Announcement

Collapse
No announcement yet.

রিমান্ড সংক্রান্ত কিছু কথা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • রিমান্ড সংক্রান্ত কিছু কথা

    রিমান্ড সংক্রান্ত কিছু কথা


    রিমান্ডে নেয়া আসামিদের ১৪ ধরনের নির্যাতন করা হয়। বিশেষ আসামিদের সবগুলোই প্রয়োগ করা হয়। এছাড়া তথ্যের জন্য নতুন পক্রিয়ায় শাস্তি দেয়া হয়। সাধারণ আসামিদের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রয়োগ করা হয়। বর্তমানে তাগুতদের গুরুতর ও বিশেষ আসামী হলো মোল্লা-জঙ্গি-
    জামায়েতের সদস্য।

    নির্যাতনের ধরণসমূহঃ

    ১. গিটা নির্যাতন
    ২.বাদুড় ধোলাই
    ৩. ওয়াটার থেরাপি
    ৪.উলঙ্গ করে নির্যাতন
    ৫. অনাহার রাখা
    ৬.টানা নির্যাতন
    ৭.বাতাস নির্যাতন
    ৮. বোতল থেরাপি
    ৯.ডিম থেরাপি
    ১০. ডিস্কো ডেন্স নির্যাতন
    ১১.সেলাই নির্যাতন
    ১২.ঝালমুড়ি নির্যাতন
    ১৩.কাটিং নির্যাতন
    ১৪.পুষ নির্যাতন

    লাথথি-ঘুষি-চর মারা-দাঁড়ি টানা-চুল ধরে ছেছড়ানো এগুলো তাগুতদের নিত্যদিনের খাবার। কিছু গালি প্র্যাকটিস করানো হয়। যেগুলো আপনারা নিয়মিত তাদের পঁচা মুখ থেকে শুনে থাকেন। অতি পঁচা মুখ থেকে দুর্গন্ধ আসেনা বরং গালি আসে। তারাই হলো এরা। সুতরাং শুনে ঘাবড়ানোর কিছু নেই।

    ১.গিটা নির্যাতন
    আসামিদের হাত-পায়ের প্রতিটি জয়েন্টে লাঠিপেটা করা। এ নির্যাতনের ফলে হাড়-মাংস থেঁতলে যায়। কিন্তু বাইরে থেকে কিছুই বোঝা যায় না।

    ২.বাদুড় ধোলাই
    দু’টি উঁচু টেবিলের মাঝখানে দুই হাত বেঁধে ঝুলিয়ে লাগাতার পেটানো নাম । এ রকমের নির্যাতন করলে যেকোনো আসামি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। প্রলাপ বকতে থাকে।


    ৩.ওয়াটার থেরাপি
    চিত করে ফ্লোরে ফেলে দুই হাত, দুই পাঁ বেঁধে মুখে গামছা বা কাপড় ঢুকিয়ে পানি ঢেলে মারধর করে। মুখ বরাবর পূর্ণমাত্রায় পানির টিউব ছেড়ে দেয়া হয়। এভাবে নাকে-মুখে পানি দিতে থাকলে নিঃশ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। পরে আসামিরা সত্যকে মিথ্যা এবং মিথ্যাকে সত্য বলে তথ্য দিতে থাকে।

    ৪.উলঙ্গ করে নির্যাতন। এটা সব কারাগারেরই একটা উল্লেখ যোগ্য বৈশিষ্ট্য। কারো প্রতি দয়া হলে শুধু আন্ডার প্যান্টটা রাখে। এ অবস্থায় বিভিন্ন নির্যাতন করা হয়। নরম জায়গায়গুলোতে লোহার শিক গোতা দেয়া হয়। ইস্ত্রি দিয়ে ছেঁকা দেয়া হয়। প্রচন্ড গরম এমন স্থানে বসিয়ে রাখা হয়। যার ফলে ভিতরের গোশতগুলো আধা কাচা আধা পাঁকা হয়ে যায় । কোন জায়গায় বসা যায়না। কেমন জানি সারা শরীর জ্বালাপোড়া করে।

    ৫.অনাহার রাখা।
    দিনের পর দিন কিছু খাইতে না দেয়া। আবার খাইতে দিলেও এক হাত এক পাঁ বেঁধে তারপর দেয়। পানি পিপাসার সময় শুধু জাহান্নামীদের মত চিৎকারই করা যায় । কোন কাজ হয় না।

