হে তরুণ,
এখনো কেন তুমি গভীর ঘুমে অচেতন?
যখন জায়নিস্ট ক্রুসেডরা খুলে নিচ্ছে প্রতিটি ইট -
“আকছা” যখন আক্রান্ত।
কিভাবে ঘুমাও তুমি!
যখন গাজা রামাল্লায়- রক্তের বন্যা প্রবাহিত,
ক্ষুদ্র শিশু হাতে তুলে নিচ্ছে পাথর খণ্ড।
কিভাবে ঘুমাও তুমি!
যখন তোমরা দরজার ওপাশে দাড়িয়ে
গোঁ-পূজারী বৎস।
যুদ্ধের দামাম বাজিয়ে কড়া নাড়ছে
যাদের হাতে- উপমহাদেশের মুসলিমদের- রক্তে রঞ্জিত।
সীমান্তের ওপার থেকে ভেসে আসছে
মজলুমদের আর্তনাদ।
তুমি কি শুনতে পাওনা এখনো!
নাকি- বধির তোমার দুই কর্ণ!
এতোই যদি ঘুম এই ধরা’তে;
তবে কবরের ঘুম থেকে- হবে তুমি বঞ্চিত।
হে তরুণ, হে আল্লাহ’র বান্দা
হে আগামী দিনের বিপ্লবী।
তোমাকে মানায় না
যখন তুমি বাদ্যযন্ত্রের সুরে ব্যাধিগ্রস্ত
শয়তান তোমাকে নিয়ে খেলা করে
তুমি কি তার খেলার যন্ত্র?
নাকি প্রবাহমান স্রোত ধারা
ভাসিয়ে দিয়েছ তাগুতের যত খরকুটো।
তুমিতো নও কোন একক ভূখণ্ডের
তোমার পদাচরনায় মুখর হবে- এ মহাবিশ্ব।
তুমি ছুটে চলবে ধুসর তিউনিসিয়া থেকে স্নিগ্ধ ইতালি
তোমার পদধ্বনিতে প্রকম্পিত হবে ক্রুসেডের ভীরু বুক
আইফেল টাওয়ারের দম্ভ চূর্ণ করে
নিক্ষেপ করবে অগ্নিবাণ স্ট্যাচু অব লিবার্টির দিকে
তুমি কি জানোনা?
মহান নেতা, তোমার রাসুল (সঃ) বলেছেন-
উৎক্ষেপণেই শক্তি-উৎক্ষেপণেই শক্তি-উৎক্ষেপণেই শক্তি।
হে তরুণ, জালিমের যম তুমি! মজলুমের মিত্র।
তবুও কেন এখনো ঘরের কোনায়- তসবি জপছ;
জায়ানামাজেই বসেই ভেবছ- জান্নাত পেয়েছ!
অথচ তোমার রব বলেছেন
“মুমিনের জানমাল ক্রয় করে নিয়েছি জান্নাতের বিনিময়”।
মহান সেই সত্তা- যার হাতে আমাদের প্রাণ
ধিক্কার দিয়ে বলছেন-
“তোমাদের কি হল যে তোমরা যুদ্ধ করছ-না আল্লাহর পথে-
এবং অসহায় ঐসব নরনারী ও শিশুদের জন্য-
যাহারা বলে হে আমার প্রতিপালক-
এই জনপদ- যাহার অধিবাসী জালিম
এখান থেকে আমাদের বের কর
তোমার নিকট হতে কাউকে আমাদের অভিভাবক কর
এবং কাউকে বন্ধু রুপে প্রেরন কর”।
হে তরুণ এখনি সময় গর্জে ওঠার, অস্ত্র ধরার।
এখনি সময় জালিমের টুটিকে চেপে ধরার।
হে তরুণ, হে আল্লাহর সৈনিক
তুমি যে দুর্নিবার এক ঝঞ্জা
উঠে এসো- দাও রণহুংকার
উপরে ফেল জালিমের তখৎ চিরতর।
মানবতার ঢাল তুমি- মহৎ অপরাহত।
এখনো কেন তুমি গভীর ঘুমে অচেতন?
