Announcement

Collapse
No announcement yet.

Important || অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ || নথি নং: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০৪) || শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Important || অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ || নথি নং: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০৪) || শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি​

    অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ

    নথি নাম্বার: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০৪)

    -শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি
    ​​


    ১১. সোমালিয়ার ভাইদের ‘নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের করণীয় পদক্ষেপ’ প্রসঙ্গে: আপনি যদি সোমালিয়ার ভাইদের কাছে আবেদন করেন, তারা যে অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সে সমস্ত জায়গায় আর্থিক পরিস্থিতি সম্পর্কে যেন তারা আপনাকে অবহিত করেন, তাহলে ভালো হয়। কারণ আপনাদের কাছে এ বিষয়টা অস্পষ্ট নয় যে, মানুষের নিত্যদিনের জীবনযাত্রা সহজীকরণ শরীয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য। এটি আমীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলোর একটি। এ কারণে ‘অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির চেষ্টা করতে হবে পুরোদমে’ আপনার কাছে পাঠানো এর আগের চিঠিতে আমি ‘অর্থনীতির ওপর কয়েকটি প্রস্তাবনা’ তুলে ধরেছিলাম, যেন তা সোমালিয়ার ভাইদের কাছে আপনি পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে সেগুলো পাঠানো হয়েছে কি-না সে সম্পর্কে আপনার কাছ থেকে কোনো বার্তা আমি পাইনি। আপনি যদি সে প্রস্তাবগুলো পাঠিয়ে থাকেন, তাহলে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো এ বিষয়ে আপনি ‘তাদের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্নভাবে লেগে থাকুন’ আর যদি সে প্রস্তাবগুলো কোনো কারণে প্রেরণ না করা হয়ে থাকে, তাহলে আমার এই পত্রের শেষে সেটি সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে, আশা করি সেগুলো পাঠিয়ে দেবেন।
    ১২. সুস্পষ্ট তথ্য-প্রমাণে নিরপরাধীদের ক্ষেত্রে করণীয় আচরণ প্রসঙ্গে: আরেকটি জরুরি কাজ হলো, সোমালিয়ার ভাইদের কাছে আপনি এই বার্তা প্রেরণ করবেন, যে সমস্ত ব্যক্তির ব্যাপারে সুস্পষ্ট তথ্য-প্রমাণের মাধ্যমে অপরাধ প্রমাণিত হয়নি, তাদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রে যেন ভাইয়েরা নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিম্নোক্ত হাদীসের ওপর আমল করেন: اِدْرَؤُوا الْحُدُوْدَ بِالشُّبُهَاتِ অর্থ: “তোমরা সন্দেহের মাধ্যমে হদসমূহ (শাস্তি) এড়িয়ে যাও।” [আল-হাদীস]
