‘কাশ্মীরকে ভুলে যেও না’- নতুন বার্তা দিলেন আল-কায়েদা প্রধান আইমান আল-জাওয়াহিরী!
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/11/24636/
সম্প্রতি কাশ্মীর নিয়ে ভিডিও বার্তা প্রদান করেছেন আল-কায়েদা প্রধান শায়খ আইমান আল-জাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ। ‘কাশ্মীরকে ভুলে যেও না’ শিরোনামের ঐ ভিডিও বার্তাটি প্রকাশ করেছে আল-কায়েদার অফিসিয়াল মিডিয়া ‘আস-সাহাব’।
উক্ত ভিডিও বার্তায় শায়খ আইমান আল-জাওয়াহিরী কাশ্মীরের মুসলিমদের প্রতি হৃদয়ের গভীর থেকে সমবেদনা জানান। বার্তাটিতে তিনি মনে করিয়ে দেন, মুসলিম উম্মাহ এক জাতি, একটি দেহের মত যার কোন অংশ আঘাতপ্রাপ্ত হলে সম্পূর্ণ দেহেই আঘাতের ব্যাথা অনভূত হয়।
তিনি উম্মাহর সম্মানিত উলামায়ে কেরামগণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, হে সম্মানিত উলামায়ে কেরাম! আপনারা উম্মাহকে জানিয়ে দিন, যে মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফেরদেরকে সাহায্য করবে সেও কাফের হয়ে যাবে। যেমনটা আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেন, ‘যে তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে সেও তাদেরই একজন।’
তিনি আরো বলেন, আপনারা লোকদেরকে জানিয়ে দিন, আমরা এক উম্মাহ, আর আমাদের জিহাদও এক জিহাদ। আর, আফগানিস্তানের ইসলামী ইমারতকে সাহায্য করা প্রথমত আফগানিস্তান এবং তার নিকটবর্তী লোকদের উপর ফরজে আইন, পরবর্তীতে সমগ্র মুসলিমদের উপর ফরজে আইন যতক্ষণ পর্যন্ত না আমেরিকা, তার জোট এবং তার দালালদের পরাজিত করার যথেষ্ট সামর্থ্য অর্জিত হবে।
এছাড়া, তিনি বার্তাটিতে আমেরিকার দালাল পাকিস্তান সরকার ও এর নাপাক সেনাবাহিনীর সমালোচনা করেন এবং কাশ্মীরের জিহাদী দলগুলোকে নাপাক এজেন্সিগুলো থেকে নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রেখে কেবল আল্লাহরই সন্তুষ্টির জন্য তাঁর রাহে লড়াই করার জন্য বলেন। আর ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী বাহিনীকে কঠোর আক্রমণ করার প্রতি আহ্বান জানান এবং তাদের অর্থনৈতিক ভীত দুর্বল করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর পরামর্শ দেন। এজন্য কাশ্মীরী মুজাহিদিনকে বহির্বিশ্বের মুসলিমদের সাথে সুসম্পর্ক এবং যোগাযোগ গড়ে তোলার পরামর্শ দেন শায়খ আইমান আল-জাওয়াহিরী।
তিনি আরো বলেন, কাশ্মীরী মুজাহিদিনের উচিত বিশ্বের অন্যান্য জিহাদের ময়দান থেকে সুবিধা নেওয়া। তাদের উচিত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুজাহিদিনের সাথে যোগাযোগ করা এবং মুজাহিদিনের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দেওয়া। যেন কাশ্মীর ইস্যু সমগ্র উম্মাহর কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় এবং সর্বশেষ উন্নতির ধারা যেন ক্রমান্বয়ে চলতে থাকে।
এরপরে তিনি বলেন, পাকিস্তানে আমেরিকার প্রাথমিক অস্ত্র হিসেবে কাজ করে আসা পাকিস্তানী গোয়েন্দাসংস্থাগুলো অবশ্য এই কাজগুলো করতে মুজাহিদিনের সামনে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে। কেননা, এই গোয়েন্দা সংস্থাগুলো চায় যুদ্ধরত জামাআতগুলো সারাজীবন তাদের অধীনস্তে থাকুক যেন তারা এদের থেকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে পারে।
বার্তাটির সর্বশেষে, কাশ্মীরের জনগণের প্রতি তিনি সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন এবং তাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কিত নিচের হাদিসটি শুনিয়ে উদ্বুদ্ধ করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহ তা’য়ালা আমার উম্মতের দুই দলকে জাহান্নাম থেকে সুরক্ষিত করেছেন, এক দল যারা হিন্দ বিজয় করবে এবং আরেকদল হলো যারা হযরত ঈসা ইবনে মরিয়ম আলাইহিস সালামের সাথে থাকবেন।
এভাবে সমগ্র বার্তাটিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় উঠে এসেছে। উঠে এসেছে পাকিস্তানের সাথে আমেরিকার কথিত মনোমালিন্যের পেছনের কারণটিও!
