লজ্জাজনকভাবে নিরবতা পালন করছে। মালির ফুলানী জনগোষ্ঠী ও অন্য মুসলিমদের প্রতি ফ্রান্সের ঘৃণা দু’শত বছরের পুরনো। দু’শ বছর পূর্বে এখানকার মুসলিমরা ফ্রান্সের প্রথম দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। এবং এখনও যুদ্ধ করে যাচ্ছেন।
তাই এই বিদ্বেষ ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত।
আফ্রিকার গোটা মুসলিম সম্প্রদায় বিশেষভাবে সাহেল ও সাহারার মুসলিমরা দখলদার ফ্রান্সের লোমহর্ষক নির্যাতনের কথা কখনই ভুলতে পারবেন না। ক্রুসেডার ফ্রান্স আফ্রিকার জনগণের উপর হত্যা, নির্যাতন, দেশান্তর এবং অসংখ্য মানুষকে দাস হিসেবে আমেরিকা ও অন্যান্য বহু দেশে বিক্রি করেছিল।
ফ্রান্স এখন নিজ দেশে মানবাধিকার, সমতা ও সহমর্মিতার কথা বলে, অথচ আফ্রিকার মুসলিমদের উপর তাদের তাবেদার ও মিলিশিয়া বাহিনী সহকারে জুলুমের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। আর এটাই তাদের প্রকৃত চেহারা। ফ্রান্স ও তাদের আফ্রিকান তাবেদাররা এখানকার জনগনের সম্পদগুলো ক্রমাগত লুট করে নিচ্ছে।
আরেক ক্রুসেডার ইতালী, যাদের কৃত অপরাধগুলোও কোনো অংশে তাদের প্রতিবেশীর চাইতে কম নয়, ফ্রান্সের সাথে নতুন ক্রুসেডে প্রত্যক্ষভাবে যোগদান করেছে।
তাই, ফুলানী গোত্র ও মুসলিমদের প্রতি ফ্রান্সের বিদ্বেষ আজ জন্ম নেয়নি বরং তা দুই শতাব্দী পুরনো শত্রুতা। যখন মুসলিমরা ক্রুসেডারদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল।
২০১৩ সালে ক্রুসেডারদের সহায়তায় তাবেদার সেক্যুলাররা যখন থেকে মালির ক্ষমতায় বসেছে, এবং নিজেদেরকে ক্রুসেডারদের সেবকে পরিণত করে ফ্রান্সকে আবারও এ ভূমিতে ফিরিয়ে এনেছে তখন থেকে এ শত্রুতা ও বিদ্বেষ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। মালির মুসলিমরা শরীয়াহ আইনের জন্য আন্দোলন করছেন, আর কুফফার ও তার দোসরদের কাছে এটাই মুসলিমদের সবচেয়ে বড় অপরাধ।
নিরীহ মুসলিমদের দমন করতে ক্রুসেডাররা পাগান মিলিশিয়ার মত বহু বাহিনী প্রস্তুত করেছে, যাদের মাধ্যমে নিরস্ত্র, নিরীহ মূমিন মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালানো হচ্ছে।
আর আরব ভূমির মুসলিম নামধারী মুনাফিকরা এসব ক্রুসেডারদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহণ করে এদের সাথেই নিজেদের ভাগ্য জুড়ে দিয়েছে।
তাই (আল-কায়দা শাখা JNIM) “জামাআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন” ক্রুসেডার ও তাদের দোসরদের মনে করিয়ে দিচ্ছে, ইনশাআল্লাহ, নিরীহ মূমিন মুসলিমদের উপর চালানো তোমাদের জুলুমের সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। এবং বিজয় অবশেষে ঈমানদারদেরই হবে।
আল্লাহ তায়ালা রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবা আজমাঈনদের উপর শান্তি বর্ষিত করুন।
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ তায়ালার।
আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশন,
জামআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন।
যাদেরকে তাঁদের ঘরবাড়ি থেকে বহিস্কার করা হয়েছে শুধু এই অপরাধে যে, তারা বলে আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ। আল্লাহ যদি মানব জাতির এক দলকে অপর দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন, তবে খ্রীস্টানদের নির্জন গির্জা, এবাদতখানা, ইহুদীদের উপাসনালয় এবং মসজিদসমূহ বিধ্বস্ত হয়ে যেত, যেগুলোতে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁদেরকে সাহায্য করবেন যারা আল্লাহ তায়ালাকে সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী শক্তিধর।
তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে শক্তি-সামর্থ্য দান করলে তাঁরা নামাজ কায়েম করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করবে। প্রত্যেক কর্মের ফলাফল আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছাধীন।
সূরা হাজ্জ:৩৯-৪১।
দরূদ ও সালাম মহান রাসূল এর উপর যিনি সত্য ও তরবারী সহকারে গোটা মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে প্রেরিত হয়েছেন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: গোটা মুসলিম জাতি একটি দেহের ন্যায়, যদি চোখে কোনো সমস্যা হয় তবে গোটা দেহে তা অনুভূত হয়। যদি মাথায় ব্যাথা হয় তবে গোটা শরীর ব্যাথা অনুভব করে; মুসলিম।
অতঃপর,
নিউজিল্যান্ড মসজিদে গণহত্যার মাত্র কিছুদিন পরেই গোটা বিশ্ব আরেকটি গণহত্যার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে। যা ছিল এর চাইতেও ভয়াবহ ও নৃশংস।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উভয় গণহত্যার শিকার হওয়া জাতিটি হচ্ছে নিরস্ত্র, মজলুম মু’মিন মুসলিম জাতি।
