Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || AQS Press Release || হিন্দুস্তানে মসজিদসমূহের শাহাদাত প্রসঙ্গে বিবৃতি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || AQS Press Release || হিন্দুস্তানে মসজিদসমূহের শাহাদাত প্রসঙ্গে বিবৃতি

    اداره النصر
    আন নাসর মিডিয়া
    An Nasr Media

    پیش کرتے ہیں
    পরিবেশিত
    Presents

    بنگالی ترجمہ
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    عنوان:
    শিরোনাম:
    Titled:


    پریس ریلیز – ہندوستان میں مساجد کی شہادتوں کی بابت

    হিন্দুস্তানে মসজিদসমূহের শাহাদাত প্রসঙ্গে বিবৃতি

    ৭ শাবান আল মুআযযাম, ১৪৪৫ হিজরী / ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

    Press Release – In context of the demolition of Masajid in India






    الحمد لله رب العالمين والصلاة والسلام على سيد الأنبياء والمرسلين وعلى آله وصحبه ومن تبعهم بإحسان إلى يوم الدين، أما بعد

    সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য; যিনি বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক। রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর, তাঁর পরিবার-পরিজনের উপর, তাঁর সাহাবীদের উপর এবং কিয়ামত পর্যন্ত উত্তম পন্থায় তাঁদের পদাঙ্ক অনুসারী সকলের উপর।

    হামদ ও সালাতের পর...

    গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দিল্লি, বেনারস, হালদওয়ানি সহ ভারতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে প্রাচীন বিভিন্ন মসজিদ সরাসরি ধ্বংস সাধন বা ধ্বংসের জন্য আইনি উপায় অবলম্বনের প্রক্রিয়া চলছে। মসজিদ হল- আল্লাহ জাল্লা জালালুহু’র ঘর এবং ইসলামী সমাজের প্রধান মারকায। মুসলিম উম্মাহ; এমনকি ছোট শিশুরাও মসজিদের পবিত্রতা সম্পর্কে সচেতন। একইভাবে মসজিদের সঙ্গে মুসলমানদের সম্পর্ক কতটা গভীর, সে বিষয়ে কাফেরদেরও যথেষ্ট উপলব্ধি রয়েছে। অপবিত্র অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ কিংবা মসজিদে আক্রমণ করার আগে তারা শতবার চিন্তা করত। আর মসজিদ ধ্বংস সাধন বা ধসিয়ে দেয়া……সেটা ছিল তাদের কাছে অকল্পনীয়। এটা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করাও ছিল কাফেরদের জন্য অসম্ভব।

    অতীত ও বর্তমানে — বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের মাসাজিদ (মসজিদসমূহ) ও মাদারিস (মাদরাসাসমূহ)-কে লক্ষ্য করে যে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, ধ্বংসযজ্ঞ ও শহীদ করে দেওয়ার মহড়া চালানো হয়েছে, তা আসলে আমাদের ঈমানদারদের নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মুখনিঃসৃত একটি বরকতময় বর্ণনায় এসেছে:

    عَنْ ثَوْبَانَ مَوْلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يُوشِكُ أَنْ تَدَاعَى عَلَيْكُمُ الْأُمَمُ مِنْ كُلِّ أُفُقٍ كَمَا تَدَاعَى الْأَكَلَةُ عَلَى قَصْعَتِهَا ". قَالَ: قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، أَمِنْ قِلَّةٍ بِنَا يَوْمَئِذٍ؟ قَالَ: " أَنْتُمْ يَوْمَئِذٍ كَثِيرٌ، وَلَكِنْ تَكُونُونَ غُثَاءً كَغُثَاءِ السَّيْلِ، تُنْتَزَعُ الْمَهَابَةُ مِنْ قُلُوبِ عَدُوِّكُمْ، وَيَجْعَلُ فِي قُلُوبِكُمُ الْوَهْنَ ". قَالَ: قُلْنَا: وَمَا الْوَهْنُ؟ قَالَ: " حُبُّ الْحَيَاةِ وَكَرَاهِيَةُ الْمَوْتِ. )مسند أحمد(

