Tweet
مؤسسة الحكمة
আল হিকমাহ মিডিয়া
Al-Hikmah Media
تـُــقدم
পরিবেশিত
Presents
الترجمة البنغالية
বাংলা অনুবাদ
Bengali Translation
بعنوان:
শিরোনাম:
Titled
بيان تعزية في وفاة الشيخ محمد الظواهري
তানযিম কায়িদাতুল জিহাদ ফি জাজিরাতুল আরব
শাইখ মুহাম্মাদ আয-যাওয়াহিরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি’র ইন্তেকালে শোক বার্তা
Statement of condolences on the death of Sheikh Mohammad Al Zawahiri
তানযিম কায়িদাতুল জিহাদ ফি জাজিরাতুল আরব
শাইখ মুহাম্মাদ আয-যাওয়াহিরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি’র ইন্তেকালে শোক বার্তা
الحمد لله وحده نصر عبده وأعز جنده وهزم الأحزاب وحده
আলহামদুলিল্লাহ! সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য; যিনি ইরশাদ করেছেন:
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ ۗ وَإِنَّمَا تُوَفَّوْنَ أُجُورَكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ۖ فَمَن زُحْزِحَ عَنِ النَّارِ وَأُدْخِلَ الْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَ ۗ وَمَا الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلَّا مَتَاعُ الْغُرُورِ
অর্থ: “প্রতিটি জীবন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে এবং কিয়ামাতের দিন তোমাদেরকে পূর্ণমাত্রায় বিনিময় দেয়া হবে। যে ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করা হলো এবং জান্নাতে দাখিল করা হলো, অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হলো, কেননা পার্থিব জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।” [সূরা আলে ইমরান ০৩: ১৮৫]
রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক আশরাফুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নবী-রাসূলদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর, যাঁকে উদ্দেশ্য করে তাঁর রব ইরশাদ করেছেন:
إِنَّكَ مَيِّتٌ وَإِنَّهُم مَّيِّتُونَثُمَّ إِنَّكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ عِندَ رَبِّكُمْ تَخْتَصِمُونَ
অর্থ: “তুমিও মৃত্যুবরণ করবে আর তারাও মরবে। অতঃপর কিয়ামত দিবসে তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের সম্মুখে বাদানুবাদ করবে।” [সূরা যুমার ৩৯: ৩০-৩১]
রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক তাঁর পরিবার-পরিজন এবং তাঁর সকল সাহাবী রাযিয়াল্লাহু আনহুমের উপর।
হামদ ও সালাতের পর...
সাধারণভাবে গোটা মুসলিম উম্মাহ এবং বিশেষভাবে মুজাহিদীন বিরাট এক বিপদের সম্মুখীন হয়েছে ইতিমধ্যেই। প্রবল এক আঘাত তাঁদের উপর আছড়ে পড়েছে। এই উম্মাহর বীরপুরুষ এবং অন্যতম নেতা তাঁদের থেকে বিদায় নিয়ে চলে গিয়েছেন। মহান সেই ব্যক্তি হলেন ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ রবী আয-যাওয়াহিরী। তিনি ৩রা শাবান ১৪৪৫ হিজরী মোতাবেক ১৩ই ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ রোজ মঙ্গলবারে নিজ জন্মভূমি মিশরের গিজা শহরে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ৭০ এর বেশি ছিল। দীর্ঘ এই জীবন তিনি দীন ইসলামের খেদমতে এবং মুসলিম উম্মাহর সেবায় নিয়োজিত করেন।
