ওহে আমেরিকার গোলামেরা ...! পবিত্র শরীয়তের শত্রুরা... !
আমাদের এই যুদ্ধ বেতনসমূহ, ফ্ল্যাটসমূহ এবং পদাবলীর যুদ্ধ নয়। এটা হচ্ছে আকীদার যুদ্ধ! এই পবিত্র ভূমিতে আল্লাহর হকুমের বাস্তবায়ন করা অথবা তোমাদের কুফরি শাসনব্যবস্থার অস্তিত্বের বিরুদ্ধে সংঘাত। তোমরা এই সংখ্যার বিরোধী নয়, এই মুজাহিদদেরও বিরুদ্ধে নয়, তোমাদের যুদ্ধে হচ্ছে মুজাহিদদের রবের বিরুদ্ধে, তোমরা ময়দানে নিজেদের স্রষ্টা এবং প্রভূর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছো! তোমরা এই মহান সত্ত্বা ও শরীয়তের রাস্তায় অন্তরায় যিনি তোমাদেরকে চারদিনের জীবন দিয়েছেন এবং যাঁর পাকড়াও থেকে তোমরা বাঁচতে পারবে না! তোমরা আল্লাহর বান্দাকে আল্লাহর বন্দেগী থেকে দূর করো এবং তাদের দ্বীন-দুনিয়া ধ্বংস করার জন্যে নিয়োজিত আছো!
সুতরাং স্মরণ রাখো! যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহর ইবাদত হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত কুরআন এই ভূমিতে বিদ্যমান থাকবে, যতক্ষণ পর্যন্ত মসজিদসমূহ থেকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র আহবান হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে, তোমাদের নাপাক অস্তিত্ব থেকে এই দুনিয়াকে পবিত্রকারী এবং তোমাদের আগুনে জান্নাতের কানন গ্রহণকারী ইব্রাহীমের সন্তানরা বিদ্যমান থাকবে। জুলুম-নির্যাতন, ধোকাবাজি-প্রতারণার সমাপ্তি করে নাও, উম্মাতের মুহসিনসমূহ এবং শরীয়তের পতঙ্গসমূহকে ফাঁসিতে ঝোলানোর আকাঙ্ক্ষাও পূরণ করে নাও! মিথ্যুক দাজ্জালি মিডিয়ার যাদু দ্বারা যত জাল বোনার বুনে নাও। হককে বাতিল আর বাতিলকে হক দেখাও।। মিথ্যাকে সত্য এবং সত্যকে মিথ্যা বলো! ন্যায়কে অত্যাচার আর অত্যাচারকে ন্যায় বানাও, বে-দ্বীনি, অসৎকর্ম এবং অশ্লীলতার নোংড়ামিকে সভ্যতা বলো আর পবিত্রতা-লজ্জা এবং দ্বীনকে গ্রহণ করার নিয়ামতকে প্রাচীন বর্বরতা দেখাও...! এই মুজাহিদদেরকে অসভ্য বলো, মানবতার হত্যাকারী বরং বাচ্চাদের শত্রুও বলে অপবাদ দাও। হক, হকই, সত্য, সত্যই, সূর্যের আলো লুকানো যায় না। আল্লাহর দ্বীন মহান এবং আল হামদু-লিল্লাহ সংরক্ষিত! আমাদের উদ্দেশ্য সুউচ্চ এবং লক্ষ্য পরিষ্কার! জিহাদের এই মুবারক কাফেলা থামবে না, জুলুম-কুফরের বিরুদ্ধে হক্বের এই আওয়াজ থামবে না! আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করার জন্যে এই জিহাদ সামনে বাড়বে, কেননা এরা নিরপরাধ এবং তোমাদের মতো অপরাধীদের মধ্যে পার্থক্য জানে। এদের যুদ্ধ শুধু প্রতিশোধের অন্ধ যুদ্ধ নয়! এদের লড়াই শরীয়তের বাস্তবায়নের লড়াই। এই মুজাহিদরা নিজেদের মুসলমান ভাইদের প্রতিরক্ষায় বেরিয়েছে, তাদেরকে তোমাদের জুলুম ও কুফর থেকে বের করে শরীয়তের রহমত সরবরাহ করার জন্যে ময়দানে নেমেছে।
এটাও জেনে নাও! আমরা থাকার জন্যে, চারদিনের দুনিয়ায় বসবাসের জন্যে এবং তোমাদের মতো এর গোলামী করার জন্যে বের হয় নি, আমরাতো এই এই দ্বীনের উপর নিজেদের দুনিয়া, নিজেদেরকে, নিজেদের সবকিছুকে উৎসর্গ করার জন্যে এসেছি। আমাদের মধ্যে থেকে প্রত্যেককে... ... হ্যা! আমাদের মধ্য থেকে প্রত্যেকেই এই মুবারক সন্ধ্যার অপেক্ষায় আছি যে সন্ধ্যায় আমরা নিবেদিত হয়ে যাবো, উৎসর্গিত হয়ে যাবো, গুলিসমূহ এবং ফুলসমূহ দ্বারা শরীর নির্মিত হবে! যে এর উপরই আমাদের প্রভূ জান্নাতের ওয়াদা করেন। কিন্তু আমাদের পরে অসংখ্য আব্দুর রশীদ গাযী, আহমদ ফারুক, কারী ইমরান, ডাক্তার উসমান এবং শায়খ ওয়ালীউল্লাহ দ্বীনের ঝান্ডা উঠানোর জন্যে দন্ডায়মান, আমাদের আছে শুধুমাত্র নিজের রক্ত প্রবাহিত করে সত্যতার সাক্ষ্য দেওয়ার বিলম্বতা।
তাহলে স্মরণ রাখো! শরীয়তের দুশমনেরা! জাতির গাদ্দারেরা! তোমাদের মধ্যে থেকে প্রত্যেকেই আমাদের টার্গেটের মধ্যে, তোমাদের মধ্য থেকে প্রত্যেকেই মুজাহিদের নিশানার মধ্যে! প্রত্যেকেই, এই দেশে বসবাসকারী, কালেমায়ে তাওহীদ পাঠকারী প্রত্যেক নামাজী... এবং প্রত্যেক দ্বীনদারের লক্ষ্যের মধ্যে!