    ১৩. বিপ্লব পরবর্তী দশায় ভাইদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন প্রসঙ্গে: কিছু কিছু ভাই নিজেদের দেশে বিপ্লবের ময়দানে যাবার ব্যাপারে যে আগ্রহের কথা আপনি উল্লেখ করেছেন সেই সম্পর্কে আমি বলব, তাদের আবেদন সম্পর্কে জানার আগেই এক চিঠিতে আমি লিখেছিলাম ‘উপযুক্ত, দক্ষ ও প্রতিভাবান ভাইদের জন্য নিজেদের বিপ্লবের ভূমিতে যাওয়ার গুরুত্ব’ কতটা। কারণ সেখানকার ‘ইসলামী শক্তির সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে’ ‘বিশুদ্ধ জ্ঞান ও প্রজ্ঞার মধ্য দিয়ে’ ‘সার্বিক পরিস্থিতির ব্যবস্থাপনায় ভূমিকা রাখার’ চেষ্টা করতে হবে তাদের। তবে নিজেদের ভূমিতে যাওয়ার এই চেষ্টার আগে একটা বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। কোনো ভাই নিজের ‘বিপ্লবী ভূমিতে যাবার আগে খুব সূক্ষ্মভাবে তুলনা করে দেখতে হবে’, দুই রকম লাভের মধ্যে ‘কোনটা বেশি প্রাধান্য পাবার দাবিদার’ এক্ষেত্রে সর্বপ্রথম গুরুত্ব দিতে হবে এ বিষয়ে যে, ‘যাওয়ার পথ কতটা নিরাপদ’ ওই সকল ভাইয়ের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য, যাদের ব্যাপারে আমরা নিজেরাই চাই, তারা নিজেদের ভূমিতে গমন করুন অথবা যারা খুব পীড়াপীড়ি করে নিজেদের আবেদন পেশ করেননি। অবশিষ্ট থাকে তাদের কথা, যাদের অতি আবেগ লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং কিছুতেই তাদেরকে এখানে বসিয়ে রাখা যাচ্ছে না—তাদের ‘পরিস্থিতি বিবেচনা করা হবে’ এবং তাদেরকে যাবার অনুমতি দেয়া হবে। তবে যথাসম্ভব ‘অধিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে’ দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
    ১৪. শায়খ বশীর আল-মাদানী (ইউনুস) সাহেবের প্রসঙ্গে: তাঁর ব্যাপারে কথা হলো, তিনি এখন যে জায়গায় আছেন তা যদি নিরাপদ হয়, তবে যেন তিনি সফরের ব্যাপারে একটু বিলম্ব করেন—সিরিয়া অথবা ইয়েমেনের সরকার পতনের আগ পর্যন্ত। আর তার সঙ্গে যে সমস্ত ভাই আছেন তাদের ব্যাপারে কথা হলো, উপরের পয়েন্টে আমি যেমনটা উল্লেখ করেছি, সেই অনুযায়ী তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
    ১৫. সাহিবুত তায়্যিব লিখিত পত্রটি আমি দেখেছি এবং তার জবাবে আপনাদের লেখাও আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে, পুস্তিকার লেখকের কাছে এমন আলেমদের মধ্যস্থতায় কিছু তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে যাদের সঙ্গে সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগসাজশ রয়েছে। আবার হতে পারে এমন কতক আলেমের মাধ্যমে তাঁর কাছে তথ্য পাঠানো হয়েছে, যারা ‘উপসাগরীয় অঞ্চলের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার গুরুত্বের পক্ষে প্রচলিত রায়ের দ্বারা প্রভাবিত’ হয়ে নিজস্বভাবে একই রায় পোষণ করেন। এ কারণেই তারা চেয়েছেন পুস্তিকার লেখকের কাছে এই অঞ্চলের পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার ভয়াবহতা তুলে ধরতে, যেন তিনি আমাদেরকে এ বিষয়ে আবেদন করেন। এ কারণেই পুস্তিকার লেখক শুধু ইঙ্গিত দেয়ার মাঝেই ক্ষান্ত দিয়েছেন। আমি মনে করি, এটা ওই সমস্ত পয়েন্টের একটা, যা সামনে রেখে এই পুস্তিকা ভালোভাবে বোঝা যায়। এ কারণে আমি আশা করছি আপনি ‘বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তা আবার পাঠ’ করবেন এবং আপনার কাছে ‘যে বিষয় ফুটে ওঠে, তা আমাকে অবহিত করবেন’ আর এই পত্রের একটি কপি শায়খ আবু মুহাম্মাদ-এর কাছে পাঠিয়ে দেবেন।
