Announcement

Collapse
No announcement yet.

পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল

    পার্বত্য চট্টগ্রামের দেশ বিরোধী অপতৎপরতা ও বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জাল।


    ১/খ্রিস্টান রাষ্ট্র জুমল্যান্ড গঠনের তোড়জোড়।

    ২/পার্বত্য চট্টগ্রামে খ্রিস্টানদের অপতৎপরতা।

    ৩/মায়ানমারের পার্বত্য এলাকা ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে খ্রিস্টান অপতৎপরতা ।

    ৪/ভারতের পার্বত্য এলাকায় খ্রিষ্টান অপতৎপরতা।

    ৫/থেমে নেই ইহুদিরা ও।

    ৬/উগ্র হিন্দুত্ববাদের দৌরাত্ন্য।

    ৭/কোয়ান্টামের ইসলামবিরোধী অপতৎপরতা।

    ৮/রাজারবাগের পীরের কথিত খেলাফতভূমি।

    ৯/কথিত 'আহমদিয়া মুসলিম জামাত' -এর অপতৎপরতা

    ১০/ভয়ঙ্কর সামরিক ও রাজনৈতিক অপতৎপরতা।


    (১/-খ্রিস্টান রাষ্ট্র জুমল্যান্ড গঠনে তোড়জোড়!)


    প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সম্পদের অপার লীলাভূমি পার্বত্য চট্টগ্রাম আল্লাহর অপূর্ব দান। বাংলাদেশের ফুসফুসখ্যাত এই পাহাড়ি অঞ্চল আজ বহুমুখী ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি। দেশবিরোধী ও ইসলামবিরোধী অনেক গ্রুপ এখানে নানা অপতৎপরতা চালাচ্ছে। বেশ কিছু সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী তিন জেলাকে বিচ্ছিন্ন করে জুমল্যান্ড নামক স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছে। চট্টগ্রাম ,কক্সবাজার , ও ফেনী জেলাকে এই কল্পিত জুম ল্যান্ড র অংশ বানিয়ে পর্যটন ও বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা ও তাদের রয়েছে। বিশ্লেষকদের ধারণা জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে ভূতাত্ত্বিকভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ অঞ্চল হারাতে বসবে বাংলাদেশ। পূর্ব তিমুর দক্ষিণ সুদান ও ইসরাইলের মত দক্ষিণ এশিয়ার বিষফোঁড়ায় পরিণত হবে এই অঞ্চল। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ১৯৮১ সালে দক্ষিণ সুদানে র মোট জনসংখ্যা র ৮০% খ্রিষ্টান, ১৮% মুসলমান, এবং ২% নাস্তিক বসবাস করত। সংখ্যাধিক্যের সুবাদে ২০১১ সালে ৯ জুলাই আফ্রিকার বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র সুদান কে ভেঙ্গে খ্রিস্টান রাষ্ট্রের সৃষ্টি করা হয়। অথচ পুরো সুদানে ৯৬% মুসলমান এবং মাত্র ৪% খ্রিষ্টান ছিল। তেমনি সবচেয়ে বেশি মুসলমান বসবাস করা ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব তিমুরকে ২০০২ সালে ২০ মে স্বাধীনতা দিয়ে দেওয়া হয়। সেখানেও একই টোটকা, সংখ্যাগরিষ্ঠতা! কারণ তখন পূর্ব তিমুরে খ্রিস্টান ছিল ৯৭%, মুসলমান ছিল মাত্র ২%, বাকিরা অন্য ধর্মের। পার্বত্য চট্টগ্রামেও একই ফর্মুলা কাজে লাগাতে মরিয়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিদেশি এনজিও ও মিশনারিগুলো। ৯০-র দশকের শুরুর দিকে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে ইউরোপের একজন সমরবিদ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভারতের সেভেন সিষ্ঠার্সের ত্রিপুর, মিজোরাম ,নাগাল্যান্ড ,অরুণাচল ও মিয়ানমারের আরকান অঞ্চল নিয়ে বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন ইসরাইলের মত একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র তৈরির ধারণা প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রটির আকার হবে সাপের মতো, যার এক দিকে থাকবে বঙ্গোপসাগর এবং অন্যদিকে থাকবে চীন সীমান্ত। এই মিশন সফল করতে দক্ষিণ সুদান ও পূর্ব তিমুরকে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর অন্যতম কুশীলব লড অ্যারিক অ্যাডবুরিকেই পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী সংস্থা সিএচটি কমিশন এর দায়িত্ব দেওয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদেশি এনজিও, দাতা সংস্থা ও মিশনারীগুলো র সাম্প্রতিক তৎপরতায় একথা দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে নতুন ক্রিস্টান রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বাস্তবায়নে তারা অনেকাংশেই সফল।

    (সংগৃহীত)

    চলবে ইনশাআল্লাহ..
    Last edited by মুহাম্মাদ সাহেল; 09-03-2022, 07:22 AM.

  • #2
    তবে কি অতিসত্বর চট্টগ্রাম ও এর আশপাশের উল্লেখিত জায়গাগুলোর আলেম ওলামা সহ সাধারণ মুসলিম জনগণ গণহত্যার স্বীকার হতে যাচ্ছে!!!

    Comment

    Working...
    X