গত ১৬ই রজব ১৪৪০ হিজরী / ২৩শে মার্চ ২০১৯ ঈসায়ী রোজ শনিবার, মালির মুপটিতে বানকাস শহরের নিকটে অবস্থিত অগোসাগো ও ওয়েলিঙ্গা গ্রামে ফুলানী গোত্রের নিরীহ মুসলিম জনগণের উপর ক্রুসেডার ফ্রান্স সমর্থিত পাগান ডনজো মিলিশিয়া বাহিনী এক ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত করেছে। যাতে প্রায় দুইশত মুসলিম নিহত হয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের শহীদ হিসেবে কবুল করুন এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে ধৈর্যধারণের তাওফীক দান করুন।
মুসলিম বিদ্বেষী এই মিলিশিয়া গ্রুপ সেখানে কয়েক ঘন্টাব্যাপী গণহত্যা চালিয়েছে, এবং সেখানকার বয়োবৃদ্ধ, দুগ্ধপায়ী শিশু, নারী, এমনকি গর্ভবতী মহিলাদের উপর বহু ধরনের নির্যাতনের অনুশীলন করেছে।
এবং অবশেষে মুসলিমদের জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করেছে।
ফান্সের তাবেদার মালির সরকারী বাহিনী এই হত্যাকান্ডের দীর্ঘ ১২ ঘন্টা পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়, যদিও তাদের ঘাঁটি থেকে উক্ত অঞ্চল খুব বেশী দূরে নয়। আসলে এরা অপরাধীদের নিরাপদে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ প্রদান করতেই এই নাটকের আয়োজন করেছে।
যখন থেকে ফ্রান্স জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ছত্রছায়ায় নতুনভাবে মালিতে ক্রুসেড শুরু করেছে, তখন থেকেই নিরীহ মুসলিমদের উপর বর্বরতা শুরু হয়েছে।
কথিত মানবতার মুখোশ পরিহিত ফ্রান্স এখন তাদের মিলিশিয়াদের করা এই গণহত্যার ব্যাপারে লজ্জাজনকভাবে নিরবতা পালন করছে। মালির ফুলানী জনগোষ্ঠী ও অন্য মুসলিমদের প্রতি ফ্রান্সের ঘৃণা দু’শত বছরের পুরনো। দু’শ বছর পূর্বে এখানকার মুসলিমরা ফ্রান্সের প্রথম দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। এবং এখনও যুদ্ধ করে যাচ্ছেন।
তাই এই বিদ্বেষ ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত।
আফ্রিকার গোটা মুসলিম সম্প্রদায় বিশেষভাবে সাহেল ও সাহারার মুসলিমরা দখলদার ফ্রান্সের লোমহর্ষক নির্যাতনের কথা কখনই ভুলতে পারবেন না। ক্রুসেডার ফ্রান্স আফ্রিকার জনগণের উপর হত্যা, নির্যাতন, দেশান্তর এবং অসংখ্য মানুষকে দাস হিসেবে আমেরিকা ও অন্যান্য বহু দেশে বিক্রি করেছিল।
ফ্রান্স এখন নিজ দেশে মানবাধিকার, সমতা ও সহমর্মিতার কথা বলে, অথচ আফ্রিকার মুসলিমদের উপর তাদের তাবেদার ও মিলিশিয়া বাহিনী সহকারে জুলুমের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। আর এটাই তাদের প্রকৃত চেহারা। ফ্রান্স ও তাদের আফ্রিকান তাবেদাররা এখানকার জনগনের সম্পদগুলো ক্রমাগত লুট করে নিচ্ছে।
আরেক ক্রুসেডার ইতালী, যাদের কৃত অপরাধগুলোও কোনো অংশে তাদের প্রতিবেশীর চাইতে কম নয়, ফ্রান্সের সাথে নতুন ক্রুসেডে প্রত্যক্ষভাবে যোগদান করেছে।
তাই, ফুলানী গোত্র ও মুসলিমদের প্রতি ফ্রান্সের বিদ্বেষ আজ জন্ম নেয়নি বরং তা দুই শতাব্দী পুরনো শত্রুতা। যখন মুসলিমরা ক্রুসেডারদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল।
২০১৩ সালে ক্রুসেডারদের সহায়তায় তাবেদার সেক্যুলাররা যখন থেকে মালির ক্ষমতায় বসেছে, এবং নিজেদেরকে ক্রুসেডারদের সেবকে পরিণত করে ফ্রান্সকে আবারও এ ভূমিতে ফিরিয়ে এনেছে তখন থেকে এ শত্রুতা ও বিদ্বেষ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। মালির মুসলিমরা শরীয়াহ আইনের জন্য আন্দোলন করছেন, আর কুফফার ও তার দোসরদের কাছে এটাই মুসলিমদের সবচেয়ে বড় অপরাধ।
নিরীহ মুসলিমদের দমন করতে ক্রুসেডাররা পাগান মিলিশিয়ার মত বহু বাহিনী প্রস্তুত করেছে, যাদের মাধ্যমে নিরস্ত্র, নিরীহ মূমিন মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালানো হচ্ছে।
আর আরব ভূমির মুসলিম নামধারী মুনাফিকরা এসব ক্রুসেডারদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহণ করে এদের সাথেই নিজেদের ভাগ্য জুড়ে দিয়েছে।
তাই (আল-কায়দা শাখা JNIM) “জামাআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন” ক্রুসেডার ও তাদের দোসরদের মনে করিয়ে দিচ্ছে, ইনশাআল্লাহ, নিরীহ মূমিন মুসলিমদের উপর চালানো তোমাদের জুলুমের সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। এবং বিজয় অবশেষে ঈমানদারদেরই হবে।
আল্লাহ তায়ালা রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবা আজমাঈনদের উপর শান্তি বর্ষিত করুন।
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ তায়ালার।
আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশন,
জামআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20601
Comment