    ১৬. তুফান ভাই এবং তাঁর লেখা পাঠ ও মূল্যায়ন প্রসঙ্গে: তুফান ভাই এবং তার লেখাগুলো পাঠ করার ও মূল্যায়ন করার ব্যাপারে আপনারা যে আবেদন করেছেন সে সম্পর্কে বলতে চাই, গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের আধিক্যের কারণে এবং সময়ের সংক্ষিপ্ততার দরুন আমি শায়খ আবু মুহাম্মদকে এ কাজটি করে দেয়ার আবেদন করছি। এ কারণে তার কাছে যে চিঠিগুলো পাঠাবেন তাতে তুফান ভাইয়ের লেখাগুলো আপনি সংযুক্ত করে দেবেন। কিন্তু সাধারণভাবে আমার রায় হলো, এই সময়টা উম্মাহর মাঝে জাগরণ তৈরির লক্ষ্যে সর্বপ্রচেষ্টা নিয়োজিত করার সময়। কারণ আল্লাহর অনুগ্রহে কল্যাণের পথে থাকা এক বিরাট ভয়াবহ প্রতিবন্ধকতা দূর হয়ে গিয়েছে। তাই এই সময়টা কাজে লাগানো উচিত। সর্বাধিক উপকারী কাজে এই সময়টাকে ব্যয় করা উচিত।
    ১৭. হামযার ব্যাপারে বলব, তাকে বের করার ক্ষেত্রে আপনারা যে প্রচেষ্টা করেছেন, তার জন্য আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আর যে তিনটি অপশন দিয়েছেন তার মধ্যে আমি তৃতীয় অপশন বাছাই করতে চাই—অর্থাৎ সে যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ে বেলুচিস্তানে বের হয়ে আসবে। এই এলাকাটা হবে তার জন্য সিন্ধুতে পৌঁছার একটি রাস্তা মাত্র। সফর অব্যাহত রাখার জন্য যে সময় সেখানে অবস্থান করতে হয়, তার চেয়ে বেশি সেখানে অবস্থান করবে না। ওই সময়টাতে সেখানকার কোনো ভাইয়ের সঙ্গে সে দেখা করবে না। সিন্ধুতে পৌঁছার পর পেশাওয়ারের এক ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করবে। হামযার কাছে পাঠানো একটি পত্রে ওই ব্যক্তির ফোন নাম্বার আমরা যুক্ত করে দিয়েছি। হামযা ওই ব্যক্তির সঙ্গে পেশাওয়ারের একটি নির্দিষ্ট স্থানের ব্যাপারে একমত হবে, যেখানে আমাদের সঙ্গে তার সাক্ষাতের পরিকল্পনা থাকবে। এরপর হামযা তার পরবর্তী সফরের সাথীকে ওই জায়গা সম্পর্কে জানাবে—যে জায়গার ব্যাপারে সে পেশাওয়ারের ভাইয়ের সঙ্গে একমত হয়েছে। সফর সঙ্গী তাকে ওই জায়গায় পৌঁছে দেবে। ওই ব্যক্তি একজন দায়িত্বশীল। তাকে আমরা জানিয়ে দিয়েছি, হামযা তাঁর সঙ্গে অচিরেই যোগাযোগ করবেন এবং তাঁর নাম হবে ‘আহমদ খান’ হামযা কোন্ পথ দিয়ে বের হবে, সেই নির্দেশনা বিস্তারিতভাবে তাঁর কাছে পৌঁছে যাবে, যখন সে তাঁর সংযুক্ত চিঠিটি গ্রহণ করবে। আর হামযার প্রশিক্ষণ গ্রহণের ব্যাপারে বলব, যতক্ষণ না সে বের হওয়ার সমস্ত ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করছে ততক্ষণ পর্যন্ত আমি মনে করি, এই পর্যায়ে তাঁর আত্মগোপন করে থাকা উচিত এবং নতুন কোনো সুযোগের অপেক্ষায় প্রশিক্ষণ বিলম্বিত করে রাখা উচিত। এ সময় অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কিছুতেই সে বের হবে না। যদি কোনো কারণে তাঁর একা বের হতেই হয়, তাহলে তাঁর ছেলেকে সঙ্গে নেবে না। ইতিপূর্বে আমি শায়খ সাইদ রহিমাহুল্লাহর কাছে উল্লেখ করেছি, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো কাজের মাঝে কিছুটা হলেও ঝুঁকি অবশিষ্ট থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত ওই কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় এমন যে কারো থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে বাচ্চাদেরকে দূরে রাখা তো আরো বেশি জরুরি। আস-সাহাবের রিলিজের পর এ পরামর্শটা গ্রহণের আবেদন তাঁর কাছে জানিয়েছিলাম। ওই রিলিজে এক ভাইয়ের কাছে একটা শিশুকে দেখা যায়, অথচ ওই ভাই বিস্ফোরক দ্রব্য প্রস্তুত করছিলেন। এ কারণে সাধারণভাবে ভাইদের কাছে আমি এই বার্তাটি পৌঁছে দিতে চাই।