এই যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে। চাহে বংশের পর বংশ অতিবাহিত হয়ে যাক, কিন্তু এই জিহাদ শেষ হবে না, কাফেলা সামনে অগ্রসর হতে থাকবে, যাতে আল্লাহ আমাদেরকে ওই দিন দেখান। আমাদের বিশ্বাস যে, আমাদেরকে যদি না হয় আমাদের পরবর্তীদেরকে অচিরেই দেখাবেন এবং ইনশা-আল্লাহ অবশ্যই দেখাবেন যখন ঢাকার বদলে ইসলামাবাদে সময়ের রাহিল এবং পারভেজ, নিয়াজি বনে অস্ত্র সমর্পন করবে। এবং অস্ত্র গ্রহণকারী অরোরা হবে না, বরং কালেমায়ে তাওহীদের ওই পতঙ্গরা হবে যারা আল্লাহর অনুমতিতে তোমাদের সাথে সাথে অরোরার স্থলাভিষিক্তদেরকে ভেরায় বন্দী করে হেঁচড়াবে।
[উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহঃ মুখপাত্র, আলকায়েদা ভারত উপমহাদেশ]
আমাদের এই যুদ্ধ বেতনসমূহ, ফ্ল্যাটসমূহ এবং পদাবলীর যুদ্ধ নয়। এটা হচ্ছে আকীদার যুদ্ধ! এই পবিত্র ভূমিতে আল্লাহর হকুমের বাস্তবায়ন করা অথবা তোমাদের কুফরি শাসনব্যবস্থার অস্তিত্বের বিরুদ্ধে সংঘাত। তোমরা এই সংখ্যার বিরোধী নয়, এই মুজাহিদদেরও বিরুদ্ধে নয়, তোমাদের যুদ্ধে হচ্ছে মুজাহিদদের রবের বিরুদ্ধে, তোমরা ময়দানে নিজেদের স্রষ্টা এবং প্রভূর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছো! তোমরা এই মহান সত্ত্বা ও শরীয়তের রাস্তায় অন্তরায় যিনি তোমাদেরকে চারদিনের জীবন দিয়েছেন এবং যাঁর পাকড়াও থেকে তোমরা বাঁচতে পারবে না! তোমরা আল্লাহর বান্দাকে আল্লাহর বন্দেগী থেকে দূর করো এবং তাদের দ্বীন-দুনিয়া ধ্বংস করার জন্যে নিয়োজিত আছো!