যখন জায়নিস্ট ক্রুসেডরা খুলে নিচ্ছে প্রতিটি ইট -
“আকছা” যখন আক্রান্ত।
কিভাবে ঘুমাও তুমি!
যখন গাজা রামাল্লায়- রক্তের বন্যা প্রবাহিত,
ক্ষুদ্র শিশু হাতে তুলে নিচ্ছে পাথর খণ্ড।
কিভাবে ঘুমাও তুমি!
যখন তোমরা দরজার ওপাশে দাড়িয়ে
গোঁ-পূজারী বৎস।
যুদ্ধের দামাম বাজিয়ে কড়া নাড়ছে
যাদের হাতে- উপমহাদেশের মুসলিমদের- রক্তে রঞ্জিত।
সীমান্তের ওপার থেকে ভেসে আসছে
মজলুমদের আর্তনাদ।
তুমি কি শুনতে পাওনা এখনো!
নাকি- বধির তোমার দুই কর্ণ!
এতোই যদি ঘুম এই ধরা’তে;
তবে কবরের ঘুম থেকে- হবে তুমি বঞ্চিত।
হে তরুণ, হে আল্লাহ’র বান্দা
হে আগামী দিনের বিপ্লবী।
তোমাকে মানায় না
যখন তুমি বাদ্যযন্ত্রের সুরে ব্যাধিগ্রস্ত
শয়তান তোমাকে নিয়ে খেলা করে
তুমি কি তার খেলার যন্ত্র?
নাকি প্রবাহমান স্রোত ধারা
ভাসিয়ে দিয়েছ তাগুতের যত খরকুটো।
তুমিতো নও কোন একক ভূখণ্ডের
তোমার পদাচরনায় মুখর হবে- এ মহাবিশ্ব।
তুমি ছুটে চলবে ধুসর তিউনিসিয়া থেকে স্নিগ্ধ ইতালি
তোমার পদধ্বনিতে প্রকম্পিত হবে ক্রুসেডের ভীরু বুক
আইফেল টাওয়ারের দম্ভ চূর্ণ করে
নিক্ষেপ করবে অগ্নিবাণ স্ট্যাচু অব লিবার্টির দিকে
তুমি কি জানোনা?
মহান নেতা, তোমার রাসুল (সঃ) বলেছেন-
উৎক্ষেপণেই শক্তি-উৎক্ষেপণেই শক্তি-উৎক্ষেপণেই শক্তি।
হে তরুণ, জালিমের যম তুমি! মজলুমের মিত্র।
তবুও কেন এখনো ঘরের কোনায়- তসবি জপছ;
জায়ানামাজেই বসেই ভেবছ- জান্নাত পেয়েছ!
অথচ তোমার রব বলেছেন
“মুমিনের জানমাল ক্রয় করে নিয়েছি জান্নাতের বিনিময়”।
মহান সেই সত্তা- যার হাতে আমাদের প্রাণ
ধিক্কার দিয়ে বলছেন-
“তোমাদের কি হল যে তোমরা যুদ্ধ করছ-না আল্লাহর পথে-
এবং অসহায় ঐসব নরনারী ও শিশুদের জন্য-
যাহারা বলে হে আমার প্রতিপালক-
এই জনপদ- যাহার অধিবাসী জালিম
এখান থেকে আমাদের বের কর
তোমার নিকট হতে কাউকে আমাদের অভিভাবক কর
এবং কাউকে বন্ধু রুপে প্রেরন কর”।
হে তরুণ এখনি সময় গর্জে ওঠার, অস্ত্র ধরার।
এখনি সময় জালিমের টুটিকে চেপে ধরার।
হে তরুণ, হে আল্লাহর সৈনিক
তুমি যে দুর্নিবার এক ঝঞ্জা
উঠে এসো- দাও রণহুংকার
উপরে ফেল জালিমের তখৎ চিরতর।
মানবতার ঢাল তুমি- মহৎ অপরাহত।
Comment