💞💞💞ভালবাসার কথামালা💞💞💞
শাইখ আবু হুজাইফা আস-সুদানী হাফিযাহুল্লাহ
প্রকাশকাল: ১৪৪৪ হিজরী মোতাবেক ২০২২ ঈসায়ী
প্রকাশক: বাইতুল মাকদিস
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কুরআনুল কারীমে ইরশাদ করেন:
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ ﴿٥٤﴾
অনুবাদ: "হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরেই আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারাও তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।" (সূরা মায়েদা ৫: ৫৪)
অনুবাদ: "হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরেই আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারাও তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।" (সূরা মায়েদা ৫: ৫৪)
হাদীস শরীফে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন:
عَنْ أَبي هُرَيرَة رضي اللهُ عنه قَال: قَالَ رسولُ اللَّهِ ﷺ: " تَضَمَّنَ اللَّه لِمنْ خَرَجَ في سَبيلِهِ، لا يُخْرجُهُ إلاَّ جِهَادٌ في سَبيلي، وإيمانٌ بِي وَتَصْدِيقٌ برُسُلي فَهُوَ ضَامِنٌ عليّ أنْ أدْخِلَهُ الجَنَّةَ، أوْ أرْجِعَهُ إِلَى مَنْزِلِهِ الَّذِي خَرَجَ مِنْهُ بِمَا نَالَ مِنْ أجْرٍ، أوْ غَنِيمَة، وَالَّذي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بيَدِهِ مَا مِنْ كَلْمٍ يُكلَم في سبيلِ اللَّهِ إلاَّ جاءَ يوْم القِيامةِ كَهَيْئَتِهِ يوْم كُلِم، لَوْنُهُ لَوْن دَم، ورِيحُهُ ريحُ مِسْكٍ، والَّذي نَفْسُ مُحمَّدٍ بِيدِهِ لَوْلا أنْ أَشُقَّ عَلَى المُسْلِمينَ مَا قعَدْتُ خِلاف سرِيَّةٍ تَغْزُو في سَبيلِ اللَّه أبَدًا، ولكِنْ لاَ أجِدٌ سعَة فأَحْمِلَهمْ وَلاَ يجدُونَ سعَةً، ويشُقُّ علَيْهِمْ أنْ يَتَخَلفوا عنِّي، وَالذي نفْسُ مُحَمَّد بِيدِهِ، لَودِدْتُ أني أغزوَ في سبِيلِ اللَّهِ، فَأُقْتَل، ثُمَّ أغْزو، فَأُقتل، ثُمَّ أغْزُوَ، فَأُقتل".
رواهُ مُسلمٌ وروى البخاريُّ بعْضهُ.
অনুবাদ: আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ সে ব্যক্তির (রক্ষণাবেক্ষণের) দায়ভার গ্রহণ করেন, যে ব্যক্তি তাঁর রাস্তায় বের হয়। (আল্লাহ বলেন,) ‘আমার পথে জিহাদ করার স্পৃহা, আমার প্রতি বিশ্বাস, আমার পয়গম্বরদেরকে সত্যজ্ঞানই তাকে (স্বগৃহ থেকে) বের করে। আমি তার এই দায়িত্ব নিই যে, হয় তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব, না হয় তাকে নেকী বা গনীমতের সম্পদ দিয়ে তার সেই বাড়ির দিকে ফিরিয়ে দেব, যে বাড়ি থেকে সে বের হয়েছিল।’ সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আছে! আল্লাহর পথে দেহে যেকোন জখম পৌঁছে, কিয়ামতের দিনে তা ঠিক এই অবস্থায় আগমন করবে যে, যেন আজই জখম হয়েছে। (টাটকা জখম ও রক্ত ঝরবে।) তার রং তো রক্তের রং হবে, কিন্তু তার গন্ধ হবে কস্তুরীর মত। সেই মহান সত্তার কসম, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের জীবন আছে! যদি মুসলিমদের জন্য কষ্টের আশংকা না করতাম, তাহলে আমি কখনো এমন মুজাহিদ বাহিনীর পিছনে বসে থাকতাম না, যারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে। কিন্তু আমার এ সঙ্গতি নেই যে, আমি তাদের সকলকে বাহন দিই এবং তাদেরও (সকলের জিহাদে বের হওয়ার) সঙ্গতি নেই। আর (আমি চলে গেলে) আমার পিছনে থেকে যাওয়া তাদের জন্য কষ্টকর হবে। সেই মহান সত্তার কসম, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের জীবন আছে! আমার আন্তরিক ইচ্ছা যে, আমি আল্লাহর পথে লড়াই করি এবং শহীদ হই। অতঃপর আবার (জীবিত হয়ে) লড়াই করি, পুনরায় শাহাদত বরণ করি। অতঃপর (পুনর্জীবিত হয়ে) লড়াই করি এবং পুনরায় শহীদ হয়ে যাই।”
(বুখারী কিদয়ংশ ৩৬, ৩১২৩, ৭৪৫৭, ৭৪৬৩, মুসলিম ৪৯৬৭)
🌹🌹🌹🌹🌹
القتالُ في سبيلِ اللهِ
سِراجُ الحُبِّ
حِينَ
يَتوهَّجُ في القلبِ...
আল্লাহর রাস্তায় লড়াই
ভালোবাসার প্রদীপ
অন্তঃকরণে জ্বলে ওঠে
এই প্রদীপের আলো...
🌹🌹🌹🌹🌹
📖 প্রকাশকের ভূমিকা 📖
رواهُ مُسلمٌ وروى البخاريُّ بعْضهُ.
অনুবাদ: আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ সে ব্যক্তির (রক্ষণাবেক্ষণের) দায়ভার গ্রহণ করেন, যে ব্যক্তি তাঁর রাস্তায় বের হয়। (আল্লাহ বলেন,) ‘আমার পথে জিহাদ করার স্পৃহা, আমার প্রতি বিশ্বাস, আমার পয়গম্বরদেরকে সত্যজ্ঞানই তাকে (স্বগৃহ থেকে) বের করে। আমি তার এই দায়িত্ব নিই যে, হয় তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব, না হয় তাকে নেকী বা গনীমতের সম্পদ দিয়ে তার সেই বাড়ির দিকে ফিরিয়ে দেব, যে বাড়ি থেকে সে বের হয়েছিল।’ সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আছে! আল্লাহর পথে দেহে যেকোন জখম পৌঁছে, কিয়ামতের দিনে তা ঠিক এই অবস্থায় আগমন করবে যে, যেন আজই জখম হয়েছে। (টাটকা জখম ও রক্ত ঝরবে।) তার রং তো রক্তের রং হবে, কিন্তু তার গন্ধ হবে কস্তুরীর মত। সেই মহান সত্তার কসম, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের জীবন আছে! যদি মুসলিমদের জন্য কষ্টের আশংকা না করতাম, তাহলে আমি কখনো এমন মুজাহিদ বাহিনীর পিছনে বসে থাকতাম না, যারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে। কিন্তু আমার এ সঙ্গতি নেই যে, আমি তাদের সকলকে বাহন দিই এবং তাদেরও (সকলের জিহাদে বের হওয়ার) সঙ্গতি নেই। আর (আমি চলে গেলে) আমার পিছনে থেকে যাওয়া তাদের জন্য কষ্টকর হবে। সেই মহান সত্তার কসম, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের জীবন আছে! আমার আন্তরিক ইচ্ছা যে, আমি আল্লাহর পথে লড়াই করি এবং শহীদ হই। অতঃপর আবার (জীবিত হয়ে) লড়াই করি, পুনরায় শাহাদত বরণ করি। অতঃপর (পুনর্জীবিত হয়ে) লড়াই করি এবং পুনরায় শহীদ হয়ে যাই।”
(বুখারী কিদয়ংশ ৩৬, ৩১২৩, ৭৪৫৭, ৭৪৬৩, মুসলিম ৪৯৬৭)
🌹🌹🌹🌹🌹
القتالُ في سبيلِ اللهِ
سِراجُ الحُبِّ
حِينَ
يَتوهَّجُ في القلبِ...
