বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
যখন পর্যন্ত সম্মখযুদ্ধ চলছিল, তখন পর্যন্ত কিছু শর্তসাপেক্ষে নারীদের যুদ্ধের ময়দানে যাবার অনুমতি ছিল, যথা,
১ - মহিলা বয়স্কা হতে হবে। সুতরাং যুবতী মেয়েরা জিহাদে যেতে পারবে না, কারণ এতে ফেতনার আশংকা রয়েছে।
২ – তারা সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে না। বরং আহতদের সেবা করা, মুজাহিদদের জন্য রান্না করা, এবং এজাতীয় অন্যান্য করবে।
৩ – তারা শুধু বড় বাহিনির সাথে যেতে পারবে, যাদের পরাজিত হওয়ার আশংকা নিতান্তই কম। সারিয়্যা বা ছোটবাহিনীর সাথে তারা জিহাদে যেতে পারবে না। কারণ সারিয়্যা পরাজিত হলে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারবে না।
কিন্তু এটা হলো জায়েয-নাজায়েযের মাসয়ালা, অন্যথায় মহিলাদের জন্য মূলত শারীরিক জিহাদ নেই। তাঁদের জন্য সর্বদা ঘরে অবস্থান করাই ভালো। এক মহিলা একযুদ্ধে যাবার অনুমতি চাইলে রাসূল তাকে বারণ করেন, তিনি বলেন, আমি যুদ্ধ করবো না, আহত মুজাহিদদের সেবা ইত্যাদি করবো। নবীজি বলেন, যদি সুন্নাহ হয়ে যাবার ভয় না হতো তবে আমি অনুমতি দিতাম। (মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা। শায়েখ আওয়ামা হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন)
আর বর্তমান জিহাদের পরিস্থিতি পূর্বের চেয়ে ভিন্ন। আগে একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ডকে কেন্দ্র করে সল্পমেয়াদে সস্মুখযুদ্ধ হতো। আর এখন মুজাহিদরা গেরিলা পদ্ধতিতে দীর্ঘমেয়াদী ও বৈশ্বিক (গ্লোবাল) যুদ্ধ করছেন। এ জিহাদে যুদ্ধ ছাড়াও কাজের বিভিন্ন ক্ষেত্র আছে, যেমন: জিহাদের জন্য অর্থসংগ্রহ করা, প্রিন্টমিডিয়া ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার মাধ্যমে তাওহিদ ও জিহাদের দাওয়াতের কাজ করা ইত্যাদি। তাই মাশায়েখদের মতে বর্তমানে মহিলাদের যুদ্ধে আনার প্রয়োজন নেই।
Comment