শুরু করছি মহান সেই রবের নামে যিনি আমাদের জন্য প্রেরণ করেছেন জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ।যাতে করে আমরা তার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি এবং হাশরের ময়দানে দুশ্চিন্তাহীন অবস্থায় হাস্যউজ্জল মুখ নিয়ে থাকতে পারি।
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক প্রানের চেয়েও প্রিয় আমাদের মহান নেতা মোহাম্মদ মুস্তফা (সঃ)’এর উপর যার দেখানো পথ ব্যতীত অন্য সকল পথ ভ্রান্ত যার শেষ হয়েছে জাহান্নমের অতল গহ্বরে।
এই মহা ফেত্নার সময় আমরা যেন পথ না হারিয়ে ফেলি তাই আল্লাহ্* সুবাঃ তার রাসুলের সঃ এর মাধ্যমে আমাদের কাছে দিকনির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
আমাদের উচিৎ সেই “নির্দেশনা” (হাদিস) সামনে রেখে আমাদের কর্মপরিকল্পনা সাজাতে পারি। কিন্তু আফসোস এই উম্মাহ গভীর ঘুমে অচেতন;
আমরা যখন তাদের কাছে ফেত্না সম্বলিত হাদিস গুলো তুলে ধরি তারা আমাদের দিকে এইভাবে তাকায় যেন আমরা অপরিচিত এক পাগল!
সেযাইহোক, আমাদের শত্রুরা (ইয়াহুদি, নাসারা, মুশ্রিক, জাইওনিস্ট, প্যাগান ইত্যাদি) কিন্তু বসে নাই। তারা ঈসা (আঃ)এর দুই হাজার বছর আগ থেকে এই ফেত্নার প্লাটফর্ম (দাজ্জালি সমাজ) রচনা করে আসছে।
আমরা মূল আলোচনায় আসি। চারিদিকে গাজোয়াতুল হিন্দের প্রস্তুতি! বাংলাদেশের পটভুমিতে।
“গাজোয়াতুল হিন্দে”র মুল ভুখন্ড হচ্ছে “বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান”।
আমার বুঝের উপর ভিত্তি করে এই প্রবন্ধ লিখছি। সর্বোপরি আমার মহান রব ভালো জানেন।
দাজ্জালের সাথে চূড়ান্ত শুরু করার আগে এই উপমহাদেশে “গাজোয়াতুল হিন্দ” শুরু হবে বিশেষ ভাবে বলা যায়। যুদ্ধের প্রথম ইনিইংস শুরু এই উপমহাদেশ থেকে। ইরাক সিরিয়ার যুদ্ধ হচ্ছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা।
যেহেতু, এই উপমহাদেশ থেকেই মূল পর্বের সূচনা। সেহেতু, এই ভূমি “ইলুমিনাতি”দের কাছে অতীব গুরুত্বপূর্ণ আর খোরাসানকে কব্জা করার জন্য তারাত সেই ব্রিটিশ আমল থেকে আফগানদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে, এবং বার বার তারা শোচনীয় পরাজয় বরণ করছে কিন্তু তারা এখনো আশায় বুক বেধে আছে কালো পতাকার চিহ্ন পৃথিবী থেকে মুছে দিতে পারবে এবং তাদের এক চক্ষু রাজার জন্য জেরুজালেমের পথে আর কোন বাধা থাকবেনা।
ক্রিকেট খেলার জন্য যেমন পিচ তৈরি করতে হয়। ফিল্ডিং সাজাতে হয়, তেমনি আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি “গাজোয়াতুল হিন্দে”র জন্য পার্শ্ববর্তী কাফেরদের ইশারায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের তাগুতরা একেপর এক ফিল্ডিং সাজিয়ে যাচ্ছে।।
আসুন আমরা ক্রমান্বয়ে দেখি কিভাবে তারা ফিল্ডিং সাজাচ্ছে।
১/ আন্তর্জাতিক জায়নিস্ট’রা উপমহাদেশকে ভারতের হাতে নেস্ত করেছে। ভারতের কথাই এই অঞ্চলের চূড়ান্ত কথা।
ইস্রাইল তার অস্ত্রের ভাণ্ডার দিয়ে ভারত’কে সাজাচ্ছে।
২/ পাকিস্তানে বাইওমেট্রিক সিম নিবন্ধনের নামে তারা সকলের পরিচয় তাদের হাতে নিয়েছে যাতে করে তারা প্রত্তকের উপর নজরদারি করতে পারে।
বাংলাদেশে এখন শুরু করেছে। তারপর কিছুদিন পর বাংলার তাগুত’রা বলবে সবাইকে Micro Chip হাতে স্থাপন করতে। তখন শৌচা কারজ সম্পন্ন করতে তাগুতের অনুমতি লাগবে!!!