আল্লাহর রাস্তায় লড়াই
ভালোবাসার প্রদীপ
অন্তঃকরণে জ্বলে ওঠে
এই প্রদীপের আলো...
🌹🌹🌹🌹🌹
📖 প্রকাশকের ভূমিকা 📖
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর।
হামদ ও সালাতের পর...!
বাইতুল মাকদিসে এই শুভক্ষণে আমরা সম্মানিত পাঠকদের জন্য শাইখ আবু হুজাইফা আস-সুদানী’র একটি উপহার পেশ করতে যাচ্ছি। ‘ভালোবাসার কথামালা’ শিরোনামে শাইখের একটি নতুন কিতাব নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি। আল্লাহর রাস্তায় বক্তৃতা বয়ান ইত্যাদির মাধ্যমে তিনি যে সংগ্রামে রত রয়েছেন, তাঁর সেই অসাধারণ রচনা সম্ভারের মাঝে বর্তমান কিতাবটিও যুক্ত হতে যাচ্ছে।
ইতিপূর্বে শাইখ হাফিজাহুল্লাহ'র রচিত ‘আল-আমীর আল মানসি’, ‘ইত্তিকাআতুন আলা হাদ্দিস সাইফ’, ‘খাওয়াতিরু সিজ্জীন’-এর মতো কিতাবগুলো জিহাদী-ইসলামী গ্রন্থ সম্ভারের জন্য ছিল অনন্য সংযোজন। তাঁর এই কৃতিত্বগুলো যেন (وَحَرِّضِ الْمُؤْمِنِينَ) আয়াতের অনুপম অনুপ্রেরণার বিচ্ছুরণ।
ইসলাম ও জিহাদের ভালোবাসায় এবং ইসলামের জন্য ত্যাগ-তিতিক্ষার মাধুরী মিশ্রিত লেখার সঙ্গে অন্যান্য অঙ্গনে প্রকাশিত সাহিত্য রচনার একটা বিশেষ পার্থক্য রয়েছে।
পাঠক এই কিতাবে শব্দবাক্যের ভাঁজে ভাঁজে যে মর্ম অনুধাবন করবেন, তা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন, রিবাত ও জিহাদের পেছনে অতিবাহিত সময়গুলোতে প্রাণ লাভ করেছে। সীমান্ত প্রহরার মহান দায়িত্বে যারা নিয়োজিত, সেই বীর-বাহাদুর মর্যাদাবান সৌভাগ্যশালীদের কাছে এই হরফগুলো মূল্যায়নের সর্বোচ্চটা অর্জন করেছে। হ্যাঁ, ওই দলের কথাই বলছি, উম্মাহ সর্বত্র সর্বযুগে যাদের কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। উম্মাহর সম্মান-মর্যাদা রক্ষায় এবং উম্মাহর জাগরণ তৈরিতে তাদের কৃতিত্বের ঋণ যেন অপরিশোধনীয়।
আমরা আল্লাহর কাছে কামনা করি, যেন তিনি এই কাজের দ্বারা উম্মাহকে উপকৃত করেন এবং রচয়িতাকে আপন বরকত দ্বারা ভূষিত করেন। যেন আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ভালোবাসা থেকে জিহাদের আধ্যাত্মিকতা পোষণ করার তাওফীক লাভে আমরা এমনভাবে ধন্য হতে পারি।
ইতিপূর্বে সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম এবং তাদের পদাঙ্ক অনুসারী সালফে সালেহীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিম যেভাবে এই মহৎ আমলের রুহানিয়াত নিজেদের মাঝে ধারণ করেছিলেন, ঠিক সেভাবেই উম্মাহর এই প্রজন্ম যেন তা ধারণ করে উম্মাহর পতাকাকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় উড্ডীন করতে পারে, আল্লাহর কাছে সেটাই প্রার্থনা।
📝লেখকের ভূমিকা📝
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি বিশ্বজাহানের পালনকর্তা। রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক রাসূলে আমীন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর।
হামদ ও সালাতের পর...!
