Announcement

Collapse
No announcement yet.

তালিবান আমেরিকা চুক্তি স্বাক্ষর।। একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা: আছে কি কেউ গ্রহন করার?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তালিবান আমেরিকা চুক্তি স্বাক্ষর।। একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা: আছে কি কেউ গ্রহন করার?

    তালিবান আমেরিকা চুক্তি স্বাক্ষর।। একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা: আছে কি কেউ গ্রহন করার?

    ইন্নাল হামদা লিল্লাহ, ওয়াসসালাতু ওয়াসসালামু আ‘লা রাসূলিল্লাহ। আম্মা বা‘দ
    প্রিয় তাওহীদবাদী ভাই ও বোনেরা! আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.


    বর্তমান সময়ে বহুল আলোচিত একটি বিষয় হলো: তালিবান আমেরিকার শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়া। সর্বমহলে এটির সার্বিক দিক নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। চুক্তির ভালো-মন্দ দিকগুলো নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ হচ্ছে।
    ***
    খানে আমি এই চুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিয়ে সংক্ষেপে আলোকপাত করার ইচ্ছা করেছি। আল্লাহ তা‘আলা এটিকে উপকারী হিসাবে কবুল করুন। আমাদের হৃদয়ের বন্ধ দুয়ার খোলার উপকারণ হিসাবে কবুল করুন।
    সর্বোপরি বাস্তব জীবনে আমাদের সকলকে এই মহান শিক্ষার উপর আমল করার তাওফীক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন

    ***
    মূল বিষয়টা হলো: কথিত সুপার পাওয়ার আমেরিকা তালিবানের সাথে শান্তিচুক্তিতে সম্মত হওয়ার কারণ কি? যে কিনা প্রতিনিয়ত তালিবানকে সমূলে ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল! এমনকি সাত দিনেই!
    অথচ দেখুন- আজও তালিবান আমেরিকা এবং পুরো বিশ্বের নিকট একটি সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন হিসাবে চিহ্নিত, জঙ্গীগোষ্ঠি হিসাবে পরিচিত। এমনিভাবে তাদের অনুকরণে বিশ্ব মিডিয়া ও আমাদের দেশীয় হলুম মিডিয়াগুলো পর্যন্ত তালিবানকে এই উপাধিতে ভূষিত করে আসছে!
    তাহলে তারাই কেন আজ তাদের দৃষ্টিতে জঙ্গীগোষ্ঠি তালিবানের সাথে তাদের সকল শর্ত মেনে আলোচনার টেবিলে বসার জন্য উদগ্রীব হয়েছে? যার দরুন শান্তিচুক্তিতে সই করেছে। কেন তারা তালিবানের দাবি অনুযায়ী আফগানিস্তান থেকে সকল সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে সম্মত হয়েছে? এর নেপথ্য কারণ কি?

    ***
    অন্যদিক বিবেচনায় আমেরিকার নিকট এখনো তালেবানরা অবশ্যই গণতন্ত্রকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার কারণ নয়!
    তারা শরীয়াহ অনুযায়ী রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার দাবি থেকেও সরে যায়নি?
    আকীদাতুল ওয়ালা ওয়াল-বারা থেকেও চুল পরিমাণ সরে আসেনি?
    তাছাড়া তারা এটাও ঘোষণা করেনি যে, তাদের জনগণ যেমন শাসন ও শাসক পছন্দ করবে, তেমন শাসক ও শাসক তারা গ্রহন করে নিবে। যদিও তা কমিউনিজম তথা সাম্যবাদ-ই হোন না কেন?
    এমনিভাবে বিশ্ব কাফিরগোষ্ঠিকে খুশী করার নিমিত্তে শরীয়াহর শাসনব্যবস্থা থেকে নিজেদেরকে মুক্ত ঘোষণা করে বৈশ্বিক কুফরী আইনকেও মেনে নেয়নি?
    তারা ইমারতে ইসলামিয়ার নামও পরিবর্তন করেনি?
    লম্বা পাগড়ী পরিধান করা ও দাড়ি রাখাও ছেড়ে দেয়নি?
    এতকিছুর পরেও তারা কেন শান্তিচুক্তিতে সই করার জন্য তালিবানের দারস্থ হয়েছে?!

