আফগান জনগণের ব্যাপারে ইসলামী ইমারাতের অবস্থান
প্রিয় ভাই আমার!
বিস্তৃত দিগন্ত যখন তৃপ্তির ঢেঁকুর ছুঁড়ছে। মক্কা বিজয়ের অফুরন্ত সুখ যখন শরহে সদরে হেলছে দুলছে। খেলাফতের সোনালী যুগের সুন্নাহগুলোও যখন তরতাজা হওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে। শরয়ী বিধানগুলো যখন বান্দাকে এক হওয়ার আহ্বান করছে তখন তো নববী মানহাযের নববী ঘোষণা ছাড়া এরচেয়ে উত্তম আর কিছু না শোনারই কথা।
তালেবানের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিটি হলো দেশের সাম্প্রতিক ঘটনা সম্পর্কে আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের
অবস্থান। আসুন সে বিবৃতিতে কি বলা হয়েছে আমরা একটু চোখ বুলিয়ে জেনে নেই।
১. ইসলামী ইমারাতের নিয়ন্ত্রণে আসা অঞ্চল ও প্রদেশগুলো আসলে মানুষের মধ্যে ইসলামী আমিরাতের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতার একটি স্পষ্ট লক্ষণ, কারণ এ ধরনের মহান এবং দ্রুত অগ্রগতি শক্তি দ্বারা অর্জন করা যায় না। সর্বশক্তিমান আল্লাহর সাহায্য এবং আমাদের জাতির মহান এবং ব্যাপক সমর্থন, যার প্রতি আমাদের সকলের কথায় এবং কাজে কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত।
২. ইসলামী ইমারাহ আবারও তার সকল নাগরিকদের আশ্বস্ত করছে যে, তারা বরাবরের মতোই তাদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করবে এবং তার প্রিয় মানুষের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করবে। এ নিয়ে কারো চিন্তা করা উচিত নয়।
৩. মুজাহিদিনদের কোষাগার, পাবলিক সুবিধা, সরকারি অফিস, পার্ক, রাস্তা, সেতু সম্পর্কিত সরঞ্জামগুলির প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত। এগুলি সবই জাতির আস্থা এবং সম্পত্তি। এসবের কঠোরভাবে পাহারা দেওয়া উচিত।
৪. যারা পূর্বে কাজ করেছে এবং দখলদারদের সাহায্য করেছে, অথবা এখন যারা কাবুলের দুর্নীতিগ্রস্ত প্রশাসনের কাতারে দাঁড়িয়ে আছে, তারা ইসলামী আমিরাতের জন্য উন্মুক্ত এবং তাদের ক্ষমা করা হয়েছে। আমরা আবারও আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এই দেশ আফগান জনগণের সেবার জন্য।
৫. সামরিক ও বেসামরিকভাবে যারা ইসলামী আমিরাতের পদে যোগদান করেন, ইসলামী আমিরাত ভবিষ্যতে তাদের দেশ ও মানুষের সেবা করার জন্য উপযুক্ত শর্ত প্রদান করতে বদ্ধপরিকর।
৬. ইসলামী ইমারাতের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন করা উচিত, বিশেষ করে সরকারী ক্ষেত্রে, সেটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক বা সাংস্কৃতিক যেই ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আমাদের জনগণ ও দেশের সেবার প্রয়োজন, আফগানিস্তান সকলের অভিন্ন বাড়ি, আমরা সবাই মিলে এদেশটিকে নির্মাণ করবো ও অন্যদের সামনে তুলে ধরবো।