মরহুম রহিমাহুল্লাহ কর্মস্পৃহা, উদ্যম ও নিয়মতান্ত্রিকতার ক্ষেত্রে একজন প্রবাদতুল্য আদর্শ পুরুষ ছিলেন। তিনি দীনি পরিবেশে বেড়ে ওঠেন। পরিবেশের কারণেই ইলমে দীন এবং আল্লাহর পরিচয়ের জ্ঞান অর্জনকে ভালোবাসতে শেখেন। তাঁর পিতার পরিবার ‘আলে যাওয়াহিরী’ নামে এবং তাঁর সম্মানিত মাতার পরিবার ‘আলে আযযাম’ নামে খ্যাতি অর্জন করে। কারণ তাঁর পিতা-মাতা উভয়ই ইলমে দীন ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের খুবই অনুরাগী ছিলেন। তাই এই দুই পরিবারের অধিকাংশ সন্তান জ্ঞান গরিমা, নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বের উচ্চ স্তর ও শীর্ষ পদগুলো অধিকার করেছিলেন। মিশরের ভেতরে বাইরে তাঁরা খুবই মর্যাদাশালী ছিলেন।
আমাদের মরহুম রহিমাহুল্লাহর সম্মানিত দাদা শায়খ আহমাদী আয-যাওয়াহিরী রহিমাহুল্লাহ আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শায়খ ছিলেন। তিনি ‘শায়খুল ইসলাম’ উপাধিতে ভূষিত ছিলেন। একইভাবে তাঁর সম্মানিত নানাজান অধ্যাপক ডক্টর আব্দুল ওয়াহহাব রহিমাহুল্লাহ প্রাচ্য সাহিত্যের অধ্যাপক, কলা অনুষদের ডিন এবং কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান ছিলেন। তাঁর পিতা অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মাদ রবী আয-যাওয়াহিরী রহিমাহুল্লাহ ছিলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক এবং আইন শামস ইউনিভার্সিটির মেডিসিন অনুষদের ডিন। ‘আলে-যাওয়াহিরী’ পরিবার এবং ‘আলে আযযাম’ পরিবারের অন্য সদস্যরা ছিলেন জ্ঞান-বিজ্ঞান, রাজনীতি ও সংস্কৃতি একেক অঙ্গনের এক একটি নক্ষত্র।
এভাবেই আমাদের মরহুম ইঞ্জিনিয়ার রহিমাহুল্লাহ শিক্ষা-দীক্ষার পরিবেশ এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানের দুর্গেই বেড়ে ওঠেন। তাঁর কিছু শরঈ পুস্তক-পুস্তিকা ও গ্রন্থের মাধ্যমে ইসলামিক রচনা সম্ভার আরো সমৃদ্ধি লাভ করে। তাঁর গ্রন্থগুলো মুসলিম যুবকদের মাঝে জাগরণ তৈরি এবং ধর্মনিরপেক্ষ আন্দোলনের বিরুদ্ধে জোরালো অবস্থান গ্রহণের আবশ্যকতা বোঝাবার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাঁর রচনাবলি পাঠ করে যুবকেরা বুঝতে শেখে, দীন ইসলাম ও উম্মাহর সাহায্যার্থে রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়ার অনিবার্যতা কতটা!
তিনি যুগশ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও প্রশিক্ষকদের হাতে তাঁর প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। অতঃপর তিনি ইসলামী শরীয়াহ সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করেন, যার মাধ্যমে আল্লাহ তাঁকে উপকৃত হবার তাওফীক দান করেন। শরীয়াহ জ্ঞান অর্জনের পর তিনি ইসলামী বিষয়ক উপকারী বেশ কিছু গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। যাঁদের কাছ থেকে তিনি শরঈ জ্ঞান অর্জন করেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সম্মানিত আলিমে দীন, মসজিদে নববীর মুহাদ্দিস শায়খ আব্দুল মুহসিন উববাদ; আকীদা বিষয়ক অধ্যাপক সাফার আল-হাওয়ালি; হারামে মাদানীর ইমাম শায়খ খারবুশ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।