উক্ত ভিডিও বার্তায় শায়খ আইমান আল-জাওয়াহিরী কাশ্মীরের মুসলিমদের প্রতি হৃদয়ের গভীর থেকে সমবেদনা জানান। বার্তাটিতে তিনি মনে করিয়ে দেন, মুসলিম উম্মাহ এক জাতি, একটি দেহের মত যার কোন অংশ আঘাতপ্রাপ্ত হলে সম্পূর্ণ দেহেই আঘাতের ব্যাথা অনভূত হয়।
তিনি উম্মাহর সম্মানিত উলামায়ে কেরামগণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, হে সম্মানিত উলামায়ে কেরাম! আপনারা উম্মাহকে জানিয়ে দিন, যে মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফেরদেরকে সাহায্য করবে সেও কাফের হয়ে যাবে। যেমনটা আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেন, ‘যে তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে সেও তাদেরই একজন।’
তিনি আরো বলেন, আপনারা লোকদেরকে জানিয়ে দিন, আমরা এক উম্মাহ, আর আমাদের জিহাদও এক জিহাদ। আর, আফগানিস্তানের ইসলামী ইমারতকে সাহায্য করা প্রথমত আফগানিস্তান এবং তার নিকটবর্তী লোকদের উপর ফরজে আইন, পরবর্তীতে সমগ্র মুসলিমদের উপর ফরজে আইন যতক্ষণ পর্যন্ত না আমেরিকা, তার জোট এবং তার দালালদের পরাজিত করার যথেষ্ট সামর্থ্য অর্জিত হবে।
এছাড়া, তিনি বার্তাটিতে আমেরিকার দালাল পাকিস্তান সরকার ও এর নাপাক সেনাবাহিনীর সমালোচনা করেন এবং কাশ্মীরের জিহাদী দলগুলোকে নাপাক এজেন্সিগুলো থেকে নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রেখে কেবল আল্লাহরই সন্তুষ্টির জন্য তাঁর রাহে লড়াই করার জন্য বলেন। আর ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী বাহিনীকে কঠোর আক্রমণ করার প্রতি আহ্বান জানান এবং তাদের অর্থনৈতিক ভীত দুর্বল করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর পরামর্শ দেন। এজন্য কাশ্মীরী মুজাহিদিনকে বহির্বিশ্বের মুসলিমদের সাথে সুসম্পর্ক এবং যোগাযোগ গড়ে তোলার পরামর্শ দেন শায়খ আইমান আল-জাওয়াহিরী।
তিনি আরো বলেন, কাশ্মীরী মুজাহিদিনের উচিত বিশ্বের অন্যান্য জিহাদের ময়দান থেকে সুবিধা নেওয়া। তাদের উচিত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুজাহিদিনের সাথে যোগাযোগ করা এবং মুজাহিদিনের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দেওয়া। যেন কাশ্মীর ইস্যু সমগ্র উম্মাহর কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় এবং সর্বশেষ উন্নতির ধারা যেন ক্রমান্বয়ে চলতে থাকে।
এরপরে তিনি বলেন, পাকিস্তানে আমেরিকার প্রাথমিক অস্ত্র হিসেবে কাজ করে আসা পাকিস্তানী গোয়েন্দাসংস্থাগুলো অবশ্য এই কাজগুলো করতে মুজাহিদিনের সামনে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে। কেননা, এই গোয়েন্দা সংস্থাগুলো চায় যুদ্ধরত জামাআতগুলো সারাজীবন তাদের অধীনস্তে থাকুক যেন তারা এদের থেকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে পারে।
বার্তাটির সর্বশেষে, কাশ্মীরের জনগণের প্রতি তিনি সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন এবং তাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কিত নিচের হাদিসটি শুনিয়ে উদ্বুদ্ধ করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহ তা’য়ালা আমার উম্মতের দুই দলকে জাহান্নাম থেকে সুরক্ষিত করেছেন, এক দল যারা হিন্দ বিজয় করবে এবং আরেকদল হলো যারা হযরত ঈসা ইবনে মরিয়ম আলাইহিস সালামের সাথে থাকবেন।
এভাবে সমগ্র বার্তাটিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় উঠে এসেছে। উঠে এসেছে পাকিস্তানের সাথে আমেরিকার কথিত মনোমালিন্যের পেছনের কারণটিও!
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/11/24636/
Comment