৭. কাবুল প্রশাসন সম্প্রতি একটি ধারাবাহিক ভিত্তিহীন ও জঘন্য প্রোপাগান্ডা চালু করেছে, কিছু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে তারা মিথ্যা বানোয়াট তথ্য প্রদান করেছে, তারা যে অপরাধ করেছে বা তাদের সাথে যুক্ত গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যেসব অপরাধ করেছে সময়ে সময়ে এটি ইসলামী আমিরাতের নামে অথবা ইসলামী আমিরাতের নেতা ও কর্মকর্তাদের নামে ভুয়া ঘোষণা ও বিবৃতি প্রকাশ করে চাপানোর চেষ্টা করছে। এমন মিথ্যা এবং সুদূরপ্রসারী প্রচার কোন কারণ বা যুক্তিতে মেনে নেয়া যায় না। ইসলামী আমিরাত স্পষ্টভাবে বলছে যে, মুজাহিদীনরা তাদের মেয়েদের বিয়ে দিতে বাধ্য করছে, অথবা মুজাহিদীনদের সাথে তাদের বিয়ে দিচ্ছে, মুজাহিদীনরা মানুষকে হত্যা করছে, বন্দি করছে ও বন্দীদের হত্যা করছে, এমন অভিযোগ সত্য নয়।
৮. আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাত কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে আগ্রহী নয় [কারো গাড়িতে নয়, কারো জমি ও বাড়িতে নয়, কারো বাজার ও দোকানে নয় ] কিন্তু মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করাকে আপন দায়িত্ব বিবেচনা করে।
৯। যারা সম্প্রতি শত্রুর অপপ্রচারের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে, অথবা দেশত্যাগ করেছে, সামরিক বা বেসামরিক, যেই হোক না কেন তাদের নিজ বাড়ি এবং জায়গায় ফিরে যাওয়া উচিত। তাদের কোন সমস্যা নেই, আমরা তাদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করবো।
১০. ইসলামী আমিরাত তার মুজাহিদীনদের নির্দেশ দিয়েছে এবং আবারও তাদের নির্দেশ দিচ্ছে যে, কেউ অনুমতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ করবে না, কারো জীবনের ক্ষতি করবে না, কারো সম্পদ ও সম্মানকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না, কিন্তু সবাইকে রক্ষা করবে।
১১. শত্রুরা কিছু লোককে মুজাহিদদের নামে হয়রানি বা হয়রানির জন্য নিযুক্ত করতে পারে। জনগণ এবং জনগণকে এই বিষয়ে মুজাহিদদের এ বিষয়ে তথ্য দিয়ে সাহায্য করা উচিত।
১২. ব্যবসায়ী, শিল্পপতি এবং পুঁজিপতিদের প্রতি আমাদের বার্তা হল তারা যেন তাদের ব্যবসা স্বাভাবিকভাবে চালায়, তাদের জনগণের সেবা করে এবং ইসলামী আমিরাত তাদের ব্যবসার জন্য একটি নিরাপদ ও অনুকূল পরিবেশ প্রদান করবে।
১৩. আমরা আমাদের সকল প্রতিবেশীকে আশ্বস্ত করি যে আমরা তাদের কোন সমস্যা করবো না, আমরা কূটনীতিক, দূতাবাস, কনস্যুলেট এবং দাতব্য কর্মীদের আশ্বস্ত করতে চাই তাদের নিরাপত্তা পূর্ণভাবে নিশ্চিত করা হবে। ইসলামী আমিরাত আল্লাহর ইচ্ছায় সবার নিরাপত্তা ও কাজের নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করবে।
প্রিয় ভাই! এত কিছুর পরও যারা অন্তরে দ্বিধা সংকোচ লালন করে তাদের আপনি কি দিয়ে সান্ত্বনা দেবেন? এই ক্ষমা আর সম্মানের আপ্যায়েন পরও যারা তাঁদের বিরুদ্ধে কটুবাক্য উচ্চারণ করে তাদের আপনি কোন চোখে দেখবেন? আর যারা তাঁদের কাঁধে অস্ত্র ঠেকায়, তাঁদের পরিবারের মুখে কালো কাপড় পেঁচায়, সতীত্ব হরণ করে, ইজ্জত বন্টন করে তাদের আপনি কোন পাল্লা দিয়ে মাপবেন? দীর্ঘ বিশ বছরের নববী চরিত্র যাদের চোখে মুখে কলবে স্বস্তি এনে দিতে পারেনি তাদের আপনি কোন কাতারে রাখবেন?
নিশ্চয় আপনি মহামহিমের ঐ আয়াতখানা স্বরণ করবেন রব যাদেরকে বলেছেন- উ'লায়িকা কাল আনআম বালহুস আদল্ল। আরো স্বরণ করবেন- ফি কুলুবিহিম মারয। আর তাদের ব্যাপারে মহান স্রষ্টার বাণী হলো- মা'ওয়াহুম জাহান্নাম অর্থ্যাৎ তাদের শেষ ঠিকানা হলো জাহান্নাম।
প্রিয় ভাই আমার!