৩/ আওয়ামীলীগের মতো নাস্তিক সরকার দরকার যা ভারতের কথায় সব কিছু করবে। তাই হাসিনা বুঝে গেছে তাকে আর কেউ গদি থেকে নামাতে পারবেনা। হাসিনা এই টিকিট পেয়েছে হেফাজত হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে।
৪/ ইদানিং দেখা যাচ্ছে ঢাকা শহরের রাস্তা সম্পসারন করছে অতি দ্রুততার সহিত। আমরা যারা ঢাকার অধিবাসী তারা দেখেছি একটা রাস্তার জন্য কত অনুনয় বিনয় করেও রাস্তা বানিয়ে দিত না। আর এখন না চাইতেই এক একটা রোড করছে যা দেখে মনে হচ্ছে বিমান ল্যান্ডিং করতে পারবে।
মনে রাখবেন একটি যুদ্ধে জয়ের জন্য প্রধানতম উপদান হচ্ছে লজিস্টিক সাপোর্ট। সরবারহ রোড যদি কব্জা করা যায় তবেই যুদ্ধে জেতা সম্ভব।
৫/ ঢাকার অলিগলিতে সিসি ক্যমেরা স্থাপন করছে।
৬/ সরকারি বেসরকারি সর্বত হিন্দুদের নিয়গ।
৭/ হিন্দু সাংস্ক্রিতির আগ্রাসন।
৮/ বিশেষ ভাবে পুলিশ বাহিনির মধ্যে হিন্দু নিয়োগ।
৯/ গনভবন, বঙ্গভবন সহ গুরুত্ব পূর্ণ যায়গাগুল “র” এর দখলে।
১০/ সেনাবাহিনীর মধ্যে ইসলামকে দূর করার লক্ষে তারা বিশেষ মিশন হাতে নিয়েছে। যারা ইসলামী আকিদার তাদেরকে চিহ্নিত করছে। তনু হত্যার মধ্যে দিয়ে সেনাবাহিনীকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। কারন যখন ভারতের সেনাবাহিনীকে আনা হবে তখন বাংলার জনগন যেন তাদের মেনে নেয়।
১১/ মোদীর সউদি আরব সফর আমাদের আরকিছু ভাবিয়ে তুলছে। যার হাত উপমহাদেশের মুসলিমদের রক্তে রঞ্জিত। তাকে সউদির তাগুতরা দাওয়াত দিয়ে নিয়েগেছে। ইনকিলাবের প্রতিবেদনে দেখালাম “সউদির তাগুতরা ভারতকে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করার কথা বলছে”। আসলে কি উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা না এই উপ মহাদেশের মুজাহিদদের চিহ্নিত করে হত্যা করা। যাতে করে ইমাম মেহদি আসলে পূর্বের থেকে কালপতাকা এসে তার সাথে মিলিত হতে না পারে!
