আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ
তারা তাদের রক্ত দিয়ে সাক্ষ্য দিয়েছে!
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
مِّنَ الْمُؤْمِنِينَ رِجَالٌ صَدَقُوا مَا عَاهَدُوا اللَّـهَ عَلَيْهِ ۖ فَمِنْهُم مَّن قَضَىٰ نَحْبَهُ وَمِنْهُم مَّن يَنتَظِرُ
মু’মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছেন, তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছেন এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষারত আছেন। (সূরা আল-আহযাব: ২৩)
মুজাহিদদের জীবনের উদ্দ্যেশ্য আল্লাহর জমীনে আল্লাহর বিধান কায়েম করা এবং মুজাহিদদের জীবনের সর্বশেষ তামান্না হচ্ছে শাহাদাত।
শাহাদাত ও সত্য পথের এই দুর্দান্ত যাত্রায় “আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদিন নিজেদের রক্ত দিয়ে এই কথারই সাক্ষ্য দিয়ে যাচ্ছেন যে, যদিও এই সত্য পথে চলা অনেক কঠিন তথাপিও এই পথে চলতে থাকা, যতক্ষণ না ঐ দুই মহান উদ্দেশ্যের কোন একটি অর্জন না হয়, অর্থাৎ শরিয়াত অথবা শাহাদাত।
সাম্প্রতিক সময়ে আনসারু গাজওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদ শিব্বীর আহমদ (জিহাদী নাম, আবু মুয়া’ওয়িয়াহ্) এবং আমের আহমদ ডার (জিহাদী নাম, জ্বারার ভাই) নিজেদের রক্ত দিয়ে এই মহান ক্যারাবেনকে জিন্দা রাখার ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন। এবং গত ৯ মার্চ ২০২০ ইসায়ী / ১৪৪১ হিজরীর রজব মাসের ১৪ তারিখে দক্ষিণ কাশ্মীরের “শোপিয়ান” এলাকায় মুশরিক হিন্দু সৈন্যদের সাথে এক লড়াইয়ে তাঁরা শাহাদাত বরণ করেন। ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন।
শহিদ মুয়া’ওয়িয়াহ ভাই উত্তর কাশ্মীরের “কুলগাম”এর বাসিন্দা। আর তিনি উক্ত এলাকায় আনসারু গাজওয়াতুল হিন্দের কমান্ডার/আমীর ছিলেন। তিনি ১০ মাস পূর্বে অর্থাৎ ২০১৯ সালের জুন মাসে কাশ্মীরের স্বাধীনতা জিহাদে অংসগ্রহণ করেন, যখন তিনি তাওহিদী কালিমার পতাকা তলে জিহাদ করার বায়াত গ্রহণ করেন।
আল্লাহ তা’আলা তাঁর শাহাদাত এবং সকল ইবাদাতকে কবুল করুন, আমিন।
মুজাহিদ “জারার ভাই” সোপিয়ানের বাসিন্দা, যিনি আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের “হয় শরীয়াহ নয়তো শাহাদাত” এর আহবানে সাড়া দিয়ে ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে মুজাহিদীনদের সাথে যোগদান করেন।
আল্লাহ তায়ালা আপনাদের জখমগুলো নূর দ্বারা আলোকিত করুন এবং আপনাদের শাহাদাতকে মুজাহিদীনদের জন্য সাহায্যের উৎস বানিয়ে দিন।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ মুসলিম উম্মাহকে তাঁর এই বিশ্বস্ত সন্তানদের শাহাদাতে অভিনন্দন জানাচ্ছে। এবং মুসলিম উম্মাহকে অবহিত করছে যে, পবিত্র জিহাদই হচ্ছে উম্মাহ এর দুঃখ ও উদ্বেগ থেকে পরিত্রাণের একমাত্র সমাধান।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ শুধুমাত্র একটি সংগঠন নয়, বরং সংগ্রাম ও একটি দাওয়াতের নাম। শত্রু যেমনই হোক না কেন এই সংগ্রাম ও দাওয়াহ্কে ধ্বংস করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। এটি হিন্দে ইসলামী ব্যবস্থা বিকাশের ক্ষেত্রে একটি উৎসে পরিণত হবে।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ কাশ্মীরের সকল মুজাহিদীনদের পূণরায় এই কথারই দাওয়াহ দিচ্ছে যে, সঠিক পথ (আল জিহাদ) চেনে সঠিক পথকে গ্রহন করুন, এই জিহাদকে শক্তিশালী করুন ও এর রক্ষক হিসেবে ভূমিকা পালন করুন।
নিঃসন্দেহে বিজয় একমাত্র আল্লাহ তায়ালার, এবং তিনিই আমাদের সাহায্যকারী।
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের।
------------------------------------------
রজব ১৪৪১ হিজরী / মার্চ ২০২০ঈসায়ী
বার্তাটি ডাউনলোড করুন
PDF
Docx
https://top4top.io/downloadf-1532hkh081-docx.html
তারা তাদের রক্ত দিয়ে সাক্ষ্য দিয়েছে!