    ১৮. একটা রেকর্ডে হামযার চিঠির মধ্য দিয়ে আমাদের এক ভাইয়ের ফোন নম্বর চলে গেছে। তাই আমি আশা করব হামযার পত্রখানা যেন কপি করে রাখা না হয়। এক্ষেত্রে সে কোনো একটা কাগজে ফোন নাম্বারটা লিখে নেবে, এরপর এই মাইক্রো চিপটি ভেঙে ফেলবে যেন ফোন নাম্বার কারো হাতে না পড়ে।
    ১৯. আমরা জানতে পেরেছি হামযা আপনাদের কাছে তাঁর ভাই মুহাম্মদের নাম্বার পাঠিয়েছে, তার সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু চিঠিপত্র সংযুক্ত করেছে, যেন কোনো এক ভাই মুহাম্মদের সাথে যোগাযোগ করে চিঠিপত্রগুলো তাঁর কাছে পৌঁছে দেয়। যোগাযোগ যদি অবিরতভাবে চালু থাকে, তাহলে যে জায়গাগুলোতে ফোনালাপে নিরাপত্তার ভয় নেই, ঐরকম কোনো একটা জায়গায় গিয়ে কোনো এক ভাই ফোনে যোগাযোগ করলেই সবচেয়ে ভালো হয়। এরপর মুহাম্মদকে জানিয়ে দেয়া হবে, হামযা তাকে জানিয়েছেন যে, তাঁর বাবা চাচ্ছেন, যেন সে নিজে, তাঁর মা এবং তাঁর সকল ভাই যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাতারে চলে যায়, সেখানে অবস্থান করে এবং স্বাভাবিক অবস্থা আসার অপেক্ষা করে। ইনশাআল্লাহ আল্লাহর ইচ্ছায় মুক্তির সময় সন্নিকটে। সেখানে যেন তারা আল্লাহর ইবাদতে এবং ইলম অন্বেষণে মনোনিবেশ করেন। আর যদি সকল প্রকার চেষ্টা ও উপায় অবলম্বনের পরেও কাতারে যাওয়া সম্ভব না হয়, তাহলে যেন তারা হিজায (সৌদি আরব) চলে যান। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো, হামযার কাছে আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট থাকতে পারে, যেগুলো সে আপনাদের কাছে পাঠাতে চান। একইভাবে তাঁর এবং তাঁর ভাই মুহাম্মদের মাঝে যে কথাবার্তা হয়েছে, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। মুহাম্মাদ যেন পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে যায় এই যোগাযোগ হামযার পক্ষ থেকে।
    ২০. যে কার্ড এবং লাইসেন্স আপনি খালেদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, এর ব্যাপারে আমি আশা করব, আপনি সেগুলো হামযার কাছে বুঝিয়ে দেবেন।

    *****


    চলবে... ইনশাআল্লাহ​​​
    “ধৈর্যশীল, সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”
    -শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

  • #2

    Important || অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ || নথি নং: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০১) || শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি​
    https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...A6%BF%E2%80%8B

    Important || অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ || নথি নং: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০২) || শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি​

    https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...A6%BF%E2%80%8B

    Important || অ্যাবোটাবাদ ডকুমেন্ট সিরিজ || নথি নং: SOCOM-2012-0000010 (পর্ব-০৩) || শায়খ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবী রহিমাহুল্লাহকে পাঠানো শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর চিঠি​


    “ধৈর্যশীল, সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”
    -শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    Comment

    Working...
    X