    ৬.টানা নির্যাতন। চাবুক দিয়ে বেধড়ক পিটানো। যতক্ষণ না শরীর বিভিন্ন ডিজাইন না হবে। লাল নীল। কিছু কিছু জায়গায় ঘাঁ হয়ে যায়। কিছু জায়গায় খালি রাখে যাতে আবার নির্যাতন করা যায়।

    ৭.বাতাস নির্যাতন।
    সিলিং ফ্যানে ঝুলিয়ে নির্যাতন করাকে বলা। দীর্ঘ সময় পাখার সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়।

    ৮.বোতল থেরাপি। এ বিষয়টা আসলে কি জানা নেই। অচিরেই জেনে ফেলবো ইনশাআল্লাহ।

    ৯.গরম বা প্রচন্ড ঠান্ডা ডিম আসামিদের মলদ্বারে ঢুকিয়ে নির্যাতন করাকে বলা হয় ডিম থেরাপি। এ নির্যাতেনের ফলে আসামির মলদ্বার ফুলে যায় এবং অনবরত রক্ত পড়তে থাকে। যতক্ষণ আসামিরা স্বীকারোক্তি না দেয় ততক্ষণ মলদ্বারে ডিম ঢুকাতে থাকে। পরে বাধ্য হয়ে স্বীকারোক্তি দেয়।

    ১০.ডিস্কো ডেন্স থেরাপি। হাত-পায়ে অবিরাম ইলেকট্রিক শক দেয়া। কানের নরম জায়গায় শক দেয়া। গুরুত্বপূর্ণ একটা হলো একটা বোতলে প্রস্রাব করতে বলা হয়। আর থেকেই বোতলে কারেন্টর শক দেয়া। যখন প্রস্রাব করতে যায় গোশতের টুকরায় কারেন্ট কামড়ে ধরে ছিটকে দূরে ফেলে দেয়।

    ১১.সেলাই নির্যাতন।হাত-পায়ের নখে মোটা সুই ঢুকানো। সুই ঢোকানোর পর হাত-পায়ের নখগুলো ফুলে যায়। মাঝে মধ্যে এ অবস্থায় রেখে দেয়া হয়।

    ১২.ঝালমুড়ি নির্যাতন। চোখ-মুখ ও নাকে শুকনো মরিচ লাগানো হয়। যতক্ষণ না সে কিছু তথ্য দেয়।
    শরীরের ক্ষতে মরিচ লাগানো হয়।

    ১৩. কাটিং নির্যাতন। এটা অত্যন্ত ভয়াবহ একটা শাস্তি। প্লাস জাতীয় জিনিস দিয়ে হাত ও পাঁয়ের নক টেনে টেনে উপরে ফেলা হয়।

    ১৪.পুষ নির্যাতন
    ইনজেকশনের মাধ্যমে যৌবন শক্তি নষ্ট করে দেয়া হয়। কোমড়ে বিষ জাতীয় টিকা ব্যবহার করা হয় যাতে দাঁড়ানোর কোন শক্তি না পায়। গোশতের টুকটার ছিদ্র দিয়ে নল ঢুকিয়ে ঘা বানিয়ে দেয়া তখন ভিতরে শুধু ব্যাথা করে।

    প্রকৃতপক্ষে তাদের গণতন্ত্রের আইন কি বলে?
    ইংরেজি ‘রিমান্ড’ (Remand) শব্দটির অর্থ আসামিকে পুলিশি হেফাজতে পুনঃপ্রেরণ করা। রিমান্ড (REMAND), বাংলায় অর্থ ফেরত আনা।
    শরীরের ক্ষতি ছাড়া চাপ প্রযোগ করা কিন্তু তারা মুসলমানদের ক্ষেত্রে মনগড়া নীতি প্রয়োগ করছে। শুধু বাংলাদেশ না পৃথিবীর প্রতিটি দেশে। কিন্তু অন্যান্য ধর্মের গুরুতর আসামিদের ক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করা হয় না কারণ গণতন্ত্রে নিষেধ আর মুসলিম হত্যা গণতন্ত্রের নির্দেশ।