বিস্তৃত দিগন্ত যখন তৃপ্তির ঢেঁকুর ছুঁড়ছে। মক্কা বিজয়ের অফুরন্ত সুখ যখন শরহে সদরে হেলছে দুলছে। খেলাফতের সোনালী যুগের সুন্নাহগুলোও যখন তরতাজা হওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে। শরয়ী বিধানগুলো যখন বান্দাকে এক হওয়ার আহ্বান করছে তখন তো নববী মানহাযের নববী ঘোষণা ছাড়া এরচেয়ে উত্তম আর কিছু না শোনারই কথা।
তালেবানের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিটি হলো দেশের সাম্প্রতিক ঘটনা সম্পর্কে আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের
অবস্থান। আসুন সে বিবৃতিতে কি বলা হয়েছে আমরা একটু চোখ বুলিয়ে জেনে নেই।
১. ইসলামী ইমারাতের নিয়ন্ত্রণে আসা অঞ্চল ও প্রদেশগুলো আসলে মানুষের মধ্যে ইসলামী আমিরাতের জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতার একটি স্পষ্ট লক্ষণ, কারণ এ ধরনের মহান এবং দ্রুত অগ্রগতি শক্তি দ্বারা অর্জন করা যায় না। সর্বশক্তিমান আল্লাহর সাহায্য এবং আমাদের জাতির মহান এবং ব্যাপক সমর্থন, যার প্রতি আমাদের সকলের কথায় এবং কাজে কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত।
২. ইসলামী ইমারাহ আবারও তার সকল নাগরিকদের আশ্বস্ত করছে যে, তারা বরাবরের মতোই তাদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করবে এবং তার প্রিয় মানুষের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করবে। এ নিয়ে কারো চিন্তা করা উচিত নয়।
৩. মুজাহিদিনদের কোষাগার, পাবলিক সুবিধা, সরকারি অফিস, পার্ক, রাস্তা, সেতু সম্পর্কিত সরঞ্জামগুলির প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত। এগুলি সবই জাতির আস্থা এবং সম্পত্তি। এসবের কঠোরভাবে পাহারা দেওয়া উচিত।
৪. যারা পূর্বে কাজ করেছে এবং দখলদারদের সাহায্য করেছে, অথবা এখন যারা কাবুলের দুর্নীতিগ্রস্ত প্রশাসনের কাতারে দাঁড়িয়ে আছে, তারা ইসলামী আমিরাতের জন্য উন্মুক্ত এবং তাদের ক্ষমা করা হয়েছে। আমরা আবারও আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এই দেশ আফগান জনগণের সেবার জন্য।
৫. সামরিক ও বেসামরিকভাবে যারা ইসলামী আমিরাতের পদে যোগদান করেন, ইসলামী আমিরাত ভবিষ্যতে তাদের দেশ ও মানুষের সেবা করার জন্য উপযুক্ত শর্ত প্রদান করতে বদ্ধপরিকর।
৬. ইসলামী ইমারাতের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলে, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন করা উচিত, বিশেষ করে সরকারী ক্ষেত্রে, সেটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক বা সাংস্কৃতিক যেই ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আমাদের জনগণ ও দেশের সেবার প্রয়োজন, আফগানিস্তান সকলের অভিন্ন বাড়ি, আমরা সবাই মিলে এদেশটিকে নির্মাণ করবো ও অন্যদের সামনে তুলে ধরবো।