    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আজাদকৃত গোলাম হযরত সাওবান রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন: অদূর ভবিষ্যতে এমন একটি সময় আসবে, যখন দুনিয়ার নানা প্রান্ত হতে তোমাদের বিরুদ্ধে (ইসলামবিদ্বেষী) অন্যান্য সম্প্রদায় একে অন্যকে এমনভাবে আহ্বান করবে, যেরূপ খাবার পাত্রের প্রতি ভক্ষণকারী অন্যান্যদেরকে ডেকে থাকে। বর্ণনাকারী বলেন, এটা শুনে আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! তা কি এজন্য হবে যে, আমরা সেই সময় সংখ্যায় অল্প হব? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, সেই সময় তোমরা সংখ্যায় অনেক বেশি হবে, কিন্তু তোমাদের অবস্থা হবে স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে ভীতি দূর করে দেওয়া হবে, আর তোমাদের হৃদয়ে ‘ওয়াহান’ সৃষ্টি করে দেওয়া হবে। বর্ণনাকারী বলেন, এটা শুনে আমরা বললাম, ‘ওয়াহান’ কী? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, (দুনিয়ার) জীবনের ভালোবাসা এবং (বাঁচার লোভে) মৃত্যুকে অপছন্দ করা।” (মুসনাদে আহমাদ: ২২৩৯৭)

    একইভাবে অন্য বর্ণনায় ‘ওয়াহান’ শব্দটির ব্যাখ্যা এভাবে করা হয়েছে:

    قَالُوا: وَمَا الْوَهَنُ؟ يَا رَسُولَ اللهِ؟ قَالَ: " حُبُّكُمُ الدُّنْيَا وَكَرَاهِيَتُكُمُ الْقِتَالَ "

    “আমরা (সাহাবায়ে কেরাম) বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! ‘ওয়াহান’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, এই দুনিয়ার প্রতি তোমাদের ভালোবাসা এবং কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ (জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ/আল্লাহর পথে লড়াই) করাকে অপছন্দ করা।” (মুসনাদে আহমাদ: ৮৭১৩)

    বর্তমানে ভারতে হনুমান (বানর) ও গণেশ (হাঁতি) এর উপাসক— যারা সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মুসলমানদের সামনে মাথা নত করে নমস্কার করত এবং জিজিয়া (কর) প্রদান করত— তারা এতটাই ‘বাহাদুর(!)’ হয়ে উঠেছে যে, মসজিদ ধ্বংস করে তার ধ্বংসাবশেষের উপর রামমন্দির এবং অন্যান্য মন্দিরের নামে তারা স্থাপনা তৈরি করছে। তারা তাদের উপাসনালয় দাবি করে প্রাচীন মসজিদসমূহের আঙ্গিনাগুলোকে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে। এভাবেই সরাসরি আল্লাহর ঘর-পবিত্র মসজিদগুলো তাদের পৌত্তলিক আচার-অনুষ্ঠান পালনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে! এইসবের কারণ হলো, মুসলমানদের ব্যাপারে তাদের হৃদয়ে যেই ভীতি ছিল, তা বের হয়ে গিয়েছে।

    হনুমান ও গণেশের উপাসকরা কীভাবে এই ভীতি থেকে মুক্তি পেয়ে এতটা ‘বাহাদুর(!)’ হয়ে উঠলো? এর একমাত্র কারণ হলো এই যে, আমাদের হৃদয় 'ওয়াহান' রোগের শিকার। এই ব্যাধি হৃদয়কে দুনিয়া ও পার্থিব জীবনের প্রতি মোহিত করে এবং মৃত্যু ও তৎপরবর্তী জীবনের প্রতি নিরুৎসাহিত করে। অথচ মৃত্যুর পরেই রয়েছে আল্লাহর সাক্ষাৎ, প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাত থেকে কাউসারের পানপাত্র গ্রহণ এবং জান্নাত প্রাপ্তি। আর ঘৃণা শুধু মৃত্যুর প্রতি নয়, বরং "জিহাদ" এবং 'কিতাল' এর প্রতিও অনাসক্তি। এই রোগের নামই ‘ওয়াহান’!