    মূল কথায় আসি-
    তাগুতদের কাছে তথ্য দেন বা না দেন তারা এ নির্যাতনগুলো করবেই। কারণ মুমলমানকে মারাই প্রথম তথ্য। আর যদি কিছু তথ্য পেয়ে যায় তাহলে সারছে আপনার কাম। শরীরকে উৎসর্গ করতে হবে তাদের জন্য। শুধু আত্মাটা নিজের কাছে রাখতে হবে। তাই ইসলাম বিদ্বেষী কোন তথ্য। অপর কোন মুসলমান ভাইয়ের ক্ষতি হবে এমন কোন তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকবেন। নিজের ও ভাইয়ের স্বার্থে। ইমানে যেন কোন ক্ষত না হয়। আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাজাখায়ের দান করবেন। তাছাড়া জেল-জুলুম তো ইমানদার বান্দার উপরেই আসবে। পূর্ববর্তী সকল নবীরা এ কারাগারের জঞ্জালে আবদ্ধ হয়েছেন। সকল উত্তরসূরীরা এ ছিফাতকে আপন করে নিয়েছেন। নির্যাতনকে ইমানের আলোয় ভাসিয়ে দিয়েছেন।


    আমাদের আলেমদের উল্লেখযোগ্য আদর্শিক নেতারা এ কারাভোগের স্বীকার হয়েছেন। ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহকে জিজ্ঞাসা হলো আপনি পৃথিবীর সকল স্থানকে কেমন মনে করেন? তিনি বলেন বকরির পশমের ন্যায়। যেখানেই ছুঁড়ে ফেলা হয় সেখানেই ইমানের পশম খোঁজে পাই।

    ইমাম আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহ এর মাধ্যমে কারাগার ধন্য হয়েছে। তিনি কারাগারকে বলছেন-হে কারাগার! কোন ইমানদার তোর ভিতর এসে ইমানহারা হয়না। বরং নির্ভিত্ত্বে রবের ইবাদাতগুজার হয়ে যায়। তুই এই গুণটা লাভ করছোছ নবীদের সংস্পর্শে। কারাগার যেহেতু মুমিনের পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। সেহেতু পরিবারের দুঃখ কষ্ট সহ্য করেই চলতে হবে। পরিবার ছাড়া মানে ইমানহারা হওয়া।


    আহমাদ ইবনে হাম্বল রাহিমাহুল্লাহ এর কথা মনে আছে। কারাগারের কী পরিমাণ দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। উনি দাঁড়াতে পারতেন না। এমনকি দাঁড়িয়ে সালাতটা পর্যন্ত আদায করতে পারতেন না। এরপরও কি ইমানহারা হয়েছেন? বরং ঘরে বসে বসে মুসলিম রিবারের কথা ফিকির করেছেন।
    দাওয়াতের ধারা আরো বেগমান করেছেন। ঐ জামানার নির্যাতনের সবগুলো ধরনই তাঁর উপর প্রয়োগ করা হয়েছে। এর দ্বারা তার শরীর নিস্তেজ হয়েছে কিন্তু ইমানের জোড় বেড়ে গিয়েছে।


    ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহকে জিজ্ঞাসা করো হলোঃ

    শাইখ...
    আপনাকে যদি হত্যা করা এ ক্ষেত্রে আপনি কি বলবেন?-তিনি জবাবে বলেন তাহলে তো আমি শহীদ হয়ে গেলাম। যদি আপনাকে দেশান্তর করা এ ক্ষেত্রে?-তাহলে আল্লাহর রাস্তার মুসাফির হয়ে গেলাম। ইমান বৃদ্ধি পাবে। আর যদি আপনাকে জেলে বন্দি করা হয় এ ক্ষেত্রে?-তাঁর উত্তর ছিলো আমি নির্ভিত্তে রবের একজন ইবাদাতগুজার হবো।
    সুবহানাল্লাহ!সুবহানাল্লাহ!!

    প্রিয় ভাই দেখলেন তো!
    মুমিন বান্দাকে আপনি কোথায় ফেলবেন সেখানেই তাঁর সফলতা। সেখানেই তাঁর রবের পরিচয়তা। কারণ আল্লাহ বলেন মুমিন বান্দার জন্য এ পৃথিবী প্রশস্ত আর মুনাফিকের জন্য সংকীর্ণ। মুনাফিক আরাম আয়েশের স্থান-বিলাসবহুল ভবন আর উঁচু খানকা থেকে বের হলেই অস্থির হয়ে যায়। কারণ আল্লাহ তাদের জন্য দুনিয়াকে সংকীর্ণ করে দিয়েছেন। মুমিন বান্দার জন্য ইমান বৃদ্ধির কারণ বানিয়েছেন।