৭. কাবুল প্রশাসন সম্প্রতি একটি ধারাবাহিক ভিত্তিহীন ও জঘন্য প্রোপাগান্ডা চালু করেছে, কিছু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে তারা মিথ্যা বানোয়াট তথ্য প্রদান করেছে, তারা যে অপরাধ করেছে বা তাদের সাথে যুক্ত গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যেসব অপরাধ করেছে সময়ে সময়ে এটি ইসলামী আমিরাতের নামে অথবা ইসলামী আমিরাতের নেতা ও কর্মকর্তাদের নামে ভুয়া ঘোষণা ও বিবৃতি প্রকাশ করে চাপানোর চেষ্টা করছে। এমন মিথ্যা এবং সুদূরপ্রসারী প্রচার কোন কারণ বা যুক্তিতে মেনে নেয়া যায় না। ইসলামী আমিরাত স্পষ্টভাবে বলছে যে, মুজাহিদীনরা তাদের মেয়েদের বিয়ে দিতে বাধ্য করছে, অথবা মুজাহিদীনদের সাথে তাদের বিয়ে দিচ্ছে, মুজাহিদীনরা মানুষকে হত্যা করছে, বন্দি করছে ও বন্দীদের হত্যা করছে, এমন অভিযোগ সত্য নয়।
৮. আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাত কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে আগ্রহী নয় [কারো গাড়িতে নয়, কারো জমি ও বাড়িতে নয়, কারো বাজার ও দোকানে নয় ] কিন্তু মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করাকে আপন দায়িত্ব বিবেচনা করে।
৯। যারা সম্প্রতি শত্রুর অপপ্রচারের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে, অথবা দেশত্যাগ করেছে, সামরিক বা বেসামরিক, যেই হোক না কেন তাদের নিজ বাড়ি এবং জায়গায় ফিরে যাওয়া উচিত। তাদের কোন সমস্যা নেই, আমরা তাদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষা করবো।
১০. ইসলামী আমিরাত তার মুজাহিদীনদের নির্দেশ দিয়েছে এবং আবারও তাদের নির্দেশ দিচ্ছে যে, কেউ অনুমতি ছাড়া কারো ঘরে প্রবেশ করবে না, কারো জীবনের ক্ষতি করবে না, কারো সম্পদ ও সম্মানকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না, কিন্তু সবাইকে রক্ষা করবে।
১১. শত্রুরা কিছু লোককে মুজাহিদদের নামে হয়রানি বা হয়রানির জন্য নিযুক্ত করতে পারে। জনগণ এবং জনগণকে এই বিষয়ে মুজাহিদদের এ বিষয়ে তথ্য দিয়ে সাহায্য করা উচিত।
১২. ব্যবসায়ী, শিল্পপতি এবং পুঁজিপতিদের প্রতি আমাদের বার্তা হল তারা যেন তাদের ব্যবসা স্বাভাবিকভাবে চালায়, তাদের জনগণের সেবা করে এবং ইসলামী আমিরাত তাদের ব্যবসার জন্য একটি নিরাপদ ও অনুকূল পরিবেশ প্রদান করবে।
১৩. আমরা আমাদের সকল প্রতিবেশীকে আশ্বস্ত করি যে আমরা তাদের কোন সমস্যা করবো না, আমরা কূটনীতিক, দূতাবাস, কনস্যুলেট এবং দাতব্য কর্মীদের আশ্বস্ত করতে চাই তাদের নিরাপত্তা পূর্ণভাবে নিশ্চিত করা হবে। ইসলামী আমিরাত আল্লাহর ইচ্ছায় সবার নিরাপত্তা ও কাজের নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করবে।
প্রিয় ভাই! এত কিছুর পরও যারা অন্তরে দ্বিধা সংকোচ লালন করে তাদের আপনি কি দিয়ে সান্ত্বনা দেবেন? এই ক্ষমা আর সম্মানের আপ্যায়েন পরও যারা তাঁদের বিরুদ্ধে কটুবাক্য উচ্চারণ করে তাদের আপনি কোন চোখে দেখবেন? আর যারা তাঁদের কাঁধে অস্ত্র ঠেকায়, তাঁদের পরিবারের মুখে কালো কাপড় পেঁচায়, সতীত্ব হরণ করে, ইজ্জত বন্টন করে তাদের আপনি কোন পাল্লা দিয়ে মাপবেন? দীর্ঘ বিশ বছরের নববী চরিত্র যাদের চোখে মুখে কলবে স্বস্তি এনে দিতে পারেনি তাদের আপনি কোন কাতারে রাখবেন?
নিশ্চয় আপনি মহামহিমের ঐ আয়াতখানা স্বরণ করবেন রব যাদেরকে বলেছেন- উ'লায়িকা কাল আনআম বালহুস আদল্ল। আরো স্বরণ করবেন- ফি কুলুবিহিম মারয। আর তাদের ব্যাপারে মহান স্রষ্টার বাণী হলো- মা'ওয়াহুম জাহান্নাম অর্থ্যাৎ তাদের শেষ ঠিকানা হলো জাহান্নাম।
Comment