    আমাদের দ্বীন, আমাদের পবিত্র স্থান, আমাদের মাসাজিদ ও মাদারিস, আমাদের সম্মান ও গৌরব, আমাদের নারীদের সম্ভ্রম, আমাদের জনগণের স্থাবর অস্থাবর সহায় সম্পত্তি—এই সমস্ত কিছু সামর্থ্য অনুযায়ী রক্ষা করা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এবং যুক্তির বিচারেও আমাদের জন্য ফরজ। এটা কিভাবে সম্ভব যে হিন্দুস্তান, হিন্দুরাষ্ট্র এবং আমু থেকে ব্রহ্মপুত্র পর্যন্ত অখণ্ড ভারতের মানচিত্র বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, আর আমরা ধর্মনিরপেক্ষ আর্তনাদ, চেঁচামেচি, এবং প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের ধর্মনিরপেক্ষ পদ্ধতির মাধ্যমে এই আগ্রাসনকে প্রতিহত করার চেষ্টা করছি? এটা কি করে সম্ভব যে, ভগওয়া সন্ত্রাসীরা তলোয়ার ও বর্শা নিয়ে বেরিয়ে আসবে, বিশাল হাতুড়ি ও বুলডোজার দিয়ে আমাদের বাড়িঘর ও মসজিদগুলো ধ্বংস করে গুঁড়িয়ে দেবে, আর আমরা কিছু বিক্ষোভ মিছিল অথবা এই নিপীড়নমূলক শাসনব্যবস্থার বানানো কিছু অকার্যকর উপায় অবলম্বন করে এগুলোর মোকাবেলা করবো?!

    'ঘর ওয়াপসি ' উদ্যোগ থেকে শুরু করে মসজিদসমূহ ধ্বংস পর্যন্ত, ভারতের মুসলমানদের জন্য আল্লাহর শরীয়ত মেনে চলার মধ্যেই রয়েছে সমাধান। ‘ওয়াহান’ দূর করে আখেরাতের ভালোবাসা এবং শাহাদাতের আসক্তির পথ অবলম্বনের মাঝেই মুক্তি। জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ, আঞ্চলিক পরিসরে স্থানীয়ভাবে সঙ্ঘবদ্ধ ও সংগঠিত হওয়া, নওজোয়ানদেরকে সংগঠিত করে নিজেদের মসজিদ ও এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলাই হলো সমাধান। এই প্রতিরোধের জন্য যে কেউ পিস্তল এবং কালাশনিকভ রাখতে পারে, সে এগুলোকেই আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করবে। আর যে নিজেকে রক্ষা করার মতো কিছুই খুঁজে পায় না, তার উচিত জিঞ্জির-শিকল, চাকু-ছুরি, হাতুড়ি-গদা এবং খঞ্জর-ছোরা সংগ্রহ করা, কারণ এগুলোই তার হাতিয়ার-অস্ত্র!

