গিবত এক ভয়াবহ গুনাহের নাম।
গিবত এক ভয়াবহ আপরাধ একজন মুমিন কখনো তার ভাইয়ের গিবত করেনা, কেননা কুরআন গিবত করাকে স্পষ্ট হারাম ঘোষণা করেছে,আল্লাহ তায়ালা বলেন.
وَلَا يَغتَب بَعضُکُم بَعضًا أيُحِبُّ أَحَدُکُم أَن يَأکُلَ لَحمَ أَخِيهِ.
তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুত, তোমরা তো এক ঘৃণাই করো।আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ে আল্লাহ তাওবা কবুলকারী পরম দয়ালু। (সূরা হুজুরাত,৪৯,১২)
এই আয়াতটি শুনার পর যে কোন মানুষেরেই গিবত বা পরনিন্দার প্রতি অন্তরে ঘৃনা জন্মাবে। গিবাত কারীকে আল্লাহ মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণকারীর সাথে তুলনা করেছেন। একটু ভেবে দেখুন মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার বিষয়টি কত বিভৎস কত বিশ্রী একটি ব্যাপার, কেউ যখন গিবত করে সে মৃত ভাইয়ের গোশতই খায়, আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন,একজন মুমিণ গিবতকে খুবই ভয় করে তাই কখনো অসর্তকতাই কারোর গিবত করে ফেললে সাথে সাথে তাকওয়ার দিকে অগ্রসর হয় এবং তাওবা করে ফেলে আয়াতের শেষ আংশে আল্লাহ তায়ালা তাকওয়া ও তাওবার কথা এজন্যই বলেছেন যেন,কেউ গিবত করে ফেললেই দ্রুতই তাকওয়া অবল্বন করে এবং তাওবা করে।
প্রিয় ভাই! গিবত থেকে বাঁচতে হলে সব সময় জবানকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। মুসলিম ভাইদের ব্যাপারে মুখ খোলার সময় সর্তক থাকতে হবে, সহিহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে, রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবিদেরকে জিজ্ঞেস করেন তোমরা কি জান গিবত কাকে বলে? তাঁরা বললেন আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামেই ভালো জানেন,তিনি বললেন,গিবত হল তোমাদের ভাইদের ব্যাপারে এমন কথা বলা যা সে অপছন্দ করে এক সাহাবি প্রশ্ন করলেন আমি যা বলি তা যদি তাঁর মধো থাকে তখন, তিনি বললেন
إِن کَانَ فِيهِ مَاتَقُولُ،فَقَدِاغتَبتَهُ،وَإِن لَم يَکُن فِيِه فَقَد بَهَتَّهُ.
"তুমি যা বলো, তা যদি তার মধো থাকে, তাহলে তুমি তার গিবত করেছ।আর যদি তার ভেতর তা না থাকে, তাহলে তার নামে কুৎসা রটিয়েছ।(সহিহ মুসলিম:২৫৮৯)
একজন মুত্তাকি মুসলমান প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য গিবত থেকে বেঁচে থাকে যেন মৃত্য ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করার মত কঠিন গুনার কাজ তার থেকে প্রকাশ না পায়, গিবতের শাস্তি বড়ই ভয়াবহ সুনানে তিরমিযিতে সহিহ সনদে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে জিহ্বাদরে মুয়াজ (রাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, এটা নিয়ন্ত্রনে রাখ,মুয়াজ(রা বললেন হে আল্লাহর রাসূল কথার কারনেও কি আমাদেরকে পাকরাও করা হবে? তিনি বলেন
تَکِلَتكَ أُمُّكَ يَامُعَاذُ،وَهَل يَكُبُّ النَّاسَ فِي النَّارِعَلَی وُجُوهِهِم أَو یَلَی مَنَا جِرِهِم إِلاَّ حَصَاٸدُ أَلسِنَتِهِم.
"তোমার মা তোমাকে হারিয়ে ফেলুক!
জিহবার গুনাহর কারণেই তো লোকদের জাহান্নামে উপুড় করে নিক্ষেপ করা হবে। (সুনানুত তিরমিজী:২৬১৬)
গিবত চরম পর্যায়ে নিন্দনীয় কায়াসাফ যাদের ভিতরে ঈমানের নূর আছে, পৌরচ আছে, গায়রদ আছে,ও মর্যদা বোধ আছে, তারা কখনো গিবত করতে পারেনা, আল্লাহ তায়ালা এই জগন্ন গুনা থেকে আমাদের হিফাজত করুন আমিন,ইয়া রব্বালআলমিন।
গিবত এক ভয়াবহ আপরাধ একজন মুমিন কখনো তার ভাইয়ের গিবত করেনা, কেননা কুরআন গিবত করাকে স্পষ্ট হারাম ঘোষণা করেছে,আল্লাহ তায়ালা বলেন.