সুতরাং স্মরণ রাখো! যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহর ইবাদত হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত কুরআন এই ভূমিতে বিদ্যমান থাকবে, যতক্ষণ পর্যন্ত মসজিদসমূহ থেকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র আহবান হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে, তোমাদের নাপাক অস্তিত্ব থেকে এই দুনিয়াকে পবিত্রকারী এবং তোমাদের আগুনে জান্নাতের কানন গ্রহণকারী ইব্রাহীমের সন্তানরা বিদ্যমান থাকবে। জুলুম-নির্যাতন, ধোকাবাজি-প্রতারণার সমাপ্তি করে নাও, উম্মাতের মুহসিনসমূহ এবং শরীয়তের পতঙ্গসমূহকে ফাঁসিতে ঝোলানোর আকাঙ্ক্ষাও পূরণ করে নাও! মিথ্যুক দাজ্জালি মিডিয়ার যাদু দ্বারা যত জাল বোনার বুনে নাও। হককে বাতিল আর বাতিলকে হক দেখাও।। মিথ্যাকে সত্য এবং সত্যকে মিথ্যা বলো! ন্যায়কে অত্যাচার আর অত্যাচারকে ন্যায় বানাও, বে-দ্বীনি, অসৎকর্ম এবং অশ্লীলতার নোংড়ামিকে সভ্যতা বলো আর পবিত্রতা-লজ্জা এবং দ্বীনকে গ্রহণ করার নিয়ামতকে প্রাচীন বর্বরতা দেখাও...! এই মুজাহিদদেরকে অসভ্য বলো, মানবতার হত্যাকারী বরং বাচ্চাদের শত্রুও বলে অপবাদ দাও। হক, হকই, সত্য, সত্যই, সূর্যের আলো লুকানো যায় না। আল্লাহর দ্বীন মহান এবং আল হামদু-লিল্লাহ সংরক্ষিত! আমাদের উদ্দেশ্য সুউচ্চ এবং লক্ষ্য পরিষ্কার! জিহাদের এই মুবারক কাফেলা থামবে না, জুলুম-কুফরের বিরুদ্ধে হক্বের এই আওয়াজ থামবে না! আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করার জন্যে এই জিহাদ সামনে বাড়বে, কেননা এরা নিরপরাধ এবং তোমাদের মতো অপরাধীদের মধ্যে পার্থক্য জানে। এদের যুদ্ধ শুধু প্রতিশোধের অন্ধ যুদ্ধ নয়! এদের লড়াই শরীয়তের বাস্তবায়নের লড়াই। এই মুজাহিদরা নিজেদের মুসলমান ভাইদের প্রতিরক্ষায় বেরিয়েছে, তাদেরকে তোমাদের জুলুম ও কুফর থেকে বের করে শরীয়তের রহমত সরবরাহ করার জন্যে ময়দানে নেমেছে।
এটাও জেনে নাও! আমরা থাকার জন্যে, চারদিনের দুনিয়ায় বসবাসের জন্যে এবং তোমাদের মতো এর গোলামী করার জন্যে বের হয় নি, আমরাতো এই এই দ্বীনের উপর নিজেদের দুনিয়া, নিজেদেরকে, নিজেদের সবকিছুকে উৎসর্গ করার জন্যে এসেছি। আমাদের মধ্যে থেকে প্রত্যেককে... ... হ্যা! আমাদের মধ্য থেকে প্রত্যেকেই এই মুবারক সন্ধ্যার অপেক্ষায় আছি যে সন্ধ্যায় আমরা নিবেদিত হয়ে যাবো, উৎসর্গিত হয়ে যাবো, গুলিসমূহ এবং ফুলসমূহ দ্বারা শরীর নির্মিত হবে! যে এর উপরই আমাদের প্রভূ জান্নাতের ওয়াদা করেন। কিন্তু আমাদের পরে অসংখ্য আব্দুর রশীদ গাযী, আহমদ ফারুক, কারী ইমরান, ডাক্তার উসমান এবং শায়খ ওয়ালীউল্লাহ দ্বীনের ঝান্ডা উঠানোর জন্যে দন্ডায়মান, আমাদের আছে শুধুমাত্র নিজের রক্ত প্রবাহিত করে সত্যতার সাক্ষ্য দেওয়ার বিলম্বতা।
তাহলে স্মরণ রাখো! শরীয়তের দুশমনেরা! জাতির গাদ্দারেরা! তোমাদের মধ্যে থেকে প্রত্যেকেই আমাদের টার্গেটের মধ্যে, তোমাদের মধ্য থেকে প্রত্যেকেই মুজাহিদের নিশানার মধ্যে! প্রত্যেকেই, এই দেশে বসবাসকারী, কালেমায়ে তাওহীদ পাঠকারী প্রত্যেক নামাজী... এবং প্রত্যেক দ্বীনদারের লক্ষ্যের মধ্যে!
এই যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে। চাহে বংশের পর বংশ অতিবাহিত হয়ে যাক, কিন্তু এই জিহাদ শেষ হবে না, কাফেলা সামনে অগ্রসর হতে থাকবে, যাতে আল্লাহ আমাদেরকে ওই দিন দেখান। আমাদের বিশ্বাস যে, আমাদেরকে যদি না হয় আমাদের পরবর্তীদেরকে অচিরেই দেখাবেন এবং ইনশা-আল্লাহ অবশ্যই দেখাবেন যখন ঢাকার বদলে ইসলামাবাদে সময়ের রাহিল এবং পারভেজ, নিয়াজি বনে অস্ত্র সমর্পন করবে। এবং অস্ত্র গ্রহণকারী অরোরা হবে না, বরং কালেমায়ে তাওহীদের ওই পতঙ্গরা হবে যারা আল্লাহর অনুমতিতে তোমাদের সাথে সাথে অরোরার স্থলাভিষিক্তদেরকে ভেরায় বন্দী করে হেঁচড়াবে।
[উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহঃ মুখপাত্র, আলকায়েদা ভারত উপমহাদেশ]
Comment