Tweet
بسم الله الرحمان الرحیم
বাংলাদেশে আল্লাহ্, রাসূল ( সা: ) ও দ্বীন নিয়ে কটুক্তিকারীদের হত্যা: বিচারের
বাংলাদেশে আল্লাহ্, রাসূল ( সা: ) ও দ্বীন নিয়ে কটুক্তিকারীদের হত্যা: বিচারের
নামে নিরপরাধ মুসলিমদের মৃত্যুদণ্ডের রায়
আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার বিবৃতি
আস সাহাব মিডিয়া পরিবেশিত
***বাংলা***
PDF (416 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৪১৬ কিলোবাইট]
https://web.archive.org/web/20220607...ste.it/PR109BN
https://www.mediafire.com/file/a77de...109BN.pdf/file
https://mymegacloud.com/index.php?dl...8d6470237ff123
***Urdu***
بسم الله الرحمان الرحیم
#جديد
#اداره_السحاب_برصغير
#جماعت_قاعدة_الجهاد_برصغير
✨پریس ریلیز ۔ بنگلہ دیش میں دینِ اسلام اور رسول اللَّہ صَلی اللّٰہ علیہِ وسَلّم کی توہین کرنے اور ان پر سب وشتم کرنے والوں کا قتل ✨
انصاف کے نام پر معصوم مسلمانوں کو سزائے موت سنانے کے تناظر میں
(PDF)
https://www.mediafire.com/file/6p6cw...109Ur.pdf/file
https://mymegacloud.com/index.php?dl...3f4d36f0ca5afe
***English***
بسم الله الرحمان الرحیم
#New
#As_Sahab_Media (Subcontinent)
#AQS
✨Press Release 109 : Killing those who dared to defame Islam and the Messenger (SAWS) in Bangladesh ✨
Sentencing innocent Muslims to death in the name of Justice
(PDF)
https://www.mediafire.com/file/q9100...109En.pdf/file
https://mymegacloud.com/index.php?dl...92ef3f925dee61
তারিখ: 6 Ḏū al-Qaʿdah1443 AH / 5 June 2022
বাংলাদেশে আল্লাহ, রাসূল (ﷺ) ও দ্বীন নিয়ে কটূক্তিকারীদের হত্যা: বিচারের নামে নিরপরাধ মুসলিমদের মৃত্যুদণ্ডের রায়
আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার বিবৃতি
الحمد للہ رب العالمین، والصلاۃ والسلام علی سید الأنبیاء والمرسلین وعلی آلہ وصحبہ ومن تبعھم بإحسان إلی یوم الدین، وبعد
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,
’’لزوال الدنیا أھون على اللہ من قتل مؤمن بغیر حق.‘‘
অন্যায়ভাবে একজন মুমিনের রক্তপাত অপেক্ষা দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাওয়া আল্লাহ তাআলার নিকট তুচ্ছ। [সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ২৬১৯; সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং ১৪৫২, ১৪৫৩]
১৫ ই নভেম্বর ২০১৪ ঈ. (মুহাররাম ১৪৩৬ হি.), আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার মুজাহিদরা বাংলাদেশের রাজশাহী শহরে, আল্লাহর দ্বীনের বিধান নিয়ে কটূক্তিকারী শফিউল ইসলাম লিলন নামের এক ইসলামবিদ্বেষীকে হত্যা করেন। ১২ ই মে ২০১৫ ঈ. (রজব ১৪৩৬ হি.), আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার মুজাহিদরা আরেক ইসলামবিদ্বেষী ও শাতিমে রাসূল, অনন্ত বিজয়কে তার যথাযথ প্রাপ্য বুঝিয়ে দেন। আলহামদুলিল্লাহ, তাওফিক ও সাফল্য কেবল আল্লাহ তাআলাই দান করেন। ঘটনা দুটির দায় স্বীকার করে আল কায়েদা উপমহাদেশের পক্ষ থেকে বিবৃতিও প্রদান করা হয়।
নিছক ব্যক্তিগত জীবনে নাস্তিক কিংবা ইসলামবিদ্বেষী হবার কারণে এদেরকে হত্যা করা হয়নি। এরা ছিল সমাজ ও মানবতার প্রকাশ্য শত্রু। ইসলাম ও মুসলিমদের অবমাননা, আল্লাহর দ্বীনের বিধান এবং মুসলিমদের হৃদয়ের স্পন্দন, রাহমাতুললিল আলামীন প্রিয় রাসূলে কারীম (ﷺ) সম্পর্কে কটূক্তি এবং নিকৃষ্ট ভাষায় গালমন্দ করা ছিল এদের নেশা। এদের এই সীমালঙ্ঘন ছিল আল্লাহ, তাঁর রাসূল (ﷺ) এবং সমগ্র মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নির্ধারিত শরীয়াহ অনুযায়ী এই দুই ব্যক্তিকে হত্যা করা ছিল মুসলিম উম্মাহর ওয়াজিব দায়িত্ব। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী অপশক্তির তাবেদার বাংলাদেশের তাগুত সরকার এই জঘন্য অপরাধীদের কোন বিচার তো করেইনি, উল্টো তাদের নিরাপত্তা দিয়ে, যারা তাদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছিল, তাদেরকে হত্যা ও কারাবন্দী করেছে। মহান আল্লাহর রহমতে আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার মুজাহিদগণ মানবরূপী এই কীটদের যথাযোগ্য পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে মুসলিম উম্মাহকে দায়িত্বমুক্ত করেছেন, শত কোটি মুমিনের চোখ ও হৃদয় শীতল করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ! সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ!