وَلَا يَغتَب بَعضُکُم بَعضًا أيُحِبُّ أَحَدُکُم أَن يَأکُلَ لَحمَ أَخِيهِ.
তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুত, তোমরা তো এক ঘৃণাই করো।আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ে আল্লাহ তাওবা কবুলকারী পরম দয়ালু। (সূরা হুজুরাত,৪৯,১২)
এই আয়াতটি শুনার পর যে কোন মানুষেরেই গিবত বা পরনিন্দার প্রতি অন্তরে ঘৃনা জন্মাবে। গিবাত কারীকে আল্লাহ মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণকারীর সাথে তুলনা করেছেন। একটু ভেবে দেখুন মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার বিষয়টি কত বিভৎস কত বিশ্রী একটি ব্যাপার, কেউ যখন গিবত করে সে মৃত ভাইয়ের গোশতই খায়, আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন,একজন মুমিণ গিবতকে খুবই ভয় করে তাই কখনো অসর্তকতাই কারোর গিবত করে ফেললে সাথে সাথে তাকওয়ার দিকে অগ্রসর হয় এবং তাওবা করে ফেলে আয়াতের শেষ আংশে আল্লাহ তায়ালা তাকওয়া ও তাওবার কথা এজন্যই বলেছেন যেন,কেউ গিবত করে ফেললেই দ্রুতই তাকওয়া অবল্বন করে এবং তাওবা করে।
প্রিয় ভাই! গিবত থেকে বাঁচতে হলে সব সময় জবানকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। মুসলিম ভাইদের ব্যাপারে মুখ খোলার সময় সর্তক থাকতে হবে, সহিহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে, রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবিদেরকে জিজ্ঞেস করেন তোমরা কি জান গিবত কাকে বলে? তাঁরা বললেন আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামেই ভালো জানেন,তিনি বললেন,গিবত হল তোমাদের ভাইদের ব্যাপারে এমন কথা বলা যা সে অপছন্দ করে এক সাহাবি প্রশ্ন করলেন আমি যা বলি তা যদি তাঁর মধো থাকে তখন, তিনি বললেন
إِن کَانَ فِيهِ مَاتَقُولُ،فَقَدِاغتَبتَهُ،وَإِن لَم يَکُن فِيِه فَقَد بَهَتَّهُ.
"তুমি যা বলো, তা যদি তার মধো থাকে, তাহলে তুমি তার গিবত করেছ।আর যদি তার ভেতর তা না থাকে, তাহলে তার নামে কুৎসা রটিয়েছ।(সহিহ মুসলিম:২৫৮৯)
একজন মুত্তাকি মুসলমান প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য গিবত থেকে বেঁচে থাকে যেন মৃত্য ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করার মত কঠিন গুনার কাজ তার থেকে প্রকাশ না পায়, গিবতের শাস্তি বড়ই ভয়াবহ সুনানে তিরমিযিতে সহিহ সনদে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে জিহ্বাদরে মুয়াজ (রাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, এটা নিয়ন্ত্রনে রাখ,মুয়াজ(রা বললেন হে আল্লাহর রাসূল কথার কারনেও কি আমাদেরকে পাকরাও করা হবে? তিনি বলেন
تَکِلَتكَ أُمُّكَ يَامُعَاذُ،وَهَل يَكُبُّ النَّاسَ فِي النَّارِعَلَی وُجُوهِهِم أَو یَلَی مَنَا جِرِهِم إِلاَّ حَصَاٸدُ أَلسِنَتِهِم.
"তোমার মা তোমাকে হারিয়ে ফেলুক!
জিহবার গুনাহর কারণেই তো লোকদের জাহান্নামে উপুড় করে নিক্ষেপ করা হবে। (সুনানুত তিরমিজী:২৬১৬)
গিবত চরম পর্যায়ে নিন্দনীয় কায়াসাফ যাদের ভিতরে ঈমানের নূর আছে, পৌরচ আছে, গায়রদ আছে,ও মর্যদা বোধ আছে, তারা কখনো গিবত করতে পারেনা, আল্লাহ তায়ালা এই জগন্ন গুনা থেকে আমাদের হিফাজত করুন আমিন,ইয়া রব্বালআলমিন।
Comment