    হিন্দুস্তানে বিরোধী পক্ষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও দ্বিপাক্ষিক আলাপ-আলোচনা, সিভিল সোসাইটির উপর নির্ভরশীল আশা-প্রত্যাশা এবং হিন্দু শাসকদের চাটুকারিতা -এগুলো কখনোই ভারতের আত্মমর্যাদাশীল মুসলিমদের জন্য কোন সমাধানের পথ নয়।

    বরং সামনে শুধুমাত্র দুইটি পথ আছে। যার মধ্যে একটি হল পূর্বোল্লিখিত পথ, যা ভারতের মুসলমানরা সামষ্টিকভাবে বর্তমানে অনুসরণ করে যাচ্ছে। অন্যটি প্রতিরোধ ও সংঘাতের পথ। মৃত্যু তো সব পরিস্থিতিতেই আসবে। এখন আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমরা নির্যাতিত - নিপীড়িত হয়ে মৃত্যুবরণ করব নাকি সাহসের সাথে আমাদের দ্বীন, মান-সম্মান, আমাদের পবিত্র স্থান এবং আমাদের মসজিদকে রক্ষা করতে গিয়ে বীরত্বের সাথে জীবন দান করবো?!

    বিরোধ সংঘাত এড়িয়ে বিনা প্রতিরোধে নিজেদের রক্ত দেওয়াটা তো বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এমনটা যুক্তির বিচারেও এবং শরীয়তের দৃষ্টিতেও অনুচিত। আসল কাজ হলো: এই জালেম শাসনব্যবস্থায় যারা প্রকৃত অত্যাচারী, তাদেরকে টার্গেট করা এবং জনসাধারণকে কিছু না বলা তথা টার্গেট না বানানো। জনগণের মাঝে যারা আপনাদের বিরুদ্ধে নিজেদের পক্ষ থেকে কোন কিছু করতে আরম্ভ করবে, তাদেরকে ছাড় দেয়া যাবে না। কিন্তু যারা আপনাদের বিরুদ্ধে সারিবদ্ধ হবে না, তাদেরকে তাদের অবস্থায় ছেড়ে দিতে হবে।

    আশা-প্রত্যাশা রয়েছে, যদি প্রতিরোধ ও প্রতিরক্ষার পথ অবলম্বন করা হয়, তাহলে আল্লাহ জাল্লা জালালুহুর পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতার ধারা আরম্ভ হবে। তখন এই ভূখণ্ডের অবস্থা মুসলিমদের অনুকূলে চলে আসবে (ইনশা আল্লাহ)। সেটা যদি নাও হয়, অন্ততপক্ষে চলমান পরিস্থিতিতে শরীয়তের দাবি তো পূরণ হয়ে যাবে অবশ্যই। শরীয়তের পথে চলে দুনিয়াতে কোন কারণে কোনো কিছু অর্জিত না হলেও আখেরাতে তো অবশ্যই সাফল্য অর্জিত হবে (ইনশা আল্লাহ)। আমরা আখেরাতে এই জবাব দেবার যোগ্য হতে পারব যে, আমরা মাসাজিদ ও আল্লাহর ঘর ধ্বংস হতে দেখে নীরব দর্শক সেজে বসে থাকিনি। আমরা কোন সাজ-সরঞ্জাম (হাতিয়ার-অস্ত্র) বিহীন অকার্যকর কোন পথ অবলম্বন করিনি!

    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِن تَنصُرُوا اللَّهَ يَنصُرْكُمْ وَيُثَبِّتْ أَقْدَامَكُمْ﴿٧﴾

    “হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে (দ্বীনকে) সাহায্য কর, তিনি তোমাদেরকে সাহায্য করবেন আর তোমাদের পাগুলোকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠ করবেন।” [সূরা মুহাম্মদ (৪৭): ৭]

    وآخر دعوانا أن الحمد للہ رب العالمین وصلی اللہ تعالیٰ علی نبینا الأمین!