    ***
    আপনারা অনেকেই হয়তো অনেক শাখা বা উপশাখাগত কারণ উপস্থাপন করবেন বা অন্যরা উপস্থাপন করছে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে এর মৌলিক কারণ কি? যার কারণে কথিত সুপার পাওয়ার ক্রুসেডার আমেরিকা সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন ও জঙ্গীগোষ্ঠির সাথে শান্তি চুক্তি করার জন্য বাধ্য হয়েছে!
    তার একমাত্র মৌলিক কারণ হলো: - তালিবান সম্প্রদায়ের ক্বিতাল তথা লড়াই করার দৃঢ় ইচ্ছা, জিহাদের প্রতি অবিচলতা। যার মাঝে আমেরিকা দীর্ঘ ১৯ বছরেও ভাঙ্গন ধরাতে পারেনি।
    এই বাস্তবতা কি কেউ অস্বীকার করতে পারবে? পারবে কি অস্বীকার করতে?! কক্ষনো নয়।

    তাই সর্বশেষে তারা চুক্তি করার প্রতি ধাবিত হয়েছে। কারণ, এছাড়া তাদের কোন গত্যন্তর নেই। নেই কোন উপায়ন্তর।
    সুতরাং বুঝা গেল সমস্যার সমাধান গণতন্ত্রের মাঝে নেই! নেই ভোটের ব্যালেট বক্সেও..
    বরং সমাধান একটাই আছে... তা হলো জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ, ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ।

    এই মর্মে মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-
    وَقَاتِلُوهُمْ حَتَّىٰ لَا تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ كُلُّهُ لِلَّهِ
    “আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।”(সূরা আনফাল: ৩৯)

    ***
    অতএব, হে প্রিয় উম্মাহ! তালিবানের এই সুষ্পষ্ট শিক্ষাকে গ্রহন করুন! গণতন্ত্রের গাঁজলাকে ছুঁড়ে ফেলুন!

    ওহে গণতন্ত্রের ধ্বজাধারীরা! যদি আপনারা সত্যিকার অর্থেই সত্য ও শরীয়াহ বাস্তবায়নের দাবিদার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনারা গণতন্ত্রের পোশাক নিজেদের গা থেকে খুলে ফেলুন! এই নিকৃষ্ট মতবাদকে পরিত্যাগ করুন! নর্দমার ময়লা-আবর্জনা থেকে নিজেদেরকে পবিত্র করুন! শরীয়তের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহন করুন! সর্বোপরি তালিবান থেকে শিক্ষা নিন।

    হে সম্মানিত উলামাসমাজ!পনারা যারা তালিবানের প্রশংসা করেন, তালিবানকে পছন্দ করেন, তালিবানকে আপন ভাবেন, তালিবানকে নিজেদের আদর্শ হিসাবে বিবেচনা করেন এবং মনে করেন যে, তারা সঠিক পথে সঠিক কাজটি করছেন। তাদের বিজয়ে আনন্দিত হচ্ছেন। তাহলে আপনারা কোন আশায় বসে আছেন? কেন তাদের থেকে শিক্ষা নিচ্ছেন না? কেন উম্মাহকে সঠিক নেতৃত্ব দিচ্ছেন না? কেন জিহাদ ও ক্বিতালের পথে আসছেন না? আর কতকাল আমরা দুর্বল, আমরা অসহায় ভেবে আত্মপ্রবঞ্চনায় ডুবে থাকবেন? আর কত সময় শুধু দু‘আই একমাত্র করণীয় মনে করে বসে থাকবেন? এখনো কি জাগার সময় আসেনি? আপনার কানে কি নির্যাতিত উম্মাহর আত্মচিৎকার প্রবেশ করেনি? অসহায় মা-বোনদের করুণ আর্তনাদ কি আপনাদের কর্ণকুহরে করাঘাত করেনি?
    অতএব, আর দেরী নয়। সকল কুফরী তন্ত্র-মন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে শরীয়াহর আহবানে সাড়া দিন। ইনশা আল্লাহ, এদেশেও একদিন কালিমার পতাকা পতপত করে উড়বে, সকল কুফর ও কুফরী মতবাদ ধ্বংস হয়ে যাবে।