ভাই সকল আমাদের এখন আর জেগে ঘুমালে চলবে না। প্রস্তুত হন বাতাশে “গাজোয়াতুল হিন্দ”এর গন্ধ ভেসে বেরাচ্ছে।
আমার জানার মধ্যে যা কিছু ভালো তা আল্লাহ্* সুবাঃ’র পক্ষ থেকে আর যা খারাব তা আমার এবং শয়তানের পক্ষ থেকে।
আপনাদের আর কিছু যদি নজরে পড়ে তা আমাদের কে জানিয়ে উপকৃত করেন।
আবু দুজানা
০৯/০৪/১৬ রাতঃ ৮ঃ ৩৫
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক প্রানের চেয়েও প্রিয় আমাদের মহান নেতা মোহাম্মদ মুস্তফা (সঃ)’এর উপর যার দেখানো পথ ব্যতীত অন্য সকল পথ ভ্রান্ত যার শেষ হয়েছে জাহান্নমের অতল গহ্বরে।
এই মহা ফেত্নার সময় আমরা যেন পথ না হারিয়ে ফেলি তাই আল্লাহ্* সুবাঃ তার রাসুলের সঃ এর মাধ্যমে আমাদের কাছে দিকনির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
আমাদের উচিৎ সেই “নির্দেশনা” (হাদিস) সামনে রেখে আমাদের কর্মপরিকল্পনা সাজাতে পারি। কিন্তু আফসোস এই উম্মাহ গভীর ঘুমে অচেতন;
আমরা যখন তাদের কাছে ফেত্না সম্বলিত হাদিস গুলো তুলে ধরি তারা আমাদের দিকে এইভাবে তাকায় যেন আমরা অপরিচিত এক পাগল!
সেযাইহোক, আমাদের শত্রুরা (ইয়াহুদি, নাসারা, মুশ্রিক, জাইওনিস্ট, প্যাগান ইত্যাদি) কিন্তু বসে নাই। তারা ঈসা (আঃ)এর দুই হাজার বছর আগ থেকে এই ফেত্নার প্লাটফর্ম (দাজ্জালি সমাজ) রচনা করে আসছে।
আমরা মূল আলোচনায় আসি। চারিদিকে গাজোয়াতুল হিন্দের প্রস্তুতি! বাংলাদেশের পটভুমিতে।
“গাজোয়াতুল হিন্দে”র মুল ভুখন্ড হচ্ছে “বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান”।
আমার বুঝের উপর ভিত্তি করে এই প্রবন্ধ লিখছি। সর্বোপরি আমার মহান রব ভালো জানেন।
দাজ্জালের সাথে চূড়ান্ত শুরু করার আগে এই উপমহাদেশে “গাজোয়াতুল হিন্দ” শুরু হবে বিশেষ ভাবে বলা যায়। যুদ্ধের প্রথম ইনিইংস শুরু এই উপমহাদেশ থেকে। ইরাক সিরিয়ার যুদ্ধ হচ্ছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা।
যেহেতু, এই উপমহাদেশ থেকেই মূল পর্বের সূচনা। সেহেতু, এই ভূমি “ইলুমিনাতি”দের কাছে অতীব গুরুত্বপূর্ণ আর খোরাসানকে কব্জা করার জন্য তারাত সেই ব্রিটিশ আমল থেকে আফগানদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে, এবং বার বার তারা শোচনীয় পরাজয় বরণ করছে কিন্তু তারা এখনো আশায় বুক বেধে আছে কালো পতাকার চিহ্ন পৃথিবী থেকে মুছে দিতে পারবে এবং তাদের এক চক্ষু রাজার জন্য জেরুজালেমের পথে আর কোন বাধা থাকবেনা।
ক্রিকেট খেলার জন্য যেমন পিচ তৈরি করতে হয়। ফিল্ডিং সাজাতে হয়, তেমনি আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি “গাজোয়াতুল হিন্দে”র জন্য পার্শ্ববর্তী কাফেরদের ইশারায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের তাগুতরা একেপর এক ফিল্ডিং সাজিয়ে যাচ্ছে।।
আসুন আমরা ক্রমান্বয়ে দেখি কিভাবে তারা ফিল্ডিং সাজাচ্ছে।
১/ আন্তর্জাতিক জায়নিস্ট’রা উপমহাদেশকে ভারতের হাতে নেস্ত করেছে। ভারতের কথাই এই অঞ্চলের চূড়ান্ত কথা।
ইস্রাইল তার অস্ত্রের ভাণ্ডার দিয়ে ভারত’কে সাজাচ্ছে।
২/ পাকিস্তানে বাইওমেট্রিক সিম নিবন্ধনের নামে তারা সকলের পরিচয় তাদের হাতে নিয়েছে যাতে করে তারা প্রত্তকের উপর নজরদারি করতে পারে।
বাংলাদেশে এখন শুরু করেছে। তারপর কিছুদিন পর বাংলার তাগুত’রা বলবে সবাইকে Micro Chip হাতে স্থাপন করতে। তখন শৌচা কারজ সম্পন্ন করতে তাগুতের অনুমতি লাগবে!!!