    ***


    ڈاونلوڈ کریں
    সরাসরি দেখুন ও ডাউনলোড করুন
    For Direct Viewing and Downloading




    https://web.archive.org/web/20240301...osjid_shahadat
    https://web.archive.org/web/20240301...4889a037f49ca2
    https://web.archive.org/web/20240301...are.id/GFVrzId

    پی ڈی ایف
    PDF (608 KB)
    পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৬০৮ কিলোবাইট]

    https://archive.org/download/mosjid-...0prosongge.pdf
    https://drive.internxt.com/sh/file/a4df52d5-00d0-4008-97dd-03bcb3ce01c7/2e2178a79d7af54d63e6347e5076265ff4dd41cd132fa1890d 47de8ccff489d3
    https://workdrive.zohopublic.eu/file...fc4dd15b0b79bd
    https://aqsbarta.files.wordpress.com...-prosongge.pdf


    https://www.mediafire.com/file/ysex2...ongge.pdf/file
    https://mega.nz/file/8id3iRbL#QeCePiQf8b4MOExpnqfC6jTmTwzCuYte9dDRRILKx EQ


    ورڈ
    WORD (181 KB)
    ওয়ার্ড ডাউনলোড করুন [১৮১ কিলোবাইট]

    https://archive.org/download/mosjid-...prosongge.docx
    https://drive.internxt.com/sh/file/9fd0b0f8-edcb-4736-b9b3-193c839187f4/a1faafa762945d0d9e2ffbf913c026fc993308ad0d555ec67b 3df976207c6fa8
    https://workdrive.zohopublic.eu/file...7ad4ca673c96f8
    https://aqsbarta.files.wordpress.com...prosongge.docx


    https://www.mediafire.com/file/c04q0...ngge.docx/file
    https://mega.nz/file/8q0VyKyQ#GUmhvrjmpPPBPW_80zKeqVMvzE2W6dxmcYiVyEoCM YM


    غلاف
    Banner (570 KB]
    ব্যানার [৫৭০ কিলোবাইট]

    https://archive.org/download/mosjid-...0prosongge.png
    https://drive.internxt.com/sh/file/fed863e8-97c9-4946-8da3-c66cf11fe400/6c4e1863bf31de9a7df7573e4fdda7e33c639aca75a788da85 b44032a501be1b
    https://workdrive.zohopublic.eu/file...a2121f1d8f713c
    https://aqsbarta.files.wordpress.com...-prosongge.png


    https://www.mediafire.com/file/qo9n3...ongge.png/file
    https://mega.nz/file/luEiBaKC#vK4k7mTvOwTzSgfrHwu5wd2NyCi8iHpZfQSk31nZ0 RM


    اپنی دعاؤں میں ہمیں یاد رکھيں
    اداره النصر براۓ نشر و اشاعت
    القاعدہ برِّ صغیر
    আপনাদের দোয়ায়
    আন নাসর মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    An Nasr Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent
    Last edited by saif abdullah; 03-15-2024, 12:51 PM.
    আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!

  • #2
    وہ مرد نہیں جو ڈر جائیں حالات کے خونی منظر سے

    جس دور میں جینا مشکل ہو اس دور میں جینا لازم ہے

    “পরিবেশের কারণে যে ঘাবড়ে যায়, পিছিয়ে যায়, সে তো মর্দে মুমিন নয়।
    মর্দে মুমিন তো সে যে পরিবেশকে পাল্টে দেয়।”
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      কুফফারদের মধ্যে পুজারিরা চূড়ান্ত পরিমাণে সুখ সন্ধানী। ক্ষমতাধর যে কোন বস্তু-জাতি-গোষ্ঠিকে এরা পুজো করে। তাঁদের চাইতে কম শক্তির-যাকে কিংবা যাদেরকে কাবু করা যায়, তাঁদের কে এরা কাবু করার জন্যে নুন্যতম রিস্ক নেয়।
      এরা যখন উত্তর ভারতে;পাঞ্জাবে মুসলমান হত্যায় মেতে উঠেছিল তখন তারা নিশ্চিন্ত করেছিল পুরো এলাকায় প্রতিপক্ষ মুসলমানদের ঘরে দা-কুড়াল-কাচি ও যেন না থাকে।
      আসামের নেলির গণহত্যা কিংবা হায়দ্রাবাদের গনত্যায় ও এরা একই পদ্ধতি অনুসরণ করে। সম শক্তির প্রতিপক্ষ না বরং মুসলমানদের নিরস্ত্র করে পরে তারা এই হত্যা উৎসবে মেতে উঠে।

