ইতোমধ্যে আওয়ামীলীগে শুদ্ধি অভিযান চলছে।এ অভিযানের ফলে সংগঠনটির গুরুত্বপূর্ণ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সেক্রেটারীকে বরখাস্ত করা হয়েছে।আর গুরুত্বপূর্ণ এ দুটি পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে শেখ পরিবারের একজনকে ও হিন্দু একজনকে।এরপর ছাত্রলীগের পর সংগঠনটি নজর দেয়, যুবলীগের প্রতি এবং ইতোমধ্যে তারা নগর সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ,জি কে শামীম ও ক্যাসনী সম্রাটকে প্রশাসন খুজতেছে।এদের সুত্রধরে টার্গেট আরো অনেক যুবলীগ নেতাকে।
আওয়ামীলীগের হাইকামান্ড থেকে বলা হচ্ছে,এ শুদ্ধি অভিযান তারা অব্যাহত রাখবে।
আমাদের সবার জানা কথা, আওয়ামীলীগের ওয়ার্ডপর্যায়েও এমন কোন নেতা নেই,যার অগনিত ভয়ংকর অপরাধ নেই।এ বিষয়টি যেমন জনগনের কাছে পরিষ্কার,এরচেয়ও বেশী পরিষ্কার আওয়ামীলীগ ও প্রশাসনের কছে।এ অপরাধগুলোর তারবিয়াত তারা তাদের সিনিয়রদের থেকে নিয়ে,প্রশাসনের ছত্রছায়ায় করে বেড়াতো।আজ যারা শোভন,রাব্বানী,খালেদ,জি কে শামীম,ক্যাসোনী সম্রাটদের বিরুদ্ধে কথা বলছে।তাদের ব্যাপারে তদন্ত করে দেখা যাবে এরচেয়েও ভয়ংকর অপরাধে তারা লিপ্ত।এবং আওয়ামীলীগও ভাল করে জানে,তাদের সংগঠনে অপরাধ মুক্ত ভাল কোন নেই।
তাহলে এখন প্রশ্ন, কেন এ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো থেকে তাদর দায়িত্বশীলদের বরখাস্ত করছে?
আমার মনে হয়,ইসকন চাচ্ছে, বাংলাদেশে রাজনীতির মুলকেন্দ্রে স্থান করে নিতে।কিন্তু সরাসরি ইসকন প্রোডাক্ট বাঙালীদের পেভারিট নয়।তাই তারা আওয়ামীলীগের মাধ্যমে রাজনীতির মুলকেন্দ্রবিন্দুতে যেতে।এ কারনেই তারা চাচ্ছে আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দখল করতে।এ ক্ষেত্রে দলীয় নেতারা বাধার প্রাচীর হয়ে আছে।তাই একটা ইস্যু তুলে, একেকজন অপদস্ত করে ঐ স্থানটা খালি করে,তাতে ইসকনের লোক নিয়োগ দিবে।
আওয়ামীলীগের হাইকামান্ড থেকে বলা হচ্ছে,এ শুদ্ধি অভিযান তারা অব্যাহত রাখবে।
আমাদের সবার জানা কথা, আওয়ামীলীগের ওয়ার্ডপর্যায়েও এমন কোন নেতা নেই,যার অগনিত ভয়ংকর অপরাধ নেই।এ বিষয়টি যেমন জনগনের কাছে পরিষ্কার,এরচেয়ও বেশী পরিষ্কার আওয়ামীলীগ ও প্রশাসনের কছে।এ অপরাধগুলোর তারবিয়াত তারা তাদের সিনিয়রদের থেকে নিয়ে,প্রশাসনের ছত্রছায়ায় করে বেড়াতো।আজ যারা শোভন,রাব্বানী,খালেদ,জি কে শামীম,ক্যাসোনী সম্রাটদের বিরুদ্ধে কথা বলছে।তাদের ব্যাপারে তদন্ত করে দেখা যাবে এরচেয়েও ভয়ংকর অপরাধে তারা লিপ্ত।এবং আওয়ামীলীগও ভাল করে জানে,তাদের সংগঠনে অপরাধ মুক্ত ভাল কোন নেই।
তাহলে এখন প্রশ্ন, কেন এ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো থেকে তাদর দায়িত্বশীলদের বরখাস্ত করছে?
আমার মনে হয়,ইসকন চাচ্ছে, বাংলাদেশে রাজনীতির মুলকেন্দ্রে স্থান করে নিতে।কিন্তু সরাসরি ইসকন প্রোডাক্ট বাঙালীদের পেভারিট নয়।তাই তারা আওয়ামীলীগের মাধ্যমে রাজনীতির মুলকেন্দ্রবিন্দুতে যেতে।এ কারনেই তারা চাচ্ছে আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দখল করতে।এ ক্ষেত্রে দলীয় নেতারা বাধার প্রাচীর হয়ে আছে।তাই একটা ইস্যু তুলে, একেকজন অপদস্ত করে ঐ স্থানটা খালি করে,তাতে ইসকনের লোক নিয়োগ দিবে।
Comment