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
مِّنَ الْمُؤْمِنِينَ رِجَالٌ صَدَقُوا مَا عَاهَدُوا اللَّـهَ عَلَيْهِ ۖ فَمِنْهُم مَّن قَضَىٰ نَحْبَهُ وَمِنْهُم مَّن يَنتَظِرُ
মু’মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছেন, তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছেন এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষারত আছেন। (সূরা আল-আহযাব: ২৩)
মুজাহিদদের জীবনের উদ্দ্যেশ্য আল্লাহর জমীনে আল্লাহর বিধান কায়েম করা এবং মুজাহিদদের জীবনের সর্বশেষ তামান্না হচ্ছে শাহাদাত।
শাহাদাত ও সত্য পথের এই দুর্দান্ত যাত্রায় “আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদিন নিজেদের রক্ত দিয়ে এই কথারই সাক্ষ্য দিয়ে যাচ্ছেন যে, যদিও এই সত্য পথে চলা অনেক কঠিন তথাপিও এই পথে চলতে থাকা, যতক্ষণ না ঐ দুই মহান উদ্দেশ্যের কোন একটি অর্জন না হয়, অর্থাৎ শরিয়াত অথবা শাহাদাত।
সাম্প্রতিক সময়ে আনসারু গাজওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদ শিব্বীর আহমদ (জিহাদী নাম, আবু মুয়া’ওয়িয়াহ্) এবং আমের আহমদ ডার (জিহাদী নাম, জ্বারার ভাই) নিজেদের রক্ত দিয়ে এই মহান ক্যারাবেনকে জিন্দা রাখার ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন। এবং গত ৯ মার্চ ২০২০ ইসায়ী / ১৪৪১ হিজরীর রজব মাসের ১৪ তারিখে দক্ষিণ কাশ্মীরের “শোপিয়ান” এলাকায় মুশরিক হিন্দু সৈন্যদের সাথে এক লড়াইয়ে তাঁরা শাহাদাত বরণ করেন। ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন।
শহিদ মুয়া’ওয়িয়াহ ভাই উত্তর কাশ্মীরের “কুলগাম”এর বাসিন্দা। আর তিনি উক্ত এলাকায় আনসারু গাজওয়াতুল হিন্দের কমান্ডার/আমীর ছিলেন। তিনি ১০ মাস পূর্বে অর্থাৎ ২০১৯ সালের জুন মাসে কাশ্মীরের স্বাধীনতা জিহাদে অংসগ্রহণ করেন, যখন তিনি তাওহিদী কালিমার পতাকা তলে জিহাদ করার বায়াত গ্রহণ করেন।
আল্লাহ তা’আলা তাঁর শাহাদাত এবং সকল ইবাদাতকে কবুল করুন, আমিন।
মুজাহিদ “জারার ভাই” সোপিয়ানের বাসিন্দা, যিনি আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের “হয় শরীয়াহ নয়তো শাহাদাত” এর আহবানে সাড়া দিয়ে ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে মুজাহিদীনদের সাথে যোগদান করেন।
আল্লাহ তায়ালা আপনাদের জখমগুলো নূর দ্বারা আলোকিত করুন এবং আপনাদের শাহাদাতকে মুজাহিদীনদের জন্য সাহায্যের উৎস বানিয়ে দিন।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ মুসলিম উম্মাহকে তাঁর এই বিশ্বস্ত সন্তানদের শাহাদাতে অভিনন্দন জানাচ্ছে। এবং মুসলিম উম্মাহকে অবহিত করছে যে, পবিত্র জিহাদই হচ্ছে উম্মাহ এর দুঃখ ও উদ্বেগ থেকে পরিত্রাণের একমাত্র সমাধান।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ শুধুমাত্র একটি সংগঠন নয়, বরং সংগ্রাম ও একটি দাওয়াতের নাম। শত্রু যেমনই হোক না কেন এই সংগ্রাম ও দাওয়াহ্কে ধ্বংস করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। এটি হিন্দে ইসলামী ব্যবস্থা বিকাশের ক্ষেত্রে একটি উৎসে পরিণত হবে।
আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ কাশ্মীরের সকল মুজাহিদীনদের পূণরায় এই কথারই দাওয়াহ দিচ্ছে যে, সঠিক পথ (আল জিহাদ) চেনে সঠিক পথকে গ্রহন করুন, এই জিহাদকে শক্তিশালী করুন ও এর রক্ষক হিসেবে ভূমিকা পালন করুন।
নিঃসন্দেহে বিজয় একমাত্র আল্লাহ তায়ালার, এবং তিনিই আমাদের সাহায্যকারী।
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের।
------------------------------------------
রজব ১৪৪১ হিজরী / মার্চ ২০২০ঈসায়ী
বার্তাটি ডাউনলোড করুন
Docx
https://top4top.io/downloadf-1532hkh081-docx.html
Comment