      মুসলমানদের নিরস্ত্র করায় এদের মৌলিক নীতিঃ

      এরা এখানে মর্দুদ শয়তানের নীতি অবলম্বন করে।

      ধোঁকা এবং মিথ্যা প্রতিশ্রুতিঃ

      ১) মুসলমানদের অভয় প্রদান । নিরাপত্তার আশ্বাস প্রদান। এক্ষত্রে এরা বিশ্বাস যোগ্য লোকজনদেরকে নিয়োজিত করে। যেমনঃ মুসলমানদের মত নাম নিয়ে চলা কোন নিরাপত্তা কর্মকর্তা। এলাকার মুসলমান নামধারী রাজনৈতিক নেতা এবং তাঁদের ক্যাডার লোকজন। (সময় মত মুশরিকরা এদের ও হত্যা করে এবং আনন্দের সাথে করবে )
      ২) পয়সার কারনে , চরিত্র হীনতার কারনে আত্মা বিক্রি করে দেয়া মুরতাদ , জিন্দিক ,মুনাফিকদের মাধ্যমে মুসলমান সমাজে এরা কাজ করায়ঃ

      (ক) কাফেরদের ব্যাপারে মুসলমানদের সংশয়কে নিশ্চয়তায় পরিবর্তন করে দেয়া। বন্ধু এবং হিতাকাঙ্ক্ষী নিতান্ত মজলুম পরিপাটী সুধিজন রুপে পেশ করা।
      (খ) যাদের উপর এ কাজ হয় না তাঁদেরকে তারা কাফেরদের শক্তি-মত্তা অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িয়ে এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি হিসাবে বিশ্বাস সৃষ্ঠি করার চেষ্ঠা করে।
      উপরোক্ত দুটি পদ্ধতি যাদের উপর ব্যর্থ হয় তাদেরকে
      (ক) সমাজে হঠকারি -অসামাজিক- অগ্রহণযোগ্য প্রমান করার চেষ্ঠা করে।
      (খ) সম্ভব না হলে এবং সমাজকে প্রাভাবিত করার সক্ষমতা থাকলে তাকে হত্যা করে দেয়া।

      এখনকার সময়ে এদের প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে মহিলা এবং স্বল্প বুদ্ধির লোকজন। যাদের উপর স্বল্প সময়ে অল্প চেষ্ঠায় কাজ হয়। পরবর্তীতে এ শ্রেনির মানুষ নিজের সাথে সাথে পুরা মুসলমান সমাজের ব্যাপক প্রাণনাশের কারন হয়ে যায়। এদের কাউকে এধরনের বিপর্যয়ের পর জিজ্ঞাসা বাদের একটাই উত্তর থাকে আমি তাঁদের বিশ্বাস করেছিলাম। কিন্তু মুস্লমাদের জন্যে আল্লাহর হুকুম হল তাদেরকে অবিশ্বাস করার।
      আস্তাগফিরুল্লাহ

      Comment


      • #4
        وَمَن أَظلَمُ مِمَّن مَنَعَ مَسٰجِدَ اللَّهِ أَن يُذكَرَ فيهَا اسمُهُ وَسَعىٰ فى خَرابِها ۚ أُولٰئِكَ ما كانَ لَهُم أَن يَدخُلوها إِلّا خائِفينَ ۚ لَهُم فِى الدُّنيا خِزىٌ وَلَهُم فِى الءاخِرَةِ عَذابٌ عَظيمٌ
        [114] যে ব্যাক্তি আল্লাহর মসজিদসমূহে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় করতে চেষ্টা করে, তার চাইতে বড় যালেম আর কে? এদের পক্ষে মসজিদসমূহে প্রবেশ করা বিধেয় নয়, অবশ্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায়। ওদের জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment


        • #5
          মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে নিজ নিজ ঘর থেকেই জিহাদের শারীরিক প্রস্তুতি গোপনে নেয়ার তৌফিক দান করুন আমীন ..