আমাদের মরহুম ইঞ্জিনিয়ার রহিমাহুল্লাহ মিশরের জামাআতুল জিহাদিল ইসলামী’র শুরা পরিষদের সদস্য ছিলেন। তিনি বিলাদুল হারামাইনে ত্রাণ সংস্থায় কাজ করেছেন। সৌদ সরকারের হাত থেকে বাঁচার জন্য তিনি ইয়েমেন সীমান্তের মধ্য দিয়ে সৌদি আরব থেকে বের হয়ে যান। অতঃপর তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিচরণ করেন। এ সময়ে মজলুমদের সাহায্যের জন্য নিজ দায়িত্ব পালনে তিনি আত্মনিয়োগ করেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে বিভিন্ন সহায়তামূলক কাজে তিনি অংশগ্রহণ করেন। তিনি আলবেনিয়াতে একটি সহায়তা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। তথায় শায়খ আহমদ আন নাজ্জার এবং ভাই আহমদ ইসমাইল (আল্লাহ তাঁদের উভয়কে কবুল করুন), ভাই শাওকি সালামাহ্ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় জনবল ও অর্থবল প্রেরণের মাধ্যমে সহায়তা কার্যক্রমকে তিনি খুবই গতিশীল করেন। এছাড়াও লজিস্টিক সাপোর্ট সহ অন্যান্য সহায়তা প্রদানের সুযোগ ও সৌভাগ্য তিনি লাভ করেন।
উপর্যুক্ত ব্যক্তিবর্গ সকলে মিলে কসোভোতে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী খ্রিস্টানদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম ভাইদেরকে সাহায্যের উপযুক্ত কার্যকরী ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করেন। আল্লাহ তাআলার ইচ্ছা ছিল বিধায় ক্রুসেডার আমেরিকানরা আলবেনিয়ার সরকারের সহায়তায় আলবেনিয়ার রাজধানী তিরানায় ভাইদের উপর আক্রমণ করে। ফলে ওই সময় আমাদের আলোচ্য মরহুমের সহযোগী বন্ধুরা গ্রেফতার হন এবং তাঁদেরকে মিশর সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আলবেনিয়া ফেরত ব্যক্তিদের মামলা হিসেবে তাঁদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। আর শায়খ মুহাম্মাদ আয-যাওয়াহিরী রহিমাহুল্লাহ আরব আমিরাতে বন্দী হন এবং আমিরাত সরকার তাঁকে মিশর সরকারের কাছে হস্তান্তর করে। এভাবেই তিনি এবং তাঁর আট মুজাহিদ সাথি বন্দীদশা বরণের পর তাঁদের অনেককে মৃত্যুদণ্ড এবং অন্যদেরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। কিন্তু আল্লাহ তাআলার কুদরতের ইচ্ছা ছিল ভিন্ন কিছু। ফলে এই অন্যায় দণ্ডাদেশ আর বাস্তবায়িত হয়নি।
মরহুম ইঞ্জিনিয়ার রহিমাহুল্লাহ নৈতিকতা, ধৈর্য এবং সহনশীলতার উদাহরণ ছিলেন। তিনি অনেক কষ্ট স্বীকার করেছেন। মিশর এবং আরব আমিরাতের কারাগারে বিভিন্ন নির্যাতন-নিপীড়নের সম্মুখীন হয়েছেন। দৈহিক মানসিক নানাবিধ অত্যাচার সহ্য করে শেষ পর্যন্ত তিনি ইহজীবন ত্যাগ করেন। যখন তিনি মারা যান তার আগ পর্যন্তও কারাগারের ঝামেলা ও যন্ত্রণা থেকে তিনি পুরোপুরি মুক্তি লাভ করেননি। কারণ তাগুত সিসির রাজনৈতিক নিরাপত্তা সংস্থা তাঁর মুক্তি লাভের পরেও প্রতিটি রাত থানায় কাটাতে এবং সকালে বাড়িতে ফিরে যেতে বাধ্য করতো।