‘ভালোবাসার কথামালা’ নামে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি একটি কিতাব নিয়ে, যার কিছু অংশ আমি রচনা করেছি খুবই আনন্দঘন মুহূর্তে; আর অপর কিছু অংশ রচনা করা হয়েছে বেদনা বিধুর সময়ে। পাঠক এক বসাতেই পুরোটা পড়ে ফেলতে পারবেন। আমিতো বরাবরই ভেবে এসেছি, এটি এখনো প্রকাশের উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি। কিন্তু মুহাব্বতের এক ভাইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে আমি এটি প্রকাশে সম্মত হয়েছি। অত্যন্ত প্রিয়ভাজন সে ব্যক্তি, যাকে আমি অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালবাসি, যিনি সিরিয়ার ভূমিতে একজন মুজাহিদ ফি সাবিলিল্লাহ, আল্লাহর রাহে যিনি তাঁর হাত বিসর্জন দিয়েছেন, আন্তরিক আগ্রহে ব্যাকুল হয়ে এখনো যিনি অপর হাত দিয়ে বন্দুক বহন করে আল্লাহর রাস্তায় সময় কাটাচ্ছেন, সীমান্ত প্রহরার মহান দায়িত্বে নিয়োজিত থেকে আল্লাহর শত্রুদেরকে ধাওয়া করে যাচ্ছেন, এই কথামালা তাঁর জন্যই আমি হাদিয়া স্বরূপ পেশ করছি।
একইভাবে পৃথিবীর সর্বত্র ইসলামের সীমান্তে যারা রিবাতের দায়িত্বে রয়েছেন, সকলের জন্যই আমার এই হাদিয়া। তাদের সংকল্প আরো যেন দৃঢ় হয়; তাদের মনোবল যেন আরও বৃদ্ধি পায়; কিছুটা হলেও যেন তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষার মূল্যায়ন হয় এবং তাদের পথ ও পন্থার সমর্থন ও নুসরত হয়—সেই লক্ষ্যেই তাদের প্রতি আমার এই উপহার নিবেদন। কারণ, আল্লাহর কসম! তারাই আল্লাহর দ্বীনের জন্য কুরবানী হিসেবে নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিচ্ছেন। তারাই এ জাতির মর্মমূল। তারাই এই উম্মাহর কলব। তারাই তীরের সূচালো ফলা। আল্লাহর কসম! তারাই আমাদের হৃদয়, পৃথিবীর বুকে যাদের পদচারণা।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা ইরশাদ করেন:
مِّنَ الْمُؤْمِنِينَ رِجَالٌ صَدَقُوا مَا عَاهَدُوا اللَّهَ عَلَيْهِ ۖ فَمِنْهُم مَّن قَضَىٰ نَحْبَهُ وَمِنْهُم مَّن يَنتَظِرُ ۖ وَمَا بَدَّلُوا تَبْدِيلًا ﴿٢٣﴾
অনুবাদ: "মুমিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।" (সূরা আহযাব: ২৩)
জিহাদের পথে ধৈর্যশীল মহামানবদের প্রতি সালাম!
রিবাতের পথে অবিচল মহাবীরদের প্রতি সালাম!
আবু হুজাইফা আস-সুদানী
রবিউল আউয়াল ১৪৪৪ হিজরীর সূচনাকাল
******
🎤 চলবে... ইনশা আল্লাহ
Comment