    প্রিয় ভাই ও বোন!
    আর কত বলবো! আজ না হয় থাক। পরিশেষে ছোট্ট একটা কথা বলি আল্লাহ না করুক যদি কোনদিন জেলে যেতে হয়। আর যেতে তো হবেই।
    আমরা উপরের ১৪টি নির্যাতনের জন্য ঘটনার সাথে কিছু কভার স্টরি সেট করে নেভো। ঘুরিয়ে পেরিয়ে বারবার ভিন্ন কথা বলে একই কথা বারবার বলবো। এর দ্বারা তাদের সন্দেহ থেকে বেঁচে যাবেন। নির্যাতন কিছুটা লাগব হবে। আল্লাহ সকল মুজাহিদ ভাইদের মুক্তি ত্বরান্বিত করুন। সকল মাজলুম ভাইয়ের নাজাতের ব্যবস্থা করুন। সকল জালিমদের হাতগুলোকে ধ্বসিয়ে দিন। সকল চক্রান্তকারী অন্তরকে হয় হেদায়েত আর না হয় বিষাদময় করে দিন। আমিন! আমিন!!

  • #2
    মাশা আল্লাহ, অনেক সুন্দর পোস্ট!

    Comment


    • #3
      Originally posted by মোল্লা তাহসিন View Post
      মাশা আল্লাহ, অনেক সুন্দর পোস্ট!
      জি, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ দ্বীনের জন্য কবুল করুন। আমীন

      Comment


      • #4
        আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এমন পরিক্ষা থেকে রক্ষা করুন, যে পরিক্ষায় পাশ করার ক্ষমতা আমাদের নেই!
        যারা আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এই পরিক্ষায় পড়েছেন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে ঈমানের উপর অটল রাখুন এবং কল্যানময় মুক্তির ব্যাবস্থা করে দিন! আমীন!

        Comment


        • #5
          Originally posted by Ahmed Faruq View Post
          আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এমন পরিক্ষা থেকে রক্ষা করুন, যে পরিক্ষায় পাশ করার ক্ষমতা আমাদের নেই!
          যারা আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এই পরিক্ষায় পড়েছেন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে ঈমানের উপর অটল রাখুন এবং কল্যানময় মুক্তির ব্যাবস্থা করে দিন! আমীন!
          জি মুহতারাম সে দুআই করি। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা। বাকি আল্লাহর হাতে।

          Comment


          • #6
            আমার মনে চাই একাই ত্বাগুতের বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। কয়েকজন মুজাহিদ একিত্রে অতর্কিত আক্রমণ করলে এরা পালাবে নিশ্চিত। কারণ এরা বাচার জন্য চাকরি করে, মরার জন্য। কয়েকটা রান দা নিয়ে এদের উপর ঝাপিয়ে পড়লে এরা অস্ত্র ফেলে ভাগবে। মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে। ইনশাআল্লাহ চূড়ান্ত সীমা পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে, এরপর ধরে ধরে যবাই করা হবে।
            اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

            Comment


            • #7
              Originally posted by forsan313 View Post
              আমার মনে চাই একাই ত্বাগুতের বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। কয়েকজন মুজাহিদ একিত্রে অতর্কিত আক্রমণ করলে এরা পালাবে নিশ্চিত। কারণ এরা বাচার জন্য চাকরি করে, মরার জন্য। কয়েকটা রান দা নিয়ে এদের উপর ঝাপিয়ে পড়লে এরা অস্ত্র ফেলে ভাগবে। মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে। ইনশাআল্লাহ চূড়ান্ত সীমা পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে, এরপর ধরে ধরে যবাই করা হবে।

              ফোঁটা ফোঁটা অশ্রু আর ফোঁটা ফোঁটা জলে হয়ে উঠে গভীর অতল।

              Comment


              • #8
                Originally posted by forsan313 View Post
                আমার মনে চাই একাই ত্বাগুতের বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। কয়েকজন মুজাহিদ একিত্রে অতর্কিত আক্রমণ করলে এরা পালাবে নিশ্চিত। কারণ এরা বাচার জন্য চাকরি করে, মরার জন্য। কয়েকটা রান দা নিয়ে এদের উপর ঝাপিয়ে পড়লে এরা অস্ত্র ফেলে ভাগবে। মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে। ইনশাআল্লাহ চূড়ান্ত সীমা পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে, এরপর ধরে ধরে যবাই করা হবে।
                হবে ইনশাআল্লাহ। সময়ের পালাবদলে।

                Comment


                • #9
                  رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
                  আসলে আমাদের ভায়েরা যেন গ্রেপ্তারি এড়াতে পারেন, তার জন্য ভাইদেরকে কতিপয় আত্মরক্ষা কৌশল শেখানো দরকার ছিল। শারিরিক কৌশলগুলো, যতটুকু বিশেষ প্রয়োজন। এছাড়া পুলিশের পিস্তল ছিনিয়ে নিয়ে ব্যবহার করার পদ্ধতি।