আল্লাহ তাআলা মরহুমের উপর তাঁর ব্যাপক রহমতের চাদর বিছিয়ে দিন। তিনি ছিলেন আদর্শের পথে অবিচলতার ক্ষেত্রে পাহাড়ের মতো দৃঢ়তার অধিকারী। জিহাদের পথে তিনি ছিলেন অনন্য বিরল ব্যক্তিত্ব। সত্য উচ্চারণে তিনি ছিলেন তুলনাহীন। মুসলিম উম্মাহর সাহায্যে তিনি ছিলেন অগ্রপুরুষ। তাঁর ব্যাপারে আমরা এমনটাই ধারণা করি। আল্লাহ তাআলাই তাঁর জন্য যথেষ্ট। আমরা আশা করি, তিনি ওই সমস্ত ব্যক্তির অন্তর্ভুক্ত, যাদের ব্যাপারে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা ইরশাদ করেছেন:
مِّنَ الْمُؤْمِنِينَ رِجَالٌ صَدَقُوا مَا عَاهَدُوا اللَّهَ عَلَيْهِ ۖ فَمِنْهُم مَّن قَضَىٰ نَحْبَهُ وَمِنْهُم مَّن يَنتَظِرُ ۖ وَمَا بَدَّلُوا تَبْدِيلًا
অর্থ: “মুমিনদের মধ্যে কতক লোক আল্লাহর সঙ্গে কৃত তাদের অঙ্গীকার সত্যে পরিণত করেছে। তাদের কতক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে (শাহাদাত বরণ) করেছে আর তাদের কতক অপেক্ষায় আছে। তারা (তাদের সংকল্প) কখনো তিল পরিমাণ পরিবর্তন করেনি।” [সূরা আহযাব ৩৩: ২৩]
আল্লাহ তাআলা সম্মানিত এই মহান ব্যক্তির উপর রহম করুন। ইসলামের এই সাহসী অশ্বারোহীকে তিনি কবুল করুন। আলেমে দীন মরহুমকে তিনি নেককার বান্দাদের দলভুক্ত করুন। তাঁকে জান্নাতের প্রশস্ত আঙ্গিনায় পৌঁছে দিন। জান্নাতুল ফেরদাউসে তাঁর মর্যাদা বৃদ্ধি করুন। আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম, সিদ্দিকগণ, শহীদগণ এবং সৎকর্মশীল প্রিয় বান্দাদের সাথে আল্লাহ তাঁকে মিলিত করুন। বন্ধু হিসেবে তাঁরা কতই না উত্তম।
এ পর্যায়ে আমরা বিশেষভাবে ‘আলে যাওয়াহিরী’ এবং ‘আলে আযযাম’-এর প্রতি এবং সাধারণভাবে গোটা মুসলিম উম্মাহর প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। এই ঘটনায় আমরা সকলেই শোকার্ত। আমরা আল্লাহ তাআলার কাছে কামনা করি, তিনি যেন এই মহান ব্যক্তির পরিবার-পরিজনকে উত্তম ধৈর্য এবং সান্ত্বনা দান করেন। (আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন)
إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ
“নিশ্চয়ই আমরা সকলেই আল্লাহর জন্য এবং আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনশীল।”
وآخر دعوانا أن الحمد للہ رب العالمین
*****
তানযিম কায়িদাতুল জিহাদ ফি জাজিরাতুল আরব
(আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখা)
১৭ শাবান ১৪৪৫ হিজরী - ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
***************
للقرائة المباشرة والتحميل
সরাসরি পড়ুন ও ডাউনলোড করুন
For Direct Reading and Downloading
روابط بي دي اب
PDF (211 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [২১১ কিলোবাইট]
https://drive.internxt.com/sh/file/4...f883f74aa66f5c 0dc51cf60f789d
روابط ورد
Word (126 KB)
ওয়ার্ড [১২৬ কিলোবাইট]
https://drive.internxt.com/sh/file/8...299944cbcc61b6 69e11ef89b81ab
روابط الغلاف
Banner [605 KB]
ব্যানার ডাউনলোড করুন [৬০৫ কিলোবাইট]
https://drive.internxt.com/sh/file/3...1bd643b539fe5c 406fafe227f487
مع تحيّات إخوانكم
في مؤسسة الحكمة للإنتاج الإعلامي
قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
আপনাদের দোয়ায়
আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
আল কায়েদা উপমহাদেশ
In your dua remember your brothers of
Al Hikmah Media
Al-Qaidah in the Subcontinent
Comment