          Comment


          • #6
            আমাদের দ্বীন, আমাদের পবিত্র স্থান, আমাদের মাসাজিদ ও মাদারিস, আমাদের সম্মান ও গৌরব, আমাদের নারীদের সম্ভ্রম, আমাদের জনগণের স্থাবর অস্থাবর সহায় সম্পত্তি—এই সমস্ত কিছু সামর্থ্য অনুযায়ী রক্ষা করা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এবং যুক্তির বিচারেও আমাদের জন্য ফরজ।
            আল্লাহ যেন এই ফরজ উত্তমরূপে আদায় করার তাওফিক সকল মুমিনদেরকে দান করেন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              আশা-প্রত্যাশা রয়েছে, যদি প্রতিরোধ ও প্রতিরক্ষার পথ অবলম্বন করা হয়, তাহলে আল্লাহ জাল্লা জালালুহুর পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতার ধারা আরম্ভ হবে। তখন এই ভূখণ্ডের অবস্থা মুসলিমদের অনুকূলে চলে আসবে (ইনশা আল্লাহ)। সেটা যদি নাও হয়, অন্ততপক্ষে চলমান পরিস্থিতিতে শরীয়তের দাবি তো পূরণ হয়ে যাবে অবশ্যই। শরীয়তের পথে চলে দুনিয়াতে কোন কারণে কোনো কিছু অর্জিত না হলেও আখেরাতে তো অবশ্যই সাফল্য অর্জিত হবে (ইনশা আল্লাহ)। আমরা আখেরাতে এই জবাব দেবার যোগ্য হতে পারব যে, আমরা মাসাজিদ ও আল্লাহর ঘর ধ্বংস হতে দেখে নীরব দর্শক সেজে বসে থাকিনি। আমরা কোন সাজ-সরঞ্জাম (হাতিয়ার-অস্ত্র) বিহীন অকার্যকর কোন পথ অবলম্বন করিনি!
              সম্মানিত ভাইয়েরা, আমরা আমাদের সাধ্যানুযায়ী নিরাপত্তা বজায় রেখে এই বার্তা সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিতে পারি ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা সহজ করুন। আমীন
              জিহাদি মানহাজের হেফাযত, মুজাহিদদের হেফাযত থেকেও বেশি গুরত্বপূর্ণ

              কারণ মুজাহিদদের দৌড়-ঝাপ, কুরবানির উদ্দেশ্যই হলো হকের দাওয়াত ও পয়গাম বিজয়ী হোক। কিন্তু মানহাজ যদি খারাপ হয়, সফরের রাস্তা যদি ভুল হয়ে যায়, তখন মুসাফির যতই উদ্দীপনা ও ইখলাসের সাথে পথ চলুক, সে কখনও মনযিলে পৌঁছতে পারবে না। (দাওয়াতের পদ্ধতি ও জিহাদি মানহাজের হেফাযত - উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ)

              Comment


              • #8
                হিন্দুস্তানের মুসলিমদের উচিত- কোন হক্ব জামাআতের সাথে যুক্ত হয়ে যাওয়া।
                Last edited by Munshi Abdur Rahman; 03-04-2024, 11:53 AM.