                  আল্লাহ আমাদেরকে সাহায্য করুন।

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                    رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
                    আসলে আমাদের ভায়েরা যেন গ্রেপ্তারি এড়াতে পারেন, তার জন্য ভাইদেরকে কতিপয় আত্মরক্ষা কৌশল শেখানো দরকার ছিল। শারিরিক কৌশলগুলো, যতটুকু বিশেষ প্রয়োজন। এছাড়া পুলিশের পিস্তল ছিনিয়ে নিয়ে ব্যবহার করার পদ্ধতি।

                    আল্লাহ আমাদেরকে সাহায্য করুন।
                    মুভমেন্ড চেঞ্জ করা লাগবে এ জাতির রাহবারদের।

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by forsan313 View Post
                      আমার মনে চাই একাই ত্বাগুতের বাহিনীর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। কয়েকজন মুজাহিদ একিত্রে অতর্কিত আক্রমণ করলে এরা পালাবে নিশ্চিত। কারণ এরা বাচার জন্য চাকরি করে, মরার জন্য। কয়েকটা রান দা নিয়ে এদের উপর ঝাপিয়ে পড়লে এরা অস্ত্র ফেলে ভাগবে। মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে। ইনশাআল্লাহ চূড়ান্ত সীমা পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে, এরপর ধরে ধরে যবাই করা হবে।


                      একদম মনের কথা।

                      বিশেষ করে বললেন: মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে।
                      একদম ঠিক কথা বলেছেন।
                      তবে এতে করে আপনি অসতর্ক হয়েন না।
                      উপরের পোষ্টে দেখলেন না, এক দল কঠোর আচরন করে আর আরেক দল কোমল আচরণ করে।
                      দুই অবস্থাতেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
                      হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by আফ্রিদি View Post
                        একদম মনের কথা।

                        বিশেষ করে বললেন: মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে।
                        একদম ঠিক কথা বলেছেন।
                        তবে এতে করে আপনি অসতর্ক হয়েন না।
                        উপরের পোষ্টে দেখলেন না, এক দল কঠোর আচরন করে আর আরেক দল কোমল আচরণ করে।
                        দুই অবস্থাতেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
                        তাদের যেকোন স্থানেই হামলা করা যায। তবে ভাইদের নির্দেষ ব্যতীত এ খন্ড খন্ড হামলা অকল্যাণ বয়ে আনবে। এটা সাধারণদের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। এজন্যি লোন উলফের নির্দেশিকা।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by আফ্রিদি View Post
                          একদম মনের কথা।

                          বিশেষ করে বললেন: মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে।
                          একদম ঠিক কথা বলেছেন।
                          তবে এতে করে আপনি অসতর্ক হয়েন না।
                          উপরের পোষ্টে দেখলেন না, এক দল কঠোর আচরন করে আর আরেক দল কোমল আচরণ করে।
                          দুই অবস্থাতেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
                          তাদের যেকোন স্থানেই হামলা করা যায। তবে ভাইদের নির্দেষ ব্যতীত এ খন্ড খন্ড হামলা অকল্যাণ বয়ে আনবে। এটা সাধারণদের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। এজন্যি লোন উলফের নির্দেশিকা।

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by আফ্রিদি View Post
                            একদম মনের কথা।

                            বিশেষ করে বললেন: মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে।
                            একদম ঠিক কথা বলেছেন।
                            তবে এতে করে আপনি অসতর্ক হয়েন না।
                            উপরের পোষ্টে দেখলেন না, এক দল কঠোর আচরন করে আর আরেক দল কোমল আচরণ করে।
                            দুই অবস্থাতেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
                            জি ভাই, সর্বোচ্চ নিরাপত্তা গ্রহণ করতে হবে।

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by আফ্রিদি View Post
                              একদম মনের কথা।

                              বিশেষ করে বললেন: মাঝেমধ্যে এরা খুবই অসম্ভব অসতর্ক অবস্থায় থাকে।
                              একদম ঠিক কথা বলেছেন।
                              তবে এতে করে আপনি অসতর্ক হয়েন না।
                              উপরের পোষ্টে দেখলেন না, এক দল কঠোর আচরন করে আর আরেক দল কোমল আচরণ করে।
                              দুই অবস্থাতেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
                              জি ভাই তবে ভাইদের নির্দেশনা অনুযায়ী হলে কল্যাণ বয়ে আনবে।

                              Comment

                              Working...
                              X