৩/ আওয়ামীলীগের মতো নাস্তিক সরকার দরকার যা ভারতের কথায় সব কিছু করবে। তাই হাসিনা বুঝে গেছে তাকে আর কেউ গদি থেকে নামাতে পারবেনা। হাসিনা এই টিকিট পেয়েছে হেফাজত হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে।
৪/ ইদানিং দেখা যাচ্ছে ঢাকা শহরের রাস্তা সম্পসারন করছে অতি দ্রুততার সহিত। আমরা যারা ঢাকার অধিবাসী তারা দেখেছি একটা রাস্তার জন্য কত অনুনয় বিনয় করেও রাস্তা বানিয়ে দিত না। আর এখন না চাইতেই এক একটা রোড করছে যা দেখে মনে হচ্ছে বিমান ল্যান্ডিং করতে পারবে।
মনে রাখবেন একটি যুদ্ধে জয়ের জন্য প্রধানতম উপদান হচ্ছে লজিস্টিক সাপোর্ট। সরবারহ রোড যদি কব্জা করা যায় তবেই যুদ্ধে জেতা সম্ভব।
৫/ ঢাকার অলিগলিতে সিসি ক্যমেরা স্থাপন করছে।
৬/ সরকারি বেসরকারি সর্বত হিন্দুদের নিয়গ।
৭/ হিন্দু সাংস্ক্রিতির আগ্রাসন।
৮/ বিশেষ ভাবে পুলিশ বাহিনির মধ্যে হিন্দু নিয়োগ।
৯/ গনভবন, বঙ্গভবন সহ গুরুত্ব পূর্ণ যায়গাগুল “র” এর দখলে।
১০/ সেনাবাহিনীর মধ্যে ইসলামকে দূর করার লক্ষে তারা বিশেষ মিশন হাতে নিয়েছে। যারা ইসলামী আকিদার তাদেরকে চিহ্নিত করছে। তনু হত্যার মধ্যে দিয়ে সেনাবাহিনীকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। কারন যখন ভারতের সেনাবাহিনীকে আনা হবে তখন বাংলার জনগন যেন তাদের মেনে নেয়।
১১/ মোদীর সউদি আরব সফর আমাদের আরকিছু ভাবিয়ে তুলছে। যার হাত উপমহাদেশের মুসলিমদের রক্তে রঞ্জিত। তাকে সউদির তাগুতরা দাওয়াত দিয়ে নিয়েগেছে। ইনকিলাবের প্রতিবেদনে দেখালাম “সউদির তাগুতরা ভারতকে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করার কথা বলছে”। আসলে কি উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা না এই উপ মহাদেশের মুজাহিদদের চিহ্নিত করে হত্যা করা। যাতে করে ইমাম মেহদি আসলে পূর্বের থেকে কালপতাকা এসে তার সাথে মিলিত হতে না পারে!
ভাই সকল আমাদের এখন আর জেগে ঘুমালে চলবে না। প্রস্তুত হন বাতাশে “গাজোয়াতুল হিন্দ”এর গন্ধ ভেসে বেরাচ্ছে।
আমার জানার মধ্যে যা কিছু ভালো তা আল্লাহ্* সুবাঃ’র পক্ষ থেকে আর যা খারাব তা আমার এবং শয়তানের পক্ষ থেকে।
আপনাদের আর কিছু যদি নজরে পড়ে তা আমাদের কে জানিয়ে উপকৃত করেন।
আবু দুজানা
০৯/০৪/১৬ রাতঃ ৮ঃ ৩৫
Comment