    হে উম্মাহর যুবকেরা! আপনারাও তালিবান থেকে শিক্ষা গ্রহন করুন। “হয়তো শরীয়াহ নয়তো শাহাদাহ” এর শ্লোগানকে মুখে তুলে নিন। মুসলিম উম্মাহর ক্রান্তিলগ্নে তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসুন! জিহাদের সব ধরনের প্রস্তুতি নিন! অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিন! আপনাদেরকে জঙ্গী, সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী, অতি জজবাতি ইত্যাদি অভিধায় অভিহিত করার চিন্তা-চেতনাকে ঝেড়ে ফেলুন!
    একটু তাকিয়ে স্বচক্ষে দেখুন- আজ তালিবান জঙ্গিদেরকেই কেমন সম্মান করা হচ্ছে? সমীহ করা হচ্ছে? সারাবিশ্ব তাদের দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে আছে...আল্লাহু আকবার!
    তাই তিরস্কারকারীদের তিরস্কারের পরোয়া না করে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলুন...!


    প্রিয় ভাইয়েরা আমার!
    আপনারা ফিরে আসুন আল্লাহর হুকুমের দিকে..
    ফিরে আসুন ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহর পথে...
    ফিরে আসুন জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর পথে...
    ফিরে আসুন সম্মানের পথে..
    ফিরে আসুন মুক্তির পথে..
    ফিরে আসুন সফলতার পথে...
    ফিরে আসুন... ফিরে আসুন... ফিরে আসুন..!
    নির্যাতিন মা-বোনেরা ও নিপীড়িত ভাইয়েরা যে আপনাদের আগমনের অপেক্ষায় আছে... মুসলিম উম্মাহ যে আপনাদের আগমনের প্রহর গুণতেছে...কবে আসবে তাদের উদ্ধাকারী? কবে? কবে?? কবে??


    ***
    পরিশেষে তালিবান থেকে শিক্ষা গ্রহন করার আশাবাদ ব্যক্ত করে পবিত্র কুরআনুল কারীমের একটি বাণী উল্লেখ করে এই লেখার ইতি টানছি।
    মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা ইরশাদ করেছেন-
    فَاعْتَبِرُوا يَا أُولِي الْأَبْصَارِ ﴿الحشر: ٢﴾
    “অতএব, হে চক্ষুষ্মান ব্যক্তিগণ, তোমরা শিক্ষা গ্রহণ কর।”(সূরা হাশর: ২)


    **************

    ওয়াসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ


    আপনাদের নেক দু‘আয় আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের ও আপনাদের মুজাহিদ ভাইদের কথা কখনোই ভুলে যাবে না।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

  • #2
    ভাই!মার্কিনরা যদি চুক্তির খেলাফ করে ৷ আর যদি সৈন্য ফেরত নেওয়ার কথা বলে অন্য কোন পরিকল্পনা গ্রহন করে ৷ তখন তালেবান মুজাহিদগণের করণিয় কি হবে?
    "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর পথেই রয়েছে মুক্তি।
      আল্লাহ আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন
      ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.
      আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন,বাস্তবায়ন ফরজে আইন।

      Comment


      • #4
        Originally posted by আলী ইবনুল মাদীনী View Post
        ভাই!মার্কিনরা যদি চুক্তির খেলাফ করে ৷ আর যদি সৈন্য ফেরত নেওয়ার কথা বলে অন্য কোন পরিকল্পনা গ্রহন করে ৷ তখন তালেবান মুজাহিদগণের করণিয় কি হবে?
        তখনকার করণীয় তালেবানের দায়িত্বশীলরাই ঠিক করবেন।
        আর সম্প্রতি ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দখলদারিত্বের অবসানের লক্ষ্যে ক্রুসেডার আমেরিকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রধান, মুহতারাম আমীরুল মু’মিনীন শাইখুল হাদীস মৌলবী হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদাহ হাফিযাহুল্লাহ’র
        গুরুত্বপূর্ণ বার্তা’ এর মাঝে উল্লেখ আছে-
        “তবে অন্যপক্ষ যদি চুক্তির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করে, তাহলে সমগ্র জাতিকে অতীতের ন্যায় দৃঢ়তার সাথে তা প্রতিরোধ করার জন্য পূর্ণাঙ্গরূপে প্রস্তুত থাকতে হবে।”
        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবার
          বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে।
          আল্লাহ আপনাদের কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment