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Talib Khan View Post
                  হিন্দুস্তানের মুসলিমদের উচিত- কোন হক্ব জামাআতের সাথে যুক্ত হয়ে যাওয়া।
                  প্রিয় Talib Khan ভাই- আপনি মেহেরবানী করে ‘একক মাশোয়ারা’তে যোগাযোগ করলে ভাল হয়।
                  “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                  Comment


                  • #10
                    বর্তমানে ভারতে হনুমান (বানর) ও গণেশ (হাঁতি) এর উপাসক— যারা সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মুসলমানদের সামনে মাথা নত করে নমস্কার করত এবং জিজিয়া (কর) প্রদান করত— তারা এতটাই ‘বাহাদুর(!)’ হয়ে উঠেছে যে, মসজিদ ধ্বংস করে তার ধ্বংসাবশেষের উপর রামমন্দির এবং অন্যান্য মন্দিরের নামে তারা স্থাপনা তৈরি করছে। তারা তাদের উপাসনালয় দাবি করে প্রাচীন মসজিদসমূহের আঙ্গিনাগুলোকে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে। এভাবেই সরাসরি আল্লাহর ঘর-পবিত্র মসজিদগুলো তাদের পৌত্তলিক আচার-অনুষ্ঠান পালনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে! এইসবের কারণ হলো, মুসলমানদের ব্যাপারে তাদের হৃদয়ে যেই ভীতি ছিল, তা বের হয়ে গিয়েছে।
                    আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে এমন দৃঢ় ঈমান দান করুন, যার বদৌলতে জিহাদের ময়দানে আমরা আবার নিজ জীবনের কোরবানি পেশ করে মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারি। যার ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে জালিম মুশরিকদের অন্তরে আবারো সেই ভীতি তৈরি হবে, যার কারণে তারা কিয়ামত পর্যন্ত আর মাথাচাড়া দিতে সাহস করবে না। বিইযনিল্লাহ

                    Comment


                    • #11
                      হিন্দুস্তানে বিরোধী পক্ষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও দ্বিপাক্ষিক আলাপ-আলোচনা, সিভিল সোসাইটির উপর নির্ভরশীল আশা-প্রত্যাশা এবং হিন্দু শাসকদের চাটুকারিতা -এগুলো কখনোই ভারতের আত্মমর্যাদাশীল মুসলিমদের জন্য কোন সমাধানের পথ নয়।

                      আশা-প্রত্যাশা রয়েছে, যদি প্রতিরোধ ও প্রতিরক্ষার পথ অবলম্বন করা হয়, তাহলে আল্লাহ জাল্লা জালালুহুর পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতার ধারা আরম্ভ হবে। তখন এই ভূখণ্ডের অবস্থা মুসলিমদের অনুকূলে চলে আসবে (ইনশা আল্লাহ)।
                      যত দ্রুত আমাদের এই বুঝ আসবে, তত ভালো

                      Comment


                      • #12
                        'ঘর ওয়াপসি ' উদ্যোগ থেকে শুরু করে মসজিদসমূহ ধ্বংস পর্যন্ত, ভারতের মুসলমানদের জন্য আল্লাহর শরীয়ত মেনে চলার মধ্যেই রয়েছে সমাধান।
                        • ‘ওয়াহান’ দূর করে আখেরাতের ভালোবাসা এবং শাহাদাতের আসক্তির পথ অবলম্বনের মাঝেই মুক্তি।
                        • জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ, আঞ্চলিক পরিসরে স্থানীয়ভাবে সঙ্ঘবদ্ধ ও সংগঠিত হওয়া, নওজোয়ানদেরকে সংগঠিত করে নিজেদের মসজিদ ও এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলাই হলো সমাধান।
                        • এই প্রতিরোধের জন্য যে কেউ পিস্তল এবং কালাশনিকভ রাখতে পারে, সে এগুলোকেই আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করবে।
                        • আর যে নিজেকে রক্ষা করার মতো কিছুই খুঁজে পায় না, তার উচিত জিঞ্জির-শিকল, চাকু-ছুরি, হাতুড়ি-গদা এবং খঞ্জর-ছোরা সংগ্রহ করা, কারণ এগুলোই তার হাতিয়ার-অস্ত্র!
                        আল্লাহ্‌ আমাদের যথাযথ বুঝ দিন

                        Comment

                        Working...
                        X