এই বরকতময় সামরিক অভিযানগুলোর পর, বাংলাদেশের তাগুতি বিচারব্যবস্থায় ঘটনাগুলোর তথাকথিত “বিচার” শুরু হয়। নিজেদের অদক্ষতা, অক্ষমতা ও ব্যর্থতা ঢাকতে এমন কিছু মানুষকে অপরাধী সাব্যস্ত করা হয়, এই সামরিক অভিযানগুলোর সঙ্গে যাদের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক ছিল না। সম্প্রতি বাংলাদেশের মানবরচিত আইনের অক্ষম ও ভঙ্গুর আদালত, এই দুই হত্যা মামলায় যথাক্রমে তিন ও চারজন মুসলিমের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয়, যারা সম্পূর্ণ নির্দোষ।
আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, ইসলামের এই দুই শত্রুকে আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার সম্মানিত মুজাহিদগণ হত্যা করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। বাংলাদেশের আদালত যে ৭জন আসামীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে, এই সামরিক অভিযানগুলোর সঙ্গে তাদের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার মুজাহিদদের সঙ্গেও তাদের কোন সম্পর্ক নেই। লিলন ও অনন্ত বিজয়ের হত্যায় এই ব্যক্তিদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া ইসলামী
শরীয়াহ অনুযায়ী তো বটেই, সুস্থ বিচারবুদ্ধি এবং মানবরচিত আইনের দৃষ্টিতেও সম্পূর্ণ অন্যায় ও অবিচার। একটি রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থার জন্য যা রীতিমতো লজ্জাজনক।
এ ধরনের প্রহসনের তদন্ত, বিচার এবং বিচারের রায়; তাগুতি রাষ্ট্রব্যবস্থা আর মানবরচিত বিচারব্যবস্থার অক্ষমতা ও অনুপযুক্ততাকেই আবারো সবার সামনে স্পষ্ট করে দেয়। এই ব্যবস্থা প্রকৃত অপরাধী, আল্লাহর দ্বীন এবং আল্লাহ রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে জঘন্য কটূক্তিকারী মানবতার শত্রুদের, বিচার না করে উলটো তাদের নিরাপত্তা দেয়। তারপর তথাকথিত
বিচারের নামে ঘটনার সাথে সম্পর্কহীন মানুষকে দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড দেয়। মানবরচিত এই ব্যবস্থা না পারে অপরাধের প্রকৃত সংজ্ঞা দিতে, আর না পারে ইনসাফ ও ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে। তবু যুগের পর যুগ মানুষ এই অক্ষম রাষ্ট্র ও বিচারব্যবস্থার যাতাকলে পিষ্ট হচ্ছে। এই জুলুম, নাইনসাফী ও দাসত্ব থেকে মুক্তির একমাত্র পথ হল মানবরচিত সকল মতবাদ ছুঁড়ে ফেলে, মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত শরীয়াহর অনুসরণ করা।
এই প্রহসনের বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আমরা বলি: জুলুম ও অবিচার করা থেকে ফিরে আসুন। বিচারিক ক্ষমতার এমন ন্যাক্কারজনক অপপ্রয়োগ মানবতার জন্য কলঙ্কজনক। মনে রাখবেন, একদিন আপনাদেরও দাঁড়াতে হবে মহা প্রতাপশালী বিচারকের কাঠগড়ায়। যেদিন কলিজার টুকরো প্রিয় সন্তান কিংবা পৃথিবীর সকল সম্পদ মুক্তিপণ দিতে চাইলেও মুক্তি পাওয়া যাবে না। সুতরাং অন্যায়ভাবে যাদের ফাঁসির রায় দিয়েছেন, সেই ৭ নির্দোষ মুসলিম ভাইকে বেকসুর মুক্তি দিন। আর দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য ফিরে আসুন ইসলাম ও শরীয়াহর ছায়ায়।
আল্লাহ তাআলা এই উম্মতের কল্যাণের ফায়সালা করুন। ইসলামকে তাঁর এই যমিনে প্রতিষ্ঠা দান করুন। যেখানে মাজলুমের সঙ্গ দেয়া হবে, জালিমের হাত থামিয়ে দেয়া হবে, মানুষ পাবে প্রকৃত ইনসাফ ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। আমীন।
وآخر دعوانا أن الحمد للہ رب العالمین وصلی اللہ تعالیٰ علی نبینا الأمین، آمین۔
Comment