          • #6
            শুধু ভয় করে তালিবান নাম দিয়ে কেও আক্রমণ করে বসে কি না।
            বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
              তখনকার করণীয় তালেবানের দায়িত্বশীলরাই ঠিক করবেন।
              আর সম্প্রতি ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দখলদারিত্বের অবসানের লক্ষ্যে ক্রুসেডার আমেরিকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রধান, মুহতারাম আমীরুল মু’মিনীন শাইখুল হাদীস মৌলবী হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদাহ হাফিযাহুল্লাহ’র
              গুরুত্বপূর্ণ বার্তা’ এর মাঝে উল্লেখ আছে-
              “তবে অন্যপক্ষ যদি চুক্তির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করে, তাহলে সমগ্র জাতিকে অতীতের ন্যায় দৃঢ়তার সাথে তা প্রতিরোধ করার জন্য পূর্ণাঙ্গরূপে প্রস্তুত থাকতে হবে।”
              ভাই!সমস্ত সৈন্য না সরানো পর্যন্ত আমি অন্তত খুসি হতে পারতেছি না ৷ কারণ দেখেন,ফেসবুকে এক জায়গায় দেখছিলাম:তালেবানেরা যারা বন্দি আছে তাদেরকে ছেড়ে দিতে আশরাফ ঘনি নারাজ ৷ তিনার দাবি হল,আমাদের বন্দিদের নিয়ে আমাদের চিন্তা-ভাবনা আছে ৷ অর্থাৎ বন্দিদের ছাড়া না ছাড়া একান্তই আমাদের ব্যপার এটা নিয়ে তালেবানদের মাথা ঘামানোর কোন অধিকার নেই ৷ এমন কঠিন বক্তব্যের পরও কিভাবে আমরা খুসি হতে পারি ৷
              "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

              Comment


              • #8
                মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে তালেবান আন্দোলন থেকে শিক্ষা নেওয়ার তাওফিক দান করুন এবং মালাউনদেরকে যথাযথ প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন
                ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                Comment


                • #9
                  আমি এইজন্য খুশি হচ্ছি যে, ১৪ মাস পরে এমেতিকা(আমেরিকা) চলে যাবে। তারপর বাকীটা নতুন ইতিহাস হবে। কই যাবে এসব গনিটনি। যদি এমেরিকা চুক্তি লঙ্ঘন / না যেতে চাই তাহলে প্রত্যেকটা কুকুরকে হত্যা হবে। বাকি এখন কি তালিবান ভাইয়েরা ঘরে বসে থাকবে??? কখনো নয়। এখন নিজেদের প্রশিক্ষণ আরো কঠিন করছে। তাদের হাতে সর্দাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র আছে, আলহামদুলিল্লাহ। ইনশাআল্লাহ ১৪ মাসে আরো শক্তিশালী হচ্ছে।
                  বিজয় শুধুমাত্র আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।
                  বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

                  Comment


                  • #10
                    শুকরিয়া মুহতারাম ভাই, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টেড আলোচনা করেছেন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
                    হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

                    Comment


                    • #11
                      আলহামদুলিল্লাহ্ সুন্দর আলোচনা জাযাকাআল্লাহ্ আখি,
                      হে আল্লাহ্ সকল জিহাদি কাজে জড়িত মিডিয়ার ভাইদের কবুল করুন আমিন।

                      Comment


                      • #12
                        অনেক সুন্দর আলোচনা
                        গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                        Comment

                        Working...
                        X